সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি বাংলাদেশতো অবশ্যই; এমনকি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
, ২৪ শে রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৮ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ২৫ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ১১ মাঘ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ ثَوْبَانَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰی عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّ اللهَ زَوٰى لِيَ الْأَرْضَ فَرَأَيْتُ مَشَارِقَهَا وَمَغَارِبَهَا وَإِنَّ أُمَّتِىْ سَيَبْلُغُ مُلْكُهَا مَا زُوِيَ لِي مِنْهَا
অর্থ: “বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত ছাওবান রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি (আমার সম্মানিত উম্মত উনাদের সম্মানিত শান-মান মুবারক উনাদের বহিঃপ্রকাশ ঘটানোর জন্য) আমার সম্মুখে সারা কায়িনাত অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরলেন। অতঃপর আমি সারা কায়িনাতের মধ্যে যা কিছু রয়েছে এবং তার যত প্রান্তসমূহ রয়েছে, সমস্ত কিছু দেখে নিলাম। (কোনো কিছুই বাকী রইলো না। ) আর নিশ্চয়ই আমাকে যেই পর্যন্ত দেখানো হয়েছে, অতিশীঘ্রই আমার সম্মানিত উম্মত উনাদের সম্মানিত কর্তৃত্ব মুবারক সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক সেখানে যেয়ে পৌঁছবে। ” সুবহানাল্লাহ! (মুসলিম শরীফ, আবূ দাঊদ শরীফ, তিরমিযী শরীফ, মুসনাদে আহমাদ ৫/২৭৮, ইবনে হিব্বান ১৫/১০৯, মুছান্নাফে ইবনে আবী শায়বাহ্ ১১/৪৫৮, মুসনাদে রূয়ানী ১/১২০, আহকামুশ শরীআহ্ ১/২১৫, জামউল জাওয়ামি’, জামিউল আহাদীছ, ফাতহুল কাবীর, মাজমাউয যাওয়াইদ, জামিউল উছূল ইত্যাদি)
এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে সম্মানিত ইলমে গইব মুবারক উনার অধিকারী; সেই বিষয়ে দলীল দেয়া হয়। সুবহানাল্লাহ!
এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে স্পষ্টভাবে বর্ণিত রয়েছেন,
وَإِنَّ أُمَّتِي سَيَبْلُغُ مُلْكُهَا مَا زُوِيَ لِي مِنْهَا
অর্থ: “আর নিশ্চয়ই আমাকে যেই পর্যন্ত দেখানো হয়েছে, অতিশীঘ্রই আমার সম্মানিত উম্মত উনাদের সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক সেখানে যেয়ে পৌঁছবে। ” সুবহানাল্লাহ!
তাহলে অবশ্যই অবশ্যই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যেই পর্যন্ত দেখানো হয়েছে, সেই পর্যন্ত যেয়ে উনার সম্মানিত উম্মত উনাদের সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক পৌঁছবে। সুবহানাল্লাহ! কেউ যদি এখানে চূ-চেরা ক্বীল-ক্বাল করে, তাহলে তার ঈমান থাকবে না। কেননা, এখানে স্বয়ং যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্পষ্টভাবে ইরশাদ মুবারক করেছেন,
وَإِنَّ أُمَّتِي سَيَبْلُغُ مُلْكُهَا مَا زُوِيَ لِي مِنْهَا
অর্থ: “আর নিশ্চয়ই আমাকে যেই পর্যন্ত দেখানো হয়েছে, অতিশীঘ্রই আমার সম্মানিত উম্মত উনাদের সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক সেখানে যেয়ে পৌঁছবে। ” সুবহানাল্লাহ!
তাহলে এখন বলার বিষয় হচ্ছে- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কোন পর্যন্ত দেখানো হয়েছে? উনাকে মহান আল্লাহ পাক উনার কায়িনাতের কোনো কিছু দেখানো কি বাকী রয়েছে? না; কস্মিনকালেও নয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কুল কায়িনাতের সমস্ত কিছু দেখিয়েছেন। কোনো কিছু বাকী রাখেননি; সারা কায়িনাত সব সময় উনার সম্মুখেই রয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত উনাদের মতে কেউ যদি এই ব্যাপারে চূ-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করে, তাহলে সে ঈমানদার থাকতে পারবে না; বরং ঈমান হারা হয়ে কাট্টা কাফির ও চির জাহান্নামী হয়ে যাবে। না‘ঊযুবিল্লাহ!
এখন যেহেতু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন,
وَإِنَّ أُمَّتِىْ سَيَبْلُغُ مُلْكُهَا مَا زُوِىَ لِىْ مِنْهَا
অর্থ: “আর নিশ্চয়ই আমাকে যেই পর্যন্ত দেখানো হয়েছে, অতিশীঘ্রই আমার সম্মানিত উম্মত উনাদের সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক সেখানে যেয়ে পৌঁছবে। ” সুবহানাল্লাহ!
আর মহান আল্লাহ পাক তিনি যেহেতু উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সারা কায়িনাতের সমস্ত কিছু দেখিয়েছেন। কোনো কিছু বাকী রাখেননি। মূলত, দায়িমীভাবে সব সময় সারা কায়িনাত উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক-এ উপস্থিত রয়েছে। তিনি সারা কায়িনাতের সমস্ত জায়গায় হাযির-নাযির। সুবহানাল্লাহ! সুতরাং, উনার সম্মানিত উম্মত উনাদের সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারকও সারা কায়িনাতব্যাপী পৌঁছবে; কোনো কিছু বাকী থাকবে না। সুবহানাল্লাহ!
আর একমাত্র যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত সমস্ত সৃষ্টিই হচ্ছে- মহান আল্লাহ পাক উনার কায়িনাতের অন্তর্ভুক্ত। অর্থাৎ সাত আসমান, সাত যমীন, পাহাড়-পর্বত, সাগর, মরুভূমি, পৃথিবী, আরশ, কুর্সী, লোওহ, কলম, সিদরাতুল মুনতাহা থেকে তাহতাছ ছারা পর্যন্ত যা কিছু রয়েছে, জিন-ইনসান, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম, সম্মানিত জান্নাত মুবারক ইত্যাদি সমস্ত কিছুই যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার কায়িনাতের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে উনার সম্মানিত উম্মতগণ উনারা হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম উনার ন্যায় সারা পৃথিবীতো অবশ্যই; এমনকি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে সীমাহীন প্রতাপ ও ব্যাপকতার সাথে সারা পৃথিবী, পাহাড়-পর্বত, সাগর-মহাসাগর, মরুভূমি, সাত আসমান, সাত যমীন, আরশ, কুর্সী, লোওহ, কলম, জিন-ইনসান, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম, সিদরাতুল মুনতাহা থেকে তাহতাছ ছারা এক কথায় স্বয়ং যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা ব্যতীত সারা কায়িনাত বলতে যা কিছু বুঝায়, সেই সারা কায়িনাতব্যাপী সম্মানিত কর্তৃত্ব মুবারক করবেন, সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক পরিচালনা করবেন। সুবহানাল্লাহ!
এখানে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। এখানে যদি কেউ সন্দেহ পোষণ করে, তাহলে সে ঈমানদার থাকতে পারবে না; বরং কাট্টা কাফির ও চির জাহান্নামী হয়ে যাবে। না‘ঊযুবিল্লাহ! কেননা, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন,
وَإِنَّ أُمَّتِىْ سَيَبْلُغُ مُلْكُهَا مَا زُوِىَ لِىْ مِنْهَا
অর্থ: “আর নিশ্চয়ই আমাকে যেই পর্যন্ত দেখানো হয়েছে, অতিশীঘ্রই আমার সম্মানিত উম্মত উনাদের সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক সেখানে যেয়ে পৌঁছবে। ” সুবহানাল্লাহ!
তাহলে এখন বলার বিষয় হচ্ছে, সেই সুমহান ব্যক্তিত্ব মুবারক তিনি কে? কে সেই মহাসম্মানিত খলীফা আলাইহিস সালাম যিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম উনার ন্যায় সারা পৃথিবীতো অবশ্যই; এমনকি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে সীমাহীন প্রতাপ ও ব্যাপকতার সাথে সারা পৃথিবী, পাহাড়-পর্বত, সাগর-মহাসাগর, মরুভূমি, সাত আসমান, সাত যমীন, আরশ, কুর্সী, লোওহ, কলম, জিন-ইনসান, হযরত ফেরেশেতা আলাইহিমুস সালাম, সিদরাতুল মুনতাহা থেকে তাহতাছ ছারা এক কথায় যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা ব্যতীত সারা কায়িনাত বলতে যা বুঝায়, সেই সারা কায়িনাতব্যাপী সম্মানিত কর্তৃত্ব মুবারক করবেন, সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক পরিচালনা করবেন? আমরা জানি- এই পর্যন্ত ৯ জন সম্মানিত খলীফা আলাইহিমুস সালাম উনারা অতীত হয়েছেন, উনারা কেউ সারা পৃথিবীব্যাপী সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক পরিচালনা করেননি। তাহলে সেই সুমহান মহাসম্মানিত ব্যক্তিত্ব মুবারক তিনি কে?
(অপেক্ষায় থাকুন। )
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
হযরত আব্বাস ইবনে মিরদাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
যাকাত সম্পর্কিত আহকাম, মাসায়িল ও ফাযায়িল (৪)
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রাণীর ছবি তোলা হারাম ও নাফরমানীমূলক কাজ
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
অ্যান্টার্কটিকা নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় বিজ্ঞানীরা
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস ইবনে আবদুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম (৪)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা অবশ্যই সত্যের মাপকাঠি; অস্বীকারকারীরা কাট্টা কাফির (১)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দু‘আ বা মুনাজাত (১১তম অংশ)
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস ইবনে আবদুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম (৩)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়ার যমীনে অবস্থানকালীন সময়ে ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ যে রোযা মুবারক রাখতেন সে রোযা মুবারক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ উনার দিনে হওয়াটা ছিলো একটি বিরল ঘটনা (২)
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












