প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর পর ঈলা, তাখীর ও তাহ্ রীম সর্ম্পকে হাক্বীক্বী র্বণনা মুবারক
, ০১ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১০ আউওয়াল, ১৩৯২ শামসী সন , ০৮ জুন, ২০২৪ খ্রি:, ২৫ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
ছোট-বড় যতো কিতাব পাওয়া যায় কোনো কিতাবেই ঈলা, তাখীর, তাহ্রীমের সুস্পষ্ট কোনো বর্ণনা পাওয়া যায় না। যা পাওয়া যায় তা বিভ্রান্তিতে পরিপূর্ণ। যেটা বিশ্বাস করলে কখনোই কারো ঈমান ঠিক থাকবে না।
আহলু বাইতি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪১ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৯শে যিলহজ্জ শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ বা সোমবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি আলাদা। মহান আল্লাহ পাক আল্লাহ পাক উনি আলাদা। উনারা হিসাবের উর্ধ্বে মূল মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা হচ্ছেন- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনারা, তারপর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আবনাউ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ও হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা। উনারা হচ্ছেন মূল মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম। ইলিম-কালাম হোক, মুহব্বত-মা’রিফত হোক, নিসবত-কুরবত হোক, রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক, যেটাই হোক উনাদের থেকেই বের হবে। পবিত্র নিয়ামত মুবারক প্রকাশ করা উনাদের ইখতিয়ারের মধ্যে। যেমন- একদিন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনি বসা। উনার সাথে ছিলেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনি। উনি বললেন, তাহলে আমার নিসবত হাছিল করতে হবে না? আমি বললাম, হ্যাঁ; করতে হবে। বললেন, ইলিম-কালাম তো আমার থেকে নিতে হবে। আমি বললাম, হ্যাঁ। উনার মাধ্যমে ইলিমটা বের হয়েছে। এরপর উনি আমাকে ঈলা, তাখীর, তাহ্রীমের বিষয়গুলো দেখালেন। পুরোপুরি দৃশ্যটা আমাকে দেখালেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি সম্মানিত জুমু‘আহ্ শরীফ উনার সম্মানিত নামায মুবারক পড়িয়ে আসলেন। এসে বললেন যে, উনি এক মাসের জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হুজরা শরীফ-এ তাশরীফ মুবারক নিবেননা। তখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনারা ছিলেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি গেলেন, থাকলেন। এক মাস পার হলো। উনি আবার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হুজরা শরীফ-এ তাশরীফ মুবারক আনলেন। তখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনি ছিলেন। উনি বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলেছিলেন, এক মাস থাকবেন। ২৯ দিন! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি বললেন যে, চাঁদ উঠে গেছে। পরে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনি আমাকে দেখালেন এবং বললেন যে, এভাবে, এরকম-
৮ম হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ মাসে তাহ্রীমের ঘটনা সংঘটিত হয়। অর্থাৎ সম্মানিত ও পবিত্র সূরা তাহ্রীম শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত বেমেছাল শান মুবারক সুস্পষ্ট করে দেন। সুবহানাল্লাহ!
আর ৮ম হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ উনার ৩০ তারীখ ইয়াওমুল জুমু‘আহ্ শরীফ জুমু‘আর নামায উনার পর থেকে ৯ম হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র মুর্হরামুল হারাম শরীফ উনার ২৯ তারীখ পর্যন্ত এক মাস মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক উনার কারণে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একাকী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক করেন। এক মাস অতিবাহিত হওয়ার পর ১লা ছফর শরীফে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের নিকট মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নেন। যাকে ঈলা বলা হয়ে থাকে। তবে পরবর্তীতে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ দ্বারা মহান আল্লাহ পাক তিনি ঈলার জন্য ৪ মাস নির্ধারণ করে দিয়েছেন।
তারপর (১লা সফর শরীফের পর) তাখীরের সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই মুনাফিক্বদের চূ-চেরা, ক্বীলও ক্বালের জবাব দিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত বেমেছাল শান মুবারক উনার বহিঃপ্রকাশ মুবারক ঘটান। সুবহানাল্লাহ!
৯ম হিজরী শরীফ উনার মুহাররামুল হারাম শরীফ মাসটা ছিলো ২৯শা। এগুলো মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনি পুরোটাই আমাকে দেখিয়েছেন এবং জানিয়েছেন। তারপর এই যে তাহ্রীমের সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার আগে নাযিল হয়েছেন, পরে নাযিল হয়েছে কতোটুকু, তাখীরের সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হয়েছেন। এটা উনি বলছেন। এগুলিতো কোনো কিতাবে নেই। মানুষ অন্য রকম চিন্তা করে। উনি দেখানোর পর দেখলাম যে, মানুষ যে প্রকার বলে বিষয়টা সে প্রকার না আসলে। উনি বললেন যে, না, এভাবে না। এভাবে নাযিল হয়েছে। তারপর এই ঘটনা। তারপরে এটা নাযিল হয়েছে। এরপর তাখীরের সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হয়েছেন। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনি আমাকে পুরো জিনিসটা স্পষ্ট, একদম যে দৃশ্যটা ওটা দেখালেন এবং বুঝালেন, বললেন। এটা উনারা ছাড়া কিভাবে সম্ভব? এটা মানুষ জানে না যে, সম্মানিত ও পবিত্র সূরা তাহরীম শরীফ কিভাবে নাযিল হয়েছেন। কিতাবে লিখে এলোমেলো। আবার তাখীরের সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ নিয়ে ইখতিলাফ রয়েছে কখন নাযিল হয়েছেন। কেউ বলে- খন্দকের সময়, কেউ বলে- খায়বরের সময়, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ বিজয়ের সময় ইত্যাদি নানান কিছু বলে। কিন্তু আসল মূল বিষয়টা উনি বললেন যে, আসলে এটা এভাবে হয়েছে। মানুষ জানে না এগুলি। এখন উনারা না বললে তো এটা জানাটা সম্ভব না। এটা আমি দেখলাম যে, এটা কি করে সম্ভব? কিতাব পড়ে কোনো দিন জানা সম্ভব না। আর উনাদের যে খুছূছিয়াত-বৈশিষ্ট্য, উনাদের পবিত্রতা মুবারক মানুষ কিভাবে বুঝবে? এই যে মূর্খ লোকগুলি উনাদের ব্যাপারে চূ-চেরা, ক্বীলও ক্বাল এবং মিথ্যা প্রপাকা-া করে। এখন প্রত্যেকটা বিষয় তো সরাসরি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সম্পৃক্ত। বিষয়গুলো উনার মাধ্যমে অথবা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মাধ্যমে ফায়ছালা করতে হবে। এছাড়া কোনো ব্যবস্থা নেই। উনাদের বাহিরে কিছু নেই- শূন্য। উনাদের থেকে যে সবকিছু যাহির হয়, সেটাই যাহির হলো। ইলিম-কালাম হোক, মুহব্বত-মা’রিফত হোক, নিসবত-কুরবত হোক, যা কিছুই হোক। উনাদের মাধ্যম দিয়ে আসতে হবে। এছাড়া কোনো ব্যবস্থা নেই। কেউ কিছু করতে পারবে না। এই যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা যে বললেন,
لِـىْ وَلَـنَا مَعَ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقْتٌ لَّا يَسْعٰنِـىْ فِيْهِ مَلَكٌ مُّقَرَّبٌ وَلَا نَبِـىٌّ مُّرْسَلٌ
‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে আমার এবং আমাদের এমন একটি সময় রয়েছে, অর্থাৎ দায়েমীভাবে এমন নিছবত মুবারক রয়েছেন যেখানে কোনো নৈকট্যপ্রাপ্ত হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের এবং হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের স্থান সঙ্কুলান হয় না। ’ সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!
অর্থাৎ এটা তো ঠিকই আছে। আমাদের সাথে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে নিসবত আছে। কাজেই এখানে অন্য কারো প্রবেশ করার কোনো সুযোগ নেই। উনাদের যে মাক্বামগুলো এখানে প্রবেশ করার এবং সেখানে যেয়ে বসার কারো কোনো অধিকার নেই। যেতেই তো পারবে না কেউ। ওখান থেকেই তো সব বের হবে, ইলিম-কালাম হোক, মুহব্বত-মা’রিফত হোক, নিসবত-কুরবত হোক, রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক, যা কিছুই হোক। ওখান থেকে বের হবে। এই তাহ্রীম, তাখীর, ঈলা বা এগুলোর যে বিস্তারিত বর্ণনা, এগুলো তো এভাবে পৃথিবীর কোনো কিতাবে নেই। কিতাবগুলোতে সব উল্টা, এলোমেলো আর বিচ্ছিন্ন ও কুফরী লেখা। ছোট-বড় সব কিতাবে কুফরী লেখা। তারা প্রকৃত বিষয়টি বুঝতে পারেনি। এগুলো বিশ^াস করলে কারো ঈমান থাকবে না। আসলে উনাদের ছাড়া তো ইলিম পাওয়া যাবে না। সেটাই বললাম যে, বাত্বিনী যে রিয়াযাত-মাশাক্কাত মূল বিষয় হলো সেটা। ” (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে আখাছ্ছুল খাছভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সাথে আহলু বাইতি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার কত বেমেছাল মহাসম্মানিত তা‘য়াল্লুক্ব-নিসবত মুবারক, সেটা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সবাইকে হাক্বীক্বী ছহীহ সমঝ, এবং সর্বোত্তম বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ ও সর্বোচ্চ হুসনে যন মুবারক দান করুন। আমীন!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৩)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৬)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৮)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আলোচনায় বা লেখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ইসমে যাত বা নাম মুবারক বারবার বলা ও লেখা সম্পূর্ণ আদবের খিলাফ (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৭)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)