নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “পবিত্র শা’বান শরীফ মাস হলো আমার মাস”। সুবহানাল্লাহ!
বাংলাদেশে পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- আগামী ২৯শে রজবুল হারাম শরীফ ১৪৪৫ হিজরী, ১৩ই তাসি ১৩৯১ শামসী, ১১ই ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খৃঃ, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দিবাগত সন্ধ্যায়। পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার মধ্যে পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফসহ বরকতময় আরো অনেক রাত ও দিন রয়েছে। সে জন্য সকলকেই সতর্কতার সাথে চাঁদ তালাশ করতে হবে।
তাই, সমস্ত মুসলিম-অমুসলিম দেশের সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- সম্মানিত শরীয়তসম্মত ভাবে চাঁদ তালাশ করে সঠিকভাবে পবিত্র শা’বান শরীফ মাস শুরু করা।
, ২৪ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৮ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ২২ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করা প্রসঙ্গ নিয়ে নছীহত মুবারক পেশকালে তিনি উপরোক্ত ক্বওল শরীফ উল্লেখ করেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র “শা’বান” শরীফ মাস হলো- আরবী মাসসমূহের মধ্যে অষ্টম মাস। এ সম্মানিত মাসটি ফযীলতপূর্ণ হওয়ার পিছনে অনেক কারণ রয়েছে। তন্মধ্যে বিশেষ এবং উল্লেখযোগ্য কারণ হচ্ছে এ সম্মানিত মাস উনার-
২ তারিখ সিবতু সুলত্বানিন নাছীর, ইবনে নিবরাসাতুল উমাম হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
৪ তারিখ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবিয়াহ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম উনাদের পবিত্র নিসবাতুল আযীম শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
এ সম্মানিত মাস উনার ৫ তারিখ ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং ইমামুর রবি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ!
এ সম্মানিত মাস উনার ৭ তারিখ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানিত আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
এ সম্মানিত মাস উনার ১২ তারিখ মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ অর্থাৎ মহাপবিত্র ১২ই শরীফ। যেদিন কোটি কোটি কন্ঠে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা ও তাবারুক বিতরণ করা হয়। সুবহানাল্লাহ!
একইভাবে এ সম্মানিত মাস উনার ১৩ তারিখ উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবিয়াহ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
বছরের যে পাঁচটি রাতে নিশ্চিতভাবে দোয়া কবুল হয় তন্মধ্যে এ পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার মধ্য রাতটি বা ১৫ তারিখ অন্যতম। যা পবিত্র লাইলাতুল বরাত বা শবে বরাত শরীফ হিসেবে মশহূর। সুবহানাল্লাহ!
এ সম্মানিত মাস উনার ১৭ তারিখ সাইয়্যিদাতুনা উম্মুল মু’মিনীন আল হাদিয়াহ আ’শার আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! একইভাবে এ সম্মানিত মাস উনারই ২৯ তারিখ আওলাদে রসূল হযরত সাইয়্যিদাতাল উমাম আলাইহিমাস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘পবিত্র সূরা ইবরাহীম শরীফ’ উনার পবিত্র ৫ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন- “আমার মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি তাদেরকে (উম্মতদেরকে) মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিনসমূহের কথা স্মরণ করিয়ে দিন। নিশ্চয়ই এতে প্রত্যেক ধৈর্যশীল ও শোকরকারী ব্যক্তিদের জন্য নিদর্শনাবালী রয়েছে।” সত্যি সত্যি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিনসমূহের কথা স্বীয় উম্মতকে স্মরণ করে দিয়েছেন। যেমন তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যখন পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার ১৫ তারিখ রাত্রি অর্থাৎ পবিত্র বরাত শরীফ উনার রাত্রি উপস্থিত হবে, তখন তোমরা উক্ত রাত্রিতে নামায আদায় করবে এবং দিনে রোযা রাখবে। কেননা নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি উক্ত রাত্রিতে সূর্যাস্তের সময় পৃথিবীর আকাশে আসেন অর্থাৎ রহমতে খাছ নাযিল করেন। অতঃপর ঘোষণা করেন, কোনো ক্ষমা প্রার্থনাকারী আছো কি? আমি তাকে ক্ষমা করে দিবো। কোনো রিযিক প্রার্থনাকারী আছো কি? আমি তাকে রিযিক দান করবো। কোনো মুছীবতগ্রস্ত ব্যক্তি আছো কি? আমি তার মুছীবত দূর করে দিবো। এভাবে পবিত্র ফজর পর্যন্ত ঘোষণা করতে থাকেন।” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বাংলাদেশে পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- আগামী ২৯শে রজবুল হারাম শরীফ ১৪৪৫ হিজরী, ১৩ তাসি’ ১৩৯১ শামসী, ১১ই ফেব্রুয়ারী ২০২৪ খৃঃ. ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দিবাগত সন্ধ্যায়। আর সেদিন চাঁদ দিগন্তরেখার ১৯ ডিগ্রী ৩৪ আর্ক মিনিট উপরে অবস্থান করবে এবং চাঁদের বয়স হবে প্রায় ৩৮ ঘণ্টা। সেদিন ঢাকায় সূর্যাস্ত ৫টা ৫১ মিনিটে এবং চন্দ্রাস্ত ৭টা ২৮ মিনিটে অর্থাৎ ১ ঘন্টা ৩৬ মিনিট চাঁদ আকাশে অবস্থান করে অস্ত যাবে। সেদিন চাঁদ অবস্থান করবে ২৪৯ ডিগ্রী আযিমাতে এবং সূর্যের অবস্থান থাকবে ২৫৪ ডিগ্রী আযিমাতে। সূর্যাস্তের সময় চাঁদ ২১ ডিগ্রী কোণ করে সূর্য থেকে সরে থাকবে এবং চাঁদের মাত্র ০৩.৩৪% আলোকিত থাকবে। সেদিন বাংলাদেশের আকাশ যথেষ্ট পরিস্কার থাকলে পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার চাঁদ দেখা যাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। চাঁদ দেখতে পাওয়ার আনুমানিক সময় সন্ধ্যা ৬টা ৩৪ মিনিটের কিছু আগে বা পরে।
বাংলাদেশে অমাবস্যা সংঘটিত হবে ১২ তাসি’ ১৩৯১ শামসী। ১০ই ফেব্রুয়ারী, লাইলাতুল আহাদি অর্থাৎ রোববার ভোর ৩ টা ৫৪ মিনিটে।
সম্মানিত শরীয়ত অনুযায়ী প্রতি মাসে চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া। সে লক্ষ্যে সকলকে আগামী ২৯শে রজবুল হারাম শরীফ ১৪৪৫ হিজরি, ১৩ তাসি’ ১৩৯১ শামসী, ১১ই ফেব্রুয়ারী ২০২৪ খৃঃ. ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সন্ধ্যায় চাঁদ তালাশ করতে হবে এবং সকল প্রতিনিধিকে সতর্কতার সাথে চাঁদ তালাশ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ দিনটি সকলের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। অর্থাৎ পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- শরাব বা মদসহ সর্বপ্রকার মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্যই হারাম। অথচ বাংলাদেশে সরাসরি শরাব বা মদ তো বিক্রি হচ্ছেই; এমনকি কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকসের নামেও প্রকাশ্যে শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বিক্রি হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো মতেই কোনো মোড়কেই শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্য চলতে পারে না এবং শরাব বা মদ তৈরির অনুমতিও সরকার দিতে পারে না।
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- গান-বাজনা করা ও শ্রবণ করা কবীরাহ গুনাহ। গান-বাজনার আসরে বসা ফাসিক্বী এবং গান-বাজনার স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সালাম আদান-প্রদান করা হচ্ছে ‘শিয়ারুল ইসলাম’। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- এক মুসলমান আরেক মুসলমানকে সালাম দেয়া খাছ সুন্নত। আর ‘সালাম’ উনার জাওয়াব দেয়া হচ্ছে ওয়াজিব। সুবহানাল্লাহ!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক সম্পর্কে কটূক্তির বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- রাস্তা উন্নয়ন, নদী সংরক্ষণ, মেট্রোরেল ও উড়াল সেতু নির্মাণ, সৌন্দর্যবর্ধন ইত্যাদি যে কোন অজুহাতে পবিত্র মসজিদ ভাঙ্গা বা স্থানান্তর করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, কবীরা গুনাহ ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ! কারণ পবিত্র মসজিদ ও মসজিদের জায়গা উনার একচ্ছত্র মালিক হচ্ছেন স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি। সুবহানাল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে হাক্বীক্বী তা’যীম-তাকরীম করতে পারলেই- দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করা, সার্বিক শান্তি ও কল্যাণ লাভ করা এবং বিজয় দিবসের যথাযথ সম্মান করা সহজ ও সম্ভব হবে। সুবহানাল্লাহ!
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফে” মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী ও কটাক্ষ করে লেখা সমস্ত বই ও পত্র-পত্রিকার লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, প্রচারক, সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
খালিক্ব মালিক রব হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যেরূপ এক এবং একক। তদ্রুপ হাবীব ও মাহবুব হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও এক এবং একক। সুবহানাল্লাহ!
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, ইবনে হাদিউল উমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস কায়িনাতবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেক মুসলমান জিন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই তাযকিয়া বা আত্মশুদ্ধি লাভ করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! আর সেজন্য একজন হক্কানী রব্বানী শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয। সুবহানাল্লাহ!
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)