মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হে ঈমানদাররা! তোমরা ছদিক্বীন বা সত্যবাদী অর্থাৎ আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত ইখতিয়ার করো।
প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই বাইয়াত গ্রহণ করা, তরীক্বার সবক নেয়া, তরীক্বার সবক আদায় করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা এবং এর মাধ্যমে ফয়েয তাওয়াজ্জুহ হাছিল করা ফরযে আইন। সুবহানাল্লাহ! মূলতঃ এর মাধ্যমে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি লাভ হয়। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে নিসবত স্থাপিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
তাই প্রত্যেকের জন্যই ফরযে আইন হচ্ছে- একজন হক্কানী-রব্বানী ওলীআল্লাহ উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে তরীক্বার সবক নেয়া, নিয়মিত সবক আদায় করে ছোহবত ইখতিয়ার করে এবং এর মাধ্যমে ফয়েয তাওয়াজ্জুহ হাছিল করে ইছলাহ ও নিসবত-তায়াল্লুক হাছিল করা।
, ০৩ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৪ ছানী ‘আশার, ১৩৯০ শামসী সন , ২৪ মে, ২০২৩ খ্রি:, ১১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১

আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মানুষের ভুল-ত্রুটি থাকতে পারে। সেটা আলাদা মাসয়ালা। কিন্তু শর্ত হচ্ছে ঈমানের সাথে যেতে হবে। এক্ষেত্রে কোনো ত্রুটি করা যাবে না। ঈমানের সাথে যেতে হলে ইলম অর্জনের সাথে সাথে একজন হক্কানী-রব্বানী মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত হয়ে তরীক্বা অনুযায়ী যিকির-আযকার করতে হবে। তরীক্বার প্রাথমিক যিকির, পাছ-আনফাছ এবং ইশা ও ফজর বাদ ১০০ বার করে পবিত্র দরূদ শরীফ পাঠ করতে হবে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র ইশা উনার নামাযের পর ১০০ বার পবিত্র দরূদ শরীফ উনার দ্বারা মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত পয়দা হবে এবং ফজর উনার নামাযের পর ১০০ বার পবিত্র দরূদ শরীফ উনার দ্বারা আল্লাহওয়ালা উনাদের মুহব্বত পয়দা হবে। আর পবিত্র পাছ-আনফাছ যিকির উনার দ্বারা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত পয়দা হবে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করে আমরা সরল পথ চাই, নিয়ামতপ্রাপ্ত উনাদের পথ চাই। নিয়ামতপ্রাপ্ত হচ্ছেন, হযরত নবী, ছিদ্দীক, শহীদ, ছলেহীন উনারা। উনাদের পথ আমরা চেয়ে থাকি। হযরত নবী আলাইহিমুস্ সালাম উনারা হচ্ছেন এক তবক্বা, আর ছিদ্দীক, শহীদ ছলেহ উনারা হচ্ছেন হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের তবক্বা। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমরা প্রতিদিন ১৭ রাকায়াত ফরয নামায, বিতর তিন রাকায়াত, আর সুন্নতে মুয়াক্কাদা বারো রাকায়াত নামায আদায় করি। তাহলে কমপক্ষে প্রতিদিন ৩২ রাকায়াত নামাযে ৩২ বার মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে বলি, আয় আল্লাহ পাক! আপনি আমাদের সরলপথ প্রদর্শন করুন।” অর্থাৎ হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম ও হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের পথ আমাদেরকে দান করুন। আমরা সকলেই মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে এ দোয়া করি। শুধু মুখে মুখে দোয়া করলেই চলবে না। সাথে সাথে কাজও করতে হবে। অর্থাৎ সর্বদা পাছ আনফাছ যিকির করতে হবে এবং প্রতিদিন পবিত্র ইশা ও ফজর নামাযের পর পবিত্র দরূদ শরীফ পাঠ করতে হবে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র পাছ-আনফাছ যিকির করতে সময় লাগে না। এটা চলাফেরা, ওঠা-বসা সব সময় করা যায়। শোয়ার সময় করলেও আস্তে আস্তে জারি হয়ে যায়। কাজের ফাঁকে ফাঁকে করা যেতে পারে। পড়াশুনার সাথে সাথে সব সময় করা যেতে পারে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, পবিত্র আরশে মুয়াল্লা উনার সামনে একটা নূরের স্তম্ভ বা খুঁটি আছে, যখন কেউ ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ উনার যিকির করতে থাকে তখন খুঁটিটি কাঁপতে থাকে। মহান আল্লাহ পাক তিনি খুঁটিকে জিজ্ঞাসা করেন, হে খুঁটি! তুমি কাঁপো কেন? খুঁটি উত্তর দেয়, মহান আল্লাহ পাক! আপনার অমুক বান্দা পবিত্র কালিমা শরীফ উনার যিকির করছে সেজন্য আমি কাঁপছি। মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, হে খুঁটি! তোমার কাঁপা বন্ধ করো। খুঁটি বলে, মহান আল্লাহ পাক! আমি কাঁপা বন্ধ করবো তাকে ক্ষমা করলে। মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, যাও তাকে ক্ষমা করে দিলাম।” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র ইশা উনার নামায বাদ পবিত্র দরূদ শরীফ পবিত্র ইশা উনার নামাযের পর হতে রাতে শোয়ার পূর্ব পর্যন্ত পড়া যেতে পারে। আর পবিত্র ফজর নামায বাদ পবিত্র দরূদ শরীফ পবিত্র জোহর নামায আদায়ের পূর্ব পর্যন্ত সময়ের মধ্যে পড়ে নিলে কোন অসুবিধা নেই। আর পাছ-আনফাছ অভ্যাস হয়ে গেলে পরবর্তী সবক্ব নিতে হবে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূল কথা হলো- প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই বাইয়াত গ্রহণ করা, তরীক্বার সবক নেয়া, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা এবং এর মাধ্যমে ফয়েয তাওয়াজ্জু হাছিল করা ফরযে আইন। এর দ্বারা ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি লাভ হয়। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে নিসবত স্থাপিত হয়। সুবহানাল্লাহ! তাই প্রত্যেকের জন্যই ফরয- একজন হক্কানী-রব্বানী ওলীআল্লাহ উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে তরীক্বার সবক নেয়া, নিয়মিত সবক আদায় করে ছোহবত ইখতিয়ার করে এবং এর মাধ্যমে ফয়েয তাওয়াজ্জু হাছিল করে ইছলাহ ও নিসবত-তায়াল্লুক হাছিল করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে পূজা করা সুস্পষ্ট কুফরী-শিরকী। পহেলা বৈশাখ সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়ই বিধর্মীদের পূজার অন্তর্ভূক্ত। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে, কুফরী ও শিরকী সম্বলিত পহেলা বৈশাখ ও তৎসংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয় হতে নিজেকে সার্বিকভাবে বিরত রাখা।
১৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৪ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূল আর রবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং নকশবন্দিয়া-মুজাদ্দিদিয়া তরীক্বা উনার ইমাম, আফদ্বালুল আউলিয়া হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া মুতাবিক- মুসলমানদের জন্য পহেলা বৈশাখসহ যেকোনো নববর্ষ পালন করা কাট্টা হারাম, কুফরী ও ঈমান নষ্টের কারণ। নওরোজ বা নববর্ষ তথা কথিত বাংলা প্রকৃতপক্ষে ফসলী নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ মজুসী-মুশরিক, হিন্দু, বৌদ্ধদের পূজার অংশ এবং তর্জ-তরীক্বা। এতে মুসলমানদের কোন অংশ নেই।কাজেই, পহেলা বৈশাখ সংশ্লিষ্ট যাবতীয় হারাম ও কুফরী কার্যক্রম, পূজা-পার্বন এবং শরীয়ত বিরোধী এ হারাম কাজ উপলক্ষে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে খুশি প্রকাশ করা হতে বিরত থাকা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরযে আইন।
১১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শাওওয়াল শরীফ। অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ১২ই শরীফে” পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক আ’দাদ শরীফ বা তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ছেলে-মেয়ের বিবাহের বয়স নির্দিষ্ট করে দেয়া বা বাল্য বিবাহে বাধা সৃষ্টি করা কাট্টা কুফরী। মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা ঈমানদারদের বিবাহের কোন বয়স নির্দিষ্ট করে দেননি।
১০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা খাছ সুন্নত মুবারক ও জিহাদ স্বরূপ। বর্তমান সময়ে ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
০৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিধর্মীরা তাদের পণ্যদ্রব্যগুলো মুসলমান দেশে বিক্রি করে তার লভ্যাংশ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে ব্যয় করে। নাউযুবিল্লাহ! যার সাক্ষাত প্রমাণ হচ্ছে- পরগাছা ইহুদীবাদী সন্ত্রাসী ইসরাইলের কর্মকাণ্ড।
০৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মু’মিন-মুসলমানরা যেন তাদের ছিরত-ছুরতে, খাওয়া-দাওয়ায়, উঠা-বসায় অর্থাৎ জীবনের প্রতিটি পদে পদে পবিত্র সুন্নত মুবারক পালন করতে পারে- সে উদ্দেশ্যেই প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে- “আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারকেন্দ্র”। সুবহানাল্লাহ! কাফির-মুশরিকদের তর্জ-তরীক্বা, রীতি-নীতি বাদ দিয়ে একজন মুসলমানকে পরিপূর্ণ সুন্নত মুবারক উনার রঙ্গে রঞ্জিত হতে হলে “আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারকেন্দ্র” উনার বিকল্প নেই।
০৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় ঐতিহাসিক বেমেছাল ফযীলতযুক্ত ৭ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি এই সুমহান দিন হচ্ছেন- মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দ্বিতীয় জিহাদ পবিত্র উহুদ জিহাদ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
তাক্বওয়া হাছিল বা মুত্তাক্বী হওয়াই পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মূল শিক্ষা। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মাধ্যমে অর্জিত তাক্বওয়া পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার পরবর্তী মাসগুলোতেও বজায় রাখতে হবে।
০৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাসে ৬টি রোযা রাখা খাছ সুন্নত মুবারক এবং অশেষ ফযীলত লাভের কারণ। উল্লেখ্য, পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার ছয়টি রোযা এবং পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার ক্বাযা রোযা এক সাথে আদায় করার নিয়ত করলে শুধুমাত্র পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার ক্বাযা রোযা আদায় হবে; পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার সুন্নত রোযা আদায় হবে না। এটাই ছহীহ এবং ফতওয়াগ্রাহ্য মত।
০৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাসে ৬টি রোযা রাখা খাছ সুন্নত মুবারক এবং অশেষ ফযীলত লাভের কারণ। উল্লেখ্য, পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার ছয়টি রোযা এবং পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার ক্বাযা রোযা এক সাথে আদায় করার নিয়ত করলে শুধুমাত্র পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার ক্বাযা রোযা আদায় হবে; পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার সুন্নত রোযা আদায় হবে না।
০৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)