ভরা মৌসুমেও ফল বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে
, ০৭ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৮ ছানী ‘আশার, ১৩৯০ শামসী সন , ২৮ মে, ২০২৩ খ্রি:, ১৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) তাজা খবর
এখন গ্রীষ্মকাল চলছে। ফলের মৌসুমই বলা হয় এই ঋতুকে। আম, কাঁঠাল, লিচু, জামসহ ভরপুর থাকে বাজার। এছাড়া এ সময় পাওয়া যায় জামরুল, তালশাঁস, ডেউয়া, ছবেদা, করমচা, অড়বরইয়ের মতো দেশি ফল। রয়েছে বিভিন্ন রকমের বারোমাসি ফলও। কিন্তু মৌসুম হওয়ার পরও বাজারে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে এসব ফল।
মিরপুর ১ নম্বরের ফলের বাজার ঘুরে দেখা যায় মৌসুমি ফলের দামদর। টসটসে ফলে চারপাশ থরে থরে সাজানো থাকলেও দাম উচ্চ হওয়ায় তা এখন ক্রেতাদের নাগালের বাইরে।
তবে গত বছরের তুলনায় আমের দাম অনেক কম। যদিও অন্যান্য ফলের দাম এখনও চড়া।
বাজারে এই মুহূর্তে বেশিরভাগ আমই গড়ে ৫০ থেকে ৯০ টাকার মধ্যে মিলছে। তরমুজ ১৪০, ডেউয়া ২০০, জামরুল ১৪০, ছবেদা ২০০, জাম ২৬০, করমচা ৫০০, অরবড়ই ৬০০ টাকা কেজি।
কাঁঠাল সাইজ ভেদে ২০০ টাকা পিস থেকে শুরু। তালশাঁস ও গাব পিস পাওয়া যাচ্ছে ৩০ ও ২০ টাকা দরে। এ ছাড়া জাত ও সাইজ ভেদে বিভিন্ন রকমের ১০০ লিচু বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৭৫০ টাকা দরে।
একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন সোহাগ বকস। ফল কিনতে এসে এর দাম নিয়ে তিনি বলেন, সিজন অনুযায়ী ফলের দাম অনেক বেশি। প্রতি শ লিচু কিনেছি ৪৩০ টাকা দরে। অথচ এখন যেই মৌসুম চলছে, সেই হিসাবে আমের দাম হওয়া উচিত ছিল ২৫০ টাকা।
ইট-বালুর কন্ট্রাক্টরের কাজ করেন রাসেল। তিনি বলেন, বাচ্চার জন্য ১০০ লিচু কিনেছি। দাম রেখেছে ৪০০ টাকা। এটা অনেক বেশি। ৩০০ টাকা হলেও চলতো। এত দামে অনেক মানুষেরই কেনার সাধ্য নেই।
তবে ফল বিক্রেতা আব্দুল আহাদ বলছেন, ফলের দাম আরও বেশি ছিল। এখন তো কিছুটা কমেছে। কিছুদিন পর আরও কমে যাবে।
গ্রীষ্মকালীন ফল ছাড়াও বাজারে পাওয়া যাচ্ছে অন্যান্য ফলও। খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায় এখানেও দাম চড়া। ফলে ক্রেতারা দাম জিজ্ঞেস করে চলে যান।
এসব ফলের মধ্যে মাল্টা ১৮০ থেকে ২২০ টাকা, আনার ৩৮০ থেকে ৪৫০, নাশপতি ৩০০, ড্রাগন ফল ৩৫০, সবুজ আপেল ২৫০ থেকে ২৮০, লাল আপেল ২৫০, সবুজ আঙুর ৩৮০, লাল আঙুর ৫৫০, কমলা ৪০০, পাকা পেঁপে ১৬০, পেয়ারা ৬০ থেকে ৮০, রক মেলন (সাম্মাম) ২০০ টাকা কেজি। এ ছাড়া বিভিন্ন রকমের খেজুর বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৬০০ টাকা কেজি দরে। আর প্রতি পিস আনারস বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা দরে।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আন্তর্জাতিক নয় অভ্যন্তরীণ কারণেই জেঁকে বসেছে মূল্যস্ফীতি
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পুতিনের নেতৃত্বে আসবে পশ্চিম-বিরোধী ‘নতুন বিশ্বব্যবস্থা’র ডাক!
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
গাজায় যত্রতত্র দেখা যায় যুদ্ধাহত হাত-পা-বিহীন মানুষ
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে আইন উপদেষ্টার বক্তব্যের সঙ্গে সরকার একমত -প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
“আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম” কিতাবের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিরোধিতাকারীদের আপত্তির জবাব
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘বাজান নেই, আমার সব শেষ’- এ আহাজারি নিহত সাব্বিরের পিতার
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে দানা
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
গাজী টায়ার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে নিখোঁজ ১৮২, একজনেরও হদিস নেই
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সেন্টমার্টিনে পর্যটক সীমিতকরণে হতাশায় দ্বীপবাসী
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আরও ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
স্পেশাল ট্রেন চালুর কথা জানেই না কৃষক!
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ধূমপানে নারী-শিশু বেশি ক্ষতিগ্রস্ত
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)