পৃথিবীর ইতিহাসে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে সবচেয়ে বেশি খরচ করে যে সকল সুমহান ব্যক্তিত্ব মুবারক উনারা বেমেছাল মর্যাদা ও ফযীলত লাভ করে কায়িনাতের বুকে বেনজীর দৃষ্টান্ত মুবারক স্থাপন করেছেন (২)
, ৩০ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২১ ছানী ‘আশার, ১৩৯০ শামসী সন , ২১ মে, ২০২৩ খ্রি:, ০৮ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
وَدِدْتُّ لَوْ كَانَ لِـىْ مِثْلُ جَبَلِ اُحُدٍ ذَهَبًا فَاَنْفَقْتُه عَلٰى قِرَاءَةِ مَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “আমার একান্ত ইচ্ছা হয় যে, আমার যদি উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ থাকতো, তাহলে আমি তা মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে খুশি মুবারক প্রকাশ করে ব্যয় করতাম।” সুবহানাল্লাহ! (আন নি’মাতুল কুবরা)
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ حَضْرَتْ اَلْاِمَامُ الشَّافِعِىُّ رَحِـمَهُ اللهُ مَنْ جَـمَعَ لِمَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِخْوَانًا وَّهَيَّاَ طَعَامًا وَّاَخْلـٰى مَكَانًا وَّعَمَلَ اِحْسَانًا وَّصَارَ سَبَبًا لِّقِرَائَتِهٖ بَعَثَهُ اللهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ مَعَ الصِّدِّيْقِيْـنَ وَالشُّهَدَاءِ وَالصَّالِـحِيْـنَ وَيَكُوْنُ فِـىْ جَنَّاتِ النَّعِيْمِ
অর্থ: “হযরত ইমাম শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে যিনি খুশি মুবারক প্রকাশ করে লোকজন একত্রিত করলেন, খাদ্য তৈরি করলেন, জায়গা নির্দিষ্ট করলেন এবং উত্তমভাবে (অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাত মুবারক অনুযায়ী) আমল করলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি সেই ব্যক্তি উনাকে হাশরের দিন ছিদ্দীক্ব, শহীদ, ছালিহীনগণ উনাদের সাথে উঠাবেন এবং উনার সম্মানিত ঠিকানা মুবারক হবেন সম্মানিত জান্নাতুন নায়ীম মুবারক উনার মধ্যে।” সুবহানাল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার বেমেছাল মহাসম্মানিত তা‘য়াল্লুক্ব-নিসবত মুবারক (১০২)
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৪ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৩ই জুমাদাল উখরা শরীফ (শনিবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “উনাদের তরফ থেকে নিসবত থাকলে, কুরবত থাকলে, উনারা যদি দেন, বুঝান তাহলেই সম্ভব; আর না হলে কিভাবে সম্ভব? এটা তো বুঝা সম্ভব না। এই যে,
النَّبِيُّ أَوْلَى بِالْمُؤْمِنِينَ مِنْ أَنْفُسِهِمْ وَأَزْوَاجُهُ أُمَّهَاتُهُمْ
উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনি প্রথম বলেছেন যে, মানুষ এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার অর্থ করে থাকে, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন মু’মিন উনাদের নিকট উনাদের জানের চেয়ে অধিক প্রিয় এবং মহাসম্মানিত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা হচ্ছেন সমস্ত মু’মিন উনাদের মহাসম্মানিত মাতা আলাইহিন্নাস সালাম।” (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৬)
উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম তিনি বললেন, এই অর্থটা সঠিক না। এই অর্থটা ভুল। সঠিক অর্থ হবে,
اَلنَّبِـىُّ اَوْلـٰى بِالْمُؤْمِنِيْنَ مِنْ اَنْفُسِهِمْ وَاَزْوَاجُهۤٗ اُمَّهٰتُهُمْ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা মু’মিন উনাদের নিকট উনাদের জানের চেয়েও অধিক প্রিয় এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাতা আলাইহিন্নাস সালাম।” (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৬)
উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম তিনি বললেন, এভাবে অর্থ করতে হবে। এখানে যখন উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম তিনি বললেন, তখন সাথে সাথে আমি দেখলাম, প্রথমে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি সমর্থন করে বললেন- ‘এই অর্থটাই সঠিক। এ অর্থই করতে হবে।’ উনার পরে সমস্ত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা সমর্থন করে বললেন- ‘এই অর্থটাই সঠিক। এই অর্থই করতে হবে।’ উনাদের পরে হযরত আবনাউ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা এবং হযরত বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা সকলে এটা সম্মতি মুবারক প্রকাশ করলেন। এরপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন- ‘হ্যাঁ; এটাই সঠিক। এটাই অর্থ করতে হবে।’ এবং দেখলাম- যিনি খ¦লিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনিও এই কথাই বললেন- ‘হ্যাঁ; এটাই সঠিক। এটাই অর্থ করতে হবে।’ (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
তাহলে এখন এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার অর্থ মানুষ জানবে কিভাবে? উনারা না জানালে? জানার তো কোনো সুযোগ নেই। এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার অর্থ তো সমস্ত হাদীছ, তাফসীর, ফিক্বাহ সমস্ত কিতাবে এই ভুল অর্থটাই লেখা আছে। এ বিষয়গুলি তো সব এভাবেই উনাদের তরফ থেকে জানতে হবে। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহি সালাম!) কোনোটা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে সরাসরি। উনি বলেন সরাসরি কোনোটা। আর নাহলে অন্যগুলি উনারা বলেন। অনেক সময় অনেক কিছু জিজ্ঞাসা করলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি জবাব দেন না, চুপ থাকেন। দেখা যায় উনারা জবাব দেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহি সালাম!) উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ হযরত ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি এবং উম্মুল মু’মিনীন হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি অর্থাৎ উনারা জবাব দেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহি সালাম!)
এখন ২৪ ঘন্টাই একরকম একটা অবস্থা চলছে। সবটা তো আর প্রকাশ করা সম্ভব না। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহি সালাম!) এখন যতো করা যায়, ততো উনারা খুশি হন, সন্তুষ্ট হন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহি সালাম!) যমীনে তো আর এসব বুঝা যাবে না, পরে বুঝা যাবে। দায়িমী হুযূরী যেটা, এটা তো অনেক সূক্ষ্ম বিষয়। নামাযের হুযূরী তো আছেই; দায়িমী হুযূরী ২৪ ঘন্টা। আর আসলে ইলিম-কালাম মুবারক হোক, যেটাই হোক- হাদীছ হোক, তাফসীর হোক, ফিক্বাহ্ হোক, ফতোয়া হোক, এ বিষয়গুলো আমভাবে এক প্রকার আছে; কিন্তু ঐ সমস্ত সূক্ষ্ম বিষয়গুলি তো এভাবে পাওয়া যাবে না। এটা উনাদের ছাড়া কিভাবে হবে? উনারাই এই বিষয়গুলি ফয়সালা করেন। এখন এতোদিন ফয়সালা হয় নি কেনো? এই যেমন- ইস্তাওয়ার অর্থ, কুদরতের অর্থ। এগুলি তো স্বাভাবিক না। মানুষ তো বুঝতে পারেনি। সব তো মুর্খ লোক। ইমাম-মুজতাহিদগণের জিবনী খুজে দেখো ইস্তাওয়া আর কুদরতের অর্থ কিভাবে করেছেন। উনারা তো বলেছেন যে, ‘ইস্তাওয়ার অর্থ যারা করে, তারা বিদায়াতী, তারা গোমরাহ্। এটার অর্থ মানুষ জানে না।’ ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেছেন যে, ‘আমরা জানি না মহান আল্লাহ পাক তিনি কিভাবে ইস্তাওয়া হয়েছেন।’ কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি তো বলেছেন, উনারা তো ইস্তাওয়া হননি। তাহলে কেমন হলো এখন? এগুলি তো আলাদা বিষয়। উনারা যদি ইলিম মুবারক না দান করেন, তাহলে কোনো দিন ইলম পাওয়া সম্ভব না। এটা মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে আর হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের তরফ থেকে। উনারাই সব কিছুর মালিক। মানুষ এটা জানে না। উনারা যতোটুকু দেন, ততোটুকু। এর বাইরে কিভাবে ইলিম হবে। এর বাইরে তো ইলিম নেই। ইস্তাওয়া আর কুদরতের অর্থ- এটা মানুষ কল্পনাও করতে পারবে না। ১৫শ বছরে তো পারেননি যাঁরা বড় বড় অতীত হয়ে গেছেন। এখন নতুন বড় বড় আর আসবে কোথা থেকে। এখন তো বড় নেই। যারা বড় সব অতীত হয়ে গেছেন। ইমাম-মুজতাহিদ বলো অথবা অন্য যা কিছু বলো, কেউই তো ব্যাখ্যা করেনি। এখন উনারা আমাকে জানালেন, আমি জানালাম। উনারা না জানালে জানবে কোথা থেকে। উনারা আমাকে জানিয়েছেন। উনারা আমাকে দেখিয়ে দিয়েছেন, বুঝিয়ে দিয়েছেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) এটা সোজা জিনিস না। এটা সরাসরি মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা দুজন আমাকে এটা বুঝিয়েছেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) এই দুইটা বিষয়। এটা অন্য কেউ না। তারপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি যে প্রথম সৃষ্টি- এখন এটা বললে মানুষের পক্ষে ঈমান রক্ষা করা কঠিন হবে। এটা মহান আল্লাহ পাক তিনি সরাসরি আমাকে দেখিয়েছেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) এরকম অনেক আছে। এগুলি সব তো এখন বলা মুশকিল। এগুলি আরো অনেক লম্বা কথা রয়েছে। এতো লম্বা কথা বলা যাবে না। এতোটুকুই যথেষ্ট। ঈমান রক্ষা করা কঠিন হয়ে যাবে মানুষের।
সেটাই আমরা বললাম যে, কেউ যদি না বুঝে, আমাদের করার কি আছে? এখন আমরা যেটা বুঝলাম, সেটা বললাম। তাহলে দেখো, তাহক্বীক্ব করো, এটা শুদ্ধ না অশুদ্ধ। তাহলে তোমরা ব্যাখ্যা করো। ব্যাখ্যা তো করতে পারবে না।”
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ ইবনে ছিদ্দীকুর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৩)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৬)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৮)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)