মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে যারা উত্তমভাবে অনুসরণ করেন মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের প্রতি সন্তুষ্ট। ’ সুবহানাল্লাহ!
আজ সুমহান বরকতময় ঐতিহাসিক পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ। অর্থাৎ পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ ইয়াওমুল আরবিয়া শরীফ (বুধবার)। যা কুল-কায়িনাতের সকলের জন্যই সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ! এ উপলক্ষে সকলের জন্য আবশ্যক হচ্ছে- এই মুবারক দিনে খুশি প্রকাশ করে সাধ্য মতো হাদিয়া পেশ করা, গোসল করা, ভালো খাওয়া, অধিক পরিমাণে পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ ও পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করা এবং দান-ছদক্বাও করা।
আর বাংলাদেশসহ সকল মুসলিম ও অমুসলিম সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিশুশ্রেণী হতে সর্বোচ্চ শ্রেণী পর্যন্ত সব শ্রেণীর পাঠ্যসূচিতে এ মুবারক দিবস উনার গুরুত্ব-তাৎপর্য অন্তর্ভুক্ত করা। পাশাপাশি এ মুবারক দিনটি পালনের সর্বপ্রকার ব্যবস্থা গ্রহণসহ এ মুবারক দিন উপলক্ষে সরকারিভাবে বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা।
, ২৯ ছফর শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৭ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২০ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ’ বলতে পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) উনাকে বুঝানো হয়ে থাকে। মূলত এ দিনটি মুসলিম উম্মাহর জন্য এক বিশেষ ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এ মুবারক দিনটি সম্পর্কে বর্ণিত আছে যে, পবিত্র ১১ হিজরী সনের পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ উনার তৃতীয় সপ্তাহে অর্থাৎ ১৮ থেকে ২০ তারিখের মধ্যে মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি পবিত্র জান্নাতুল বাক্বী শরীফ যিয়ারত করার বিষয়ে পবিত্র ওহী মুবারক করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র জান্নাতুল বাক্বী শরীফ যিয়ারত মুবারক করেন এবং পবিত্র যিয়ারত মুবারক শেষে উনার নূরুল হুদা তথা ছের মুবারকে মারীদ্বী শান মুবারক জাহির করেন। এর প্রায় ৪/৫ দিন পর তিনি আবার ছিহ্হাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। অতঃপর পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার তৃতীয় সপ্তাহে মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি পবিত্র জান্নাতুল বাক্বী শরীফ যিয়ারত মুবারক করার বিষয়ে পবিত্র ওহী মুবারক করেন। অতঃপর তিনি পবিত্র জান্নাতুল বাক্বী শরীফ যিয়ারত মুবারক করেন। পবিত্র যিয়ারত মুবারক শেষে তিনি পবিত্র হুজরা শরীফ উনার মাঝে তাশরীফ মুবারক রাখেন এবং তিনি ‘ওয়াহ রাসাহু’ ‘ওয়াহ রাসাহু’ একথা বলে উনার নূরুল হুদা (ছের/মাথা মুবারক) উনার মারীদ্বী শান মুবারক উনার কথা উল্লেখ করেন এবং পর্যায়ক্রমে মারীদ্বী শান মুবারক প্রকাশ পেতে থাকে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, অতঃপর এই পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার ৩০ তারিখ ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) দিন সকালে তিনি ছিহ্হাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। এই অপার আনন্দে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা নিজ নিজ সামর্থ্য অনুসারে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নূরুদ দারাজাত বা ক্বদম মুবারকে হাদিয়া মুবারক পেশ করেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বর্ণিত রয়েছে যে, খুশি হয়ে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি ৭ হাজার দীনার, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি ৫ হাজার দীনার, সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি ১০ হাজার দীনার, সাইয়্যিদুনা হযরত র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি ৩ হাজার দীনার, হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আউফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি একশত উট ও একশত ঘোড়া হাদিয়া মুবারক করতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মুহব্বত ও সন্তুষ্টি মুবারক লাভ করেন। সুবহানাল্লাহ! আর একারণেই পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ পালন করা হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম ও হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। উনাদেরকে অনুসরণ করা সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যাঁরা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে উত্তমভাবে অনুসরণ করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের প্রতি সন্তুষ্ট। ” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- আজ সুমহান বরকতময় ঐতিহাসিক পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ। অর্থাৎ পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ ইয়াওমুল আরবিয়া শরীফ (বুধবার)। যা কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য এক সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। এ উপলক্ষে সকলের জন্য আবশ্যক হচ্ছে- এই মুবারক দিনে খুশি প্রকাশ করে সাধ্য মতো হাদিয়া পেশ করা, গোসল করা, ভালো খাওয়া, অধিক পরিমাণে পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ ও পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করা। এর সাথে সাথে দান-ছদক্বাও করা। আর বাংলাদেশসহ সকল মুসলিম ও অমুসলিম সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- এ মুবারক দিনটি পালনের সর্বপ্রকার ব্যবস্থা গ্রহণসহ এ মুবারক দিন উপলক্ষে সরকারিভাবে বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা এবং সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিশুশ্রেণী হতে সর্বোচ্চ শ্রেণী পর্যন্ত সব শ্রেণীর পাঠ্যসূচিতে এ মুবারক দিবস উনার গুরুত্ব-তাৎপর্য অন্তর্ভুক্ত করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা মহাপবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করার মাধ্যমে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা ফরয।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সর্বাবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত বা অনুসরণ-অনুকরণ করা। অর্থাৎ মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক চলে শতভাগ সুন্নতী জিন্দেগী বাস্তবায়ন করার সাথে সাথে সুন্নতী পোশাক পরিধান করে হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়ার কোশেশে মশগুল থাকা।
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের পরিপূর্ণ মিছদাক হচ্ছেন উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ!
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রত্যেক মুসলমান জ্বিন-ইনসান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ করা এবং উনাদেরকে অনুসরণ করা। সুবহানাল্লাহ!
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬ দিন বাকি। এ মহান দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই বাল্যবিবাহ মুবারক করেছেন। যা মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী-
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত নূরুল কুদরত মুবারক বা নূর মুবারকই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! উক্ত মহাসম্মানিত নূর মুবারক উনার থেকেই কায়িনাতের সমস্ত কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। এমনকি আগুন, পানি, মাটি, বাতাস ইত্যাদি উপাদানসমূহও উনার থেকে এবং উনার বহু পরে সৃষ্টি হয়েছে।
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ” মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ঈমানদার হিসেবে দাবিকারী প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- সম্মানিত শরীয়ত উনার প্রতিটি বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত অনুযায়ী আক্বীদা পোষণ করা এবং প্রতিটি আমল পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী করা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ৯ই জুমাদাল ঊলা শরীফ- আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত হাদিউল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! যিনি আখাছ্ছুল খাছ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুসলমানদের প্রত্যেক ক্বওম বা সম্প্রদায় থেকে কেন একটি দল বের হয় না এজন্য যে, তারা সম্মানিত দ্বীনী ইলমে ফক্বীহ হবে এবং স্বীয় ক্বওমের নিকট প্রত্যাবর্তন করে তাদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ নিষেধ মুবারক উনার ব্যাপারে সতর্ক করবে; যাতে তারা সতর্ক হতে পারে বা পরিত্রাণ পেতে পারে।’
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)