মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- (তোমরা বলো-মহান আল্লাহ পাক) আমাদেরকে সরল-সঠিক পথ প্রদর্শন করুন। অর্থাৎ আপনার হাবীব ও মাহবুব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথ মুবারক দান করুন। তাদের পথ নয়, যারা গযবপ্রাপ্ত ও বিভ্রান্ত। অর্থাৎ কাফির, মুশরিক, বেদ্বীন, বদদ্বীন, ইহুদী, নাছারা, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসীদের পথ নয়।
মুসলমান প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত ফরয নামাযে ১৭ বার, ওয়াজিব নামাযে ৩ বার, আর সুন্নতে মুয়াক্কাদা নামাযে ১২ বারসহ কমপক্ষে মোট ৩২ বার পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করে এবং উপরোক্ত দোয়া করে।
অথচ তারাই আবার নামায থেকে ফারেগ হয়ে ছিরাতুল মুস্তাক্বীম বা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র পথ মুবারক বাদ দিয়ে সূদ খাচ্ছে, ঘুষ খাচ্ছে, দূর্নীতি করছে, ইহুদী-নাছারা, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসী, মুশরিকসহ তাবৎ কাফির-মুশরিকদের মত-পথ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, রাজতন্ত্র, মাওবাদ, লেলিনবাদ, হরতাল, লংমার্চ, গান-বাজনা, খেলাধুলা, ছবি, ভিডিও, ফেইসবুক, বেপর্দা-বেহায়াপনা ইত্যাদি হারাম ও নাফরমানীমূলক কাজে মশগুল হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
, ২৮শে জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৩ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ০১ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১৬ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
কাজেই সাধারণ মুসলমান ও প্রশাসন সকলের জন্যই ফরয হচ্ছে- প্রতিক্ষেত্রে ছিরাতুল মুস্তাক্বীম, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেই অনুসরন করা, আর কাফির, মুশরিক, বেদ্বীন, বদদ্বীন, ইহুদী, নাছারা, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসীদের সকল প্রকার মত-পথ থেকে সর্বোতভাবে দূরে থাকা ও জনগণকে দূরে রাখা।
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘ফাতিহাতুল কিতাব’ ও ‘উম্মুল কুরআন’ এ উভয় নাম মুবারকে সূরাটির নামকরণ করা হয়েছে এ কারণে যে, সূরাটি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মূল। এ সূরা মুবারকের দ্বারাই পবিত্র কুরআন শরীফ শুরু করা হয়েছে। এ সূরাকে ‘সাবউল মাছানী’ও বলা হয়। কারণ সকলের ঐকমত্যে সূরাটি সাত আয়াত শরীফ বিশিষ্ট। এ সূরা শরীফ নামাযে প্রতি রাকায়াতে পড়তে হয় এবং প্রতিটি আয়াত শরীফ আলাদাভাবে পড়া ওয়াজিব। কেউ কেউ বলেন, সূরাটি দু’বার নাযিল হয়েছে। একবার মক্কা শরীফে দ্বিতীয়বার মদীনা শরীফে। তবে বিশুদ্ধ মতে, সূরাটি মক্কী। নামাযী ব্যক্তি ফরয, ওয়াজিব ও সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ নামায মিলে প্রত্যহ কমপক্ষে ৩২বার এ পবিত্র সূরা শরীফ পাঠ করে। আর যারা অন্যান্য সুন্নত ও নফল নামায পড়ে তারা আরো বেশি পাঠ করে থাকে। কিন্তু এই পবিত্র সূরা শরীফ উনার মধ্যে কি বলা হয়েছে তা সাধারণ নামাযী বা মু’মিন-মুসলমান তো দূরের কথা নামধারী আলিম-উলামারা পর্যন্ত মোটেও ফিকির করে না।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এই পবিত্র সূরা শরীফ উনার প্রথম অংশে মহান আল্লাহ পাক উনার ছানা-ছিফত মুবারক উল্লেখ করা হয়েছে। আর দ্বিতীয় অংশে মহান আল্লাহ পাক উনার যিনি হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রদর্শিত ও অনুসৃত ‘ছিরাতুল মুস্তাক্বীম’ পথ মুবারকে চলার জন্য বলা হয়েছে। আর বিপরীতে উনার যারা মুখালিফ বা বিরোধী কাফির, মুশরিক, বেদ্বীন, বদদ্বীন, ইহুদী, নাছারা, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুছীদের পথে চলতে নিষেধ করা হয়েছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, উল্লেখ্য, ‘ছিরাতুল মুস্তাক্বীম’ বলতে মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারই অনুসৃত পথ মুবারক সে সর্ম্পকে পবিত্র সূরা ইয়াসীন শরীফ উনার শুরুতে ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে, “মহাসম্মানিত ইয়াসীন ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মহাপবিত্র হিকমতপূর্ণ কুরআন শরীফ উনার কসম! নিশ্চয় আপনি (আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আপনার অনুসৃত পথ মুবারক-ই ছিরাতুল মুস্তাক্বীম অর্থাৎ সরল-সঠিক পথ। ”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে সমস্ত নিয়ামত মুবারক হাদিয়া করেছেন। নিশ্চয় আমিই সেসব নিয়ামত মুবারকের বণ্টনকারী। (মেশকাত শরীফ, মুু’জামুল কবীর, মুসনাদে আবী ইয়া’লা ইত্যাদি) অর্থাৎ খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সমস্ত নিয়ামত মুবারকের মালিকানা হাদিয়া করেছেন বা মালিক করে দিয়েছেন। আর তিনি উম্মতকে যার যার অবস্থা অনুযায়ী নিয়ামত মুবারক প্রদান করে থাকেন। উনার প্রদত্ব নিয়ামত মুবারকের হিস্সা লাভ করেই হযরত আম্বিয়া কিরাম আলাইহিমুস সালাম, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম এবং হযরত আউলিয়া কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারাও নিয়ামতপ্রাপ্ত বান্দাদের অর্ন্তভুক্ত হয়েছেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-“আমি এবং আমার আদর্শ মুবারকের অনুসারী আমার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রদর্শিত বা অনুসৃত পথ মুবারক হচ্ছে জান্নাত হাছিলের একমাত্র পথ। অর্থাৎ উক্ত পথ মুবারক-ই হচ্ছে “ছিরাতুল মুস্তাক্বীম” বা সঠিক পথ, হিদায়েত মুবারকের পথ, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার পথ।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মুসলমান প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত ফরয নামাযে ১৭ বার, ওয়াজিব নামাযে ৩ বার, আর সুন্নতে মুয়াক্কাদা নামাযে ১২ বারসহ কমপক্ষে মোট ৩২ বার পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করে বলে- (তোমরা বলো-মহান আল্লাহ পাক) আমাদেরকে সরল-সঠিক পথ প্রদর্শন করুন। অর্থাৎ আপনার হাবীব ও মাহবুব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথ মুবারক দান করুন। তাদের পথ নয়, যারা গযবপ্রাপ্ত ও বিভ্রান্ত। অর্থাৎ কাফির, মুশরিক, বেদ্বীন, বদদ্বীন, ইহুদী, নাছারা, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুছীদের পথ নয়। অথচ তারাই আবার নামায থেকে ফারেগ হয়ে ছিরাতুল মুস্তাক্বীম বা নূরে মুসাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র পথ মুবারক বাদ দিয়ে সূদ খাচ্ছে, ঘুষ খাচ্ছে, দূর্নীতি করছে, ইহুদী-নাছারা, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসী, মুশরিকসহ তাবত কাফির-মুশরিকদের মত-পথ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, রাজতন্ত্র, মাওবাদ, লেলিনবাদ, হরতাল, লংমার্চ, গান-বাজনা, খেলাধুলা, ছবি, ভিডিও ফেইসবুক, বেপর্দা-বেহায়াপনা ইত্যাদির মধ্যে মশগুল হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কাজেই সাধারন মুসলমান ও প্রশাসন সকলের জন্যই ফরয হচ্ছে- প্রতিক্ষেত্রে ছিরাতুল মুস্তাক্বীম, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেই অনুসরন করা, আর কাফির, মুশরিক, বেদ্বীন, বদদ্বীন, ইহুদী, নাছারা, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুছীদের সকল প্রকার মত-পথ থেকে সর্বোতভাবে দূরে থাকা ও জনগণকে দূরে রাখা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সুমহান পবিত্র জুমাদাল ঊখরা শরীফ মাস উনার ৭, ৯, ১২, ২০, ২১, ২২, ২৩ এবং ২৯ তারিখ মহাসম্মানিত আইয়ামুল্লাহ শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! তাই, এই মহাসম্মানিত দিবসসমূহ যথাযথ তা’যীম, তাকরীম, জওক-শওক এবং সাখাওয়াতির সাথে ব্যাপকভাবে উদযাপন করার জন্য এখন থেকেই সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করা সকলের দায়িত্ব-কর্তব্য।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাছ খলীফা হলেন উনারা যারা সম্মানিত সুন্নত মুবারক প্রচার-প্রসার করবেন এবং উনাদের উপরই মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ রহমত অবধারিত। সুবহানাল্লাহ! আর সে লক্ষ্যেই প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ‘আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র’।
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৯শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল হাদিয়াহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র ২৮শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার সুস্পষ্ট ঘোষণা মুবারক অনুযায়ী- ইহুদী-নাছারা, কাফির-মুশরিক, হিন্দু-বৌদ্ধ, বেদ্বীন-বদদ্বীনদেরকে কোন অবস্থাতেই বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করা, মুহব্বত করা ও অনুসরণ-অনুকরণ করা হারাম ও কুফরী।
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- মৃত ব্যক্তিকে দাফন করার পর কবরে ‘তালক্বীন’ দেয়া পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার নির্দেশ অর্থাৎ মুস্তাহাব-সুন্নত। সুবহানাল্লাহ! তালক্বীনের পরিবর্তে কবরে আযান দেয়া পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ উনার খিলাফ হওয়ার কারণে বিদ্য়াত ও গুমরাহীর অন্তর্ভুক্ত।
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
বাংলাদেশে পবিত্র জুমাদাল ঊখরা শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে আগামী ২৯শে জুমাদাল ঊলা শরীফ ১৪৪৬ হিজরী, ৪ঠা সাবি’ ১৩৯২ শামসী, ২রা ডিসেম্বর ২০২৪ খৃঃ, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) দিবাগত সন্ধ্যায়। মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘আইয়ামুল্লাহ’ অর্থাৎ সম্মানিত বিশেষ বিশেষ দিনসমূহের কথা উল্লেখ করেছেন। আর এই সম্মানিত দিনসমূহের নিয়ামতসমূহ কখনোই পাওয়া যাবে না যদি চাঁদ দেখে সঠিক তারিখে আরবী মাস শুরু করা না হয়।
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামায়াত উনাদের আক্বীদাহ হলো- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সৃষ্টিই হয়েছেন মহাসম্মানিত হযরত নবী ও রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হিসেবে। সুবহানাল্লাহ!
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ বরকতময় বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনাদের আযীমুশ শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই উনার সম্মানার্থে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করা অর্থাৎ পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ ও দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য।
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ‘যে ব্যক্তি পর্দা করে না ও অধীনস্থদের পর্দায় রাখে না, সে দাইয়্যূছ। ’ নাউযুবিল্লাহ! ছবি, টিভি চ্যানেল, সিনেমা, নাটক, ফ্যাশন শো, সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, সেলফি, গান-বাজনা, খেলাধুলা এগুলো মুসলমানদেরকে ‘দাইয়্যূছ’ বানানোর অর্থাৎ বেপর্দা-বেহায়া করার বিধর্মীয় বা বিজাতীয় সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। নাউযুবিল্লাহ!
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা মহাপবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করার মাধ্যমে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা ফরয।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)