মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আপনাকে চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে, আপনি জানিয়ে দিন যে, চাঁদ হচ্ছে মানুষের ও পবিত্র হজ্জের সময় নিরূপণকারী। সুবহানাল্লাহ! বিগত বছরগুলোর মত পবিত্র যিলহজ্জ মাসের চাঁদ না দেখে মাস শুরু করায় এ বছরও পবিত্র হজ্জ বাতিল হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
যেহেতু পবিত্র হজ্জ পালন করা হয় একটি নির্দিষ্ট মাসের নির্দিষ্ট তারিখে ফলে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে সঠিক তারিখে মাস শুরু হওয়া পবিত্র হজ্জ পালনের একটি অত্যন্ত প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। অথচ সউদি ওহাবী ইহুদী সরকার এবছরও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ উনার তারিখ পরিবর্তন করে কুফরী করেছে। নাউযুবিল্লাহ! অতএব শরীয়ত বিরোধী এরকম কর্মকান্ডের জন্য সউদী ইহুদী ওহাবী সরকারকে কঠিন কাফফারা আদায় করতে হবে। তাদের জন্য অপেক্ষা করছে সীমাহীন আযাব আর গযব যা তাদের ধারণারও বাইরে।
যেহেতু পবিত্র হজ্জ পালন করা হয় একটি নির্দিষ্ট মাসের নির্দিষ্ট তারিখে ফলে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে সঠিক তারিখে মাস শুরু হওয়া পবিত্র হজ্জ পালনের একটি অত্যন্ত প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। অথচ সউদি ওহাবী ইহুদী সরকার এবছরও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ উনার তারিখ পরিবর্তন করে কুফরী করেছে। নাউযুবিল্লাহ! অতএব শরীয়ত বিরোধী এরকম কর্মকান্ডের জন্য সউদী ইহুদী ওহাবী সরকারকে কঠিন কাফফারা আদায় করতে হবে। তাদের জন্য অপেক্ষা করছে সীমাহীন আযাব আর গযব যা তাদের ধারণারও বাইরে।
, ২২ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১২ ছানী, ১৩৯১ শামসী সন , ১১ জুলাই, ২০২৩ খ্রি:, ২৭ আষাঢ়, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস
সালাম তিনি বলেন, অন্যান্য বছরের মত এ বছরেও পবিত্র হজ্জ পালিত হয়েছে অর্থাৎ
হজ্জের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয়েছে। পবিত্র হজ্জ কবুল করার মালিক যদিও মহান আল্লাহ পাক
তিনি, কিন্তু সর্বোচ্চ আন্তরিকতার সাথে প্রস্তুতি নেয়ার দায়িত্ব বান্দার উপর।
সম্মানিত ইসলাম উনার প্রতিটি ইবাদত পালনের হুকুম আহকাম সম্মানিত কালামুল্লাহ শরীফ
এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারা ফায়সালা হয়েছে। মনগড়া ইবাদত করার কোন সুযোগ নেই। যদি
পবিত্র হজ্জ শরীফের কথাই ধরা হয় তাহলে কমপক্ষে ৯ই যিলহজ্জ শরীফ পবিত্র আরাফার
ময়দানে উপস্থিত থাকা ফরয। কেউ যদি সেদিন যে কোন অযুহাতে বা ওজরে উপস্থিত না থাকে
তাহলে অন্যান্য সকল ইবাদতসমূহ পালন করলেও পবিত্র হজ্জ শরীফ আদায় হবে না। একইভাবে
বলা যায় কেউ যদি ৯ই যিলহজ্জ শরীফের পরিবর্তে ৮ই যিলহজ্জ শরীফ আরাফার ময়দানে
অবস্থান করেন তবে যে বা যারাই উপস্থিত হবেন তাদের সকলের হজ্জই বাতিল বলে গণ্য হবে।
যেহেতু পবিত্র হজ্জ পালন করা হয় একটি নির্দিষ্ট মাসের নির্দিষ্ট তারিখে ফলে চাঁদ
দেখা সাপেক্ষে সঠিক তারিখে মাস শুরু হওয়া পবিত্র হজ্জ শরীফ পালনের একটি অত্যন্ত
প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- চাঁদ দেখার ক্ষেত্রে সউদি আরব একটি
যুক্তি দিয়ে থাকে যে যদি পৃথিবীর কোথাও চাঁদ দৃশ্যমান হয় তাহলেও সউদি আরব মাস
ঘোষণা করবে। এই যুক্তি সম্মানিত শরীয়ত অনুযায়ী সঠিক নয়। যদি যুক্তির খাতিরে ধরেও
নেই সঠিক তাহলে সেই চাঁদ সউদি আরবের পূর্বের কোন দেশে দেখা গেলেও মেনে নেয়া যেত।
অথচ সউদি আরবে সন্ধ্যা নামার আরও ১১ ঘন্টা পরেও পশ্চিমের কোন দেশে যখন কোন স্থানে
চাঁদ দেখা না যেয়ে থাকে তাহলে কোন যুক্তিতে সউদি আরব চাঁদের তারিখ ঘোষণা করেছে তা
বলার অপেক্ষাই রাখে না। অর্থাৎ চাঁদের সঠিক হিসেবে এটা নিশ্চিতভাবে বলা যায় সউদি
আরব চাঁদ না দেখেই পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাস শুরু করেছে এবং এভাবে মনগড়া ভাবে মাস
শুরু করায় অন্যান্য বছরের মত এ বছরেও পবিত্র হজ্জ শরীফ বাতিল হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ‘যে ব্যক্তি পর্দা করে না ও অধীনস্থদের পর্দায় রাখে না, সে দাইয়্যূছ। ’ নাউযুবিল্লাহ! ছবি, টিভি চ্যানেল, সিনেমা, নাটক, ফ্যাশন শো, সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, সেলফি, গান-বাজনা, খেলাধুলা এগুলো মুসলমানদেরকে ‘দাইয়্যূছ’ বানানোর অর্থাৎ বেপর্দা-বেহায়া করার বিধর্মীয় বা বিজাতীয় সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। নাউযুবিল্লাহ!
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা মহাপবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করার মাধ্যমে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা ফরয।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সর্বাবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত বা অনুসরণ-অনুকরণ করা। অর্থাৎ মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক চলে শতভাগ সুন্নতী জিন্দেগী বাস্তবায়ন করার সাথে সাথে সুন্নতী পোশাক পরিধান করে হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়ার কোশেশে মশগুল থাকা।
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের পরিপূর্ণ মিছদাক হচ্ছেন উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ!
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রত্যেক মুসলমান জ্বিন-ইনসান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ করা এবং উনাদেরকে অনুসরণ করা। সুবহানাল্লাহ!
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬ দিন বাকি। এ মহান দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই বাল্যবিবাহ মুবারক করেছেন। যা মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী-
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত নূরুল কুদরত মুবারক বা নূর মুবারকই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! উক্ত মহাসম্মানিত নূর মুবারক উনার থেকেই কায়িনাতের সমস্ত কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। এমনকি আগুন, পানি, মাটি, বাতাস ইত্যাদি উপাদানসমূহও উনার থেকে এবং উনার বহু পরে সৃষ্টি হয়েছে।
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ” মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ঈমানদার হিসেবে দাবিকারী প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- সম্মানিত শরীয়ত উনার প্রতিটি বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত অনুযায়ী আক্বীদা পোষণ করা এবং প্রতিটি আমল পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী করা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ৯ই জুমাদাল ঊলা শরীফ- আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত হাদিউল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! যিনি আখাছ্ছুল খাছ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)