মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক সম্পর্কে হযরত খুলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানিত ক্বওল শরীফসমূহ
, ১৬ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৭ ছানী ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০৭ মে, ২০২৩ খ্রি:, ২৪ বৈশাখ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
قَالَ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ اَلصِّدِّيْقُ الْاَكْبَرُ عَلَيْهِ السَّلَامُ (سَيِّدُنَا حَضْرَتْ اَبُوْ بَكْرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ) مَنْ اَنْفَقَ دِرْهَـمًا عَلـٰى قِرَاءَةِ مَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ رَفِـيْقِىْ فِـى الْـجَنَّةِ
অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাহফিল উপলক্ষে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে এক দিরহাম (চার আনা রূপা অথবা সমপরিমাণ অর্থ) ব্যয় করবেন, তিনি সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ আমার বন্ধু হবেন। (অর্থাৎ আমার অনুসরনে আমার সমপরিমাণ মর্যাদা ও ফযীলত মুবারক লাভ করবেন।” সুবহানাল্লাহ! (আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম ৫ নং পৃষ্ঠা, নাফহাতুল আম্বরিয়া ৮ নং পৃষ্ঠা, মাদারিজুস সউদ, তালহীনুছ ছাননাজ ইত্যাদি)
কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ اَلْفَارُوْقُ الْاَعْظَمُ عَلَيْهِ السَّلَامُ (سَيِّدُنَا حَضْرَتْ عُمَرُ عَلَيْهِ السَّلَامُ) مَنْ عَظَّمَ مَوْلِدَ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَدْ اَحْيَـى الْاِسْلَامَ
অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে সম্মান করলেন, মর্যাদা দিলেন, তিনি মূলত সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকেই পুনঃরুজ্জীবিত করলেন। (অর্থাৎ তিনি মূলত স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান-মান মুবারক, বোল-বালা মুবারক প্রকাশ করলেন।)” সুবহানাল্লাহ! (আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম ৬ নং পৃষ্ঠা, নাফহাতুল আম্বরিয়া ৮ নং পৃষ্ঠা, মাদারিজুস সউদ, তালহীনুছ ছাননাজ ইত্যাদি)
কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ ذُو النُّوْرَيْنِ عَلَيْهِ السَّلَامُ (سَيِّدُنَا حَضْرَتْ عُثْمَانُ عَلَيْهِ السَّلَامُ) مَنْ اَنْفَقَ دِرْهَـمًا عَلـٰى قِرَاءَةِ مَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَكَانَّـمَا شَهِدَ غَزْوَةَ بَدْرٍ وَّحُنَيـْنٍ
অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাহফিল উপলক্ষে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাহফিল উপলক্ষে, এক দিরহাম (চার আনা রূপা অথবা সমপরিমাণ অর্থ) ব্যয় করলেন, তিনি যেন বদর ও হুনাইন জিহাদে অংশগ্রহণ করলেন। (অর্থাৎ তিনি যেন স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে অবস্থান করে উনার যারা দুশমন তাদেরকে দুনিয়ার যমীন থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার কাজে অংশগ্রহণ করলেন।” সুবহানাল¬াহ! (আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম ৬ নং পৃষ্ঠা, নাফহাতুল আম্বরিয়া ৮ নং পৃষ্ঠা, মাদারিজুস সউদ, তালহীনুছ ছাননাজ ইত্যাদি)
কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ اِمَامُ الْاَوَّلِ سَيِّدُنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ )سَيِّدُنَا حَضْرَتْ عَلِىٌّ عَلَيْهِ السَّلَامُ( مَنْ عَظَّمَ مَوْلِدَ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَكَانَ سَبَبًا لِّقِرَائَتِهٖ لَايَـخْرُجُ مِنَ الدُّنْيَا اِلَّا بِالْاِيْـمَانِ وَيَدْخُلُ الْـجَنَّةَ بِغَيْـرِ حِسَابٍ
অর্থ: “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল¬াহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে সম্মান করবেন, মর্যাদা দিবেন এবং এই উদ্দেশ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মীলাদ শরীফ মাহফিল উনার ইন্তিজাম মুবারক করবেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক উনার ইন্তিজাম মুবারক করবেন, তিনি অবশ্যই সম্মানিত ঈমান নিয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিবেন এবং বিনা হিসাবে সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ প্রবেশ করবেন। (অর্থাৎ তিনি অবশ্যই হাক্বীক্বী মুহব্বত মুবারক এবং হাক্বীক্বী রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক লাভ করবেন।” সুবহানাল্লাহ! (আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম ৬ নং পৃষ্ঠা, নাফহাতুল আম্বরিয়া ৮ নং পৃষ্ঠা, মাদারিজুস সউদ, তালহীনুছ ছাননাজ ইত্যাদি)
উপরোক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মাধ্যমে দিবালোকের ন্যায় অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে যে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার কতো বেমেছাল ফযীলত মুবারক! যেটা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা-কল্পনার উর্ধ্বে। সুবহানাল্লাহ!
এই সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন-
كَانَ فِىْ بَنِـىْ اِسْرَائِيْلَ رَجُلٌ عَصَى اللهَ مِائَتَـىْ سَنَةٍ ثُـمَّ مَاتَ فَاَخَذُوْا بِرِجْلِهٖ فَاَلْقَوْهُ عَلـٰى مَزْبَلَةٍ فَاَوْحَى اللهُ اِلـٰى حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ اَنِ اخْرُجْ فَصَلِّ عَلَيْهِ قَالَ يَا رَبِّ بَنُوْ اِسْرَائِيْلَ شَهِدُوْا اَنَّهٗ عَصَاكَ مِائَتَـىْ سَنَةٍ فَاَوْحَى اللهُ اِلَيْهِ نَعَمْ هٰكَذَا كَانَ اِلَّا اَنَّهٗ كَانَ كُلَّمَا نَشَرَ التَّوْرَاةَ وَنَظَرَ اِلَـى اسْمِ سَيّدِنَا مَوْلـٰـنَا مُـحَمَّدٍ صَلَّى الله عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَبَّلَهٗ وَوَضَعَهٗ عَلـٰى عَيْنَيْهِ وَصَلّٰـى عَلَيْهِ فَشَكَرْتُ لَهٗ ذٰلِكَ وَغَفَرْتُ ذُنُوْبَهٗ وَزَوَّجْتُهٗ سَبْعِيْـنَ حَوْرَاءَ
অর্থ: “বনী ইসরাঈলে একজন ব্যক্তি ছিলো। (সে দুই শত বছর হায়াত পেয়েছিলো এবং) সে দুই শত বছর মহান আল্লাহ পাক উনার নাফরমানী করেছিলো। তারপর সে ইন্তেকাল করলো। তখন লোকজন তার পায়ে ধরে তাকে টেনে হেঁচড়ে গোবর পূর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করলো। আর যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি জলীলুল ক্বদর নবী ও রসূল হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে সম্মানিত ওহী মুবারক করলেন যে, আপনি বের হোন, যান, (উমুক জায়গায় এক ব্যক্তি ইন্তেকাল করেছে। আপনি) ঐ ব্যক্তির (গোসল, দাফন, কাফনের ব্যবস্থা করুন এবং তার) জানাযার নামায পড়–ন। হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, আয় বারে এলাহী, মহান আল্লাহ পাক! বনী ইসরাঈলরা সাক্ষী দিয়েছে যে, নিশ্চয়ই এই ব্যক্তি (দুই শত বছর হায়াত পেয়েছে এবং) দুই শত বছর আপনার নাফরমানী করেছে। (কেউ তাকে কখনও কোন নেক কাজ করতে দেখেনি। তাকে সবাই ঘৃণা করে। যার কারণে তারা তার লাশ গোবর পূর্ণ স্থানে ফেলে রেখেছে।) তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার নিকট সম্মানিত ওহী মুবারক করে বললেন, হ্যাঁ; সে এরূপই ছিলো। তবে সে (একবার তাওরাত শরীফ উনার একটা নুস্খা পেয়েছিলো) তাওরাত শরীফ উনার নুস্খা মুবারক খুলে যখনই সে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক দেখেছিলো, তখনই সে মুহব্বতের সাথে মহাসম্মানিত খুশি মুবারক প্রকাশ করে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক ‘সাইয়্যিদুনা মাওলানা মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনার মধ্যে (একবার মাত্র) বুছা দিয়েছিলো এবং মুহব্বতের সাথে মহাসম্মানিত খুশি মুবারক প্রকাশ করে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক তার দুই চোখে লাগিয়েছিলো এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ করেছিলো। সুবহানাল্লাহ! এই কারণে আমি তাকে উত্তম প্রতিদান দান করি। সুবহানাল্লাহ! তার জীবনের সমস্ত গুণাহখতা গুলো ক্ষমা করে দেই এবং তার সাথে সত্তর জন হুরের বিবাহ দেই। সুবহানাল্লাহ! (অর্থাৎ তার উপর জাহান্নাম হারাম করে জান্নাত ওয়াজিব করে দিয়েছি এবং আপনার মতো একজন জলীলুল ক্বদর নবী ও রসূল হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার জন্য তার গোসল, দাফন-কাফন করা এবং তার জানাযার নামায পড়া ফরয করে দিয়েছি।)” সুবহানাল্লাহ! (খছায়িছুল কুবরা ১/২৯, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ১/৪১২, সীরাতে হালবিয়্যাহ ১/১৩৬, তাফসীরে দুররে মানছূর ৩/৫৭৯, রূহুল বয়ান ৭/১৮৫, তাফসীরে হাক্কী ১১/৬২, হিলইয়াতুল আউলিয়া ৪/৪২, বিদায়াহ-নিহায়াহ ৯/৩০২, শরহুয যারক্বানী ৮/৪০০, সিয়ারুছ ছালফিছ ছালিহীন ১/৯৫১, হিকায়াত ‘আন আবিশ শায়খ আল ইছবাহানী ১/১ ইত্যাদি)
এখন বলার বিষয় হচ্ছে, বণী ইসরাঈলের এক ব্যক্তি যদি দুই শত বছর হায়াত পেয়ে দুই শত বছরই সরাসরি মহান আল্লাহ পাক উনার নাফরমানী করার পরেও মুহব্বতের সাথে খুশি প্রকাশ করে একবার মাত্র নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক-এ বুছা দেয়ার কারণে তার জিন্দেগীর সমস্ত গুণাহ-খতাগুলো ক্ষমা হয়ে যায়, তার উপর জাহান্নাম হারাম হয়ে সম্মানিত জান্নাত মুবারক ওয়াজিব হয়ে যান, জলীলুল ক্বদর নবী এবং রসূল হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার জন্য তার গোসল, দাফন-কাফন করা এবং তার জানাযার নামায পড়া ফরয করে দেয়া হয় এবং জান্নাতে তার সাথে সত্তর জন হুরের বিবাহ দেয়া হয়, তাহলে এই উম্মত যদি সরাসরি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওজূদ পাক মুবারক উনার সম্মানার্থে মুহব্বতের সাথে সম্মানিত খুশি মুবারক প্রকাশ করে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করে, তাহলে এই উম্মত কী নি‘য়ামত মুবারক লাভ করবেন, কোন সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ অবস্থান করবেন? সুবহানাল্লাহ! মূলত, তা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে। সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী তা কস্মিনকালেও চিন্তা-কল্পনা করে মিলাতে পারবে না। সুবহানাল্লাহ!
যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানার্থে আমাদের সবাইকে দুনিয়ার যমীনে, কবরে, হাশরে-নশরে, মীযানে-পুলছিরাতে এবং জান্নাতে যেয়েও অনন্তকালব্যাপী হাক্বীক্বীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার এবং পালন করার কোশেশে মশগূল থাকার তাওফীক্ব দান করুন। আমীন!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলার সময় নূর মুবারক বিচ্ছুরিত হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক থেকে নূর মুবারক সৃষ্টি হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক উনার নূরের আলোতে পুরো পবিত্র হুজরা শরীফ আলোকিত হওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৫)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত যায়িদ বিন হারেছাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বেমেছাল মুহব্বত মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৪)
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার গুরুত্ব এবং আবশ্যকতা
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৩)
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)