মাহজুবা, ত্বাহিরা, ত্বইয়িবা, তাওশিয়া, তাজিমা, তাকরিমা, শাফিয়াহ, মুশাফ্ফায়া, হাবীবাতুল্লাহ, জামিউল আলক্বাব, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার বেমেছাল মর্যাদা-মর্তবা ও মুবারক কারামত প্রসঙ্গে
, ০৫ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৪ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ১২ জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ২৮ আষাঢ়, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
“নিশ্চয়ই যে সকল মহান ব্যক্তিত্ব-ব্যক্তিত্বা উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার বন্ধু, উনাদের কোনো ভয়ভীতি নেই এবং উনারা চিন্তিতও হবেন না। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৬২)
‘আউলিয়া’ শব্দটি ‘ওলী’ শব্দের বহুবচন। আরবী ভাষায় ‘ওলী’ শব্দের অর্থ: নিকটবর্তী এবং দোস্ত, বন্ধু- উভয়ই বুঝায়।
হযরত আল্লামা আলুসী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, পার্থিব জীবনে ওলীআল্লাহগণ উনাদের ভয় ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকা বলতে এই বুঝায় যে, পৃথিবীবাসী সাধারণতঃ যেসব ভয় ও দুশ্চিন্তার সম্মুখীন থাকে; আরাম-আয়েশ, মান-সম্ভ্রম, ধন-সম্পদ ইত্যাদির সামান্য ক্ষতিতেই তারা যেমন মুষড়ে পড়ে; ওলীআল্লাহগণ উনাদের ব্যাপার সেরকম নয়। উনাদের স্থান এ থেকে বহু ঊর্ধ্বে। পৃথিবীর সামান্য দুঃখ-কষ্ট উনাদের বিচলিত করতে পারে না এবং এগুলো উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে রহমত হিসেবে গ্রহণ করে থাকেন। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের মর্যাদা-মর্তবা বুলন্দ করার জন্য বিভিন্ন বিপদ-আপদ দিয়ে পরীক্ষা করে থাকেন।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আলিম উনারাই মহান আল্লাহ পাক উনাকে পূর্ণভাবে ভয় করেন। ” সুবহানাল্লাহ!
এক কথায় আল্লাহওয়ালা উনারা দুনিয়াবী লাভ-লোকসান, ক্ষয়-ক্ষতি, অভাব-অনটন ইত্যাদি হতে সম্পূর্ণ ভয়হীন ও চিন্তামুক্ত। আর উনারা সবসময় মহান আল্লাহ পাক উনার ভয়ে ভীত। সুবহানাল্লাহ!
আর হযরত ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “যিনি যতবেশি আল্লাহভীরু, তিনি ততবড় আল্লাহওয়ালা। ” সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য, হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের প্রত্যেকেরই কম-বেশি কারামত থেকে থাকে।
আক্বাইদের কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, “ওলীআল্লাহ উনাদের কারামত সত্য (অভ্রান্ত)। ” অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবুব ওলী উনারা হক্ব কারামতের অধিকারী। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(হে উম্মু রুহিল্লাহ আলাইহাস্ সালাম! আপনি) ওই খেজুর গাছের শাখা নিজের দিকে অবনমিত করুন, আপনার জন্য তা থেকে পড়বে সদ্যপক্ক খেজুর। অতএব, তা থেকে আপনি আহার করুন, পান করুন এবং নয়ন পরিতৃপ্ত করুন। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা মারইয়াম শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২৫, ২৬)
এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার যোগসূত্রে মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “যখনই হযরত যাকারিয়া আলাইহিস্ সালাম তিনি মেহরাবের মধ্যে (ইবাদতখানার কাছে) আসতেন, তখনই দেখতে পেতেন কিছু খাদ্যসম্ভার। জানতে চাইতেন: হে হযরত উম্মু রুহিল্লাহ আলাইহাস্ সালাম! এসব কোথা থেকে পেলেন? উম্মু রুহিল্লাহ হযরত মারইয়াম আলাইহাস্ সালাম তিনি জবাব দিতেন: এসব মহান আল্লাহ পাক উনার কাছ থেকে আসে। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি যাঁকে ইচ্ছা উনাকে অপরিমেয় রিযিক দান করে থাকেন। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৭)
হযরত উম্মু রুহিল্লাহ আলাইহাস্ সালাম তিনি হযরত নবী-রসূল আলাইহমুস সালাম ছিলেন না। উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনাদের মধ্যে বিধৃত অলৌকিক পন্থায় উনার খাদ্যসম্ভার প্রাপ্তি এবং এর কারণ জানতে সাইয়্যিদুনা হযরত যাকারিয়া আলাইহিস্ সালাম উনার ঔৎসুক্য- হযরত উম্মু রুহিল্লাহ আলাইহাস্ সালাম উনার কারামত (সম্মান) নির্দেশ করে।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলাইমান আলাইহিস্ সালাম উনার মুবারক আদেশের প্রেক্ষিতে উনার উযীরে আ’যম হযরত আসিফ বিন বরখিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি সম্রাজ্ঞী হযরত বিলকিস রহমতুল্লাহি আলাইহা উনার আশি হাত দীর্ঘ, চল্লিশ হাত প্রশস্ত এবং তিরিশ হাত উঁচু বিরাট এক সিংহাসন নিমিষেই অর্থাৎ এক পলক সময়ের পূর্বেই ইয়েমেনের রাজধানী সাবা থেকে তুলে এনে সাইয়্যিদুনা হযরত সুলাইমান আলাইহিস্ সালাম উনার সমীপে হাজির করেন। সুবহানাল্লাহ!
এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যিনি কিতাবের ইলমপ্রাপ্ত ছিলেন তিনি বললেন, (হে হযরত সুলাইমান আলাইহিস্ সালাম!) আপনার চোখের পলক ফেলার পূর্বেই আমি তা আপনাকে এনে দেবো। অতঃপর হযরত সুলাইমান আলাইহিস্ সালাম তিনি যখন তা সামনে রক্ষিত দেখলেন, তখন বললেন- এটি আমার পালনকর্তার অনুগ্রহ। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা আন্ নমল শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৪০)
হযরত আসিফ বিন বরখিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনিও হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের অর্ন্তভুক্ত ছিলেন না। সুদূর ইয়েমেনের রাজধানী সাবা থেকে সম্রাজ্ঞী হযরত বিলকিস রহমতুল্লাহি আলাইহা উনার বিশাল সিংহাসন নিমিষেই সাইয়্যিদুনা হযরত সুলাইমান আলাইহিস্ সালাম উনার সমীপে হাজির করার পারঙ্গমতা নিঃসন্দেহে হযরত আসিফ বিন বরখিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কারামত নির্দেশ করে, যা মহান আল্লাহ পাক উনার দান। সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য, কারামত হচ্ছে ওলীআল্লাহ উনাদের সম্মান। মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত এবং হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানিত মু’জিযা শরীফ উনাদের ন্যায় ওলীআল্লাহগণ উনাদের কারামত সত্য এবং তা বিশ্বাস করা ফরয। কারণ তা ঈমানী আক্বীদার অন্তর্ভুক্ত।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সাইয়্যিদাতুন নিসা, উম্মু উম্মিল উমাম, মাহজুবা, ত্বাহিরা, ত্বইয়িবা, তাওশিয়া, তাজিমা, তাকরিমা, শাফিয়াহ, মুশাফ্ফায়া, হাবীবাতুল্লাহ, জামিউল আলক্বাব আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি ছিলেন বেমেছাল কাশফ ও কারামতসম্পন্ন ওলীআল্লাহ। বেমেছাল কাশফ ও কারামত উনার অধিকারী হওয়ায় লোকেরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিষয়ে উনার কাছে আরজু পেশ করতো। দেখা গেছে- উনি যেভাবে যা বলেছেন, হুবহু তাই মিলে যেত। সুবহানাল্লাহ!
উনার অসংখ্য-অগণিত কারামত মুবারক উনাদের মধ্য হতে এখানে কতিপয় কারামত মুবারক উল্লেখ করা হলো।
(১) আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার কাছে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট হওয়ার জন্য অনেকে দোয়ার আরজু করতো। তারা আরো পেশ করতো তাদের রেজাল্ট কি হবে। তখন আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি যাদের কথা বলতেন দেখা যেত শুধু তারাই পরীক্ষায় পাস করেছে। সুবহানাল্লাহ!
(২) একবার এক ছেলের বিয়ে হচ্ছিলো না। অনেক জায়গায় ঠিক করা হয় কিন্তু বিয়ের সময় হলে ছেলেটির বিয়ে ভেঙ্গে যেত। আত্মীয়-স্বজনরা বিষয়টি আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার কাছে পেশ করলেন। তখন আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলে দিলেন অমুক জায়গায় অমুক স্থানে যাও। সেখানে ওমুক পরিবারের একটি মেয়ে আছে। তার সাথেই ওই ছেলের বিয়ে হবে। অতঃপর উনার মুবারক ক্বওল শরীফ অনুযায়ী দেখা গেলো সেখানেই ছেলেটির বিয়ে হলো। সুবহানাল্লাহ!
(৩) আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম উনাদের গ্রামের বাড়ি কুমরাদী এলাকায় একটি বড় মাদরাসা ছিল। উক্ত মাদরাসায় একজন বুযুর্গ শিক্ষক ছিলেন। তিনি পরবর্তীতে ঢাকার একটি মাদরাসায় চলে আসেন। আসার সময় উনাকে হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত পিতা ক্বারীউল কুররা, উস্তাযুল উলামা ওয়াল মাশায়িখ, মমতাজুল মুহাদ্দিছীন ওয়াল মুফাস্সিরীন ওয়াল ফুক্বাহা, আওলাদে রসূল হযরতুল আল্লামা ক্বারী মুহম্মদ আব্দুল আজিজ আলাইহিস সালাম তিনি নিজ বুযুর্গ মেয়ের জন্য বুযুর্গ পাত্রের সন্ধান দিতে বলেছিলেন। আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার বড়ভাই মাওলানা সাইয়্যিদ মুহম্মদ বাহাউদ্দিন আলাইহিস সালাম তিনি ঢাকায় ঐ বুযুর্গ শিক্ষকের কাছে আসা যাওয়া করতেন।
একদিন ঐ বুযুর্গ শিক্ষক ছাহেব তিনি ওলীয়ে কামিল, সুফিয়ে বাতিন, ইমামুছ ছরফ ওয়ান নাহু, ছহিবুল ইলম ওয়াল হিকাম, ছহিবুল কাশফ ওয়াল কারামত, ছহিবুত তাক্বওয়া, ফখরুল ওলামা, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা সম্মানিত আবু উম্মিল উমাম আলাইহিস সালাম উনার তাক্বওয়া বুযুর্গী পরহেযগারী বর্ণনা করে বললেন- আমার জানা মতে, উনার চেয়ে তাক্বওয়াসম্পন্ন বুযুর্গ, পরহেযগার আল্লাহওয়ালা পাত্র আর হতে পারে না। তখন বড়ভাই মাওলানা সাইয়্যিদ মুহম্মদ বাহাউদ্দিন আলাইহিস সালাম তিনি এবং পরিবারের অন্যান্য সবাই আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত আবু উম্মিল উমাম আলাইহিস সালাম উনার তাক্বওয়া বুযুর্গী পরহেযগারী দেখে উনার সাথেই আওলাদে রসূল সম্মানিতা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার নিসবতে আযীম মুবারক সম্পন্ন করেন।
ওলীয়ে কামিল, সুফিয়ে বাতিন, ইমামুছ ছরফ ওয়ান নাহু, ছহিবুল ইলম ওয়াল হিকাম, ছহিবুল কাশফ ওয়াল কারামত, ছহিবুত তাক্বওয়া, ফখরুল উলামা, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত আবু উম্মিল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মতো তাক্বওয়াধারী বুযুর্গ, পরহেযগার বেমেছাল ও চরম আল্লাহওয়ালা যাওজা পাওয়া সেটাও আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহান কারামত। সুবহানাল্লাহ!
(৪) আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার জীবনের অসংখ্য অগণিত কারামত মুবারক উনার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ কারামত হলো- সাইয়্যিদাতুন নিসা, যাওজাতু মুজাদ্দিদে আ’যম, আফদ্বালুন নিসা, যামানার উম্মুল মু’মিনীন, উম্মুল উমাম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার মতো সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহিলা ওলীআল্লাহ উনার সম্মানিতা আম্মাজান হওয়া। সুবহানাল্লাহ!
(৫) তবে উনার আখাছছুল খাছ কারামত হচ্ছে যে, বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের আগেই তিনি বুঝতে পেরেছিলেন এবং যতদিন পার হয়েছে তত গভীরভাবে উপলব্ধি করেছেন যে, উনার মহাসম্মানিতা আওলাদ উম্মুল উমাম হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম তিনি হবেন ক্বায়িম-মাক্বামে সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম ও সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তথা জাওযাতুল মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি একদম শুরুর পর্যায়ে আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত আবু উম্মিল উমাম আলাইহিস সালাম উনার যবান মুবারকে হযরত সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সম্পর্কে শুনেই উনার বুযুর্গী মুবারক সম্পর্কে গভীরভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার পরে মহিলাদের মধ্যে জাহিরীভাবে উনিই হযরত সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার বুযুর্গী অনুধাবনে অগ্রণী ছিলেন। সুবহানাল্লাহ! এটা ছিল উনার অনন্য কারমত মুবারক।
উল্লেখ্য যে, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি সুমহান ৫ই মুহররমুল হারাম শরীফে পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। আর আজই হচ্ছেন- সেই মহাপবিত্র সুমহান ৫ই মুহররমুল হারাম শরীফ। প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক জেনে উনাকে মুহব্বত ও অনুসরণ-অনুকরণ করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৩)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৬)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৮)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আলোচনায় বা লেখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ইসমে যাত বা নাম মুবারক বারবার বলা ও লেখা সম্পূর্ণ আদবের খিলাফ (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৭)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)