নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে নিসবত মুবারক স্থাপন করতে পারলে, মূল সব নিয়ামত পরিপূর্ণটা হাছিল সম্ভব। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথেই আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার সরাসরি মহাসম্মানিত নিসবত মুবারক
, ২৫ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১১ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৪ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪১ হিজরী শরীফ উনার ১লা রজবুল হারাম শরীফ লাইলাতুল আরবিয়া শরীফ (বুধবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাহফিল মুবারক-এ সম্মানিত আলোচনা মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিষয়গুলি অনেকবার বলা হয়েছে এবং আমাদের পত্রিকায়ও এসেছে। আলোচনা আজকেও হয়েছে। উনাদের যে নিসবত, উনাদের মাক্বাম। আসলে উনাদের প্রত্যেকের যে বিষয়টা, উনাদের মূল যে মাক্বাম যেটা- যেটা বলা হয় ইলমে তাছাউফে- وَاللهُ مُـحِيْطٌ ‘মহান আল্লাহ পাক তিনি সবকিছু বেষ্টন করে আছেন, সমস্ত সৃষ্টিকে বেষ্টন করে আছেন।’
এটা ক্বাওস। অর্থাৎ এটা বলা হয়- গোল করে (আকৃতি) আবদ্ধ করে রাখা। ঠিক এর পাশাপাশি হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ক্বাওস মুবারক। যেহেতু সমস্ত কিছু যিনি খ্বালিক্ব যিনি মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হাদিয়া মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এর পরবর্তী কিন্তু প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা ক্বওস রয়ে গেছে। আবার সম্মিলিত এক সাথে রয়ে গেছে। এখন সেই সম্মিলিত নিসবতটা যদি কেউ হাছিল করে, তাহলে তার জন্য এটা একটা আলাদা খুছূছিয়াত। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!
অনেক কিছু বললে মানুষ তো বুঝবে না, ভাষাগত দিক থেকে। আমি যে বললাম, ক্বাওস অর্থ এরকম গোল।
وَاللهُ مُـحِيْطٌ ‘আল্লাহ পাক সব এভাবে বেষ্টন করে আছেন।’ এই বেষ্টনির (মহাসম্মানিত ক্বওস মুবারক উনার) মধ্যে হলো পরবর্তীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বেষ্টনি (ক্বওস) মুবারক। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আর এরপর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যে মাক্বামগুলি, এই মাক্বামগুলি পর্যায়ক্রমে উনারা এইটার মধ্যে সবাই। এখন প্রত্যেকের আবার আলাদা বেষ্টনি (ক্বওস) মুবারক আছে। যেমন- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা আলাইহিস সালাম উনার এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আম্মা আলাইহাস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের বেষ্টনি (ক্বওস) মুবারক আছে। তারপর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রত্যেকের আলাদা আলাদা বেষ্টনি (ক্বওস) মুবারক আছে। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আবনাউ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রত্যেকের আলাদা আলাদা বেষ্টনি (ক্বওস) মুবারক আছে। উনাদেরটা যেটা আমভাবে বেলায়েত বলা হয়। বেলায়েত মানে রাজত্ব। এটা ঐ বেলায়েত না। বেলায়াতে ছুগরা, কুবরা বলতে আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের, হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের বেলায়েত আছে, ফেরেশতা উনাদেরও বেলায়েত আছে। তবে উনাদের মূল যে বিষয়টি, সেটাকে বলা হয় বেলায়েত, রাজত্ব, কর্তৃত্ব। উনাদের প্রত্যেকের আলাদা আছে। উনাদের সিলসিলাগুলো এভাবে নেমেছে। যেমন- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আবনাউ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রত্যেকেরটা নেমেছে। উনাদের প্রত্যেকের আবার সংযোগ আছে। সব মিলে মূল একটা। এখন মূল বিষয়টা হচ্ছে হাক্বীক্বতটা। এবং মূলটারই মূল মালিক হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এই যে, যেমন- হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলছেন যে, আফযালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাহ মুবারক উনার পরে উনার সম্মানিত মাথা মুবারক রাখছেন। আর উনার নূরুদ দারাজাত, ক্বদম মুবারকের নিচে হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনি মাথা মুবারক রাখছেন। এই যে বিষয়টা- এটা হচ্ছে উনার একটা সিলসিলা। এরকম প্রত্যেকের আবার আলাদা আলাদা আছে। আবার সম্মিলিত, সংশ্লিষ্ট একটা আছে। আর মূলটা হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার। এখন উনার ঐখানে নিসবত স্থাপন করতে পারলে, তাহলে মূল সব নিয়ামত পরিপূর্ণটা হাছিল সম্ভব। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!
কাজেই মানুষকে এগুলি ভাষা দিয়ে বুঝানো কখনও সম্ভব নয়। ফয়েয-তাওয়াজ্জুহ। এখন মূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। উনার থেকে শাখা মুবারক গেছে। যেমন- নক্বশবন্দিয়া ত্বরীক্বা শাখা গেছে, ক্বাদিরিয়া ত্বরীক্বা, চিশতিয়া ত্বরীক্বা আলাদা হয়ে গেছে। এরকম। তবে মূলটা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার। বললে বুঝতে কঠিন। ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহগুলো বরদাস্ত করা অনেক কঠিন। ফয়েয-তাওয়াজ্জুহর জন্য মানুষ গলে যায়। ফয়েয-তাওয়াজ্জুহ বরদাস্ত করা তো কঠিন বিষয়। উনাদের ছোহবত মুবারক-এ গেলে বুঝা যায় ফয়েয-তাওয়াজ্জুহর তাছীরটা কিরকম। আবার এগুলো ধারণ করা অনেক কঠিন। হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি সিদরাতুল মুনতাহা পার হয়ে যেতে পারলেন না। তিনি বললেন, এক চুল সামনে গেলে আমার সবকিছু পুড়ে ছারখার হয়ে যাবে। উনি তো নূরের তৈরী। উনি ছারখার হবেন কেনো? তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কিভাবে পবিত্র নূর মুবারক দ্বারা সম্মানিত করতেছেন? কতো ফায়েয-তাওয়াজ্জুহ মুবারক, কতো দিয়ে, কিভাবে দিয়ে সম্মান করতেছেন। কঠিন বিষয়। অনেক কঠিন বরদাস্ত করা। এতো সোজা তো না। বিশেষ করে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি যেই পবিত্র নূর মুবারক বর্ষণ করা হচ্ছে, সেটা তো কঠিন একটা বিষয়। যাহিরীভাবে মানুষ মনে করে আমি অসুস্থ। আমি কিন্তু অসুস্থ না। ফয়েয-তাওয়াজ্জুহ এতো বেশি তা বরদাস্ত করা অত্যন্ত কঠিন সেটা।
সেটাই তো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি বলছিলেন যে, আমি কি কিছু নিয়ে যাবো? অর্থাৎ কমিয়ে দিবো? আমি বলছি, না। আফযালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনাকে বরদাস্ত করার তওফীক্ব দান করছেন, তাহলে আমাকেও দান করুন।
কঠিন বিষয়। একটা উট যদি দাঁড়ানো থেকে বসে যায়, তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে যদি কেউ থাকে, তাহলে তার অবস্থাটা কি হবে? কঠিন বিষয় বরদাস্ত করা। আর আমি এই বিষয়টি আরজু করার পরে সরাসরি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বদম মুবারক অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক উনার নিচে আমার মাথা রাখার তওফীক্ব দিয়েছেন। এখন তাহলে বাকিটা বুঝতে চেষ্টা করো।” সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
-মুহাদ্দিছ মুহাম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক উনার নূরের আলোতে পুরো পবিত্র হুজরা শরীফ আলোকিত হওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৫)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত যায়িদ বিন হারেছাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বেমেছাল মুহব্বত মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৪)
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার গুরুত্ব এবং আবশ্যকতা
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৩)
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারকই হচ্ছেন মুসলমান উনাদের একমাত্র শাসন ব্যবস্থা
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (২)
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার পরিচিতি
২৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)