নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আমার গুপ্তভেদ জাননেওয়ালা ছাহাবী। সুবহানাল্লাহ!
আজ সুমহান বরকতময় পবিত্র ২২শে রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! খাজা আবূ তালিব উনার ও কাতিবে ওহী, খলীফায়ে সাদিস, সাইয়্যিদুনা হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাদের পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- উনাদেরকে যথাযথ মুহব্বত করা এবং উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করা।
আর সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে বিশুদ্ধ আক্বীদা এবং উনাদের পবিত্র জীবনী মুবারক প্রত্যেক শ্রেণীর পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা।
, ২৩ শে রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৭ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ২৪ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ১০ মাঘ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১

আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত খাজা আবূ তালিব তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রায় ৪২ বছর যাবৎ মুবারক খিদমতে আনজাম দিয়েছেন। যদিও তিনি ঈমান প্রকাশ না করেই ইন্তেকাল করেছেন। তাহলে উনার ৪২ বছরের খিদমত মুবারকের প্রতিদান কি? সেটাই খাজেগানে চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা বলেছেন যে, শেষ যামানায় হযরত ঈসা রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি যখন আসবেন, তখন তিনি একজন মৃতকে জীবিত করবেন। আর সেই ব্যক্তি হবেন খাজা আবূ তালিব। তখন তিনি ঈমান আনবেন এবং ঈমানদার হিসেবে ইন্তেকাল করবেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার কাছ থেকে ৪১ হিজরীর পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসে খিলাফত লাভ করেন। প্রায় ২০ বছর তিনি খিলাফত পরিচালনা করেন। ৬০ হিজরীর পবিত্র ২২শে রজবুল হারাম শরীফ তিনি পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি একজন মর্যাদাসম্পন্ন, জলীলুল ক্বদর, কাতিবে ওহী ও গুপ্তভেদ জাননেওয়ালা ছাহাবী এবং ন্যায়পরায়ণ খলীফা ছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
কাট্টা কাফির মালউন ইয়াযীদের কুফরী কর্মকাণ্ডের জন্য বিশিষ্ট ছাহাবী, আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে দোষারোপ করা বা উনার সমালো¬চনা করা সম্পূর্ণরূপে কুফরী। এ কুফরী থেকে বেঁচে থাকা প্রত্যেক মু’মিন মুসলমানদের জন্য ফরয। অন্যথায় ঈমানহারা হয়ে মৃত্যুবরণ করে জাহান্নামের ইন্ধন হতে হবে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যারা ছাহিবে সির, কাতিবে ওহী, আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে দোষারোপ করে, তারা মূলত কাট্টা কাফির। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে একজন ‘জলীলুল ক্বদর’ ছাহাবী। আর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের প্রতি সন্তুষ্ট আর উনারাও মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি অনুগত।’ আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘আমার প্রত্যেক হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা তারকা সাদৃশ্য। উনাদের যে কাউকে যে কেউ যেকোনো বিষয়ে অনুসরণ করবে, সে হিদায়েত পেয়ে যাবে।’ সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খাছ দোয়া মুবারক করেছেন এভাবে, “আয় আল্লাহ পাক! হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে হাদী ও হিদায়েতপ্রাপ্ত করুন এবং উনার দ্বারা লোকদেরকে হিদায়েত দান করুন।” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার অসংখ্য ফযীলতের মধ্যে আরো একটি ফযীলত হলো, তিনি যমীনে থাকতেই জান্নাতের সুসংবাদ পেয়েছেন। যদিও তিনি আশারায়ে মুবাশশারা উনাদের অন্তর্ভুক্ত নন। এ প্রসঙ্গে ‘পবিত্র বুখারী শরীফ’ উনার পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার উম্মতের প্রথম যে দল সমুদ্রের জিহাদে অংশগ্রহণ করবেন, উনাদের জন্যে জান্নাত ওয়াজিব।” সুবহানাল্লাহ! হযরত ইমাম তাবারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আটাশ (২৮) হিজরী সনে সর্বপ্রথম সমুদ্র জিহাদের মাধ্যমে কাবরাসের উপর আক্রমণ করেন এবং কাবরাস তিনিই বিজয় করেন। উনার ফাযায়িল-ফযীলত সম্পর্কে পবিত্র আয়াত শরীফ ও অনেক পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণিত রয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যারা কাট্টা-কাফির মালউন ইয়াযীদের কুফরী কর্মকান্ডের জন্য বিশিষ্ট ছাহাবী আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে, উনাকে নাক্বিছ বলে, দোষারোপ করে, উনার সমালোচনা করে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে তারা কাট্টা কাফির, চির মালউন, ও চির জাহান্নামী। তাদের জন্যে হযরত ইমাম শিহাবুদ্দীন খাফফাযী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ফতওয়াই অধিক প্রযোজ্য। তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে, গালি দেয়, নাক্বিছ বলে, সমালোচনা করে, সে হাবিয়া দোযখের কুকুরসমূহের মধ্য হতে একটি কুকুর।” নাউযুবিল্লাহ!
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ! কাজেই জিন-ইনসানরা যদি মহান আল্লাহ পাক উনার অসন্তুষ্টি থেকে পরিত্রাণ পেতে চায় এবং কাফির-মুশরিকদের যুলুম-নির্যাতন থেকে বাঁচতে চায়, তাহলে তাদের জন্য ফরয হলো- সর্বাবস্থায় সম্পূর্ণরূপে মহাপবিত্র কুরআন শরীফ ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের উপর ইস্তিক্বামত হওয়া
১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- মুসলমানদের জন্য কোনো অবস্থাতেই বিধর্মীদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা, তাদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখা, বন্ধুত্ব করা জায়িয নেই বরং কাট্টা হারাম ও কুফরী।
১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ বেমেছাল বরকতময় পবিত্র ১৭ই শা’বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুন নিসা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল হাদিয়াহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ দিবাগত রাতটিই পবিত্র লাইলাতুম মুবারকাহ বা লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান অর্থাৎ পবিত্র বরাত শরীফ উনার বরকতময় রাত। সুবহানাল্লাহ! যা মুসলমানদের জন্য দোয়া, ক্ষমা বা মাগফিরাত, তওবা কবুলের খাছ রাত, বিপদ-আপদ, আযাব-গযব থেকে নাজাত এবং এক বছরের হায়াত-মউত ও রিযিকের ফায়ছালার রাত। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অর্থাৎ হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মত কেউ নেই। উনারা আখাছ্ছুল খাছভাবে মনোনীত। সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৩ই শা’বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আর রবি’য়াহ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান পবিত্র ১২ই শা’বান শরীফ। অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফে” মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।
১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা খাছ সুন্নত মুবারক ও জিহাদ স্বরূপ। বর্তমান সময়ে ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবুব, নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য একমাত্র অনুসরণীয় ও অনুকরণীয়। সার্বিকভাবে সর্বক্ষেত্রে উনাকে অনুসরণ করা সকলের জন্যই ফরয। সুবহানাল্লাহ!
০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ভাষায় ‘লাইলাতুম মুবারকাহ’ আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ভাষায় ‘লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান’ মশহূর ‘পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ’ বা শবে বরাত। পবিত্র এ রাতে ইবাদত-বন্দেগী করা ও দিনে রোযা রাখা সম্পর্কে শরীয়তে সুস্পষ্ট অনেক নির্দেশনা রয়েছে।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র শা’বান শরীফ মাসে তিনটি রোযা রাখা খাছ সুন্নত মুবারক। যারা পবিত্র শা’বান শরীফ মাসে তিনটি রোযা রাখবে তাঁদের সমস্ত গুণাহখতা ক্ষমা করে দেয়া হবে এবং জান্নাতী উটে চড়িয়ে জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে। সুবহানাল্লাহ! যারা তিনটি রোযা রাখতে চায় তাদেরকে ১৩, ১৪, ১৫ শা’বান শরীফ অর্থাৎ আগামী ইয়াওমুল খমীস, জুমুয়াহ ও সাব্ত এ ৩ দিন রোযা রাখতে হবে।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রশস্ত শিরোনাম আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই শা’বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানিত আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনার মুবারক শানে সর্বো”” হুসনে যন পোষণ করা, মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
এ বছরের জন্য আগামী ১৭ই তাসি’ ১৩৯২ শামসী, ১৪ই ফেব্রুয়ারী ২০২৫ খৃঃ, ইয়াওমুল জুমুয়াহ শরীফ দিবাগত রাত হচ্ছেন ‘পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ’। সুবহানাল্লাহ! যা আর মাত্র ৭ দিন পর প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব এবং কর্তব্য হচ্ছে- দোজাহানে কামিয়াবী হাছিলে অত্যন্ত জওক্ব-শওক্ব, মুহব্বত ও ইখলাছের সাথে আসন্ন পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ পালন করার জন্য এখন থেকেই ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা।
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)