মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হে ঈমানদাররা! তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে যথাযথভাবে ভয় করো এবং মুসলমান না হয়ে কেউ মৃত্যুবরণ করো না।
ঈমানদার হিসেবে দাবিকারী প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- সম্মানিত শরীয়ত উনার প্রতিটি বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত অনুযায়ী আক্বীদা পোষণ করা এবং প্রতিটি আমল পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী করা।
তবেই ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী অর্জন করা সম্ভব হবে। অন্যথায় ইহকালে থাকবে লাঞ্ছনা-গঞ্জনা আর পরকালে থাকবে কঠিন আযাব-গযব।
, ১০ ই জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৬ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ১৩ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২৮ কার্তিক, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছে এবং আমলে ছলেহ বা নেক কাজ করেছে তাদের জন্যই জান্নাতে মেহমানদারীর ব্যবস্থা রয়েছে। ” সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ যাদের আক্বীদা বিশুদ্ধ এবং আমলগুলো সম্মানিত শরীয়তসম্মত তারাই হাক্বীক্বী মু’মিন বা প্রকৃত মুসলমান। তাই হাক্বীক্বী মু’মিন বা প্রকৃত মুসলমান হতে হলে বা মুসলমান হিসেবে থাকতে হলে প্রথমত আক্বীদাকে বিশুদ্ধ রাখতে হবে বা বিশুদ্ধ আক্বীদা পোষণ করতে হবে। কারণ বিশুদ্ধ আক্বীদা ব্যতীত ভালো আমলের কোনোই মূল্য নেই। অর্থাৎ ছূরতান নেক আমল করার পরও চিরজাহান্নামী হতে হবে যদি আক্বীদায় ত্রুটি থাকে। যেমন- কাদিয়ানী, শিয়া, ওহাবী ফিরক্বাগুলা চিরজাহান্নামী; যদিও তারা ছূরতান অনেক নেক আমল করে থাকে। কেননা তাদের প্রত্যকেরই বহু কুফরী আক্বীদা রয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কাদিয়ানীদের সবচেয়ে বড় কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তারা ‘খতমে নুবুওওয়াত’ উনাকে বিশ্বাস করে না অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে শেষ নবী ও রসূল বলে বিশ্বাস করে না। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! শিয়াদের অসংখ্য কুফরী আক্বীদার মধ্যে একটি হলো তারা বিশ্বাস করে- ‘তাদের (শিয়াদের) ইমামদের মর্যাদা হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের চেয়েও বেশি’। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! আর ওহাবী-সালাফীদের কুফরী আক্বীদার তো কোনো হিসাবই নেই। তারা বিশ্বাস করে- ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাদের মতো সাধারণ মানুষ। ’ নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! উনার ইলমে গইব পাগল, শিশু ও জানোয়ারের মতো। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! এধরণের কুফরী আক্বীদায় যারা বিশ্বাসী, তারা কি করে মুসলমান থাকতে পারে? মূলত, তারা কাট্টা কাফির ও চিরজাহান্নামী। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আক্বীদার বিষয়গুলো অনেক ব্যাপক। তবে সংক্ষেপে মূল বিষয়গুলো হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, উনার মহাসম্মানিত হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনাদের, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের, হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের, হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের এবং হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের সকলের সম্পর্কে সুধারণা রাখা, উনাদের শান-মান মুবারকের খিলাফ কোনো কথা না বলা, না লিখা ও বিশ্বাস না করা। হারাম বিষয়গুলোকে হারাম জানা ও হালাল বিষয়গুলোকে হালাল জানা এবং সম্মানিত শরীয়ত ও উনার সাথে সংশ্লিষ্ট কোনো বিষয়কে ইহানত বা তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য না করা, হারাম কাজে খুশি প্রকাশ না করা। মূলতঃ সংক্ষেপে এটাই হচ্ছে বিশুদ্ধ আক্বীদা। আর এর বিপরীত হচ্ছে অশুদ্ধ বা কুফরী আক্বীদা।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বর্তমানে অনেক মুসলমান রয়েছে যারা নিজেদেরকে মুসলমান বলে দাবি করে অথচ আক্বীদা কি, আক্বীদা কাকে বলে এবং কোন্ বিষয়ে কি আক্বীদা রাখতে হবে তার কিছুই জানে না। ফলে যখন তখন কুফরী করছে। নাউযুবিল্লাহ! তাই কোন্ বিষয়ে কিরূপ আক্বীদা রাখতে হবে, অর্থাৎ কোন্টি বিশুদ্ধ আক্বীদা আর কোন্টি কুফরী আক্বীদা এবং কোন আমলটা সম্মানিত শরীয়ত সম্মত আর কোন আমলটা সম্মানিত শরীয়ত উনার খেলাফ এ বিষয়ে সঠিক এবং প্রয়োজনীয় ইলম অর্জন করতে হলে সকলের জন্যই ফরয হচ্ছে নিয়মিত দৈনিক আল ইহসান শরীফ, মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ ও আমাদের প্রকাশিত কিতাব ও রেসালাগুলো পাঠ করা। পাশাপাশি একজন হক্কানী-রব্বানী শায়খ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে, ছোহবত ইখতিয়ার করে, সবক আদায় করে, ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ হাছিল করা তবেই, আক্বীদা বিশুদ্ধ রাখা ও সম্মানিত শরীয়ত অর্থাৎ সম্মানিত সুন্নত তরীক্বা অনুযায়ী আমল করা সম্ভব। অর্থাৎ হাক্বীক্বী মু’মিন-মুসলমান হওয়া সম্ভব। সুবহানাল্লাহ!
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ৯ই জুমাদাল ঊলা শরীফ- আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত হাদিউল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! যিনি আখাছ্ছুল খাছ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুসলমানদের প্রত্যেক ক্বওম বা সম্প্রদায় থেকে কেন একটি দল বের হয় না এজন্য যে, তারা সম্মানিত দ্বীনী ইলমে ফক্বীহ হবে এবং স্বীয় ক্বওমের নিকট প্রত্যাবর্তন করে তাদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ নিষেধ মুবারক উনার ব্যাপারে সতর্ক করবে; যাতে তারা সতর্ক হতে পারে বা পরিত্রাণ পেতে পারে।’
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক উনার আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! তাই উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ বা আগমণ দিনটিও যমীনবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
১০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
তোমরা ওই ব্যক্তিকে অনুসরণ করো না, যার ক্বলব বা অন্তর আমার যিকির থেকে গাফিল অর্থাৎ যার ক্বলবে আমার যিকির জারী নেই। সে নফসকে (শয়তানকে) অনুসরণ করে তাই তার কাজগুলো (আমলগুলো) সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ। নাউযুবিল্লাহ! যাদের ক্বলব বা অন্তরে যিকির জারি নেই তারা উলামায়ে হক্ব নয়, বরং তারা চরম পর্যায়ের ফাসিক ও উলামায়ে সূ’। নাউযুবিল্লাহ!
০৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূল আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র নিয়ামত মুবারকসমূহের মধ্যে পবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ অন্যতম। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র জুমাদাল ঊলা শরীফ মাস উনার ৫, ৭, ৯, ১১, ১২, ২১, ২২, ২৮ এবং ২৯ তারিখ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
০৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘সর্বপ্রকার খেলাধুলাই হারাম।’ তাই মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া অনুযায়ী- সমস্ত প্রকার খেলাধুলাই হারাম। খেলাধুলা করা, দেখা, সমর্থন করা, এ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা সবই সুস্পষ্ট হারাম, নাজায়িজ ও কুফরী।
০৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিনিয়ত প্রতিটি পণ্যের মূল্য বেড়েই চলছে। যা জনগণের জন্য কষ্টের কারণ। জনগণের সহানুভূতির লক্ষ্যে প্রতিটি পণ্যের মূল্য সহনশীল ও নাগালের মধ্যে রাখা সরকার ও ব্যবসায়ীদের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য। কেননা, অতিরিক্ত মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যে দ্রব্যসামগ্রী মজুদ করে বাজারে দ্রব্যমূল্য বাড়ানো পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে সম্পূর্ণরূপে হারাম ও নাজায়িজ। নাউযুবিল্লাহ!
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আমেরিকা, ইসরাইল, ব্রিটেন, রাশিয়া, ফ্রান্স, জার্মানী অর্থাৎ ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, চীন, জাপান, ভারত, মায়ানমারসহ সমস্ত বিধর্মী রাষ্ট্রগুলোই প্রকৃতপক্ষে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী রাষ্ট্র। কেননা এরাই সারাবিশ্বের মুসলিম এবং অমুসলিম দেশগুলোতে অন্যায়ভাবে কোটি কোটি মুসলমানদেরকে শহীদ করেছে এবং করছে। নাউযুবিল্লাহ! তাই সন্ত্রাসী তালিকার প্রথম কাতারেই এসব দেশের নাম রয়েছে।
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত পিতা হযরত সাইয়্যিদ আবূ ছালেহ মূসা জঙ্গী দোস্ত রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হালাল রিযিককে গুরুত্ব দেয়া ও হালাল খাদ্য খাওয়ার কারণেই মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার ঘরে গাউছুল আ’যম সাইয়্যিদুল আউলিয়া হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মতো ওলীআল্লাহ উনাকে পাঠিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং নিজেই দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করেন। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি বান্দা-বান্দীদেরকেও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার নির্দেশ মুবারক প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ!
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)