নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খণ্ডনমূলক জবাব (১০)
, ২৩ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৪ আউওয়াল, ১৩৯১ শামসী সন , ১৩ জুন, ২০২৩ খ্রি:, ৩০ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
(৬) নির্ভরযোগ্য কপিতয় ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা বলেন,
اِنَّهٗ مِنْ اَعْيَادِ الْمُسْلِمِيْنَ
অর্থ: “নিশ্চয়ই এই দিন মুবারক সম্মানিত মুসলমান উনাদের ঈদসমূহের অন্তর্ভূক্ত।” সুবহানাল্লাহ! (শরহুল কুরতুবিয়্যাহ্ ২৪১ নং পৃষ্ঠা)
(৭) বিশিষ্ট ফক্বীহ্, আল আদীব, আল মুর্আরিখ, বদরুদ্দীন হযরত ইমাম আবূ মুহম্মদ হাসান ইবনে উমর ইবনে হাসান ইবনে হাবীব হালাবী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৭৭৯ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
فَمَا اَكْرَمُ اَيَّامِ مَوْلِدِهِ الشَّرِيْفِ عِنْدَ مَنْ عَرَفَ قَدْرَهَا وَمَا اَعْظَمُ بَرَكَتِهَا عِنْدَ مَنْ عَرَفَ سِرَّهَا وَنَشْرَهَا وَحَقِيْقٌ بِيَوْمٍ كَانَ فِيْهِ وُجُوْدُ النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَنْ يَّتَّخِذَ عِيْدًا
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন মুবারক উনার ক্বদর যে ব্যক্তি বুঝেছেন, উনার নিকট সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন মুবারক কতই না মর্যাদাসম্পন্ন! আর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন মুবারক উনার তাৎপর্য এবং বিস্তৃতি যে ব্যক্তি জানতে পেরেছে, তার নিকট সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন মুবারক কতই না সুমহান! আর যেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন মুবারক-এ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল কুদরত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওজূদ পাক মুবারক) উনার প্রকাশ ঘটেছেন, সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন মুবারক উনার হক্ব হচ্ছেন ঐ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন মুবারক উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ করা।” সুবহানাল্লাহ! (আল মুক্বতাফা মিন সীরাতিল মুস্ত¡ফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ১/৩২)
(৮) হাফিয আল্লামা মুহম্মদ ইবনে ইঊসুফ ছালিহী শামী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৯৪২ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি ঐ পাঠকের উপর রহম করুন! যিনি পাঠ করেছেন,
يَا مَوْلِدَ الْمُخْتَارِ اَنْتَ رَبِيْعُنَا * * بِكَ رَاحَةُ الْاَرْوَاحِ وَالْاَجْسَادِ
يَا مَوْلِدًا فَاقَ الْمَوَالِدَ كُلَّهَا * * شَرَفًا وَسَادَ بِسَيِّدِ الْاَسْيَادِ
لَا زَالَ نُوْرُكَ فِى الْبَرِيَّةِ سَاطِعًا * * يَعْتَادُ فِىْ ذَا الشَّهْرِ كَالْاَعْيَادِ
فِىْ كُلِّ عَامٍ لِلْقُلُوْبِ مَسَرَّةٌ * * بِسَمَاعِ مَا نَرْوِيْهِ فِى الْمِيْلَادِ
‘হে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ওযূদ পাক মুবারক! আপনি আমাদের বসন্তকাল, আপনার মাধ্যমে সমস্ত রূহ এবং জিসিম প্রশান্তি লাভ করে। হে মহাসম্মানিত বরকতময় ওযূদ পাক মুবারক! আপনার মর্যাদা সমস্ত সৃষ্টির উর্ধ্বে। আপনার কর্তৃত্ব মুবারক সমস্ত সৃষ্টির উপরে। আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক সমস্ত সৃষ্টির মধ্যে সুস্পষ্টভাবে বিদ্যমান। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সেই মাস মুবারক-এ প্রত্যেক অন্তর প্রতি বছর ঈদসমূহের ন্যায় হামদ, না’ত, ক্বাছীদাহ্, কবিতার মাধ্যমে খুশি প্রকাশে অভ্যস্ত হয়। যা আমরা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মীলাদ শরীফ সম্পর্কে বর্ণনা করি।” সুবহানাল্লাহ! (সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ১/৩৬৮)
(৯) হযরত ইমাম কুতুবুদ্দীন মুহম্মদ ইবনে আহমদ ইবনে মুহম্মদ ইবনে মাহমূদ নাহ্রাওয়ানী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিলাদত শরীফ ৯১৭ হিজরী শরীফ : বিছাল শরীফ ৯৯০ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
فِىْ سَنَةِ اِحْدٰى وَسَبْعِيْنَ وَسِتَّمِائَةٍ اَمَرَ السُّلْطَانُ يُوْسُفُ بْنُ يَعْقُوْبَ بْنِ عَبْدِ الْحَقِّ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ بِعَمَلِ الْمَوْلِدِ النَّبَوِىِّ وَتَعْظِيْمِهٖ وَالْاِحْتِفَالِ بِهٖ وَصَيَّرَهٗ عِيْدًا مِّنَ الْاَعْيَادِ فِىْ جَمِيْعِ بِلَادِهٖ وَذٰلِكَ فِىْ شَهْرِ رَبِيْعِ الْاَوَّلِ مِنَ السَّنَةِ الْمَذْكُوْرَةِ
অর্থ: “সুলত্বান ইঊসুফ ইবনে ইয়া’কূব ইবনে আব্দুল হক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ৬৭১ হিজরী শরীফ-এ মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার, উনাকে তা’যীম-তাকরীম মুবারক করার এবং উনার সম্মানার্থে সম্মানিত মাহফিল মুবারক করার নির্দেশ মুবারক দেন। আর তিনি উনার সারা দেশে এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিবস মুবারক উনাকে ঈদসমূহ উনাদের মধ্য থেকে (বিশেষ) ঈদ হিসেবে পালন করেন। এটা ছিলো উল্লেখিত বছর (৬৭১ হিজরী শরীফ) উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) মাসে।” সুবহানাল্লাহ! (আল ইস্তিক্বছা’ লি আখবারি দুওয়ালিল মাগরিবিল আক্বছা ২/৪৩)
(১০) আল্লামা হযরত ইমাম মুহম্মদ ইবনে উমর ইবনে মুবারক বাহ্রক্ব হাদ্বরামী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৯৩০ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
فَحَقِيْقٌ بِيَوْمٍ كَانَ فِيْهِ وُجُوْدُ الْمُصْطَفٰى صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَنْ يَّتَّخِذَ عِيْدًا
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন, তাই এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন মুবারক উনার যথাযথ হক হচ্ছেন, এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন মুবারক উনাকে ‘ঈদ হিসেবে গ্রহণ করা’।” সুবহানাল্লাহ! (হাদাইকুল আনওয়ার ওয়া মাত্বালিউল আসরার ফী সীরাতিন নাবিয়্যিল মুখতার ৫৪ নং পৃষ্ঠা)
(১১) আল্লামা হযরত আবুল মাকারিম সাইয়্যিদ যাইনুদ্দীন পীর মুহম্মদ দাদাহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ১০৯৮ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
اِعْلَمْ اَنَّ السَّلَفَ وَالْخَلَفَ لَمْ يَزَالُوْا مِنْ اِتِّخَاذِ شَهْرِ مِيْلَادِ خَيْرِ العِبَادِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَعْيَادًا
অর্থ: “জেনে রাখুন! নিশ্চয়ই হযরত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মধ্য থেকে সালাফ এবং খালাফ অর্থাৎ পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী উনারা প্রত্যেকেই খাইরুল ইবাদ, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাস মুবারক (সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।” সুবহানাল্লাহ! (আল ওয়াসীলাতুল উযমা ফী শামায়িলিল মুস্ত¡ফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৪৯ নং পৃ.)
(১২) ইমামুল আলাম হযরত শায়েখ আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলভী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ১০৫২ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘মা ছাবাতা বিস সুন্নাহ্ শরীফ’ উনার মধ্যে বলেন,
فَرَحِمَ اللهُ اِمْرَأً اِتَّخَذَ لَيَالِىْ شَهْرِ مَوْلِدِهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْمُبَارَكِ اَعْيَادًا
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি ঐ ব্যক্তির উপর সম্মানিত রহমত মুবারক বর্ষণ করুন, যেই ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাস মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রাত্রসমূহ উনাদেরকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ করেছেন বা করবেন।” (মা ছাবাতা বিস সুন্নাহ্ ৭৯ নং পৃ.)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ ইবনে ছিদ্দীকুর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুলি মুবারক করা পানি কূপে পতিত হওয়ার কারণে কুপ থেকে মেশকের চেয়ে অধিক সুঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়া
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন আলা নূর মুবারক উনার মাঝে দায়িমীভাবে নূর মুবারক চমকানো
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাসি মুবারককালে পাশ্ববর্তী দেয়ালসমূহ আলোকিত হয়ে যাওয়া
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২)
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলার সময় নূর মুবারক বিচ্ছুরিত হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক থেকে নূর মুবারক সৃষ্টি হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক উনার নূরের আলোতে পুরো পবিত্র হুজরা শরীফ আলোকিত হওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৫)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)