মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ত্বহারত-ছমাদিয়াতের মাক্বাম মুবারক উনাদের বর্ণনা মুবারক
, ২১ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ৩১ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ৩০ মে, ২০২৪ খ্রি:, ১৬ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
আহলু বাইতি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৩৯ হিজরী শরীফ উনার ১০ই শাওওয়াল শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ বা সোমবার রাত) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ মক্ববূল মুনাজাত শরীফ উনার পর ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদেরকে আমি অনেক কিছু বলি; কিন্তু আমার কথা সবকিছু তোমরা বুঝ না। আমার কথাগুলো বুঝতে হবে।
তোমাদেরকে একটা ঘটনা আমি বলছিলাম একবার। এই জুমাদাল উখরা শরীফ-এ ৮/৯ তারীখে।
বুঝতে পারলে ঈমান ঠিক থাকবে। আর বুঝতে না পারলে ঈমান নষ্ট হয়ে মুনাফিক্ব হতে হবে। দুইটার একটা।
আমি দেখতে পেলাম যে, যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে অনেকগুলো নিয়ামত মুবারক হাদিয়া করেছেন। সুবহানাল্লাহ! এখন এটার দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি বললাম যে, আমি কি দুই রাকা‘আত নামায পড়বো মহান আল্লাহ পাক! মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন যে, না। এখন পড়লে রিয়া হবে। আচ্ছা; ঠিক আছে। আমি আর পড়লাম না। আমি জানতে চাইলাম যে, রিয়াটা কী তাহলে? তাহলে কঠিন বিষয়! যাক; অনেকদিন গেলো। এখন রিয়াটা কি তাহলে? সম্মানিত রমাদ্বান শরীফ উনার ৮ তারীখ। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা আছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি বলতেছেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি একটা নিয়ত নিলেন। একটা বিশুদ্ধ নিয়ত। পানি দিয়ে যেমন ছড়ায় দিয়ে বাছাই করে, ময়লা পরিষ্কার করা হয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, বিশুদ্ধ নিয়ত একজনের। এর মধ্যে রেশায় রেশায় কিছু রিয়া। অনেক বিশুদ্ধ নিয়ত।
এরপর আমাকে নিয়ে গেলেন এক জায়গায়। এই যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফখানা-
اَنَّ النَّبِـىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَـقُوْلُ نَـحْنُ اَهْلُ بَـيْتٍ طَهَّرَهُمُ اللهُ مِنْ شَجَرَةِ النُّـبُـوَّةِ وَمَوْضِعِ الرِّسَالَـةِ وَمُـخْتَلِفِ الْمَلَائِكَةِ وَبَـيْتِ الرَّحْـمَةِ وَمَعْدِنِ الْعِلْمِ
‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সবসময় ইরশাদ মুবারক করতেন। আমরা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে (আমাদেরকে) সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক উনার বৃক্ষ, সম্মানিত রিসালাত মুবারক উনার স্থান, বিভিন্ন ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের, উনাদের দ্বারা সম্মানিত খিদমত মুবারক, সম্মানিত রহমত মুবারক উনার ঘর মুবারক এবং সম্মানিত ইলিম মুবারক উনার খনি মুবারক (ইত্যাদি সমস্ত কিছু) থেকে পবিত্র রেখেছেন, ছমাদ তথা বেনিয়ায (অমুখাপেক্ষী) করেছেন। ’ সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! (তাফসীরে দুররে মানছূর লিস সুয়ূত্বী ৬/৬০৬, তাফসীরে ইবনে আবী হাতিম ৯/৩১৩৩)
এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করা হচ্ছে যে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সমস্ত কিছু থেকে পবিত্র রাখা হয়েছে।
একখানে নিয়ে গেলেন। এখন হুজরা শরীফ বলি, আর একটা স্থান বলা হোক বা একটা মাক্বাম মুবারক। একটা মাক্বাম মুবারক-এ নিয়ে গেলেন আমাকে। আসলে এই মাক্বাম মুবারকখানা হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে সরাসরি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আবনাউ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের, উনাদের উপরে আছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা, উনাদের উপরে আছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। উনাদের সরাসরি তত্ত্বাবধানে মাক্বাম মুবারকখানা। এই মাক্বাম মুবারকখানা হচ্ছেন ছমাদিয়াতের মাক্বাম মুবারক এবং ত্বহারতের মাক্বাম মুবারক। সুবহানাল্লাহ! যখন সেখানে আমি প্রবেশ করলাম, তখন দেখলাম যে, মনে হলো আসলেই- রিয়া এবং সমস্ত বদ মুহলিকাত সমস্ত কিছু শূন্য এই জায়গাটা, পরিষ্কার। এর বাইরে আসলেই নানান জিনিষ সংযোগ হয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, এই মাক্বাম মুবারক-এ প্রবেশ করতে না পারলে, কখনও পরিপূর্ণ শুদ্ধ হবে না। কিন্তু দেখলাম যে, মাক্বাম মুবারক-এ প্রবেশ করার মতো একজনও লোক নাই। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আবনাউ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা এবং উনাদের উপরে যাঁরা আছেন, শুধু উনারাই আছেন। তখন এই বিষয়টা আমাকে বুঝানো হলো যে, লাইলাতুল লাবানের যে সংশ্লিষ্ট বিষয়টা, এটা আসলে অনেক কঠিন বিষয়। হাক্বীক্বী ইছলাহের ঐ মাক্বাম মুবারক, যেটা ছমাদিয়াত ও ত্বহারতের মাক্বাম। মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির যে বলা হয়, ঐ মাক্বাম মুবারক-এ না পৌঁছা পর্যন্ত পরিপূর্ণ ইছলাহ্ কখনও সম্ভব না। সুবহানাল্লাহ!
উনারা যে ছমাদ। মহান আল্লাহ পাক তিনি ছমাদ, বেনিয়ায। মহান আল্লাহ পাক উনার তো আছেনই। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের আসলে এই মাক্বাম মুবারকখানা। এই মাক্বাম মুবারক উনার মধ্যে ছমাদিয়াতের সাথে ত্বহারতের সংযুক্ততা আছে। এই মাক্বাম মুবারক-এ না পৌঁছা পর্যন্ত রিয়া হোক, কিনা হোক যা কিছু আছে সমস্ত মুহলিকাত থেকে পরিপূর্ণ ইছলাহ্ হাছিল করা কখনও সম্ভব না। সুবহানাল্লাহ!
এটার মূল মালিকই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ! এখন যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি তো আছেনই এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনারা, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা আছেন। এরপর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আবনাউ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা আছেন। সুবহানাল্লাহ! উনাদের থেকে নূর মুবারক ঝরতেছেন। দেখা গেলো- পুরো কামরাটা নূরে নূরানী। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত ও পবিত্র মি’রাজ শরীফ-এ যে বলা হয়েছিলো যে, আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শরাফাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র না’লাইন শরীফ) উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফখর মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ধূলি-বালি মুবারক) দ্বারা আরশে আযীম শরীফ সম্মানিত হবেন, এটা এরকমই। সুবহানাল্লাহ! উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিসিম মুবারক) অন্য যা কিছু রয়েছেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুশ শরাফাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র না’লাইন শরীফ) থেকে সবসময় দায়িমীভাবে সম্মানিত নূর মুবারক ঝরতেছেন। সুবহানাল্লাহ! এই ঘরটা পুরো ঘেরাও করা। এই মাক্বাম মুবারক উনার মধ্যে প্রবেশ না করা পর্যন্ত সমস্ত কিছু থেকে পবিত্রতা হাছিল করা কখনও সম্ভব না। যতই ইছলাহ্ হোক, কিছুটা... থাকবে। এই মাক্বাম মুবারকখানা উনাদের খাছ মাক্বাম মুবারক। ঐখানে যদি কেউ প্রবেশ করতে পারে, তাহলে মুহলিকাতের আর কোনো কিছু থাকবে না। ছমাদিয়াত এবং ত্বহারত দুইটা একসাথে সংযুক্ত। প্রথমে আমাকে বলা হলো যে, ছমাদিয়াত। পরে জানানো হলো যে, না এটার সাথে ত্বহারতেরও সংযোগ আছে। উনারা যে মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির- সমস্ত কিছু থেকে উনারা ছমাদ। এই জিনিসটাই এটা। ” সুবহানাল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৩)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৬)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৮)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)