মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি দুইজন যবেহ আলাইহিমাস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আওলাদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। ” সুবহানাল্লাহ!
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২রা মুহররমুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আবূ রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুল আরব ওয়াল আ’যম, আবুল বাশার, ছাহিবুল জান্নাহ, মালিকুল জান্নাহ, সাইয়্যিদুনা হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করার মহাসম্মানিত দিবস। সুবহানাল্লাহ!
তাই প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে, মহাসম্মানিত এ মুবারক দিবস উপলক্ষে পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ মাহফিল করে উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক ব্যাপকভাবে আলোচনা করত উনার মুবারক শানে সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করা। আর সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক ব্যাপক আলোচনার জন্য স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান, একাডেমী, গবেষণাগার ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা। অবিলম্বে প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সিলেবাসে উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী
, ০২ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২২ ছানী, ১৩৯১ শামসী সন , ২১ জুলাই, ২০২৩ খ্রি:, ০৬ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি দুইজন হযরত যবেহ আলাইহিমাস সালাম উনাদের মহাসম্মনিত আওলাদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। ” এখানে একজন হচ্ছেন মহাসম্মানিত নবী ও রসূল হযরত ইসমাইল যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি আর অপরজন হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ওয়ালিদ, খইরুল বাশার, সাইয়্যিদুল আরব ওয়াল আ’যম, আবুল বাশার, ছাহিবুল জান্নাহ, মালিকুল জান্নাহ সাইয়্যিদুনা হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! বিভিন্ন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে একটি বিষয় অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে যে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত আওলাদ বলে সম্বোধন করলে, তিনি অত্যন্ত সন্তুষ্ট হন এবং খুশি মুবারক প্রকাশ করেন। অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনাকে যাবীহুল্লাহ বললে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সন্তুষ্ট হন এবং খুশি মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত হিজরত মুবারক উনার ৭৮ বছর ৮ মাস ১০ দিন পূর্বে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২রা রজবুল হারাম শরীফ লাইলাতুস সাব্ত শরীফ মহাসম্মানিত মক্কা শরীফে তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন মানুষের মাঝে সর্বাধিক সৌন্দর্য মুবারক উনার অধিকারী। কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছে, “সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত নূরুল মালাহাহ্ (কপাল) মুবারক উনার মাঝখানে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দেখা যেতো। ” সুবহানাল্লাহ! শাম দেশের পাদ্রীরা সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার ব্যাপারে জানতো। কেননা তাদের আসমানী কিতাবসমূহে লিখা ছিলো যে, যখন হযরত ইয়াহইয়া আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত জুব্বা মুবারক থেকে ফোঁটা ফোঁটা করে রক্ত মুবারক ঝরতে থাকবে, তখন বুঝতে হবে যে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আব্বাজান সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের ফতওয়া হলো, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আব্বাজান আলাইহিস সালাম ও মহাসম্মানিতা ও মহাপবিত্রা আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনারা উভয়েই জান্নাতসহ সমগ্র কায়িনাত উনাদের মালিক। জান্নাত উদগ্রীব হয়ে আছেন কখন উনারা জান্নাতে প্রবেশ করবেন। কারণ উনারা জান্নাতে প্রবেশ করলেই জান্নাতের একদিক থেকে কামিয়াবী হাছিল হবে। অপরদিক থেকে ‘জান্নাত’ উনার ‘জান্নাত’ নামের স্বার্থকতা হাছিল হবে। এতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ প্রকাশ করাও কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার মুবারক খিদমতে তাশরীফ মুবারক আনার কয়েক মাস পরেই সাইয়্যিদুনা হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি ব্যবসা উপলক্ষে সিরিয়া হতে ফেরার পথে মারীদ্বী শান মুবারক প্রকাশ করার কারণে মহাপবিত্র মদীনা শরীফে উনার নানীর বাড়িতে মুবারক অবস্থান গ্রহণ করেন এবং সেখানেই মহাসম্মানিত হিজরত মুবারক উনার ৫৩ বছর ২ মাস পূর্বে অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার ২ মাস ১০ দিন পূর্বে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২রা মুহররমুল হারাম শরীফ ইয়াওমুল জুমুয়াহ শরীফ মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক গ্রহণ করেন। সাইয়্যিদুনা হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র রওযা শরীফ মহাসম্মানিত “আবওয়া” নামক স্থানে অবস্থিত। তিনি দুনিয়ার যমীনে ২৫ বছর ৬ মাস অবস্থান মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ!
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ‘যে ব্যক্তি পর্দা করে না ও অধীনস্থদের পর্দায় রাখে না, সে দাইয়্যূছ। ’ নাউযুবিল্লাহ! ছবি, টিভি চ্যানেল, সিনেমা, নাটক, ফ্যাশন শো, সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, সেলফি, গান-বাজনা, খেলাধুলা এগুলো মুসলমানদেরকে ‘দাইয়্যূছ’ বানানোর অর্থাৎ বেপর্দা-বেহায়া করার বিধর্মীয় বা বিজাতীয় সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। নাউযুবিল্লাহ!
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা মহাপবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করার মাধ্যমে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা ফরয।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সর্বাবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত বা অনুসরণ-অনুকরণ করা। অর্থাৎ মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক চলে শতভাগ সুন্নতী জিন্দেগী বাস্তবায়ন করার সাথে সাথে সুন্নতী পোশাক পরিধান করে হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়ার কোশেশে মশগুল থাকা।
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের পরিপূর্ণ মিছদাক হচ্ছেন উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ!
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রত্যেক মুসলমান জ্বিন-ইনসান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ করা এবং উনাদেরকে অনুসরণ করা। সুবহানাল্লাহ!
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬ দিন বাকি। এ মহান দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই বাল্যবিবাহ মুবারক করেছেন। যা মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী-
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত নূরুল কুদরত মুবারক বা নূর মুবারকই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! উক্ত মহাসম্মানিত নূর মুবারক উনার থেকেই কায়িনাতের সমস্ত কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। এমনকি আগুন, পানি, মাটি, বাতাস ইত্যাদি উপাদানসমূহও উনার থেকে এবং উনার বহু পরে সৃষ্টি হয়েছে।
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ” মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ঈমানদার হিসেবে দাবিকারী প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- সম্মানিত শরীয়ত উনার প্রতিটি বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত অনুযায়ী আক্বীদা পোষণ করা এবং প্রতিটি আমল পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী করা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ৯ই জুমাদাল ঊলা শরীফ- আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত হাদিউল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! যিনি আখাছ্ছুল খাছ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)