সত্য স্বপ্ন বিশ্বাস করা ফরয এবং অবিশ্বাস করা কুফরী (১)
, ১০ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০২ হাদি ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০২ এপ্রিল, ২০২৩ খ্রি:, ১৯ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
সত্য স্বপ্ন মুবারক উনার পরিচিতি মুবারক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে সংশ্লিষ্ট যেই স্বপ্ন মুবারক, সেই স্বপ্ন মুবারকই হচ্ছেন সত্য স্বপ্ন মুবারক। সুবহানাল্লাহ! সত্য স্বপ্ন বিশ্বাস করা ফরয এবং অবিশ্বাস করা কুফরী।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যে ব্যক্তি স্বপ্নে দেখলো, অবশ্যই সে সঠিকই দেখলো:
এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ قَتَادَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ النَّبِـىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ رَاٰنِـىْ فَقَدْ رَاَى الْـحَقَّ
অর্থ: “হযরত আবূ ক্বাতাদাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি স্বপ্নে আমাকে দেখলো, সে সত্যিই আমাকে দেখলো।” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, আহকামুশ শরইয়্যাহ্ ৪/২৬১, বায়হাক্বী ৭/৪৫, শরহুস সুন্নাহ ১২/২২৭ ইত্যাদি)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ رَاٰنِـىْ فِـى الْمَنَامِ فَقَدْ رَاَى الْـحَقَّ اِنَّ الشَّيْطَانَ لَا يَسْتَطِيْعُ اَنْ يَّتَشَبَّهَ بِـىْ
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- যে ব্যক্তি স্বপ্নে আমাকে দেখলো, সে সত্যিই আমাকে দেখলো। নিশ্চয়ই আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র স্বাদৃশ্যতা মুবারক ধারণ করার ক্ষমতা শয়তানের নেই।” (মুসনাদে আহমদ ১৫/ ২৯৬)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَمْرٍو رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ رَاٰنِـىْ فِـى الْمَنَامِ فَكَاَنَّـمَا رَاٰنِـىْ فِـى الْيَقَظَةِ اِنَّ الشَّيْطَانَ لَا يَتَمَثَّلُ بِـىْ وَرِجَالُهٗ ثِقَاتٌ
অর্থ: “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমাকে স্বপ্নে দেখলো, সে যেন জাগ্রত অবস্থায়ই আমাকে দেখলো। নিশ্চয়ই আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আকৃতি মুবারক শয়তান ধারণ করতে পারেনা। আর এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার সমস্ত বর্ণনাকারী ছিক্বাহ বা নির্ভরযোগ্য।” (আল মু’জামুল আওসাত্ব লিত ত্ববারনী ১/১৯২, আল মু’জামুল কাবীর লিত ত্ববারনী ২২/১১১, মাজমাউয যাওয়ায়িদ ৭/১৮১)
কাজেই, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যে ব্যক্তি স্বপ্নে দেখলো, অবশ্যই সে সঠিকই দেখলো। কেননা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছূরত মুবারক শয়তান ধারণ করতে পারে না। আর স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই ঘোষণা মুবারক দিয়েছেন, উনাকে স্বপ্নে দেখা আর জাগ্রত অবস্থায় দেখা একই কথা। সুবহানাল্লাহ!
এ প্রসঙ্গে বাস্তবে অসংখ্য ওয়াক্বেয়া মুবারক রয়েছেন। ১ম খ-ে কিছু ওয়াক্বেয়া মুবারক উল্লেখ করা হয়েছে। এই খ-েও কিছু ওয়ক্বেয়া মুবারক উল্লেখ হলো-
(১) কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ اِمَامُ الْاَوَّلِ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ رَاَيْتُ فِـى الْمَنَامِ كَاَنِّـىْ اُصَلِّىْ خَلْفَ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَجَاءَتْهُ جَارِيَةٌ بِرُطَبٍ فَاَخَذَ رُطَبَةً فَجُعِلَتْ فِـىْ فَمِىْ ثُـمَّ اَخَذَ اُخْرٰى كَذٰلِكَ فَاسْتَيْقَظْتُ وَفِـىْ قَلْبِـىَ الشَّوْقُ اِلـٰى رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَحَلَاوَةُ الرُّطَبِ فِـىْ فَمِىْ فَذَهَبْتُ اِلَـى الْمَسْجِدِ فَصَلَّيْتُ الصُّبْحَ خَلْفَ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ اَلْفَارُوْقِ الْاَعَظَمِ عَلَيْهِ السَّلَامُ (سَيَّدِنَا حَضْرَتْ عُمَرَ عَلَيْهِ السَّلَامُ) فَاَرَدْتُّ اَنْ اَتَكَلَّمَ بِالرُّؤْيَا وَاِذَا بِـجَارِيَةٍ عَلـٰى بَابِ الْمَسْجِدِ وَمَعَهَا رُطَبٌ فَوُضِعَ بَيْـنَ يَدَىْ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ اَلْفَارُوْقِ الْاَعْظَمِ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَاَخَذَ رُطَبَةً فَجَعَلَهَا فِـىْ فَمِىْ ثُـمَّ اَخَذَ اُخْرٰى كَذٰلِكَ ثُـمَّ فَرَّقَ عَلـٰى صَحَابِهٖ وَكُنْتُ اَشْتَهِىْ مِنْهُ يَعْنِـى الزِّيَادَةَ فَقَالَ لَوْ زَادَكَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْبَارِحَةَ لَزِدْتُّكَ فَتَعَجَّبَ مِنْ ذٰلِكَ فَقَالَ يَا اِمَامَ الْاَوَّلِ سَيِّدَنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَلْمُؤْمِنُ يَنْظُرُ بِنُوْرِ اللهِ فَقَالَ صَدَقْتَ يَا اَمِيْـرَ الْمُؤْمِنِيْـنَ هٰكَذَا رَاَيْتُ وَهٰكَذَا وَجَدْتُّ طَعْمَهٗ وَلِفْتُهٗ مِنْ يَدِكَ كَمَا وَجَدْتُّهٗ مِنْ يَدِ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘আমি স্বপ্ন দেখলাম- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পিছনে আমি সম্মানিত ছলাতুল ফজর আদায় করছি। সম্মানিত ছলাত শেষ হওয়ার পর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ একজন মেয়ে কিছু তাজা খেজুর নিয়ে আসলেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একটি খেজুর নিয়ে আমার মুখে রাখলেন। (আমি খেলাম।) অতঃপর তিনি অনুরূপভাবে অন্যান্য খেজুরগুলি নিলেন। তখন আমি জাগ্রত হয়ে আমার অন্তরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি আলাদা মুহব্বত মুবারক অনুভব করলাম। আর আমার মুখে তাজা খেজুরের স্বাদ অনুভব করলাম। তারপর আমি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদে নববী শরীফ উনার মধ্যে যেয়ে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পিছনে সম্মানিত ছলাতুল ফজর আদায় করলাম। সম্মানিত ছলাত আদায় করার পর আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নিকট আমার স্বপ্নের বিষয়ে কথা বলার ইচ্ছা পোষণ করলাম। এমন সময় হঠাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদে নববী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দরজা মুবারক-এ একজন মেয়েকে দেখলাম। উনার সাথে অনেকগুলি তাজা খেজুর ছিলো। তারপর সেই তাজা খেজুরগুলি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সামনে রাখা হলো। সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি একটি তাজা খেজুর নিয়ে আমার মুখে দিলেন। (আমি খেলাম।) অতঃপর তিনি অনুরূপভাবে অন্যান্য খেজুরগুলি নিয়ে উপস্থিত লোকজন উনাদের মধ্যে বণ্টন করে দিলেন। আমি উনার থেকে আরো বেশি খেজুর পাওয়ার প্রত্যাশা করছিলাম। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইসি সালাম তিনি বললেন- ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যদি গত রাত্রে আপনাকে আরো বেশি খেজুর দিতেন, তাহলে অবশ্যই আমিও আপনাকে আরো বেশি দিতাম।’ সুবহানাল্লাহ! (বর্ণনাকারী বলেন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার কথা মুবারক শুনে) ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস তিনি আশ্চর্য হলেন। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বললেন- ‘হে ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম! মু’মিনগণ মহান আল্লাহ পাক উনার নূর মুবারক দ্বারা অবলকন করেন।’ তখন ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বলেন- ‘হে আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম! আপনি সত্যই বলেছেন। আমি এরকমই দেখেছি। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক) থেকে প্রাপ্ত সেই তাজা খেজুর মুবারক উনার স্বাদ আমি যেমন পেয়েছি, আপনার হাত থেকে প্রাপ্ত খেজুরের স্বাদও আমার নিকট একইরকম অনুভূত হচ্ছে আর এতে আমি আশ্চার্যান্বিত হয়েছি।” সুবহানাল্লাহ! (নুযহাতুল মাজালিস ২/১৫১)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলার সময় নূর মুবারক বিচ্ছুরিত হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক থেকে নূর মুবারক সৃষ্টি হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক উনার নূরের আলোতে পুরো পবিত্র হুজরা শরীফ আলোকিত হওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৫)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত যায়িদ বিন হারেছাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বেমেছাল মুহব্বত মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৪)
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার গুরুত্ব এবং আবশ্যকতা
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৩)
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)