নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খণ্ডনমূলক জবাব (৮)
প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ঈদ
, ২০ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১১ আউওয়াল, ১৩৯১ শামসী সন , ১০ জুন, ২০২৩ খ্রি:, ২৮ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
বিগত পর্ব থেকে স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে, কেউ যদি প্রতিদিন, প্রতি ঘণ্টায়, প্রতি মুহূর্তে, প্রতি পলকে পলকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাওয়ার কারণে খুশি মুবারক প্রকাশ করে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক করেন, উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তা’যীম-তাকরীম মুবারক করেন, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র গোলামী মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেন, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার ইত্তিবা করেন, তাহলে উনার জন্য প্রতিদিন, প্রতি ঘণ্টায়, প্রতি মুহূর্তে, প্রতি সেকেন্ডে, প্রতি পলকে পলকে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ হবেন। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
কাজেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেদিন দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক আনলেন, সেই দিন অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ) ঈদের দিন তো অবশ্যই; শুধু তাই নয়; সেদিন রোযার ঈদ, কুরবানীর ঈদ, জুমু‘আর ঈদসহ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে আরো যত বড় বড় ঈদ রয়েছেন, সমস্ত ঈদের সাইয়্যিদ অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ তো অবশ্যই অবশ্যই। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! কেননা উনাকে সৃষ্টি মুবারক না করা হলে, মহান আল্লাহ পাক তিনি কোনো মাখলূকাত সৃষ্টি করতেন না; এমনকি মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত রবূবিয়াত মুবারকও প্রকাশ করতেন না। সুবহানাল্লাহ! তাহলে সমস্ত কায়েনাত জুমু‘আর দিন, আইয়্যামে তাশরীক্ব, রোযার ঈদ, কুরবানীর ঈদ বা অন্য কোনো ঈদ-ই পেতো না অর্থাৎ আসার তো প্রশ্নই উঠে না।
এ সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন-
وُلِدَ مَنْ لَّوْلَاهُ مَا خُلِقَ الْوُجُوْدُ وَلَا يُصَوَّرُ وَالِدٌ وَّلَا مَوْلُوْدٌ وُلِدَ يَوْمَ الْاِثْنَيْـنِ لِاِثْنَتَـىْ عَشْرَةَ لَيْلَةً خَلَتْ مِنْ رَبِيْعِ ۣ الْاَوَّلِ فَاَصْبَحَتْ بَطْحَاءُ مَكَّةَ تَرْقُصُ طَرَبًا وَاهْتَزَّ الْـحَرَمُ فَرَحًا عَجَبًا وَّاسْتَبْشَرَتْ اَهْلُ السَّمٰوَاتِ بِوِلَادَتِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَفَازَتْ سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ اُمُّ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِسَعَادَتِهٖ وَخَرَّتِ الْاَصْنَامُ عَلـٰى رُئُوْسِهَا وَاَيْقَنَتِ الْكَهَنَةُ بـِخِزْيــِهَا وبُؤْسِهَا وَنَطَقَ الضَّبُّ بِرِسَالَتِهٖ وَاَقَرَّ الذِّئْبُ بِنُبُوَّتِهٖ وَجَلَالَتِهٖ فَلَهُ النَّسَبُ الرَّفِيْعُ الْـمُشَرَّفُ فَهُوَ سَيِّدُنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بْنُ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ بْنِ حَضْرَتْ عَبْدِ الْـمُطَّلِبِ عَلَيْهِ السَّلَامُ بْنِ حَضْرَتْ هَاشِمٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ سَيِّدُ بَنِـىْ عَدْنَانَ وَخَـيْـرُ اٰلٍ حِيْـنَ رُبِّــىَ عِنْدَ جَدِّهٖ يَـتِـيْمًا وَرَضِعَ مِنْ ثَدْيَـىْ سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ اُمِّ الرَّضَاعَةِ اَلثَّانِيَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ (سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ حَلِيْمَةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ) فَصَارَ حَلِـيْمًا فَمَنْ عَظَّمَ لَيْلَةَ مَوْلِدِهٖ بِـمَا اَمْكَنَهٗ مِنَ التَّعْظِيْمِ وَالْاِكْرَامِ كَانَ مِنَ الْفَائِزِيْنَ بِدَارِ السَّلَامِ
অর্থ: “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার দিনে এমন এক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল কুদরত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওজূদ পাক মুবারক) তিনি দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন, যিনি না হলে কায়িনাতের কিছুই সৃষ্টি করা হতো না। আকৃতিতে আসতো না কোনো পিতা ও সন্তান। তিনি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের শুভক্ষণে খুশির আনন্দে দুলেছিলেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার কঙ্করময় মরুভূমি। সুবহানাল্লাহ! সীমাহীন খুশি আর আনন্দে শিহরিত হয়েছিলেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হারাম শরীফও। উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের খুশিতে প্রফুল্ল হয়ে উঠেছিলেন আসমানবাসী (অর্থাৎ সমস্ত হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম) উনারা। উনার সৌভাগ্যে ধন্য হন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। উনার আগমনে খান খান হয়ে ভেঙে পড়েছিলো প্রতিমাগুলো। জ্যোতিষীরা বুঝতে পেরেছিলো তাদের লাঞ্ছনা ও দুর্ভাগ্য অনিবার্য। উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রিসালত মুবারক উনার রহস্য জানিয়ে দিয়েছিলো গুঁইসাপ। উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াত-রেসালাত মুবারক এবং মহত্ত্ব মুবারক উনার কথা স্বীকার করেছিলো জঙ্গলের বাঘ। উনার বংশ অতি অভিজাত এবং সম্মানিত। তিনি সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইবনে হযরত আব্দুল্লাহ আলাইহিস সালাম ইবনে হযরত আব্দুল মুত্ত্বালিব আলাইহিস সালাম ইবনে হযরত হাশিম আলাইহিস সালাম। যিনি ছিলেন আদনান গোত্রের সাইয়্যিদ। তিনি একক বেমেছাল মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ব্যক্তিত্ব মুবারক হিসেবে স্বীয় দাদা সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট অত্যন্ত সসম্মানে লালিত-পালিত হন। উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুগ্ধ মুবারক পান করান সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুর রদ্বা‘আহ্ আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম (সাইয়্যিদাতুনা হযরত হালিমাতুস সা’দিয়াহ্ আলাইহাস সালাম) তিনি। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হলেন অত্যন্ত ধৈর্যশীল। সুতরাং যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিবস মুবারক উনাকে তা’যীম-তাকরীম করবেন (এবং এই উপলক্ষে খুশি মুবারক প্রকাশ করবেন,) তিনি চির শান্তিময় জান্নাতের অধিকারী হবেন।” সুবহানাল্লাহ! (খুৎবাতু ইবনে নুবাতাহ্)
যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানার্থে বান্দা-বান্দী, উম্মত, জিন-ইনসানসহ আমাদের সবাইকে হাক্বীক্বী ছহীহ সমঝ দান করুন এবং প্রতি সেকেন্ডে সেকেন্ডে, প্রতি পলকে পলকে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার তাওফীক্ব দান করুন। আমীন!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ ইবনে ছিদ্দীকুর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুলি মুবারক করা পানি কূপে পতিত হওয়ার কারণে কুপ থেকে মেশকের চেয়ে অধিক সুঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়া
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন আলা নূর মুবারক উনার মাঝে দায়িমীভাবে নূর মুবারক চমকানো
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাসি মুবারককালে পাশ্ববর্তী দেয়ালসমূহ আলোকিত হয়ে যাওয়া
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২)
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলার সময় নূর মুবারক বিচ্ছুরিত হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক থেকে নূর মুবারক সৃষ্টি হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক উনার নূরের আলোতে পুরো পবিত্র হুজরা শরীফ আলোকিত হওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৫)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)