বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার পূর্বাভাস মুবারক:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছে,
وَلَهٗ فِىْ كُلِّ شَهْرٍ مِنْ حَمْلِهٖ نِدَاءٌ فِى الْاَرْضِ وَنِدَاءٌ فِى السَّمَاءِ اَنْ اَبْشِرُوْا فَقَدْ اٰنَ اَنْ يّظهر اَبُو الْقَاسِمِ مُحَمَّد الْـمُصْطَفى صلى الله عليه وسلم مَيْمُوْنًا مُّبَارَكًا.
অর্থ: সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিতা আম্মাজান সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারক-এ থাকাবস্থায় (মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে) প্রতি মাসে আসমান ও যমীনে ঘোষণা দ বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬ই জুমাদাল ঊলা শরীফ লাইলাতুস সাব্ত শরীফ (শনিবার রাত) ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সবচেয়ে বেশি মুহব্বত করার জন্য কোশেশ করতে হবে এবং প্রত্যেক সুন্নাত মুবারক ইত্ বাকি অংশ পড়ুন...
ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুল বাশার সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত আন নূরুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার সবচেয়ে বড় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরিচয় মুবারক হচ্ছেন, তিনি হলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আবনা’ (ছেলে) আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আবনা’ (ছেলে) আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে তিনি হচ্ছেন ‘আউওয়াল’ অর্থাৎ প্রথম। তাই উনাকে ইব বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতা নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতান নিসায়ি আলাল আলামীন, জান্নাতী মেহমান, সাইয়্যিদাতাল উমাম হযরত শাহ নাওয়াসী ক্বিবলাতাইন আলাইহিমাস সালাম উনারা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৯শে শা‘বান শরীফ ইয়াওমুল আরবিয়া শরীফ (বুধবার) বা’দ ফযর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! উনারা হচ্ছেন- আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আল বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার ২৯শে যিলক্বদ শরীফ লাইলাতুল খমীস শরীফ (বৃহস্পতিবার) ৪র্থ তলা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খানকাহ শরীফ বা’দ ছোহবত মুবারক ইরশাদ মুবারক করেন, “(১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার ৮ই যিলক্বদ শরীফ ইয়াওমুল খ¦মীস শরীফ) দেখলাম, ইবলীস আর ইবলিসের সাথে একটা সাগরি বাকি অংশ পড়ুন...
উনি আরোহন মুবারককালে কোনো পশু মলমুত্র ত্যাগ করতো না:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
كَانَ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِذَا رَكِبَ دَابَّةً لَا تَبُوْلُ وَلَا تَرُوْثُ وَهُوَ رَاكِبُهَا
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন কোনো পশুর উপর আরোহন মুবারক করতেন, তিনি যতক্ষণ পর্যন্ত আরোহন মুবারক অবস্থায় থাকতেন, ততক্ষণ পর্যন্ত ঐ পশু কখনও ইস্তিঞ্জা করতো না (মলমূত্র ত্যাগ করতো না।” সুবহানাল্লাহ! (আস সীরাতুল হালাবিয়্যাহ্ ২/৪২৩)
তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহ বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “لِــيَـعْـبُـدُوْنِ (লিইয়া’বুদূন) থেকে لِــيُـصَلُّـوْنِ (লিইউছল্লূন) পর্যন্ত ৮টি মাক্বাম মুবারক রয়েছেন। সেগুলো হচ্ছেন-
১. لِــيَــعْـبُـدُوْنِ - (লিইয়া’বুদূন) ইবাদতের মাক্বাম। তারপর
২. لِــيُـحْسِنُــوْنِ - (লিইউহ্সিনূন) ইহ্সানের মাক্বাম। তারপর
৩. لِــيَــقْـرَبُــوْنِ - (লিইয়াক্ব বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল হুদা মুবারক উনার মধ্যে উকুন ছিলো না:
বিভিন্ন কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
لَمْ يَكُنْ فِيْهِ قُمَّلٌ لِاَنَّهٗ نُوْرٌ وَلِاَنَّ اَصْلَهٗ مِنَ الْعُفُوْنَةِ وَلَا عُفُوْنَةَ فِيْهِ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল হুদা মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাথা মুবারক) উনার মধ্যে উকুন ছিলো না। কেননা তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুবহানাল্লাহ! আর উকুন হওয়ার মূল কারণ হলো অপরিচ্ছন্নতা। আর উনার মাঝে সেটা ছিলো না।” সুবহানাল্লাহ! (শিফাউ বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বাদশ হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ হযরত শাহ ওলীউল্লাহ মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেন,
اَخْـبَـرَنِـىْ سَيِّدِىَ الْوَالِدُ قَالَ كُـنْتُ اَصْنَعُ فِـىْ اَيَّامِ الْـمَوْلِدِ طَعَامًا صِلَةً بِالنَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَمْ يَفْتَحْ لِـىْ سَنَةً مِّنَ السِّنِـيْـنَ شَىْءٌ اَصْنَعُ بِهٖ طَعَامًا فَلَمْ اَجِدْ اِلَّا حِـمَّصًا مَقْلِـيًّا فَقَسَمْتُهٗ بَـيْـنَ النَّاسِ فَرَاَيْـتُـهٗ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وبَـيْـنَ يَدَيْهِ هٰذِهِ الْـحِمَّصُ مُـبْـتَهِجًا بَشَّاشًا
অর্থ: “আমার সম্মানিত পিতা (হযরত আব্দুর রহীম মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি) আমাকে বলেছেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হু বাকি অংশ পড়ুন...












