মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে সে তাদের দলভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথেই হবে।”
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া মুতাবিক- মুসলমানদের জন্য পহেলা বৈশাখসহ যেকোনো নববর্ষ পালন করা কাট্টা হারাম, কুফরী ও ঈমান নষ্টের কারণ। নওরোজ বা নববর্ষ তথা কথিত বাংলা প্রকৃতপক্ষে ফসলী নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ মজুসী-মুশরিক, হিন্দু, বৌদ্ধদের পূজার অংশ এবং তর্জ-তরীক্বা। এতে মুসলমানদের কোন অংশ নেই।কাজেই, পহেলা বৈশাখ সংশ্লিষ্ট যাবতীয় হারাম ও কুফরী কার্যক্রম, পূজা-পার্বন এবং শরীয়ত বিরোধী এ হারাম কাজ উপলক্ষে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে খুশি প্রকাশ করা হতে বিরত থাকা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরযে আইন।
আর ৯৮ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার এদেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে, সরকারিভাবে এ সমস্ত হারাম ও কুফরী কাজে সরকারী যাবতীয় পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ করে তা থেকে সকল মুসলমানদেরকে বিরত রাখা।
, ১৩ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৩ হাদি আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১২ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রি:, ২৯ চৈত্র, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১

বিজাতীয় ও বেদ্বীনি সংস্কৃতি পহেলা বৈশাখ পালন সম্পর্কে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নির্দেশনা সম্পর্কে তিনি এসব নছীহত মুবারক পেশ করেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আক্বাঈদের বিশিষ্ট ইমাম হযরত আবূ হাফস কবীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “নওরোজ বা বছরের প্রথম দিন উপলক্ষে যদি কেউ একটা ডিমও দান করে, তবে তার জীবনের সমস্ত আমল বরবাদ হয়ে যাবে।” কাজেই, নওরোজ বা নববর্ষ তথা কথিত বাংলা প্রকৃতপক্ষে ফসলী নববর্ষ মজুসী-মুশরিক, হিন্দু, বৌদ্ধদের পূজার অংশ এবং তর্জ-তরীক্বা। এতে মুসলমানদের কোন অংশ নেই। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া মুতাবিক মুসলমানের জন্য নববর্ষ পালন করা কাট্টা হারাম, কুফরী ও ঈমান নষ্টের কারণ। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পহেলা বৈশাখের আরো একটি নাম হলো ‘পূজা দিবস’। এ দিনে মুশরিক-বিধর্মীদের ঘটপূজা, গণেশ পূজা, সিদ্ধেশ্বরী পূজা, ঘোড়ামেলা, চৈত্র সংক্রান্তি পূজা-অর্চনা, চড়ক বা নীল পূজা বা শিবের উপাসনা ও সংশ্লিষ্ট মেলা, গম্ভীরা পূজা, কুমীরের পূজা, অগ্নিনৃত্য, মঙ্গলযাত্রা, এবং সূর্যপূজা রয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! তাছাড়া এ দিনে ত্রিপুরাদের বৈশুখ, মারমাদের সাংগ্রাই ও পানি উৎসব, চাকমাদের বিজু উৎসব, বৌদ্ধদের উল্কিপূজা, মজুসি তথা অগ্নি পূজকদের নওরোজ রয়েছে। কাজেই দেখা যাচ্ছে, পহেলা বৈশাখে অমুসলিমদের বিভিন্ন পূজা ও অনুষ্ঠান বিদ্যমান, কিন্তু এই দিনের সাথে মুসলমানদের কোন সম্পর্ক নেই। তাহলে মুসলমান কেন পূজারিদের এই পূজা দিবসকে বর্জন করবে না? অবশ্যই বর্জন করতে হবে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলত পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে খুশি করা সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া মুতাবিক সম্পূর্ণরূপে হারাম ও কুফরী। কাজেই যারা হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসীদেরকে অনুসরণ করে পহেলা বৈশাখ পালনের নামে পূজায় শরীক হবে, বৌদ্ধ ও হিন্দুদের মতো শরীরে উল্কি অঙ্কন করবে, মজুসীদের মতো নওরোজ বা নববর্ষ পালন করবে এবং নওরোজ বা নববর্ষ পালন উপলক্ষে পান্তা-গান্ধা খাবে, গান-বাজনা করবে, র্যালী করবে, জীব-জানোয়ারের মুখোশ পরবে, নববর্ষ পালনার্থে মিছিল করবে, কদুর খোলের তৈরি একতারা ডুগডুগি বাজিয়ে নেচে নেচে হৈহুল্লোড় করবে, কপালে চন্দন গুঁড়ার ত্রিশালী ছাপ দিবে, পুরুষরা হিন্দুদের ন্যায় ধুতি ও কোণাকাটা পোশাক পরবে, মেয়েরা লাল পেড়ে সাদা শাড়িসহ হাতে রাখি বাঁধবে, শাঁখা পরবে, কপালে লাল টিপ ও সিঁথিতে সিঁদুর দিবে, বেপর্দা, বেহায়া হবে, তারা মূলত শরীয়তবিরোধী হারাম ও কুফরী কাজেই মশগুল থাকার কারণে কুফরী গুনাহে গুনাহগার হবে। এবং এই অবস্থায় ইন্তেকাল করলে ঈমানহারা হয়ে মারা যাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সংবিধানের ৩নং ধারায় বলা হয়েছে, প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রভাষা ‘বাংলা’। সে প্রেক্ষিতে দেশে ইংরেজি ভাষাসহ বিভিন্ন উপজাতীয় ভাষার ঊর্ধ্বে যেমন রাষ্ট্রভাষা ‘বাংলা’র মর্যাদা ও প্রাধান্য; তেমনি ৯৮ ভাগ মুসলমান হওয়ার কারণে সংবিধানের ২নং ধারায় বর্ণিত রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম হয়েছে। সে পরিপ্রেক্ষিতে অন্যান্য ধর্ম ও ধর্মাবলম্বীর উপরে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের মর্যাদা ও প্রাধান্য স্বীকৃত হতে হবে এবং সম্মানিত ইসলাম ও মুসলমানদের প্রতি সরকারি পৃষ্ঠপোষকতাও অনেক বেশি হতে হবে। যা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদেরই নির্দেশ মুবারক। আর সংবিধানেও সেটা বলা আছে। কাজেই, পহেলা বৈশাখের পূজা উপলক্ষে ছুটি ও বোনাস দেয়া দ্বীন ইসলাম ও দেশের সংবিধান অবমাননার শামিল।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা মূর্তির অপবিত্রতা এবং পূজা সংশ্লিষ্ট যাবতীয় কার্যক্রম হতে বিরত থাকো। কাজেই, পহেলা বৈশাখ সংশ্লিষ্ট যাবতীয় হারাম কার্যক্রম, পূজা-পর্বন এবং শরীয়ত বিরোধী এ হারাম উপলক্ষে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে খুশি করা হতে বিরত থাকা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরযে আইন। আর ৯৮ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার এদেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে, সরকারিভাবে এ সমস্ত হারাম ও কুফরী কাজে সরকারী যাবতীয় পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ করে তা থেকে সকল মুসলমানদেরকে বিরত রাখা। মুসলমানদেরকে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম পালনে ও পবিত্র ঈমান হিফাযতে অর্থাৎ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার উপর ইস্তিক্বামত থাকার ব্যাপারে সর্বোতভাবে সাহায্য ও সহযোগিতা করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৮ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূল আছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ অবস্থায় পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! উনার পবিত্র শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য।
১৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা, জ্বীন-ইনসান সকলের জন্যই ইখলাছ অর্জন করা ফরয। কেননা ইখলাছ ব্যতীত কোন ইবাদত মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট কবুল হয় না। আর ইখলাছ হাছিল করতে হলে একজন কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয।
১৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে পূজা করা সুস্পষ্ট কুফরী-শিরকী। পহেলা বৈশাখ সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়ই বিধর্মীদের পূজার অন্তর্ভূক্ত। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে, কুফরী ও শিরকী সম্বলিত পহেলা বৈশাখ ও তৎসংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয় হতে নিজেকে সার্বিকভাবে বিরত রাখা।
১৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৪ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূল আর রবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং নকশবন্দিয়া-মুজাদ্দিদিয়া তরীক্বা উনার ইমাম, আফদ্বালুল আউলিয়া হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শাওওয়াল শরীফ। অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ১২ই শরীফে” পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক আ’দাদ শরীফ বা তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ছেলে-মেয়ের বিবাহের বয়স নির্দিষ্ট করে দেয়া বা বাল্য বিবাহে বাধা সৃষ্টি করা কাট্টা কুফরী। মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা ঈমানদারদের বিবাহের কোন বয়স নির্দিষ্ট করে দেননি।
১০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা খাছ সুন্নত মুবারক ও জিহাদ স্বরূপ। বর্তমান সময়ে ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
০৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিধর্মীরা তাদের পণ্যদ্রব্যগুলো মুসলমান দেশে বিক্রি করে তার লভ্যাংশ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে ব্যয় করে। নাউযুবিল্লাহ! যার সাক্ষাত প্রমাণ হচ্ছে- পরগাছা ইহুদীবাদী সন্ত্রাসী ইসরাইলের কর্মকাণ্ড।
০৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মু’মিন-মুসলমানরা যেন তাদের ছিরত-ছুরতে, খাওয়া-দাওয়ায়, উঠা-বসায় অর্থাৎ জীবনের প্রতিটি পদে পদে পবিত্র সুন্নত মুবারক পালন করতে পারে- সে উদ্দেশ্যেই প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে- “আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারকেন্দ্র”। সুবহানাল্লাহ! কাফির-মুশরিকদের তর্জ-তরীক্বা, রীতি-নীতি বাদ দিয়ে একজন মুসলমানকে পরিপূর্ণ সুন্নত মুবারক উনার রঙ্গে রঞ্জিত হতে হলে “আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারকেন্দ্র” উনার বিকল্প নেই।
০৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় ঐতিহাসিক বেমেছাল ফযীলতযুক্ত ৭ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি এই সুমহান দিন হচ্ছেন- মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দ্বিতীয় জিহাদ পবিত্র উহুদ জিহাদ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
তাক্বওয়া হাছিল বা মুত্তাক্বী হওয়াই পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মূল শিক্ষা। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মাধ্যমে অর্জিত তাক্বওয়া পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার পরবর্তী মাসগুলোতেও বজায় রাখতে হবে।
০৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাসে ৬টি রোযা রাখা খাছ সুন্নত মুবারক এবং অশেষ ফযীলত লাভের কারণ। উল্লেখ্য, পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার ছয়টি রোযা এবং পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার ক্বাযা রোযা এক সাথে আদায় করার নিয়ত করলে শুধুমাত্র পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার ক্বাযা রোযা আদায় হবে; পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার সুন্নত রোযা আদায় হবে না। এটাই ছহীহ এবং ফতওয়াগ্রাহ্য মত।
০৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)