মুবারক হো ১৯শে শাওয়াল শরীফ। আজ মহিমান্বিত নিসবতে আযীম শরীফ অর্থাৎ নিকাহিল আযীম শরীফ দিবস।
মু’মিন মাত্রই সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম ও সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনাদের দৃশ্যমান ফযীলতের পাশাপাশি অদৃশ্য মান-মর্যাদা, শান-শওকত সম্পর্কে ইলম হাছিল এবং তদসংশ্লিষ্ট ফযীলত, রহমত, বরকত হাছিলে নিবেদিত ও প্রচেষ্ট হতে হবে।
, ১৯ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১০ ছানী ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ১০ মে, ২০২৩ খ্রি:, ২৭ বৈশাখ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয় বিবাহের মাধ্যমে। বিবাহের আরবী শব্দ হলো নিকাহ। নিকাহ উনার শাব্দিক অর্থ হলো: একত্রিত হওয়া, নারী পুরুষ মিলিত হওয়া।
মূলত, নিকাহ পাত্র-পাত্রী, বাবা-মা, আত্মীয়-স্বজন সবার কাছেই এক আনন্দঘন বিষয়। সাধারণ মানুষের বিয়ে সাধারণত সামাজিক আনন্দের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। কিন্তু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার পুতঃপবিত্র হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের নিছবাতুল আযীম শরীফ শুধু যে আসমানেই হয় তা নয়; বরং উনাদের নিছবাতুল আযীম শরীফে বেমেছাল খুশি প্রকাশ করেন স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ও হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালামগণ উনারা তথা হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালামগণ উনারা। সুবহানাল্লাহ!
এ বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন সম্বলিত দিবস মুবারকগুলোকে স্মরণ করিয়ে দিন সমন্ত কায়িনাতকে। নিশ্চয়ই এর মধ্যে ধৈর্যশীল ও শোকরগোজার বান্দা-বান্দীদের জন্য ইবরত ও নছীহত রয়েছে।” (পবিত্র সূরা ইবরাহীম শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫)
প্রসঙ্গত, আজ আযীমুশ শান ১৯শে শাওওয়াল শরীফ। ১৪০৮ হিজরী সনের এই দিনে পবিত্র রাজারবাগ শরীফ সুন্নতী জামে মসজিদ উনার মধ্যে অগণিত হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত ইমাম মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক উপস্থিতিতে; বিশেষত স্বয়ং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল বরকতপূর্ণ রূহানী তাশরীফ মুবারকে যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, আওলাদে রসূল, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মহান মুজাদ্দিদ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার আযীমুশ শান নিছবাতুল আযীম শরীফ বেমেছাল মান-মর্যাদা, শান-শওকত ও অব্যক্ত জওক-শওকের সাথে সুসম্পন্ন হয়। মূলত, যাহিরীভাবে এ নিছবাতুল আযীম শরীফ অনুষ্ঠিত হওয়ার অনেক পূর্বেই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং রূহানীভাবে এই নিছবাতুল আযীম শরীফ পড়িয়ে দিয়েছিলেন। যেমনটি উনার সাওয়ানেহ উমরী মুবারক উনার মধ্যেই হয়েছিলো। উম্মুল মু’মিনীন হযরত আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম, উম্মুল মু’মিনীন হযরত আছ ছালীছা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালামসহ অন্যান্য উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালামগণ উনাদের মুবারক নিছবতে আযীম শরীফ উনার আগেই ওহী সদৃশ স্বপ্নসহ মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের আগমন ও বর্ণনাসহ অনেক মুবারক ঘটনার অবতারণা হয়েছিল।
অপরদিকে ক্বায়িম-মাক্বামে উম্মাহাতুল মু’মিনীন, উম্মুল উমাম হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার ক্ষেত্রেও ঘটেছিল বেশ কিছু বেমেছাল ফযীলপূর্ণ ঘটনা।
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, ইমামুছ ছিদ্দীক্বাত, বাহরুল উলূম, নূরে মদীনা, গুলে মুবীনা, উম্মুল খইর, আফযালুন নিসা, ফক্বীহাতুন নিসা, ত্বাহিরাতুন নিসা, হামীদাতুন নিসা, মাজীদাতুন নিসা, রাহনুমায়ে দ্বীন, আত্বায়ে রসূল, ওলীয়ে মাদারযাদ, ছিদ্দীক্বায়ে কুবরা, ছাহিবাতুল ইলম ওয়াল হিকাম, ক্বায়িম-মাক্বামে উম্মাহাতুল মু’মিনীন, আওলাদে রসূল, হাবীবাতুল্লাহ, হাদীয়ে যামান, মাহবুবায়ে ইলাহী, উম্মুল উমাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম তিনি তখন শিশু। তিনি উনার সম্মানিত পিতা উনার কোল মুবারক-এ রয়েছেন। এমন সময় উনার সম্মানিত পিতার কাছে এক শ্রদ্ধাভাজন বুযূর্গ তিনি কোনো এক প্রয়োজনে সেখানে উপস্থিত হলেন। সালাম বিনিময়ের পর আগন্তুক বুযুর্গ বললেন: “হে মাওলানা রুকনুদ্দীন ছাহিব! আপনার এ কন্যা সন্তান খালিছ ওলীআল্লাহ হবেন। তিনি হবেন একজন বেমেছাল মর্যাদাসম্পন্না ওলীআল্লাহ। তিনি হবেন সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার ছাহিবাতুল মুকাররমা। অন্য কারো সঙ্গেই উনার নিছবাতুল আযীম শরীফ সংঘটিত হবে না। উনার নেক আল-আওলাদ উনারা সকলেই হবেন লক্ষ্যস্থল খালিছ ওলীআল্লাহ। বিশেষত, তিনি হবেন বেমেছাল ওলীআল্লাহ উনার বুযুর্গ পুত্র পঞ্চদশ হিজরী শতকের মহান মুজাদ্দিদ তথা সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার ক্বায়িম-মাক্বাম, ছানিয়ে মুজাদ্দিদে আ’যম, খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিতা মমতাময়ী মাতা।” অতঃপর উক্ত বুযুর্গ ব্যক্তি আরো বললেন: “এমন মুবারক কন্যা সন্তান উনার পিতা হয়ে আপনি তুলনাহীন সম্মান ও মর্যাদার অধিকারী হয়েছেন।” মূলত, মানুষের ছূরতে আগন্তুক ব্যক্তি ছিলেন হযরত ফেরেশতা আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার মধ্যে প্রথমেই মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই ঈমানদাররা অদৃশ্যের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেন।”
মূলত, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার, ক্বায়িম-মাক্বামে উম্মাহাতুল মু’মিনীন হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনাদের সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোর ফযীলত যতটা না দৃশ্যমান তার চেয়ে লক্ষ-কোটি বেশি অদৃশ্যমান। কাজেই মু’মিন মাত্রই উচিত যে, অদৃশ্যমান মর্যাদা-মর্তবা সম্পর্কে ইলম হাছিল করা এবং তদসংশ্লিষ্ট বেমেছাল ফযীলত, রহমত, বরকত তথা ফায়দা হাছিলে নিবেদিত হওয়া।
সঙ্গতকারণেই গোটা আম জনতার উচিত- সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার ও উম্মুল উমাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনাদের শান-মান সম্পর্কে অবগত হওয়া এবং উম্মাহর ক্ষেত্রে উনাদের অনবদ্য, অগনিত নেয়ামতরাজি উপলব্ধি করা ও শোকরিয়া করা।
বলার অপেক্ষা রাখেনা, আজকের এ পবিত্র ঈদে আ’যম তথা সাইয়্যিদে নিকাহিল আযম উনার মুবারক পরিসর কেবল পবিত্র রাজারবাগ শরীফ অথবা রাজারবাগ শরীফ উনার সিলসিলাভুক্ত পরিমন্ডলেই পরিশেষ হবার নয়।
বরং অনিবার্য কারণেই তথা নিজস্ব প্রয়োজনেই গোটা বিশ্বপরিসরেই এর পর্যালোচনা করতে হবে। গোটা বিশ্বব্যাপীই এই সুমহান সাইয়্যিদে নিকাহীল আযীমে সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম ব্যাপক শান-শওকত ও জওক-শওক তথা যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য এবং সর্বশেষ প্রচেষ্টার প্রতিফলন ঘটিয়ে পালন করতে হবে এবং দিন দিন উত্তরোত্তর উনার ব্যাপকতা বিস্তর বিস্তার ঘটাতে হবে ইনশাআল্লাহ।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা আমাদেরকে তথা এ উম্মাহকে কবুল করুন এবং কামিয়াবী দান করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
খাবারে ঢুকছে প্লাস্টিক কণা, বিপর্যয়ের মুখে জনস্বাস্থ্য। স্থায়ী বিকলাঙ্গতা ও স্বাস্থ্যহানির শঙ্কায় দেশের জনগণ। বিষয়টি ভয়াবহ- সত্বর গুরুত্বের সাথে নজর দিন।
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। পরকালের কথা স্বরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
গৎবাঁধা আবহে আবদ্ধ থাকার কারণে অতীতের মত বর্তমান সরকারও রপ্তানী বহুমুখীকরণের উদ্যোগ নিচ্ছে না। কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় রপ্তানী বহুমূখীকরণের প্রজ্ঞা নেয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বর্তমান সরকারের অরাজাকতায় মধ্যবিত্তরাও এখন পুষ্টি সঙ্কটে ভূগছে মহান আল্লাহ পাক উনার রহমতমূখী প্রবণতার অভাবই এর মূল কারণ কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খোদায়ী রহমতে সব কিছুতে সচ্ছলতা হাছিল সম্ভব ইনশাআল্লাহ
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দেশের ১০ কোটিরও বেশী শীতার্ত দরিদ্র জনসাধারণের জন্য মাত্র ১৫ কোটি টাকার কম্বল বরাদ্দ করা চরম বৈষম্য এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন পাশাপাশি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনের চেতনার সাথে চরম সাংঘর্ষিক খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনা ও জজবা ধারণ করে এর অবসান ঘটাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ঢাকা শহরে ২ কোটি ভাড়াটিয়া বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির জুলুমে জর্জরিত তন্ত্র-মন্ত্রের সরকারের পর অন্তর্বর্তী সরকারও নীরব দর্শক কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায়ই বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির জুলুমবাজি বন্ধ হওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহা ভুল পরিকল্পনার এবং মহা বিড়ম্বনার উড়াল সেতু বা ফ্লাইওভার নির্মাণেরও বিচার করতে হবে এবং শাস্তি দিতে হবে। কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনায়ই সঠিক পরিকল্পনা সম্ভব। সে পথেই চলতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নিজেদের ক্যাশিয়ারদের সুযোগ করে দেয়ার জন্য পতিত সরকার দেশের চিনি শিল্পকে ধ্বংস করেছিল। (নাউযুবিল্লাহ) যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে অতীতের মত চিনি রফতানী করা যাবে ইনশাআল্লাহ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললেই সে প্রজ্ঞা পাওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
বাজারে বিদেশী পণ্যের আধিপত্য। সরকারের উচিত বাজারে শতভাগ দেশীয় পণ্যের নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
শিক্ষার্থীদের মাঝে ব্যাপক আত্মহত্যা প্রবণতারোধে সরকারকে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহান বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকার উপলব্ধি জাগ্রত হোক সবার অন্তরে। সংস্কারের দাবীদার সরকারকে উপলব্ধিতে সক্ষমতা আনতেই হবে- যে, সত্যিকার ইসলামী অনুপ্রেরণাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সংস্কারের পরিক্রমা
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ আজ। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)