মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমার সেই উম্মতের জন্য আমার শাফায়াত মুবারক ওয়াজিব, যে উম্মত আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করেন।’ সুবহানাল্লাহ!
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এই মহাসম্মানিত দিবস উপলক্ষে সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করা।
আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- মাহফিলসমূহের সার্বিক আনজাম দেয়ার সাথে সাথে উনার মহাপবিত্র জীবনী মুবারক সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত করা।
, ২১ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৩ হাদি ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ১৩ এপ্রিল, ২০২৩ খ্রি:, ৩০ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম-মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ইমামুল আউলিয়া, হাবীবে ওয়া মাহবুবে রহমান, যিকরানে ক্বিবলায়ে জামীয়ে আহলিল ইসলাম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র ১১ই যিলক্বদ শরীফ ইয়াওমুল আহাদ ১৪৮ হিজরী সনে পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ইমামুল আউলিয়া, হাবীবে ওয়া মাহবুবে রহমান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আহলু বাইত শরীফ উনাদের অষ্টম ইমাম। সুবহানাল্লাহ! উনার মুবারক নাম আলী। কুনিয়াত আবুল হাসান। রিদ্বা উনার অন্যতম লক্বব বা উপাধি মুবারক। উনার সম্মানিত পিতা সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাবি’ আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, আমি আমার কুনিয়াত মুবারক উনাকে দিয়েছি। উনার মুবারক নাম উনার পিতা ‘মামুনুর রিদ্বা’ রেখেছিলেন। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার নাম ‘আর রিদ্বা’ রাখেন। কেননা, তিনি আকাশে মহান আল্লাহ পাক উনার রিদ্বা (সন্তুষ্টি) এবং পৃথিবীতে রসূলে মকবুল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রিদ্বা ছিলেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি এরূপ বৈশিষ্ট্যের অধিকারী ছিলেন যে, তিনি আপন মিত্রদের ন্যায় শত্রুদের প্রতিও সন্তুষ্ট থাকতেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ইমামুল আউলিয়া, হাবীব ওয়া মাহবুবে রহমান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত মাতা উনার অনেক নাম মুবারক রয়েছে- ওরভী, নাজমা, শাম্মানা ও উম্মুল বানীন আলাইহাস সালাম।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বর্ণিত আছে, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাবি’ আলাইহিস সালাম উনার মা সাইয়্যিদাতুনা হযরত হামীদা আলাইহাস সালাম উনার খাদিমাহ ছিলেন অর্থাৎ মুহব্বতের পাত্রি ছিলেন হযরত নাজমা রহমতুল্লাহি আলাইহা। উনার মা এক রাতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নে দেখেন যে, তিনি উনাকে বলছেন, হযরত নাজমা আলাইহাস সালাম উনার নিসবতে আযীম আপন আওলাদ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাবি’ আলাইহিস সালাম উনার সাথে সম্পন্ন করুন। কেননা, উনার রেহেম শরীফ থেকে একজন আওলাদ পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করবেন, যিনি সমস্ত দুনিয়ার সকলের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হবেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, উনার সম্মানিতা মাতা সাইয়্যিদাতুনা হযরত নাজমা আলাইহাস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, হযরত ইমামুছ ছামিন আলাইহিস সালাম তিনি আমার পবিত্র রেহেম শরীফ-এ অবস্থান করাকালীন সময়ে আমি কোন প্রকার বোঝা বা কষ্ট অনুভব করিনি। ঘুমের সময় আমার রেহেম শরীফ থেকে ‘সুবহানাল্লাহ’ ও ‘আল্লাহ’ আল্লাহ’ শব্দ মুবারক শুনা যেত। সুবহনাল্লাহ! এতে আমি জাগ্রত হয়ে যেতাম। কিন্তু এরপর কোন আওয়াজ শুনতাম না। যমীনে তাশরীফ আনার সময় তিনি আপন মুবারক হাতদ্বয় মাটিতে এবং মুখম-ল মুবারক আকাশের দিকে রেখে ঠোঁট মুবারক নাড়তে থাকেন যেমন কথা বলা ও দোয়া করার সময় নাড়া হয়। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আব্বাসীয় শাসক মামুনুর রশীদ যখন আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমামুছ ছামিন আলাইহিস সালাম উনাকে নিজের উত্তরাধিকারী মনোনীত করে, তখন থেকে যখনই তিনি আব্বাসীয় শাসক মামুনুর রশিদ-এর দরবারে তাশরীফ মুবারক রাখতেন, খাদিমরা উনাকে অভ্যর্থনা জানাতেন এবং মামুনের দরজায় ঝুলন্ত পর্দা উঠিয়ে দিতো, যাতে তিনি সহসাই অন্দর মহলে তাশরীফ মুবারক রাখতে পারেন। এক পর্যায়ে কিছু ক্ষমতালিপ্সু, লালসা পূজারী ব্যক্তির মনে হিংসার সৃষ্টি হল। একদিন যখন আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন আলাইহিস সালাম তিনি আগমন করলেন, তখন সেই ব্যক্তিরা বসাবস্থায় ছিল। তারা উনার শান মুবারক দেখে স্বতঃস্ফূর্তভাবে দাঁড়াল এবং অভ্যর্থনার জন্যে পর্দা উঠালো। তিনি যখন ভিতরে চলে গেলেন, তখন বিদ্বেষবশতঃ তারা পরস্পর বলাবলি করতে লাগলো, আমরা এরূপ কেন করলাম? এখন থেকে এরূপ করবো না। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এরপর যখন আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন আলাইহিস সালাম তিনি আসলেন, তখন তারা উনার সম্মানার্থে দাঁড়ালো, সালামও করল; কিন্তু পর্দা উঠানোর ব্যাপারে ইতস্তত করল। কিন্তু তাদের পর্দা উঠানোর আগেই মহান আল্লাহ পাক তিনি পর্দা উঠিয়ে দেয়ার মত বাতাস প্রবাহিত করলেন। তিনি ভিতরে চলে গেলে বাতাস বন্ধ হয়ে গেল। অতঃপর তিনি যখন ফিরে আসার ইচ্ছা করলেন, তখন আবার বাতাস প্রবাহিত হলো এবং পর্দা উঠে গেল। হিংসুকরা এ দৃশ্য দেখে বলতে বাধ্য হলো যে, যাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি উচ্চ সম্মান মুবারক হাদিয়া করেন, উনাকে খাটো করবে কে? এরপর থেকে তারা পূর্ববৎ খিদমতে আঞ্জাম দিতে থাকে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমামুছ ছামিন আলাইহিস সালাম তিনি ২০৮ হিজরী সনের পবিত্র ২১শে রমাদ্বান শরীফ জুমুয়াহ বার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। তিনি ৫৯ বছর ১০ মাস ১০ দিন দুনিয়াবী হায়াত মুবারক লাভ করেছেন। আর এটাই হচ্ছে বিশুদ্ধ মত। সুবহানাল্লাহ! ‘ইকতিবাসুল আনওয়ার’ নামক কিতাবে উল্লেখ আছে- ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমামুছ ছামিন আলাইহিস সালাম উনার পাঁচজন ছেলে এবং একজন মেয়ে ছিলেন। অন্য বর্ণনায় রয়েছে- চারজন ছেলে এবং একজন মেয়ে ছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মু’মিন-মুসলমানরা যেন তাদের ছিরত-ছুরতে, খাওয়া-দাওয়ায়, উঠা-বসায় অর্থাৎ জীবনের প্রতিটি পদে পদে পবিত্র সুন্নত মুবারক পালন করতে পারে- সে উদ্দেশ্যেই প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে- “আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারকেন্দ্র”। সুবহানাল্লাহ! কাফির-মুশরিকদের তর্জ-তরীক্বা, রীতি-নীতি বাদ দিয়ে একজন মুসলমানকে পরিপূর্ণ সুন্নত মুবারক উনার রঙ্গে রঞ্জিত হতে হলে “আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারকেন্দ্র” উনার বিকল্প নেই।
০৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় ঐতিহাসিক বেমেছাল ফযীলতযুক্ত ৭ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি এই সুমহান দিন হচ্ছেন- মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দ্বিতীয় জিহাদ পবিত্র উহুদ জিহাদ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
তাক্বওয়া হাছিল বা মুত্তাক্বী হওয়াই পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মূল শিক্ষা। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মাধ্যমে অর্জিত তাক্বওয়া পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার পরবর্তী মাসগুলোতেও বজায় রাখতে হবে।
০৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাসে ৬টি রোযা রাখা খাছ সুন্নত মুবারক এবং অশেষ ফযীলত লাভের কারণ। উল্লেখ্য, পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার ছয়টি রোযা এবং পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার ক্বাযা রোযা এক সাথে আদায় করার নিয়ত করলে শুধুমাত্র পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার ক্বাযা রোযা আদায় হবে; পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার সুন্নত রোযা আদায় হবে না। এটাই ছহীহ এবং ফতওয়াগ্রাহ্য মত।
০৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাসে ৬টি রোযা রাখা খাছ সুন্নত মুবারক এবং অশেষ ফযীলত লাভের কারণ। উল্লেখ্য, পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার ছয়টি রোযা এবং পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার ক্বাযা রোযা এক সাথে আদায় করার নিয়ত করলে শুধুমাত্র পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার ক্বাযা রোযা আদায় হবে; পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার সুন্নত রোযা আদায় হবে না।
০৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সুমহান পবিত্র বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১লা শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত নাক্বীবাতুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
৩০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র ঈদের নামায ঈদগাহে পড়া, পবিত্র ঈদের নামাযের পর পরস্পর কোলাকুলি করা, মুছাফাহা করা খাছ সুন্নত মুবারক উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার বিরোধিতা করা, অবজ্ঞা করা ও সুন্নত মুবারক পালনে বাধা দেয়া কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। নাউযুবিল্লাহ!
২৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৫শে রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকাতুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ‘আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং আগামীকাল পবিত্র সুমহান বরকতময় ২৬শে রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
২৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বাংলাদেশে পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- আগামী ২৯শে রমাদ্বান শরীফ ১৪৪৬ হিজরী মুতাবিক ৩১শে আশির ১৩৯২ শামসী, ৩০শে মার্চ ২০২৫ খৃঃ, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দিবাগত সন্ধ্যায়। পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার ১, ৪, ৭, ১২, ১৪, ১৮, ১৯, ২০, ২১, ২২, ২৪ ও ২৫ তারিখ সম্মানিত আইয়্যামুল্লাহ শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সউদী ওহাবী, ইহুদী সরকার এবং তাদের অনুসারীরা যুগ যুগ ধরে চাঁদ না দেখে আরবী মাস শুরু করে মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আমল অর্থাৎ পবিত্র রোযা, পবিত্র ঈদ, পবিত্র হজ্জ ইত্যাদি নষ্ট করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৩শে রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা মালিকাতুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আ’শিরাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ মহান দিবস উপলক্ষে সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফের আয়োজন করা।
২৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সর্বাধিক বিশুদ্ধ মতে, অর্ধ সা’ হচ্ছে ১ সের সাড়ে ১২ ছটাক বা ১৬৫৭ গ্রাম। এ বছর ঢাকা শহরে ভালো আটা ৬০ টাকা কেজি হিসেবে ছদকাতুল ফিতর হলো প্রায় ১০০ টাকা। এর কম দেয়া যাবে না। তবে ইচ্ছা করলে বেশি দিতে পারবে। দেশের প্রধান খাদ্য দিয়ে ছদকাতুল ফিতর আদায় করা- এটা মূলত বাতিল ফিরক্বা লা-মাযহাবীদের মত। কাজেই, চালের হিসেবে ছদকাতুল ফিতর নির্ধারণ করা সম্পূর্ণরূপে মনগড়া ও ভুল।
২৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে রমাদ্বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এই মহাসম্মানিত দিবস উপলক্ষে সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করা।
২২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)