নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা সম্মানিত মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনাকে এবং উনার মধ্যস্থিত বরকতময় পবিত্র আশূরা শরীফ উনাকে সম্মান করো। ’
আগামী ১৯শে ছানী ১৩৯২ শামসী, ১৭ জুলাই ২০২৪ খৃঃ, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) পালিত হবে “পবিত্র আশূরা শরীফ”। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস এবং উনার মধ্যস্থিত পবিত্র আশূরা শরীফ সকলের জন্যই রহমত, বরকত, সাকীনা ও মাগফিরাত হাছিলের বরকতময় মাস ও দিন। সুবহানাল্লাহ!
তাই বিশুদ্ধ আক্বীদা পোষণ ও ছহীহ নেক আমলের মাধ্যমে সম্মানিত মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনাকে এবং উনার মধ্যস্থিত পবিত্র আশূরা শরীফ উনাকে তা’যীম-তাকরীম করা বান্দা-বান্দী ও উম্মত সকলের জন্যই ফরয।
, ০৪ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৩ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ১১ জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ২৭ আষাঢ়, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আরবী বছরের প্রথম মাস মুহররমুল হারাম শরীফ। আরবী বারোটি মাস উনাদের মধ্যে চারটি হারাম বা সম্মানিত মাস উনাদের মধ্যে মুহররমুল হারাম শরীফ মাস অন্যতম। যা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে ঘোষণা করা হয়েছে। আসমান-যমীন সৃষ্টিকাল হতেই এ বরকতময় দিবস মুবারক বিশেষভাবে সম্মানিত হয়ে আসছেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যেকোনো নেক আমলের বিনিময়ে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খাছ সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার পূর্বশর্ত হচ্ছে বিশুদ্ধ আক্বীদা পোষণ করা। অথচ পবিত্র আশূরা শরীফ উনাকে কেন্দ্র করে অজ্ঞতার কারণে অনেকেই বেশকিছু কুফরী আক্বীদার বিস্তার ঘটিয়ে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! যেমন- কেউ কেউ হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সমালোচনা করে বলে থাকে, উনারা গুনাহখতা করেছেন, পবিত্র আশূরা শরীফ উনার দিনে উনাদেরকে ক্ষমা করা হয়েছে। নাঊযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, অথচ সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের ছহীহ ও বিশুদ্ধ আক্বীদা হচ্ছে- সকল হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা হচ্ছেন মা’ছূম অর্থাৎ উনারা সর্বপ্রকার গুনাহখতা, ভুল-ত্রুটি থেকে পবিত্র। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! এর খিলাফ বা বিপরীত আক্বীদা পোষণকারীরা ঈমানদারের অন্তর্ভুক্ত নয়। বরং কাট্টা কাফির ও চির জাহান্নামী।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আবার কেউ কেউ কারবালার ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশিষ্ট ছাহাবী, কাতিবে ওহী, হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুসহ অন্যান্য হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সমালোচনা করে থাকে। নাঊযুবিল্লাহ! অথচ কাতিবে ওহী, হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনিসহ যে কোন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সমালোচনা করাও কাট্টা কুফরী। যারা উনাদের সমালোচনা করে, তারাও শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে কাট্টা কাফির ও চির জাহান্নামী। কাজেই এরূপ কুফরী আক্বীদা থেকে বেঁচে থাকা সংশ্লিষ্ট সকলের জন্যই ফরয।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র আশূরা শরীফ উনার আরেকটি বিশেষ দিক হচ্ছেন- হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত। কারণ আশূরা শরীফেই সিবতু রসূল আল খমিস, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিসহ আরো অনেকে পবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। তাই উক্ত মহান দিবসে উনাদের প্রতি মুহব্বত প্রকাশ করা সকলের জন্যই ফরয। অনেকে আবার উনাদের প্রতি মুহব্বত প্রকাশের নামে সম্মানিত শরীয়ত উনার সীমা লঙ্ঘন করে তাজিয়া বানানো, বেপর্দা হয়ে মিছিল করা, গান-বাজনা করা, শোক পালন ইত্যাদি করে থাকে। যা সম্মানিত শরীয়ত কখনোই সমর্থন করে না।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র আশূরা শরীফ উনার বরকতময় দিনে বেশকিছু নেক আমলের কথা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে। যেমন- ১) পবিত্র আশূরা শরীফ উপলক্ষে দুটি রোযা রাখা। অর্থাৎ ৯, ১০ অথবা ১০, ১১ তারিখ। তবে শুধু ১০ তারিখ রোযা রাখা মাকরূহ। ২) সম্ভব হলে উক্ত বরকতময় দিনে যারা রোযা রাখবে তাদের এক বা একাধিকজনকে ইফতার করানো। ৩) সাধ্যমতো পরিবারবর্গকে ভালো খাওয়ানো। ৪) গোসল করা। ৫) চোখে মেশক মিশ্রিত সুরমা দেয়া। ৬) গরিবদেরকে পানাহার করানো। ৭) ইয়াতীমের মাথায় হাত বুলানো। এসব প্রত্যেকটি নেক আমলেই অশেষ ফযীলত লাভ হয়। কারণ প্রত্যেকটি আমলই সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! তাই সকলের জন্যই দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- বিশুদ্ধ আক্বীদা পোষণ করে, উল্লিখিত সুন্নত মুবারকসমূহ পালন করে পবিত্র আশূরা শরীফ উনাকে তা’যীম-তাকরীম করার লক্ষ্যে এখন থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণ করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান বরকতময় পবিত্র ১৪ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আর রবি‘য়াহ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি সুলত্বানুল হিন্দ হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
তাই সারাবিশ্বের মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার সম্মানার্থে এ বরকতপূর্ণ দিনে পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ এবং দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা এবং উনার মহাপবিত্র জীবনী মুবারক বেশি বেশি আলোচনা করা।
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফে” মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক আ’দাদ শরীফ বা তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! তাই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- প্রতি আরবী মাসের সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল বুলন্দী শান মুবারকে বেয়াদবী ও মানহানীকারী প্রত্যেকেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত। এদের প্রত্যেকের জন্য শরয়ী শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১০ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! রাইহানু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূল আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুত তাসি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আর রবি’ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত হানাফী মাযহাব উনার ফতওয়া মুতাবিক- উৎপাদিত শস্য ও ফলমূল অল্প হোক বা বেশি হোক সব ফসলের উশর তথা ফসলের যাকাত আদায় করা ফরয। তাই, প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- সম্মানিত শরীয়ত উনার নির্দেশ মুবারক অনুযায়ী যথাযথভাবে উশর বা ফসলের যাকাত আদায় করা।
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- সন্ত্রাস বা অশান্তি সৃষ্টি করা হারাম। তাই সম্মানিত দ্বীন ইসলামে সন্ত্রাস বা অশান্তির কোনো স্থান নেই।
০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সম্মানিত আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান ঐতিহাসিক পবিত্র ৬ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সুলত্বানুল হিন্দ, হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ হাবীবুল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ হলেন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা কায়িনাত মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ ‘বার’। আর ছুবহে ছাদিক হলেন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ বা কায়িনাত মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ ‘সময়’। তাই, পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- প্রতিদিন সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ বা ছুবহে ছাদিক এবং প্রতি সপ্তাহে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ ও তাবারুক বিতরণের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে পালন করা।
০৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুযায়ী উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারা পথভ্রষ্ট। যার কারণে তারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনারও ক্ষতিসাধনকারী। অর্থাৎ এরা হারামকে হালাল ও হালালকে হারাম ফতওয়া দিয়ে মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্ট করার কোশেশ করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ আ’শার আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি হযরত সাইয়্যিদাতুল উমাম আর রবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার এবং হযরত সাইয়্যিদাতুল উমাম আল খমিসাহ আলাইহাস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)