সত্য স্বপ্ন বিশ্বাস করা ফরয এবং অবিশ্বাস করা কুফরী (২)
, ১১ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৩ হাদি ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০৩ এপ্রিল, ২০২৩ খ্রি:, ২০ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
(২) কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছেন,
اِنَّ حَضْرَتْ اَلشَّيْخَ سَعْدَ الدِّيْنِ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ كَانَ فِـىْ اِبْتِدَاءِ طَلَبِهٖ بَعِيْدَ الْفَهْمِ جِدًّا وَلَـمْ يَكُنْ فِـىْ جَـمَاعَةِ الْعَضْدِ اَبْلَدَ مِنْهُ وَمَعَ ذٰلِكَ فَكَانَ كَثِيْـرَ الْاِجْتِهَادِ وَلَـمْ يُؤَيِّسْهُ جُـمُوْدُ فَهْمِهٖ مِنَ الطَّلَبِ وَكَانَ الْعَضْدُ يَضْرِبُ بِهِ الْمِثْلَ بَيْـنَ جَـمَاعَتِهٖ فِـى الْبِلَادِ فَاتَّفَقَ اَنْ اَتَاهُ اِلـٰى خَلْوَتِهٖ رَجُلٌ لَا يَعْرِفُهٗ فَقَالَ لَهٗ قُمْ يَا حَضْرَتْ سَعْدَ الدِّيْنِ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ لِنَذْهَبَ اِلَـى السَّيْـرِ فَقَالَ مَا لِلسِّيْـرِ خُلِقْتُ اَنَا لَا اَفْهَمُ شَيْئًا مَعَ الْمُطَالَعَةِ فَكَيْفَ اِذًا ذَهَبْتُ اِلَـى السَّيْـرِ وَلَـمْ اُطَالِعْ فَذَهَبَ وَعَادَ وَقَالَ لَهٗ قُمْ بِنَا اِلَـى السَّيْـرِ فَاَجَابَهٗ بِالْـجَوَابِ الْاَوَّلِ وَلَـمْ يَذْهَبْ مَعَهٗ فَذَهَبَ الرَّجُلُ وَعَادَ وَقَالَ لَهٗ مِثْلَ مَا قَالَ اَوَّلًا فَقَالَ مَا رَاَيْتُ اَبْلَدَ مِنْكَ اَلَـمْ اَقُلْ لَّكَ مَا لِلسَّيْـرِ خُلِقْتُ فَقَالَ لَهٗ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَدْعُوْكَ فَقَامَ مُنْزَعِجًا وَلَـمْ يَنْتَعِلْ بَلْ خَرَجَ حَافِيًا حَتّٰـى وَصَلَ بِهٖ اِلـٰى مَكَانٍ خَارِجِ الْبَلَدِ بِهٖ شُجَيْـرَاتٌ فَرَاَى النَّبِـىَّ صَلَّى اللهِ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِـىْ نَفَرٍ مِّنْ اَصْحَابِهٖ تَـحْتَ تِلْكَ الشُّجَيْـرَاتِ فَتَبَسَّمَ لَهٗ وَقَالَ نُرْسِلُ اِلَيْكَ الْمَرَّةَ بَعْدَ الْمَرَّةِ وَلَـمْ تَاْتِ فَقَالَ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهَ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا عَلِمْتُ اَنَّكَ الْمُرْسِلُ وَاَنْتَ اَعْلَمُ بِـمَا اِعْتَذَرْتُ مِنْ سُوْءِ فَهْمِىْ وَقِلَّةِ حِفْظِىْ وَاَشْكُوْ اِلَيْكَ ذٰلِكَ فَقَالَ لَهٗ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِفْتَحْ فَمَكَ وَتَفَلَ لَهٗ فِيْهِ وَدَعَا لَهٗ ثُـمَّ اَمَرَهٗ بِالْعَوْدِ اِلـٰى مَنْزِلِهٖ وَبَشَّرَهٗ بِالْفَتْحِ فَعَادَ وَقَدْ تَضَلَّعَ عِلْمًا وَنُوْرًا فَلَمَّا كَانَ مِنَ الْغَدِّ اَتٰى اِلـٰى مَـجْلِسِ الْعَضْدِ وَجَلَسَ مَكَانَهٗ فَاَوْرَدَ فِـىْ اَثْنَاءِ جُلُوْسِهٖ اَشْيَاءً ظَنَّ رِفْقَتُهٗ مِنَ الطَّلَبَةِ اَنَّـهَا لَا مَعْنًـى لَّـهَا لَمَا يَعْهَدُوْنَ مِنْهُ فَلَمَّا سَـمِعَهَا الْعَضْدُ بَكٰى وَقَالَ اَمْرُكَ يَا حَضْرَتْ سَعْدَ الدِّيْنِ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ اِلَـىَّ فَاِنَّكَ الْيَوْمَ غَيْـرُكَ فِيْمَا مَضٰى ثُـمَّ قَامَ مِنْ مَـجْلِسِهٖ وَاَجْلَسَهٗ فِيْهِ وَفَخَّمَ اَمْرُهٗ مِنْ يَّوْمَئِذٍ
অর্থ: “আল্লামা হযরত সা’দুদ্দীন তাফ্তাযানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ছাত্র জীবনের প্রথম দিকে খুবই মেধাহীন ছিলেন। আল্লামা হযরত সা’দুদ্দীন তাফ্তাযানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ছিলেন সম্মানিত শিক্ষক উনার মজলিসে এবং এই দলের মধ্যে যারা ছিলো তাদের মধ্যে সবচেয়ে মেধাহীন, নির্বোধ। তবে তিনি ছিলেন সবচেয়ে বেশি পরিশ্রমী। ইলিম অন্বেষণের ক্ষেত্রে উনার বুঝের কাঠিন্যতা উনাকে কখনো নিরাশ করেনি। সম্মানিত শিক্ষক তিনি হযরত সা’দুদ্দীন তাফ্তাযানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার দ্বারা শহরে উনার দলের মধ্যে উদাহরণ বর্ণনা করতেন অর্থাৎ মেধাহীনতার দিক থেকে উনাকে উপমা হিসেবে উল্লেখ করা হতো। তখন (একদিন) একটি ঘটনা সংঘটিত হলো- (তিনি স্বপ্নে দেখলেন,) উনার একাকিত্বে একজন অপরিচিত ব্যক্তি উনার নিকট এসে বললেন- ‘হে হযরত সা’দুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি! চলুন আমরা ভ্রমণে যাই।’ তিনি বলেন, ‘আমাকে ভ্রমণের জন্য সৃষ্টি করা হয়নি। আমি অনেক পাঠ করার পরেও কোনো কিছু বুঝিনা। আমি কিতাব মুত্বালা‘আহ্ বা অধ্যয়ন করিনি, তাহলে কিভাবে ভ্রমণে যাবো?’ অপরিচিত ব্যক্তি চলে গেলেন এবং আবার ফিরে এসে হযরত সা’দুদ্দীন তাফ্তাযানী রহমুতল্লাহি আলাইহি উনাকে উদ্দেশ করে বললেন- ‘আমাদের সাথে ভ্রমণে চলুন।’ হযরত সা’দুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি প্রথম বারের মতো উত্তর দিলেন, ঐ ব্যক্তির সাথে গেলেন না। ঐ ব্যক্তি চলে গেলেন এবং আবার ফিরে এসে প্রথম বারের মতো বললেন। তখন হযরত সা’দুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইইহি তিনি ঐ ব্যক্তিকে বললেন- ‘আমি আপনার চেয়ে নির্বোধ আর কাউকে দেখিনি। আমি কি আপনাকে বলিনি- আমি ভ্রমণের জন্য সৃষ্টি হইনি?’ তখন ঐ ব্যক্তি বললেন- ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই আপনাকে ডাকছেন।’ তখন হযরত সা’দুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অস্থির হয়ে উঠে দাঁড়ালেন এবং জুতা-সেন্ডেল না পরেই খালিপায়ে হেঁটে চললেন। এমনকি তিনি ঐ ব্যক্তি উনার সাথে শহরের বাহিরে ছোট গাছ বিশিষ্ট এক জায়গায় গেলেন। তিনি সেই জায়গায় গিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হযরত ছাহাবায়ে কেরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের মাঝে ঐ ছোট গাছের নিচে দেখলেন। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত সা’দুদ্দীন রহমতুল্লাহহি আলাইহি উনাকে দেখে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত তাকরীর মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাবাস্সুমী শান মুবারক, মুচকী হাসি মুবারক) প্রকাশ করলেন এবং বললেন- ‘আমি আপনার নিকট বার বার লোক পাঠাচ্ছি আর আপনি আসতেছেন না! তখন হযরত সা’দুদ্দীন তাফ্তাযানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরজী পেশ করলেন- ‘ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমার জানা ছিলোনা আপনি আমাকে ডেকে পাঠিয়েছেন। আর আপনি সবচেয়ে ভালো জানেন আমি কি কারণে আসিনি। আমি আমার মেধাহীনতা এবং স্বরণ শক্তির স্বল্পতার ব্যাপারে ওজর পেশ করেছি এবং আমি আপনার নিকট এই বিষয়ে কষ্ট ব্যক্ত করছি। (আপনি আমার প্রতি দয়া করুন!)’ তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন- ‘আপনি আপনার মুখ মুবারক খুলুন।’ আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুয়র পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত সা’দুদ্দীন তাফ্তাযানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মুখ মুবারক-এ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল বারাকাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র থুথু মুবারক) দিলেন এবং উনার জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দু‘আ মুবারক করলেন। অতঃপর হযরত সা’দুদ্দীন তাফ্তাযানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে উনার বাড়িতে যাওয়ার জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক দিলেন। আর উনাকে সাফল্যের সুসংবাদ মুবারক দান করলেন। তারপর হযরত সা’দুদ্দীন তাফ্তাযানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ফিরে আসলেন। তিনি ইলিম মুবারক-এ বেমেছাল পারদর্শী হলেন এবং হেদায়াতের নূর মুবারক দ্বারা সৌন্দর্য ম-িত হলেন। তারপর হযরত সা’দুদ্দীন তাফ্তাযানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যখন পরের দিন সম্মানিত শিক্ষক (হযরত আযদুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি) উনার মজলিসে আগমন করলেন এবং নিজের স্থানে বসলেন, তখন তিনি উনার আসনে বসে ফাঁকে ফাঁকে এমন অনেক বিষয় উদ্ধৃত করেন (সম্মানিত শিক্ষক উনার নিকট সুওয়াল করেন), যা উনার মেধাসম্পন্ন বন্ধুদের নিকট নিরর্থক মনে হলো। যখন সম্মানিত শিক্ষক তিনি তা শুনলেন, তখন তিনি কান্না করে বললেন- ‘হে হযরত সা’দুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি! ‘আপনার বিষয়টা আমার নিকট এমন মনে হচ্ছে যে, নিশ্চয়ই আপনি আজ ঐ ব্যক্তি নন, যা এর পূর্বে ছিলেন।’ তারপর সম্মানিত শিক্ষক তিনি উনার আসন থেকে উঠে হযরত সা’দুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে স্বীয় আসনে বসালেন। আর সেদিন থেকে হযরত সা’দুদ্দীন তাফ্তাযানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিষয়টা মর্যাদা দেয়া হয়।” (শাযারাতুয যাহাব ফী আখবারি মিন যাহাব ৮/৫৪৮-৫৪৯, হাশিয়াতুল কাওরানী ৩০-৩১)
যারা মাদরাসায় পড়াশোনা করেছেন বা করেন, তাদের প্রত্যেকেরই এই ঘটনা মুবারক জানা রয়েছে।
কাজেই, যে ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নে দেখলো, সে ব্যক্তি অবশ্যই উনাকে দেখলো এবং তা অবশ্যই সত্য। যা বিশ্বাস করা ফরয। যে ব্যক্তি এটা অবিশ্বাস করবে, সে কুফরী করবে। আর স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
مَنْ لَّـمْ يُؤْمِنْ بِالرُّؤْيَا الصَّادِقَةِ فَاِنَّهٗ لَـمْ يُؤْمِنْ بِاللهِ وَرَسُوْلِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “যে ব্যক্তি সত্য স্বপ্নকে বিশ্বাস করে না, নিশ্চয়ই সে মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকেও বিশ্বাস করে না অর্থাৎ সে অমুসলিম বা কাফির।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (জামিউল আহাদীছ, কানযুল উম্মাল, দায়লামী শরীফ ইত্যাদি)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলার সময় নূর মুবারক বিচ্ছুরিত হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক থেকে নূর মুবারক সৃষ্টি হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক উনার নূরের আলোতে পুরো পবিত্র হুজরা শরীফ আলোকিত হওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৫)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত যায়িদ বিন হারেছাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বেমেছাল মুহব্বত মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৪)
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার গুরুত্ব এবং আবশ্যকতা
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৩)
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)