সাইয়্যিদুনা হযরত ওয়াহাব আলাইহিস সালাম উনার কর্তৃক সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত মু’জিযাহ্ শরীফ দর্শন
, ০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
হযরত কারামত আলী জৈনপুরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লিখিত ‘আল বারাহীনুল ক্বত্ব‘ইয়্যাহ ফী মাওলিদি খইরিল বারিয়্যাহ’ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছেন-
اَهْلُ الْكِتَابِ كَانُوْا يَعْرِفُوْنَ عَنْۢ بَعْضِ الْعَلَامَاتِ اَنَّ نَبِىَّ اٰخِرِ الزَّمَانِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَكُوْنُ مِنْ صُلْبِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ ذَبِيْـحِ اللهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ (سَيِّدِنَا حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ) فَيُعَادُوْنَهٗ عُدْوَانًا وَّيُقِيْمُوْنَ فِىْ مَقَامِ اِهْلَاكِهٖ وَيَـجِيْـئُوْنَ مِنْ اَطْرَافِ مَكَّةَ قَاصِدِيْنَ لِاِهْلَاكِهٖ دَائِمًا وَّيُشَاهِدُوْنَ اٰثَارًا غَرِيْبَةً وَّاُمُوْرًا عَجِيْـبَةً فَيَنْقَلِبُوْنَ خَائِـبِـيْـنَ خَاسِرِيْنَ نَدَامٰى. وَكَانَ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ ذَبِيْـحُ اللهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ ذَهَبَ لِلصَّيْدِ يَوْمًا فَوَصَلَ جَـمَاعَةٌ كَثِيْرَةٌ مِّنْ جَانِبِ الشَّامِ لِقَصْدِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ ذَبِيْـحِ اللهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ مُسَلّـِـيـْنَ سُيُوْفًا وَّكَانَ حَضْرَتْ وَهْبُ بْنُ عَبْدِ مَنَافٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَبُوْ سَيِّـدَتِـنَـا حَضْرَتْ اٰمِنَةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ اُمِّ الْمُـصْطَفٰى صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِـىْ ذٰلِكَ الصَّحْرَاءِ اَيْضًا فَرَاٰى فُرْسَانًا اَجْلَادًا لَّايَشْبَهُوْنَ بِاَهْلِ عَالَـمِ الشَّهَادَةِ ظَهَرُوْا مِنَ الْغَيْبِ وَدَفَعُوا الْـجَمَاعَةَ عَنْ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ ذَبِيْـحِ اللهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ دَفْعًا
অর্থ: “আহলে কিতাব অর্থাৎ ইহুদী-খ্রিস্টানরা (তাদের আসমানী কিতাবসমূহে বর্ণিত) বিভিন্ন আলামতের মাধ্যমে জানতো যে, আখিরী নবী, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এখন সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মাঝে সম্মানিত অবস্থান মুবারক করছেন। অর্থাৎ ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ এখন সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মাঝে সম্মানিত অবস্থান মুবারক করছেন। সুবহানাল্লাহ! তাই তারা আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার বিরুদ্ধে কঠিন শত্রুতা শুরু করে দিলো। উনাকে শহীদ করার জন্য ওঁৎ পেতে থাকলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! শুধু তাই নয়, উনাকে শহীদ করার জন্য সর্বদা তাদের পক্ষ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার আশে-পাশে অনেক গুপ্তচর আসা-যাওয়া করতে থাকলো। এই সকল গুপ্তচরেরা বিভিন্ন অলৌকিক ও আশ্চর্যজনক ঘটনা দেখে অর্থাৎ সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত মু’জিযাহ শরীফ দেখে ব্যর্থ, ভীত-সন্ত্রস্ত, লাঞ্ছিত, লজ্জিত ও ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থায় ফিরে যেত। সুবহানাল্লাহ! একদা সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি একা শিকার করার উদ্দেশ্যে বের হলেন। এটা জেনে শাম দেশের দিক হতে শত্রুদের একটি বিরাট দল উনাকে শহীদ করার জন্য তরবারী নিয়ে এগিয়ে আসলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! এদিকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান সাইয়্যিদুনা হযরত ওয়াহাব ইবনে আবদে মানাফ আলাইহিস সালাম তিনিও ঘটনাক্রমে সেই নির্জন ময়দানে উপস্থিত ছিলেন। (হঠাৎ করে) তিনি অত্যন্ত শক্তিশালী একদল আশ্বারোহী সৈন্য দেখতে পেলেন। উনারা ইহজগতের কোনো মানুষের সাদৃশ্য ছিলেন না। (উনারা ছিলেন মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার জন্য নিয়োজিত সম্মানিত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম। সুবহানাল্লাহ!) উনারা অদৃশ্য থেকে এসে সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার শত্রুবাহিনীকে পরিপূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন করে দিলেন। ” সুবহানাল্লাহ!
‘নুযহাতুল মাজালিস’ কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন- শাম দেশের পাদ্রীরা সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার ব্যাপারে জানতো। কেননা তাদের আসমানী কিতাবসমূহে লিখা ছিলো যে, যখন হযরত ইয়াহইয়া আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত জুব্বা মুবারক থেকে ফোঁটা ফোঁটা করে রক্ত মুবারক ঝরতে থাকবে, তখন বুঝতে হবে যে অবশ্যই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত আব্বাজান সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর যখন সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বড় হলেন, তখন তারা উনাকে শহীদ করার জন্য ইচ্ছা পোষণ করলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে প্রেরণ করে উনাদের মাধ্যমে তাদেরকে হত্যা করলেন, নিশ্চিহ্ন করে দিলেন। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আব্বাজান সাইয়্যিদুনা হযরত ওয়াহাব আলাইহিস সালাম তিনি পাহাড়ের উপর থেকে সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মু’জিযা শরীফ দেখলেন। ” সুবহানাল্লাহ! (নুযহাতুল মাজালিস ২/৭৫)
আল্লামা হুসাইন ইবনে মুহম্মদ ইবনে হাসান দিয়ার বাকরী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ: ৯৬৬ হিজরী) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘তারীখুল খমীস শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন-
যেই দিন সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন, সেই দিনই উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ সম্পর্কে শাম দেশের সকল পাদ্রীরা জেনেছিলো। আর তা এই কারণে যে, তাদের নিকট একটি সাদা পশমী জুব্বা মুবারক ছিলো। উক্ত জুব্বা মুবারকখানা হযরত ইয়াহইয়া ইবনে যাকারিয়া আলাইহিস সালাম উনার রক্ত মুবারক-এ রঞ্জিত ছিলো। তারা তাদের আসমানী কিতাবসমূহে পেয়েছিলো যে, যখন দেখবে তোমরা উক্ত সাদা জুব্বা মুবারক থেকে ফোঁটা ফোঁটা করে রক্ত মুবারক ঝরছে, তখন তোমরা নিশ্চিতভাবে জানবে যে, ওই রাতেই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আব্বাজান সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। সুবহানাল্লাহ! আর তারা সকলেই সম্মানিত হারাম শরীফ-এ আগমন করলো এবং সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে গোপনে শহীদ করার জন্য কোশেশ করতে থাকলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের সর্বপ্রকার অনিষ্ট থেকে সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে সম্মানিত হিফাযত মুবারক করলেন। সুবহানাল্লাহ! তারা তাদের দেশে ফিরে গেলো। তাদের মধ্যে যারাই দেশে ফিরে গেছে, তাদের প্রত্যেককেই সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়েছে। তারপর তারা প্রত্যেকেই বলতে থাকলো যে, আমরা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক রেখে এসেছি, যেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক কুরাইশ উনাদের মাঝে জ্বলজ্বল করছেন। সুবহানাল্লাহ! পাদ্রীরা বললো, এই ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক’ সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক’ নন; প্রকৃতপক্ষে এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক হচ্ছেন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক। ” সুবহানাল্লাহ! (তারীখুল খমীস শরীফ ১/৮২)
‘তারীখুল খমীস শরীফ’ উনার মধ্যে আরো উল্লেখ রয়েছেন যে-
একদা সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি শিকারের উদ্দেশ্যে বের হলেন। তখন শাম দেশের ইহুদী পাদ্রীদের মধ্য থেকে ৯০ জন পাদ্রী বিষাক্ত তরবারী নিয়ে সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে গুপ্তহত্যা এবং শহীদ করার উদ্দেশ্যে উনার দিকে অগ্রসর হতে লাগলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! আর সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত আব্বাজান সাইয়্যিদুনা হযরত ওয়াহাব আলাইহিস সালাম তিনিও শিকারের উদ্দেশ্যে বের হয়েছিলেন। তিনি বলেন, অতঃপর যখন আমি দেখলাম যে, পাদ্রীরা সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে পুরোপুরিভাবে ঘেরাও করে ফেলেছে। অথচ সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি একা। তখন আমি সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার দিকে অগ্রসর হতে লাগলাম। উদ্দেশ্য হচ্ছে, আমি ওই সকল পাদ্রীদের বিরুদ্ধে অবশ্যই উনাকে সাহায্য করবো, উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দিবো। সুবহানাল্লাহ! তখন আমি ধূসর রঙ্গের ঘোড়ার উপর কিছু লোক দেখতে লাগলাম, উনারা দুনিয়ার অন্য কোনো লোকের সাথে সাদৃশ্য রাখেন না। উনারা সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার পক্ষ হয়ে পাদ্রীদের উপর আক্রমণ করে তাদেরকে পরাজিত করলেন, তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিলেন। সুবহানাল্লাহ! (তারীখুল খমীস ১/৮৩)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ ইবনে মারইয়াম।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পবিত্র “মাক্বামে মাহমূদ” উনার বেমেছাল তাফসীর বিষয়ে খারেজী জাহমিয়া ফিরকার মুখোশ উম্মোচন (১)
০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রচলিত হারাম রছম করুন বর্জন, পবিত্র দ্বীন পালনেই কামিয়াবী অর্জন
০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
তরজমাতুল মুজাদ্দিদিল আ’যম আলাইহিস সালাম পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ছহীহ্ তরজমা
০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ছবি তোলা হারাম, যা জাহান্নামী হওয়ার কারণ
০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কতিপয় মহাসম্মানিত মু’জিযা শরীফ
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল সম্মানিত সৌন্দর্য মুবারক ও শ্রেষ্ঠত্ব মুবারক
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার নিকট আরব মহিলাদের নিসবতে ‘আযীম শরীফের প্রস্তাব এবং উনার বেমেছাল পবিত্রতা মুবারক
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ উনার মহত্ত্ব ও বড়ত্ব (২)
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইসলামী শরীয়ত মুতাবিক- ছবি তোলা হারাম
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শরীয়তের দৃষ্টিতে কোন রোগই ছোঁয়াচে নয়, ছোঁয়াচে বিশ্বাস করা কুফরী
০১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)