মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা আমার শত্রু এবং তোমাদের (মুসলমানদের) শত্রু কাফির-মুশরিকদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না।” আমেরিকা, রাশিয়া, ইসরাইল, ফ্রান্স, জার্মানী, ব্রিটেন অর্থাৎ ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, চীন, জাপান, ভারত, মায়ানমারসহ সমস্ত বিধর্মী রাষ্ট্রগুলোই মূলত আসল এবং সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী।
কেননা এরাই সারাবিশ্বের মুসলিম এবং অমুসলিম দেশগুলোতে অন্যায়ভাবে কোটি কোটি মুসলমানদেরকে শহীদ করেছে এবং করছে। নাউযুবিল্লাহ! তাই সন্ত্রাসী তালিকার প্রথম কাতারেই এসব দেশের নাম রয়েছে। অতএব, সারাবিশ্বের সকল মুসলমান সরকার ও জনগণের জন্য ফরয হচ্ছে¬- ঐক্যবদ্ধভাবে কাফির-মুশরিকদের সন্ত্রাসীমূলক কর্মকা-গুলো প্রতিহতকরণে এগিয়ে আসা।
পাশাপাশি মুসলমানদের প্রতি যুলুম বন্ধ না করা পর্যন্ত কাফির-মুশরিকদের সাথে সর্বপ্রকার রাজনৈতিক, কূটনৈতিক, বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং তাদের পণ্যসমূহ অবশ্যই বর্জন করা।
, ২৯ শে রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০২ তাসি’, ১৩৯২ শামসী সন , ৩০ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ১৬ মাঘ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
![কেননা এরাই সারাবিশ্বের মুসলিম এবং অমুসলিম দেশগুলোতে অন্যায়ভাবে কোটি কোটি মুসলমানদেরকে শহীদ করেছে এবং করছে। নাউযুবিল্লাহ! তাই সন্ত্রাসী তালিকার প্রথম কাতারেই এসব দেশের নাম রয়েছে। অতএব, সারাবিশ্বের সকল মুসলমান সরকার ও জনগণের জন্য ফরয হচ্ছে¬- ঐক্যবদ্ধভাবে কাফির-মুশরিকদের সন্ত্রাসীমূলক কর্মকা-গুলো প্রতিহতকরণে এগিয়ে আসা।](https://www.al-ihsan.net/uploads/1669839426_Murshid Qibla.jpg)
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত দ্বীন ‘ইসলাম’ শব্দের অর্থই হচ্ছে সালাম বা শান্তি। তাই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে ফিৎনা-ফাসাদ, মারামারি, কাউকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা, গালি দেয়া, ঝগড়া করা ইত্যাদি হারাম হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা যমীনে ফাসাদ সৃষ্টি করো না।’ আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “কোনো মুসলমানকে গালি দেয়া ফাসিক্বী কাজ আর কোনো মুসলমানকে হত্যা করা কুফরী।” পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মুসলমান ঐ ব্যক্তিই যার যবান ও হাত থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ।”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের বর্ণনা দ্বারা সুস্পষ্টভাবেই প্রমাণিত হলো যে, সম্মানিত ‘ইসলাম’ হচ্ছেন শান্তির দ্বীন। আর মুসলমান হচ্ছেন শান্তিপ্রিয়। প্রকৃত মুসলমান কখনোই সন্ত্রাসী কর্মকা-ে জড়িত হতে পারে না। সম্মানিত ইসলাম এবং মুসলমান নাম দিয়ে যারা সন্ত্রাসী কর্মকা- করছে তারা নিঃসন্দেহে মুনাফিক্ব, কাফির, মুশরিক ও নাস্তিক। তারা সম্মানিত ইসলাম উনাকে সন্ত্রাসী ধর্ম আর মুসলমানদেরকে সন্ত্রাসী বানিয়ে ইসলাম ও মুসলমানদের ক্ষতি করার লক্ষ্যেই ইসলাম ও মুসলমানের লেবাসে এসব সন্ত্রাসী কর্মকা- করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, প্রকৃতপক্ষে আমেরিকা, রাশিয়া, ইসরাইল, ফ্রান্স, জার্মানী, ব্রিটেন অর্থাৎ ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, চীন, জাপান, ভারত, মায়ানমারসহ সমস্ত বিধর্মী রাষ্ট্রগুলোই মূলত আসল এবং সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী। কেননা এরাই সারাবিশ্বের মুসলিম এবং অমুসলিম দেশগুলোতে অন্যায়ভাবে কোটি কোটি মুসলমানদেরকে শহীদ করেছে এবং করছে। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বিশ্বের কুখ্যাত সন্ত্রাসী দেশের তালিকার শীর্ষে কাফির-মুশরিকের দেশের নামই উল্লেখ রয়েছে, কোনো মুসলমান দেশের নাম উল্লেখ নেই। প্রকৃতপক্ষে কাফির ও মুশরিক তথা সমস্ত বিধর্মী দেশগুলোই সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত। আর প্রত্যেক বিধর্মীই সন্ত্রাসী, চরমশ্রেণীর সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের মধ্যে কিছু সংখ্যক উল্লেখ করা হলো- যেমন,
আমেরিকা: ইরাক, আফগানিস্তান, লিবিয়া, সিরিয়া, আলজেরিয়া, ইয়েমেন, পাকিস্তানসহ সারা বিশ্বে কোটি কোটি মুসলমানকে শহীদ করার জন্য দায়ী এ সন্ত্রাসী মার্কিন রাষ্ট্র।
ইসরাইল: পরগাছা এ রাষ্ট্রটি তার আশ্রয়দাতা ফিলিস্তিনের মুসলমানদের উপর দীর্ঘদিন ধরে যুলুম নির্যাতন করে যাচ্ছে, গাজার মুসলমানদের শহীদ ও নির্বাসন করে দিয়ে দখল করার ঘৃণ্য অপচেষ্টা চালাচ্ছে, মুসলমানদের মাল-সম্পদ আত্মসাত করছে, প্রতিনিয়ত সমভ্যিহারে মসজিদ ধ্বংস করছে, অসংখ্য মুসলমানকে শহীদ করছে এ দখলদার, সন্ত্রাসী, পরগাছা অবৈধ রাষ্ট্র।
ভারত: মুশরিক নিয়ন্ত্রিত এ রাষ্ট্রটি প্রকৃতপক্ষে নিকৃষ্ট সন্ত্রাসী রাষ্ট্র। এখানে সামান্য ‘গরুর গোশত আছে’- এ অজুহাতে মুসলমানদের প্রাণ দিতে হয়, এখানে কবর থেকে মুসলিম নারীর লাশ তুলে সম্ভ্রমহরণ করা হয়। নাউযুবিল্লাহ! পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার পর থেকে যতগুলো দিন গেছে তার থেকে বেশি সংখ্যক মুসলিমবিরোধী দাঙ্গা করেছে এ দেশের উগ্রহিন্দুরা। নাউযুবিল্লাহ!
মায়ানমার: বৌদ্ধ সন্ত্রাসীরা সরকারিভাবে দেশটিতে মুসলমানদের উপর জাতিগত নিধনযজ্ঞ চালিয়ে অসংখ্য মুসলমানকে শহীদ করে যাচ্ছে। রোহিঙ্গাদের দেশছাড়া করছে। নাউযুবিল্লাহ!
চীন: এ দেশটি সরকারিভাবে মুসলমানদের উপর যুলুম নির্যাতন করে। উইঘুরের মুসলিম কমিউনিটির উপর এ দেশটি দীর্ঘদিন ধরে অত্যাচার করে যাচ্ছে। এমনকি মুসলিম দমনে চীন তার মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় পারমানবিক বোমা পর্যন্ত ফুটিয়েছে। মুসলমানদের শরীয়ত পালনে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে। নাউযুবিল্লাহ!
রাশিয়া: এ সন্ত্রাসী রাষ্ট্রটি এখনও তার চেচনিয়া, দাগিস্তান, ইঙ্গোশেটিয়া, কার্বডিন বলগারিয়া, আদিগিয়া, উত্তর ওশেটিয়া, কারাচাই-সার্কিজিয়া বাশকুরুতুস্তান (বাশকেরিয়া), তাতারিস্তান, শোভাচিয়া, মর্ডোভিয়া, ওডমোর্টিয়া, মারিয়েল, ওরাম্বার্গ-উপলাস্ট এলাকার মুসলমানদের উপর চরম যুলুম নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
ব্রিটেন: কুখ্যাত এ শীর্ষ সন্ত্রাসী রাষ্ট্র আমেরিকার অন্যতম বুদ্ধিদাতা ও সহযোগী হিসেবে কাজ করে। এছাড়া বিশ্বজুড়ে ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষ ছড়াতে এ সন্ত্রাসী রাষ্ট্রটি শীর্ষে।
থাইল্যান্ড: বৌদ্ধ নিয়ন্ত্রিত এ সন্ত্রাসী রাষ্ট্রটি সরকারিভাবে পাত্তানি, ইয়ালা, নারাথিওয়াত অঞ্চলের মুসলমানদের উপর যুলুম নির্যাতন করে যাচ্ছে।
ফ্রান্স: সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ফ্রান্স সরকারিভাবে মুসলমানদের উপর তার দমন-নিপীড়ন চালায়। মুসলিম মহিলাদেরকে বোরকা পরতে বাধা দেয়, মুসলমানদের হালাল খেতে বাধা দেয়, মুসলমানদেরকে মসজিদ নির্মাণ করতে বাধা দেয়। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মানহানী করে ব্যঙ্গকার্টুন ছাপায়। নাউযুবিল্লাহ!
ফিলিপাইন: মিন্দানাও প্রদেশের মুসলমানদের উপর নির্যাতনের স্টিমরোলার চালাতে সর্বদা সিদ্ধহস্ত ফিলিপাইনের সরকার। প্রতিদিন খবরের পাতা খুললেই চোখে পড়ে ফিলিপাইনে মুসলিমদের শহীদ করার খবর। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, অতএব, সারাবিশ্বের সকল মুসলমান সরকার ও জনগণের জন্য ফরয হচ্ছে¬- ঐক্যবদ্ধভাবে কুখ্যাত সন্ত্রাসী কাফির-মুশরিকদের সন্ত্রাসী কর্মকা-গুলো প্রতিহতকরণে এগিয়ে আসা। পাশাপাশি মুসলমানদের প্রতি যুলুম বন্ধ না করা পর্যন্ত কাফির-মুশরিকদের সাথে সর্বপ্রকার রাজনৈতিক, কূটনৈতিক, বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং তাদের পণ্যসমূহ বর্জন করা। অর্থাৎ তাদেরকে কোনোভাবেই বন্ধু হিসেবে গ্রহণ না করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- মুসলমানদের জন্য কোনো অবস্থাতেই বিধর্মীদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা, তাদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখা, বন্ধুত্ব করা জায়িয নেই বরং কাট্টা হারাম ও কুফরী।
১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ বেমেছাল বরকতময় পবিত্র ১৭ই শা’বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুন নিসা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল হাদিয়াহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ দিবাগত রাতটিই পবিত্র লাইলাতুম মুবারকাহ বা লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান অর্থাৎ পবিত্র বরাত শরীফ উনার বরকতময় রাত। সুবহানাল্লাহ! যা মুসলমানদের জন্য দোয়া, ক্ষমা বা মাগফিরাত, তওবা কবুলের খাছ রাত, বিপদ-আপদ, আযাব-গযব থেকে নাজাত এবং এক বছরের হায়াত-মউত ও রিযিকের ফায়ছালার রাত। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অর্থাৎ হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মত কেউ নেই। উনারা আখাছ্ছুল খাছভাবে মনোনীত। সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৩ই শা’বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আর রবি’য়াহ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান পবিত্র ১২ই শা’বান শরীফ। অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফে” মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।
১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা খাছ সুন্নত মুবারক ও জিহাদ স্বরূপ। বর্তমান সময়ে ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবুব, নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য একমাত্র অনুসরণীয় ও অনুকরণীয়। সার্বিকভাবে সর্বক্ষেত্রে উনাকে অনুসরণ করা সকলের জন্যই ফরয। সুবহানাল্লাহ!
০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ভাষায় ‘লাইলাতুম মুবারকাহ’ আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ভাষায় ‘লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান’ মশহূর ‘পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ’ বা শবে বরাত। পবিত্র এ রাতে ইবাদত-বন্দেগী করা ও দিনে রোযা রাখা সম্পর্কে শরীয়তে সুস্পষ্ট অনেক নির্দেশনা রয়েছে।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র শা’বান শরীফ মাসে তিনটি রোযা রাখা খাছ সুন্নত মুবারক। যারা পবিত্র শা’বান শরীফ মাসে তিনটি রোযা রাখবে তাঁদের সমস্ত গুণাহখতা ক্ষমা করে দেয়া হবে এবং জান্নাতী উটে চড়িয়ে জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে। সুবহানাল্লাহ! যারা তিনটি রোযা রাখতে চায় তাদেরকে ১৩, ১৪, ১৫ শা’বান শরীফ অর্থাৎ আগামী ইয়াওমুল খমীস, জুমুয়াহ ও সাব্ত এ ৩ দিন রোযা রাখতে হবে।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রশস্ত শিরোনাম আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই শা’বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানিত আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনার মুবারক শানে সর্বো”” হুসনে যন পোষণ করা, মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
এ বছরের জন্য আগামী ১৭ই তাসি’ ১৩৯২ শামসী, ১৪ই ফেব্রুয়ারী ২০২৫ খৃঃ, ইয়াওমুল জুমুয়াহ শরীফ দিবাগত রাত হচ্ছেন ‘পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ’। সুবহানাল্লাহ! যা আর মাত্র ৭ দিন পর প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব এবং কর্তব্য হচ্ছে- দোজাহানে কামিয়াবী হাছিলে অত্যন্ত জওক্ব-শওক্ব, মুহব্বত ও ইখলাছের সাথে আসন্ন পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ পালন করার জন্য এখন থেকেই ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা।
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় পবিত্র ৫ই শা’বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সিবতু রসূল আল খমিস সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুর রবি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)