মুত্বহ্হার, মুত্বহহির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম
, ০৭ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৪ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২৭ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
এই সম্পর্কে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি স্বয়ং নিজে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত নিসবত মুবারক সরাসরি সমস্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সাথে। তবে বিশেষভাবে উনার সম্মানিত নিসবত মুবারক হচ্ছেন সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার সাথে এবং সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনার সাথে। ” সুবহানা উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম!
তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের হাক্বীক্বী ক্বায়িম মাক্বাম হওয়ার জন্য যত ইলিম-কালাম, আক্বল-সমঝ এবং নিসবত-কুরবত মুবারক যা কিছু প্রয়োজন যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উম্মুল উমাম তোমাদের হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনাকে সমস্ত কিছুই হাদিয়া মুবারক করেছেন। ” সুবহানা উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম!
রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা জানো আমাকে? মহান আল্লাহ পাক উনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি অর্থাৎ উনারা দু’জন ছাড়া আমি সবার শায়েখ। এটা মনে রাখবে, এটা মনে রাখবে। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) আর তোমরা যদি মনে করো- তোমাদের হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম তিনি আমার পরে ক্বয়িম মাক্বাম, তাহলে উনি তো পুরুষ-মহিলা সবার জন্যই শায়েখ। (সুবহানা উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম!) উনি পুরুষ-মহিলা, জিন-ইনসান সবার-ই শায়েখ। ” (সুবহানা উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম!)
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اَلنَّبِـىُّ اَوْلـٰى بِالْمُؤْمِنِـيْـنَ مِنْ اَنْـفُسِهِمْ وَاَزْوَاجُهٗۤ اُمَّهٰتُـهُمْ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা মু’মিন উনাদের নিকট উনাদের জানের চেয়েও অধিক প্রিয় এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাতা আলাইহিন্নাস সালাম। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৬)
রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেমন জান থেকে প্রিয়, ঠিক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারাও জান থেকে প্রিয়। এটা যদি কেউ বিশ্বাস না করে, তাহলে সে কস্মিনকালেও ঈমানদার হতে পারবে না। বিশ্বাস করতে হবে। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে দু’টি বিষয় আলোচনা করা হয়েছে। প্রথমত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বাধিক প্রিয়। উনাকে সমস্ত কিছু হতে সবচেয়ে বেশি মুহব্বত করতে হবে। মনে প্রাণে উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হিসেবে মেনে নিতে হবে। উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ বিন্দু থেকে বিন্দুতম মুহব্বত এবং আদবের ঘাটতি হলে ঈমানদার থাকা সম্ভব হবেনা। দ্বিতীয়ত, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারাও সর্বাধিক প্রিয়। উনাদেরকেও সবচেয়ে বেশি মুহব্বত করতে হবে। উনাদেরকেও মনে প্রাণে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাতা হিসেবে মেনে নিতে হবে। উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ বিন্দু পরিমাণ বেয়াদবী করা ঈমানহারা এবং লা’নতগ্রস্ত হয়ে চির জাহান্নামী হওয়ার কারণ। কাজেই কথাবার্তা, চাল-চলন, আচার-ব্যবহার, বলাবলি, লেখালেখিসহ প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সমগ্র জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ সর্বোচ্চ আদব রক্ষা করা এবং প্রকাশ করা সকলের জন্যই ফরযে আইন বা অত্যাবশকীয়। ” সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
ঠিক একইভাবে উনাদের ক্বায়িম মাক্বাম হিসেবে প্রথমত রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনাকে সমস্ত কিছু হতে সবচেয়ে বেশি মুহব্বত করতে হবে। মনে প্রাণে উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা আলাইহিস সালাম হিসেবে মেনে নিতে হবে। উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ বিন্দু হতে বিন্দুতম মুহব্বত এবং আদবের খিলাফ কিছু করা যাবে না। উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ বিন্দু পরিমাণ বেয়াদবী করা ঈমানহারা এবং লা’নতগ্রস্ত হয়ে চির জাহান্নামী হওয়ার কারণ। দ্বিতীয়ত, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, উম্মুল উমাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনাকেও সবচেয়ে বেশি মুহব্বত করতে হবে। এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাতা আলাইহাস সালাম হিসেবে মনে প্রাণে মেনে নিতে হবে। উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ বিন্দু পরিমাণ বেয়াদবী করা ঈমানহারা এবং লা’নতগ্রস্ত হয়ে চির জাহান্নামী হওয়ার কারণ। কাজেই কথাবার্তা, চাল-চলন, আচার-ব্যবহার, বলাবলি, লেখালেখিসহ প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সমগ্র জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার এবং ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, উম্মুল উমাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ সর্বোচ্চ আদব রক্ষা করা এবং প্রকাশ করা সকলের জন্যই ফরযে আইন। সুবহানাল্লাহ!
উম্মুল উমাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম! আপনি দয়া করে আমাদেরকে হাক্বীক্বী দায়িমী ছোহবত, দীদার, তা’লীম-তালক্বীন, মুহব্বত-মা’রিফাত, নিসবত-কুরবত, রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক দানে ধন্য করুন! এবং আপনার সম্মানার্থে দুনিয়ার যমীনে, ক্ববরে, হাশরে-নশরে, মীযানে-পুলছিরাতে এবং জান্নাতে যেয়ে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার তাওফীক্ব দান করুন! আমীন! আমীন! আমীন!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঝুটা মুবারক খাওয়ার ফলে বরকত মুবারক লাভ
০৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল বারাকাত মুবারক উনার ফলে কূপের পানি সবচেয়ে অধিক সুপেয় ও সুমিষ্ট হয়ে যাওয়া
০৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বগল মুবারক উনার শুভ্রতা মুবারক
০৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (৩)
০৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুলি মুবারক করা পানি কূপে পতিত হওয়ার কারণে কুপ থেকে মেশকের চেয়ে অধিক সুঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়া
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন আলা নূর মুবারক উনার মাঝে দায়িমীভাবে নূর মুবারক চমকানো
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাসি মুবারককালে পাশ্ববর্তী দেয়ালসমূহ আলোকিত হয়ে যাওয়া
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২)
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলার সময় নূর মুবারক বিচ্ছুরিত হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক থেকে নূর মুবারক সৃষ্টি হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)