সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব:
, ২১ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৯ ছালিছ, ১৩৯২ শামসী সন , ২৭ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রি:, ১২ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
প্রতি দমে দুটি ঈদ ও দুটি ঈদে আকবর হওয়ার দলীল:
বিশ্বখ্যাত মুফাসসির আল্লামা হযরত ইসমাঈল হাক্কী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ১১২৭ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ ‘তাফসীরে রূহুল বয়ান’ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন-
عاشقان در دمے دو عيد كنند
(বাংলা উচ্চারণ: আশেক্বানে দর দমে দো ঈদ কুনান্দ। )
অর্থ: “আশেক্বীন উনাদের প্রত্যেকটা শ্বাস-প্রশ্বাসেই দুটি ঈদ হয়। ” সুবহানাল্লাহ! (রূহুল বয়ান ৬/৪৭১)
অন্যভাবে বলা হয়ে থাকে যে,
عارفان هر دمے دو عید کنند
(বাংলা উচ্চারণ: আরেফানে হর দমে দো ঈদ কুনান্দ। )
অর্থ: “সম্মানিত আরিফগণ অর্থাৎ আল্লাহওয়ালাগণ উনাদের প্রত্যেকটা শ্বাস-প্রশ্বাসেই দুটি ঈদ হয়। ” সুবহানাল্লাহ!
মাওলানা জালালুদ্দীন রূমী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,
صوفیان در دمے دو عید کنند
(বাংলা উচ্চারণ: ছূফিয়ানে দর দমে দো ঈদ কুনান্দ। )
অর্থ: “সম্মানিত ছূফীগণ উনাদের প্রত্যেকটা শ্বাস-প্রশ্বাসেই দুটি ঈদ হয়। ” সুবহানাল্লাহ! (রূহুল বয়ান ২/৪৬৫, দেওয়ানে শামস)
মাওলানা জালালুদ্দীন রূমী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এই বিষয়টা আরো স্পষ্টভাবে বলেন,
سالی دو عید کردن کار عوام باشد
ما صوفیان جان را هر دم دو عید باشد
(বাংলা উচ্চারণ: সালে দো ঈদ করদান কারে আওয়াম বাশদ, মা ছূফিয়ানে জান রা হরদম দো ঈদ বাশদ। )
অর্থ: “বছরে দুই ঈদ করা হচ্ছে সাধারণ লোকদের কাজ। আর আমরা সম্মানিত ছূফীগণ আমাদের সজ্ঞানে প্রত্যেকটা শ্বাস-প্রশ্বাসেই দুটি ঈদ হয়। ” সুবহানাল্লাহ! (দেওয়ানে শামস)
বিশ্বখ্যাত মুফাসসির আল্লামা হযরত ইসমাঈল হাক্কী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ১১২৭ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ ‘তাফসীরে রূহুল বয়ান’ উনার মধ্যে ‘সম্মানিত ও পবিত্র সূরা মায়িদাহ্ শরীফ উনার ১১৪ নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ’ উনার তাফসীরে বলেন,
كُلُّ يَوْمٍ كَانَ لِلْمُسْلِمِيْنَ عِيْدًا فِى الدُّنْيَا فَهُوَ عِيْدٌ لَّهُمْ فِى الْجَنَّةِ يَجْتَمِعُوْنَ فِيْهِ عَلٰى زِيَارَةِ رَبِّهِمْ وَيَتَجَلّٰى لَهُمْ فِيْهِ فَيَوْمُ الْجُمُعَةِ فِى الْجَنَّةِ يُدْعٰى يَوْمَ الْمَزِيْدِ وَيَوْمُ الْفِطْرِ وَالْاَضْحٰى يُجْتَمَعُ اَهْلُ الْجَنَّةِ فِيْهِمَا لِلزِّيَارَةِ هٰذَا لِعَوَامِ اَهْلِ الْجَنَّةِ وَاَمَّا خَوَاصُّهُمْ فَكُلُّ يَوْمٍ لَهُمْ عِيْدٌ يَزُوْرُوْنَ رَبَّهُمْ كُلَّ يَوْمٍ مَرَّتَيْنِ بُكْرَةً وَّعَشِيًّا وَالْخَوَاصُّ كَانَتْ اَيَّامُ الدُّنْيَا كُلُّهَا لَهُمْ اَعْيَادًا فَصَارَتْ اَيَّامُهُمْ فِى الْاٰخِرَةِ كُلُّهَا اَعْيَادًا وَاَمَّا اَخَصُّ الْخَوَاصِّ فَكُلُّ نَفَسٍ عِيْدٌ لَّهُمْ قَالَ فِى التَّأْوِيْلَاتِ النَّجْمِيَّةِ رَبَّنَا اَنْزِلْ عَلَيْنَا مَائِدَةً مِّنَ السَّمَاءِ اَىْ مَائِدَةَ الْاَسْرَارِ وَالْحَقَائِقِ الَّتِىْ تُنْزِلُهَا مِنْ سَمَاءِ الْعِنَايَةِ عَلَيْهَا اَطْعِمَةُ الْهِدَايَةِ تَكُوْنُ لَنَا يَعْنِىْ لِاَهْلِ الْحَقِّ وَاَرْبَابِ الصِّدْقِ عِيْدًا نَفْرَحُ بِهَا لِاَوَّلِنَا وَاٰخِرِنَا اَىْ لِاَوَّلِ اَنْفَاسِنَا وَاٰخِرِهَا فَاِنَّ اَرْبَابَ الْحَقِيْقَةِ يُرَاقِبُوْنَ الْاَنْفَاسَ اَوَّلَهَا وَاٰخِرَهَا لِتَصْعَدَ مَعَ اللهِ وَتَهْوِىْ مَعَ اللهِ فَفِىْ صُعُوْدِ النَّفَسِ مَعَ اللهِ يَكُوْنُ عِيْدًا لَهُمْ وَفِىْ هُوِيْهِ مَعَ اللهِ عِيْدًا لَهُمْ كَمَا قَالَ بِالْفَارِسِيَّةِ [صوفيان در دمى دو عيد كنند]
অর্থ: “সম্মানিত মুসলমান উনাদের জন্য দুনিয়াতে যে দিনগুলি ঈদ, সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার মধ্যেও সেই দিনগুলি উনাদের জন্য ঈদের দিন হবেন। সুবহানাল্লাহ! কারণ এই সমস্ত দিনে সম্মানিত মুসলমান উনারা উনাদের রব তা‘য়ালা মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক উনার উদ্দেশ্যে একত্রিত হবেন এবং মহান আল্লাহ পাক তিনি এই দিনগুলিতে উনাদের জন্য প্রকাশ পাবেন। সুবহানাল্লাহ! আর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জুমু‘আহ্ শরীফ উনার দিন সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার মধ্যে দাওয়াত দেয়া হবে, (এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন মুবারক হচ্ছেন-) ইয়াওমুল মাযীদ। সুবহানাল্লাহ! আর সম্মানিত রোযার ঈদ এবং সম্মানিত কুরবানীর ঈদ- এই দুই দিন সম্মানিত জান্নাতবাসী উনাদেরকে পরস্পর সাক্ষাতের জন্য একত্রিত করা হবে। এটা আমভাবে সম্মানিত জন্নাতবাসী সকলের জন্য। আর সম্মানিত জান্নাতবাসী খাছ ব্যক্তি উনাদের প্রত্যেক দিনই ঈদ হবেন। উনারা প্রতি দিন সকাল-সন্ধ্যা দুই বার উনাদের রব তা‘য়ালা মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক লাভ করবেন। খাছ ব্যক্তিত্ব উনাদের জন্য দুনিয়াতে উনাদের প্রত্যেক দিনই ঈদ। তাই পরকালেও উনাদের প্রত্যেক দিনই ঈদ হবেন। আর আখাছ্ছুল খাছ ব্যক্তিত্ব উনাদের জন্য প্রত্যেকটা শ্বাস-প্রশ্বাসই ঈদ অর্থাৎ প্রতি দমেই ২টি ঈদ। শ্বাস গ্রহণের সময় ১টি ঈদ আর শ্বাস ছাড়ার সময় ১টি ঈদ। (হযরত ইমাম ফখরুদ্দীন রাজী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত শায়েখ, বিশিষ্ট বুযূর্গ, ছূফী, মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ মাহূবব ওলী হযরত শায়েখ ইমাম আহমদ ইবনে উমর ইবনে মুহম্মদ নাজমুদ্দীন কুবরা রহমতুল্লাহি আলাইহি- বিছাল শরীফ ৬১৮ হিজরী শরীফ) তিনি ‘তা’ওয়ীলাতুন নাজমিয়্যাহ্ শরীফ’ উনার মধ্যে বলেন-رَبَّنَا اَنْزِلْ عَلَيْنَا مَائِدَةً مِّنَ السَّمَاءِ ‘আয় বারে এলাহী, মহান আল্লাহ পাক! দয়া করে আপনি আমাদের জন্য আসমান থেকে একটি খাদ্যের খাঞ্চা নাযিল করুন। ’ অর্থাৎ মা’রিফাত এবং হাক্বীক্বতসমূহের খাঞ্চা, যা আপনি অনুগ্রহের আসমান থেকে নাযিল করেন, যার মধ্যে রয়েছেন হেদায়াতের খাদ্যসমূহ। সেটা আমাদের জন্য অর্থাৎ আহলে হক্ব এবং আরবাবুছ ছিদ্ক্ব উনাদের জন্য ঈদ হবেন। সেই নিয়ামত মুবারক উনার জন্য আমরা খুশি প্রকাশ করবো। আমাদের পূর্ববর্তীদের জন্য এবং পরবর্তীদের জন্য অর্থাৎ আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের শুরুতে এবং শেষে অর্থাৎ শ্বাস গ্রহণের সময় এবং শ্বাস ছাড়ার সময় ঈদ হবেন। কেননা নিশ্চয়ই হাক্বীক্বতের অভিভাবকগণ উনারা উনাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের শুরু এবং শেষ সবটাই পর্যবেক্ষণ করেন মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে (নিসবত-সম্পর্ক) বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য এবং মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে মুহব্বত স্থাপনের জন্য। কাজেই, উরূজের সময় উনাদের শ্বাস-প্রশ্বাসসমূহ হয় মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে অর্থাৎ উনার মুহব্বতে, ফলে তখন উনাদের জন্য উনাদের প্রতিটি শ্বাস-প্রশ্বাসে ঈদ হয় এবং নুযূলের সময়ও উনাদের শ্বাস-প্রশ্বাসসমূহ হয় মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে অর্থাৎ উনার মুহব্বতে, ফলে তখনও উনাদের প্রতিটি শ্বাস-প্রশ্বাসে ঈদ হয়। যেমন ফার্সীতে বলা হয়- ‘সম্মানিত ছূফীগণ উনাদের প্রত্যেকটা শ্বাস-প্রশ্বাসেই দুটি ঈদ হয়’। ” সুবহানাল্লাহ! (রূহুল বয়ান ২/৪৬৫)
বিশ্বখ্যাত মুফাসসির আল্লামা হযরত ইসমাঈল হাক্কী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ ‘তাফসীরে রূহুল বয়ান’ উনার মধ্যে আরো বলেন,
يَقُوْلُ الْفَقِيْرُ لَعَلَّ الْعِيْدَيْنِ اِشَارَةٌ اِلَى النَّفَسِ الدَّاخِلِ وَالْخَارِجِ وَلِلْعَارِفِيْنَ فِى كُلٍّ مِّنْهُمَا عِيْدٌ اَكْبَرُ بِاِعْتِبَارِ كَوْنِهِمْ مَعَ الْحَقِّ وَشُهُوْدِهٖ
অর্থ: “এই ফক্বীর (অর্থাৎ আল্লামা হযরত ইসমাঈল হাক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি) বলেন, সম্ভবত (প্রতি দমে) দুই ঈদ দ্বারা শ্বাস গ্রহণ এবং শ্বাস ছাড়ার কথা বলা হয়েছে। আর আরিফগণ উনাদের জন্য এই উভয়ের প্রত্যেকটিই হচ্ছেন ‘ঈদে আকবর’। কারণ উনারা দায়িমীভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার নিসবতে ও (মেছালী) দর্শনে থাকেন। ” সুবহানাল্লাহ! (রূহুল বয়ান ৬/৪৭১)
উপরোক্ত আলোচনা থেকে অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হলো যে, খাছ মু’মিন উনাদের জন্য প্রতিদিন ঈদ অর্থাৎ খাছ মু’মিন উনাদের জন্য বৎসরে ৩৫৪/৩৫৫ দিনই ঈদ। আর আখাছ্ছুল খাছ মু’মিন অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার আশিক্ব, আরিফ বা ওলীআল্লাহ এবং ছূফী উনাদের প্রতিটি দমে বা শ্বাস-প্রশ্বাসে ২টি ঈদ অর্থাৎ আখাছ্ছুল খাছ মু’মিন উনাদের জন্য বৎসরে ৩৫৪/৩৫৫ দিন তো অবশ্যই, শুধু তাই নয়; বরং উনাদের প্রতিটি দমে বা শ্বাস-প্রশ্বাসে ২টি করে ঈদ, আর প্রত্যেকটি হচ্ছেন ‘ঈদে আকবর’। সুবহানাল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ স্বয়ং খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার ঈদের দিন। আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ। আজ শ্রেষ্ঠ দিন সমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম দিন। আজ কায়িনাতের সবশ্রেষ্ঠ দিন।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
‘কাফির মুশরিকদের বিরুদ্ধে বদদো‘আ করলে উনারা খুব খুশি মুবারক প্রকাশ করেন’
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
‘আমরা আমাদের পুরো জিন্দেগী মুবারক ব্যয় করেছি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল বুলন্দী শান-মান মুবারক প্রকাশ করার জন্য। আর আপনি সেটা এককভাবে করে যাচ্ছেন’
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের তরফ থেকে বিশেষ দাওয়াত মুবারক এবং খুশি মুবারক প্রকাশ
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রেহেম শরীফে থাকাকালীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে জলীলুল ক্বদর নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের স্বপ্নে কথোপকথনের মুবারক বর্ণনা
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরানী হুলিয়া মুবারক
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুস সাক্বালাইন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নূরুল মাগফিরাহ (হস্ত) মুবারক উনার বরকতময় মু’জিযাহ শরীফ
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ মহাসম্মানিত ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ কুল-কায়িনাতের সকল রাত ও দিনের চেয়েও লক্ষ-কোটিগুণ বেশি মর্যাদাসম্পন্ন ও ফযীলতপূর্ণ রাত ও দিন মুবারক
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘আদ্ দুরারুল মুখতারাহ্ শরীফ’ পাঠরে গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘আপনার ফতওয়ার উপরে কারো ফতওয়া দেওয়ার কোনো অধিকার নেই’
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘যারা চূ-চেরা করে, এরা ধ্বংস হয়ে যাবে’
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)