মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- ‘তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট অধিক সম্মানিত যে ব্যক্তি অধিক মুত্তাক্বী। সুবহানাল্লাহ!
তাক্বওয়া হাছিল বা মুত্তাক্বী হওয়াই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মূল বিষয়। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মাধ্যমে অর্জিত তাক্বওয়া মহাপবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার পরবর্তী মাসগুলোতেও বজায় রাখতে হবে। অর্থাৎ মহাপবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার পরবর্তী মাসগুলিতেও ইসলামী শরীয়ত উনার বিরোধী সর্বপ্রকার অশ্লীল-অশালীন কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
তবেই হাক্বীক্বী কামিয়াবি অর্জন করা ও নাজাত লাভ করা সম্ভব হবে।
, ০৮ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৯ হাদি ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ২৯ এপ্রিল, ২০২৩ খ্রি:, ১৬ বৈশাখ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম-মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের মধ্যে ওই ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট অধিক সম্মানিত যে ব্যক্তি অধিক মুত্তাক্বী।” সুবহানাল্লাহ! আর এ মুত্তাক্বী হওয়ার জন্য বা তাক্বওয়া অর্জন করার জন্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার রোযা রাখার নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদাররা! তোমাদের জন্য পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার রোযা ফরয করা হলো; যেরূপ তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর ফরয করা হয়েছিল। আর এই পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার রোযার মাধ্যম দিয়ে তোমরা অবশ্যই মুত্তাক্বী হবে বা তাক্বওয়া অর্জন করতে পারবে।” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মূল শিক্ষা হচ্ছে তাক্বওয়া। অর্থাৎ নেক কাজে মশগুল থাকা ও ইসলামী শরীয়ত উনার বিরোধী তথা হারাম নাজায়িয কাজ থেকে বিরত থাকা। তাই প্রত্যেক পুরুষ-মহিলার দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার ন্যায় পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার পরবর্তী মাসগুলোতেও মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ-নির্দেশ মুবারকগুলো যথাযথভাবে মেনে চলা।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বান্দা-বান্দীরা তো জানে না যে, তারা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট মকবুল হয়েছে কিনা? যদি না হয়, তবে তো তাদের মকবুল হওয়ার জন্য এখনো বেশি বেশি তওবা ইস্তিগফার করা উচিত। কেননা, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, “হযরত কা’ব ইবনে উজরাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, (একদিন) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, (হে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম!) আপনারা মিম্বর শরীফ উনার নিকটবর্তী হোন। আমরা সকলেই মিম্বর শরীফ উনার নিকটবর্তী হলাম। অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন পবিত্র মিম্বর শরীফ উনার প্রথম সিঁড়ি মুবারক-এ পবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক বা পা মুবারক রাখলেন তখন তিনি বললেন, ‘আমীন’! যখন দ্বিতীয় সিঁড়ি মুবারক-এ পবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক বা পা মুবারক রাখলেন তখন তিনি বললেন, ‘আমীন’! যখন তৃতীয় সিঁড়ি মুবারক-এ পবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক বা পা মুবারক রাখলেন তখন তিনি বললেন, ‘আমীন’! অতঃপর যখন মুবারক নছীহত শেষে পবিত্র মিম্বর শরীফ থেকে অবতরণ করলেন, তখন আমরা জিজ্ঞাসা করলাম, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আজকে আমরা আপনার নূরুস সালাম (যবান মুবারক) থেকে এমন কিছু কথা মুবারক শুনলাম যা এর পূর্বে কখনো শুনিনি। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, (আমি যখন প্রথম সিঁড়ি মুবারক-এ নূরুদ দারাজাত মুবারক বা পা মুবারক রাখলাম তখন) হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি এসে আমাকে বলেন, ‘ওই ব্যক্তি হালাক, জাহান্নামী; যে ব্যক্তি পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস পাওয়ার পরও নিজের গুনাহখতা ক্ষমা করাতে পারেনি। আমি বললাম- ‘আমীন’। (অতঃপর যখন আমি দ্বিতীয় সিঁড়ি মুবারক-এ পবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক বা পা মুবারক রাখলাম তখন) হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি আমাকে বলেন, যার সম্মুখে আপনার নাম মুবারক উচ্চারণ করা হয় অথচ সে আপনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ ও পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করে না; সে ধ্বংস, জাহান্নামী। আমি বলি- ‘আমীন’। অর্থাৎ সে নিশ্চিত ধ্বংসপ্রাপ্ত ও জাহান্নামী। (অতঃপর যখন তৃতীয় সিঁড়ি মুবারক-এ পবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক বা পা মুবারক রাখলাম তখন) হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি আমাকে বলেন, ‘ওই ব্যক্তি হালাক, জাহান্নামী; যে ব্যক্তি তার মাতা-পিতা দুইজনকে অথবা একজনকে বৃদ্ধ বা বৃদ্ধা অবস্থায় পাওয়ার পরও খিদমত দ্বারা তাদেরকে সন্তুষ্ট করে জান্নাত লাভ করতে পারলো না। আমি বলি- ‘আমীন’।”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস পাওয়ার পরও যে ব্যক্তি পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার হক্ব আদায় করে নিজের গুনাহখতা ক্ষমা করাতে পারেনি, সে হালাক। যদি সে এর থেকে খালিছ তওবা ইস্তিগফার না করে। আর একারণেই আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র ঈদুল ফিতর উনার দিনেও মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে কান্নাকাটি করেছেন। এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, “পবিত্র ঈদুল ফিতর উনার দিনে হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নিকট গেলেন। গিয়ে দেখলেন, ঘরের দরজা বন্ধ করে তিনি কাঁদছেন। হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আরজ করলেন, হে আমীরুল মু’মিনীন আলাইহিস সালাম! আপনি কাঁদছেন অথচ লোকেরা ঈদের আনন্দে মুখর। সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, আনন্দে মুখর ব্যক্তিরা যদি বুঝতো- তারা কি নিয়ে আনন্দ মুখর বা খুশি প্রকাশ করতেছে। অতঃপর পুনরায় তিনি কাঁদতে কাঁদতে বললেন, তারা যদি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট মক্ববূল হয়ে থাকে, তবে তারা আনন্দ করুক। আর যদি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট মক্ববূল না হয়ে থাকে, তবে তারা কাঁদুক। কিন্তু আমি জানি না, আমার আমলসমূহ কবুল হয়েছে অথবা হয়নি (তাই আমি কাঁদছি)।” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মাধ্যমে অর্জিত তাক্বওয়া পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার পরবর্তী মাসগুলোতেও বজায় রাখতে হবে। অর্থাৎ পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার পরবর্তী মাসগুলোতেও সর্বপ্রকার অশ্লীল ও মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার বিরোধী তথা হারাম কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে এবং বেশি বেশি তওবা-ইস্তেগফার করতে হবে। তবেই হাক্বীক্বী কামিয়াবি অর্জন করা ও নাজাত লাভ করা সম্ভব হবে।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৩শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আত্বওয়ালু ইয়াদান, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মহান দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়া।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় ২২শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি খলীফায়ে ছানী, আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার দায়িত্ব গ্রহণের সুমহান দিন। সুবহানাল্লাহ!
২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ দিনটি সকলের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। অর্থাৎ পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- শরাব বা মদসহ সর্বপ্রকার মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্যই হারাম। অথচ বাংলাদেশে সরাসরি শরাব বা মদ তো বিক্রি হচ্ছেই; এমনকি কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকসের নামেও প্রকাশ্যে শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বিক্রি হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো মতেই কোনো মোড়কেই শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্য চলতে পারে না এবং শরাব বা মদ তৈরির অনুমতিও সরকার দিতে পারে না।
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- গান-বাজনা করা ও শ্রবণ করা কবীরাহ গুনাহ। গান-বাজনার আসরে বসা ফাসিক্বী এবং গান-বাজনার স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সালাম আদান-প্রদান করা হচ্ছে ‘শিয়ারুল ইসলাম’। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- এক মুসলমান আরেক মুসলমানকে সালাম দেয়া খাছ সুন্নত। আর ‘সালাম’ উনার জাওয়াব দেয়া হচ্ছে ওয়াজিব। সুবহানাল্লাহ!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক সম্পর্কে কটূক্তির বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- রাস্তা উন্নয়ন, নদী সংরক্ষণ, মেট্রোরেল ও উড়াল সেতু নির্মাণ, সৌন্দর্যবর্ধন ইত্যাদি যে কোন অজুহাতে পবিত্র মসজিদ ভাঙ্গা বা স্থানান্তর করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, কবীরা গুনাহ ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ! কারণ পবিত্র মসজিদ ও মসজিদের জায়গা উনার একচ্ছত্র মালিক হচ্ছেন স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি। সুবহানাল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে হাক্বীক্বী তা’যীম-তাকরীম করতে পারলেই- দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করা, সার্বিক শান্তি ও কল্যাণ লাভ করা এবং বিজয় দিবসের যথাযথ সম্মান করা সহজ ও সম্ভব হবে। সুবহানাল্লাহ!
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফে” মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী ও কটাক্ষ করে লেখা সমস্ত বই ও পত্র-পত্রিকার লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, প্রচারক, সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
খালিক্ব মালিক রব হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যেরূপ এক এবং একক। তদ্রুপ হাবীব ও মাহবুব হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও এক এবং একক। সুবহানাল্লাহ!
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)