মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ ২৩৮নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা নামায আদায়ের ব্যাপারে যত্নবান হও অর্থাৎ সঠিকভাবে ও যথাসময়ে ছলাত বা নামায আদায় করো।
ছলাত বা নামায সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বুনিয়াদ বা ভিত্তি এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার খুঁটি। ছলাত বা নামায উনার হুকুম নাযিল হয়েছে সপ্ত আসমানের বহু উর্ধ্বে সম্মানিত আরশে আযীমে পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার রাতে। সুবহানাল্লাহ!
অতএব, প্রত্যেক মু’মিন মুসলমান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরয হলো- ছলাত বা নামায উনার গুরুত্ব-তাৎপর্য ও ফযীলত উপলব্ধি করা ও যথাযথভাবে সঠিক তরতীবে নিয়মিত সম্মানিত ছলাত বা নামায আদায় করা।
, ১৯ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৩ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ২০ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ০৬ মাঘ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১

রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, সম্মানিত নামাযই মুসলমান ও কাফিরদের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টিকারী। নামায হলো সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার খুঁটি বা স্তম্ভ। যে ব্যক্তি যথাযথভাবে নামায আদায় করলো সে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে কায়িম রাখলো আর যে সঠিকভাবে সম্মানিত নামায আদায় করলো না, সে স্বীয় দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতি করলো। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন হুজরা শরীফে তাশরীফ নিতেন তখন আমাদের সাথে খোলা মনে কথাবার্তা বলতেন। এটা ছিল উনার নিত্যদিনের আদত (অভ্যাস) মুবারক। কিন্তু মুয়াযযিনের আযান শুনামাত্র তিনি নামাযে যাওয়ার জন্য এরূপ ব্যস্ত হয়ে যেতেন যে, আমাদের সাথে কথোপকথন বন্ধ করে দিতেন। তখনকার অবস্থা মুবারক দেখলে মনে হতো আমরা যেন উনার কাছে অপরিচিত।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত আবূ যর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শীতের মৌসুমে বাইরে তাশরীফ নিলেন তখন গাছে পাতাগুলি ঝড়ে পড়ছিল। তিনি একটি গাছের ডাল হাতে ধরলেন, এতে তার পাতা আরো বেশি করে ঝরতে লাগলো। তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, মুসলমান বান্দা যখন একমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের জন্য নামায পড়ে তখন তার গুনাহসমূহ এমনভাবে ঝরে পড়ে যেমন এই গাছের পাতাগুলি ঝরে পড়ছে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত নামায উনার প্রসঙ্গে বর্ণনা করতে গিয়ে ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি সঠিকভাবে নামায আদায় করলো, ক্বিয়ামতের দিন নামায তার জন্য নূর (আলো) হবে, দলীল হবে এবং নাজাতের কারণ হবে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, যে ব্যক্তি সম্মানিত নামায সঠিকভাবে আদায় করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে পাঁচ প্রকার নিয়ামত দানে সম্মানিত করবেন। (১) রিযিকের সংকীর্ণতা দূর করে দিবেন। (২) কবরের আযাব দূর করে দিবেন। (৩) ক্বিয়ামতের দিন আমলনামা ডান হাতে প্রদান করবেন। (৪) পুলছিরাত বিদ্যুতের ন্যায় পার করাবেন। (৫) হিসাব-নিকাশ হতে অব্যাহতি দান করবেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ছলাত বা নামায সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বুনিয়াদ বা ভিত্তি এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার খুঁটি। সম্মানিত ঈমান উনার পরেই ছলাত বা নামায উনার স্থান। ছলাত বা নামায জান্নাতের চাবি ও মু’মিনদের জন্য মি’রাজ স্বরূপ। মহান আল্লাহ পাক তিনি ক্বিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম নামাযেরই হিসাব নিবেন। অতএব, প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ মহিলাদের জন্য ফরয হচ্ছে- পাঁচ ওয়াক্ত নামায যথাযথভাবে ও সঠিকভাবে নিয়মিত আদায় করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সুমহান পবিত্র বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১লা শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত নাক্বীবাতুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
৩০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র ঈদের নামায ঈদগাহে পড়া, পবিত্র ঈদের নামাযের পর পরস্পর কোলাকুলি করা, মুছাফাহা করা খাছ সুন্নত মুবারক উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার বিরোধিতা করা, অবজ্ঞা করা ও সুন্নত মুবারক পালনে বাধা দেয়া কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। নাউযুবিল্লাহ!
২৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৫শে রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকাতুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ‘আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং আগামীকাল পবিত্র সুমহান বরকতময় ২৬শে রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
২৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বাংলাদেশে পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- আগামী ২৯শে রমাদ্বান শরীফ ১৪৪৬ হিজরী মুতাবিক ৩১শে আশির ১৩৯২ শামসী, ৩০শে মার্চ ২০২৫ খৃঃ, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দিবাগত সন্ধ্যায়। পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার ১, ৪, ৭, ১২, ১৪, ১৮, ১৯, ২০, ২১, ২২, ২৪ ও ২৫ তারিখ সম্মানিত আইয়্যামুল্লাহ শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সউদী ওহাবী, ইহুদী সরকার এবং তাদের অনুসারীরা যুগ যুগ ধরে চাঁদ না দেখে আরবী মাস শুরু করে মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আমল অর্থাৎ পবিত্র রোযা, পবিত্র ঈদ, পবিত্র হজ্জ ইত্যাদি নষ্ট করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৩শে রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা মালিকাতুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আ’শিরাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ মহান দিবস উপলক্ষে সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফের আয়োজন করা।
২৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সর্বাধিক বিশুদ্ধ মতে, অর্ধ সা’ হচ্ছে ১ সের সাড়ে ১২ ছটাক বা ১৬৫৭ গ্রাম। এ বছর ঢাকা শহরে ভালো আটা ৬০ টাকা কেজি হিসেবে ছদকাতুল ফিতর হলো প্রায় ১০০ টাকা। এর কম দেয়া যাবে না। তবে ইচ্ছা করলে বেশি দিতে পারবে। দেশের প্রধান খাদ্য দিয়ে ছদকাতুল ফিতর আদায় করা- এটা মূলত বাতিল ফিরক্বা লা-মাযহাবীদের মত। কাজেই, চালের হিসেবে ছদকাতুল ফিতর নির্ধারণ করা সম্পূর্ণরূপে মনগড়া ও ভুল।
২৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এই মহাসম্মানিত দিবস উপলক্ষে সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করা।
২২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রত্যেক বান্দা-বান্দী ও উম্মতের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার শেষ দশ দিনের বেজোড় রাত্রিগুলোতে পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করার লক্ষ্যে ইবাদত-বন্দেগী ও খালিছ তওবা-ইস্তিগফার ও দোয়া-মুনাজাত করা। যা প্রত্যেকের জন্যই ইহকাল ও পরকালে নাযাত লাভের কারণ হবে। সুবহানাল্লাহ!
২১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার শেষ দশ দিন প্রত্যেক জামে মসজিদে ই’তিকাফ করা সুন্নতে মুয়াক্কাদায়ে কিফায়া। সুবহানাল্লাহ! এ বছর অর্থাৎ ১৪৪৬ হিজরী সনের ই’তিকাফের জন্য পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার বিশ তারিখ অর্থাৎ আগামীকাল ইয়াওমুল জুমুয়াহ (জুমুয়াবার) সূর্য ডুবার পূর্বেই মসজিদে প্রবেশ করতে হবে এবং পবিত্র শাওয়াল শরীফ মাস উনার চাঁদ উঠার সংবাদ পাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত মসজিদে অবস্থান করতে হবে।
২০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৮ই রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উম্মু আবীহা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ্ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি সিবতু রসূল আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত খিলাফতী শান মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ সুমহান বরকতময় বেমেছাল ফযীলতযুক্ত ঐতিহাসিক ১৭ই রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যে মহাসম্মানিত দিবসে- সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি এই সুমহান দিন হচ্ছেন- মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রথম জিহাদ পবিত্র বদর জিহাদ দিবস এবং পবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় দিবস। সুবহানাল্লাহ! এসব মহান দিবস উপলক্ষে সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ আয়োজন করা।
১৮ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- পবিত্র ফরয নামায উনার ন্যায় পবিত্র তারাবীহ নামাযসহ যেকোনো পবিত্র নামায উনার পরই হাত উঠিয়ে সম্মিলিতভাবে দোয়া-মুনাজাত করা জায়িয ও সুন্নত। সুবহানাল্লাহ!
১৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)