নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে সম্মানিত কুরবানী মুবারক দেয়া প্রত্যেক উম্মতের জন্য ফরযে আইন (২)
, ২০ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১১ আউওয়াল, ১৩৯১ শামসী সন , ১০ জুন, ২০২৩ খ্রি:, ২৮ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
عَنْ حَضْرَتْ حَنَشِ بْنِ الْـحَارِثِ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ قَالَ كَانَ اِمَامُ الْاَوَّلِ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ يُضَحِّىْ بِكَبْشٍ عَنْ رَّسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَبِكَبْشٍ عَنْ نَّـفْسِهٖ قُـلْنَا لَهٗ يَا اَمِيْـرَ الْمُؤْمِنِيْـنَ تُضَحِّىْ عَنْ رَّسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ اِنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَمَرَنِـىْ اَنْ اُضَحِّىَ عَنْهُ اَبَدًا فَاَنَا اُضَحِّىْ عَنْهُ اَبَدًا
অর্থ: “বিশিষ্ট তাবিয়ী হযরত হানাশ ইবনে হারিছ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি সব সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে একটি সম্মানিত কুরবানী মুবারক করতেন এবং উনার নিজের পক্ষ থেকে একটি সম্মানিত কুরবানী মুবারক করতেন। আমরা উনাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম- ‘হে আমীরুল মু’মিনীন আলাইহিস সালাম! আপনি কি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে সম্মানিত কুরবানী মুবারক করছেন? তিনি বলেন, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে সম্মানিত নির্দেশ মুবারক করেছেন আমি যেনো সব সময় অর্থাৎ অনন্তকাল ধরে যেন উনার পক্ষ থেকে সম্মানিত কুরবানী মুবারক করি অর্থাৎ আবাদুল আবাদ ধরে যেন করি। সেজন্য আমি সব সময় অর্থাৎ দায়িমীভাবে প্রতি বছর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে সম্মানিত কুরবানী মুবারক করি।” সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! (সুনানুল কুবরা লিল বাইহাক্বী ৯/২২৮, আউনুল মা’বূদ ৭/৪৮৭)
উপরোক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে أَبَدًا অর্থাৎ অনন্তকাল ধরে দায়িমীভাবে প্রতি বছর সম্মানিত কুরবানী মুবারক করার জন্য সম্মানিত আদেশ মুবারক করেছেন, সম্মানিত ওয়াছিয়ত মুবারক করেছেন। তাই ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি প্রতি বছর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে সম্মানিত কুরবানী মুবারক দিয়েছেন। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ওয়ারিছ। যার কারণে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে উনার তরফ থেকে আবাদুল আবাদ অর্থাৎ অনন্তকাল ধরে অর্থাৎ প্রতি বছর সম্মানিত কুরবানী মুবারক করার জন্য সম্মানিত নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন, সম্মানিত ওয়াছিয়ত মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ! মূলত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার মাধ্যম দিয়ে সমস্ত উম্মতদেরকেই উনার তরফ থেকে আবাদুল আবাদ অর্থাৎ অনন্তকাল ধরে অর্থাৎ প্রতি বছর সম্মানিত কুরবানী মুবারক করার জন্য সম্মানিত নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন, সম্মানিত ওয়াছিয়ত মুবারক করেছেন। আর উনার এই সম্মানিত নির্দেশ মুবারক এবং সম্মানিত ওয়াছিয়ত মুবারক মূলত মহান আল্লাহ পাক উনারই সম্মানিত নির্দেশ মুবারক। সুবহানাল্লাহ! কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَمَا يَـنْطِقُ عَنِ الْـهَوٰى. اِنْ هُوَ اِلَّا وَحْىٌ يُّـوْحٰى
অর্থ: ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ওহী মুবারক ছাড়া কোনো কথা মুবারক বলেন না, কোনো কাজ মুবারক করেন না, কোনো সম্মতি মুবারক প্রকাশ করেন না।’ সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নজম শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৩-৪)
তাই সমস্ত উম্মতের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে- সব সময় অর্থাৎ দায়িমীভাবে প্রতি বছর অর্থাৎ অনন্তকালধরে বংশ পরস্পরায় একজনের ইন্তেকালের পর তার পরবর্তী বংশধরগণ অবাদুল আবাদ অর্থাৎ ক্বিয়ামত পর্যন্ত ফরজ কুরবানী করে যেতেই থাকবে অর্থাৎ আবাদুল-আবাদ জারী রাখবে। কোন মতেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে সম্মানিত কুরবানী মুবারক করা বন্ধ রাখতে পারবে না বা বন্ধ করতে পারবে না। সুবহানাল্লাহ! শুধু তাই নয়; উম্মতের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের তরফ থেকে কোটি-কোটি সম্মানিত কুরবানী মুবারক করা। আর যাদের সামর্থ নেই, তাদের জন্য দায়িত্ব হচ্ছে- ১০ জন, ২০ জন, ৩০ জন, ৪০ জন, ৫০ জন মিলে হলেও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে সম্মানিত কুরবানী মুবারক করা।” (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
সেটাই আমরা দেখতে পাচ্ছি- আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি প্রতি বছর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের তরফ থেকে হাজার হাজার পশু অর্থাৎ গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া সম্মানিত কুরবানী মুবারক করে যাচ্ছেন। সুবহানাল্লাহ! এছাড়া তিনি ১ লক্ষ ২৪ হাজার মতান্তরে ২ লক্ষ ২৪ হাজার হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম, সমস্ত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম, লক্ষ লক্ষ হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম এবং সমস্ত উম্মতে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পক্ষ থেকে প্রতি বছর অসংখ্য সম্মানিত কুরবানী মুবারক দিয়ে যাচ্ছেন। আর তিনি প্রতিদিন সম্মানিত মক্ববুল মুনাজাত শরীফ উনার মধ্যে বলে থাকেন যে, ‘আয় বারে এলাহী! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানার্থে কোটি-কোটি সম্মানিত কুরবানী মুবারক করার তাওফীক্ব দান করুন।’ আমীন!
তাই সকলের জন্য আবশ্যক হচ্ছে, এই কোটি-কোটি সম্মানিত কুরবানী মুবারক-এ আর্থিক আনজাম দেয়াসহ সার্বিকভাবে সম্মানিত গোলামী মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়া।
এখানে একটি বিষয় লক্ষ্যণীয় যে, সাধারণ একজন উম্মত যদি তার সন্তানকে ওয়াছিয়ত করে, তাহলে সন্তানের জন্য সেই ওয়াছিয়ত পূর্ণ করা ফরয-ওয়াজিব হয়ে যায়। সন্তান যদি সামর্থ থাকা সত্ত্বেও সেই ওয়াছিয়ত পূর্ণ না করে, তাহলে সে গুনাহগার হবে।
একজন পিতার ওয়াছিয়ত পালন না করলে সন্তান যদি গুনাহগার হয়, তাহলে যিনি সমস্ত সৃষ্টির মালিক, তিনি নাহলে মহান আল্লাহ তিনি উনার রবূবিয়াত মুবারকই প্রকাশ করতেন না। তাহলে সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত নির্দেশ মুবারক, সম্মানিত ওয়াছিয়ত মুবারক পালনের গুরুত্ব কত বেশি? আর তা পালন না করলে কত বড় গুনাহগার হবে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (২)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৮)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২১)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)