এক নযরে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বৎসর ভিত্তিক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় জিবনী মুবারক (৩৩)
, ১৮ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৫ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ০৪ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ১৯ আশ্বিন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
কাজেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জীবনী মুবারক জানা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের জন্য ফরযে আইন। সুবহানাল্লাহ! উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ পৃথিবীর ইতিহাসে আরবীসহ বিভিন্ন ভাষায় অনেক জীবনী মুবারক লেখা হয়েছে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হলো- এ পর্যন্ত উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ পরিপূর্ণ বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ সম্পন্ন জীবনী মুবারক লেখা কারো পক্ষে সম্ভব হয়নি। প্রত্যেকটি কিতাবেই আক্বীদাগতভাবে তো নানা কুফরী রয়েছেই; এমনকি সন তারীখগুলোও এলোমেলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! মুসলমানদের জন্য ফরয ছিলো- সন তারীখগুলো ঠিক করে বৎসর, মাস ও দিন অনুযায়ী বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক সম্পন্ন একখানা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জীবনী মুবারক লেখা। সুবহানাল্লাহ! কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য যে, পৃথিবীর ইতিহাসে আজ পর্যন্ত কেউ এই মহান কাজে হাত দেয়নি। আর বর্তমানে তো এরূপ জীবনী মুবারক লেখার চিন্তা করাটাও একটা অসম্ভব বিষয়। কারণ ছোট-বড় কোনো কিতাবাদিতেই এ বিষয়গুলোর বর্ণনা নেই। তাহলে এটা কি করে সম্ভব?
কিন্তু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে রয়েছেন আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার ২৪ ঘণ্টা দায়িমী হাক্বীক্বী দীদার মুবারক ও বেমেছাল তা‘য়াল্লুক্ব-নিসবত মুবারক। সুবহানাল্লাহ! যার কারণে তিনি ঘোষণা মুবারক দিয়েছেন, “তিনি প্রথমে বৎসর অনুযায়ী, তারপর মাস অনুযায়ী, তারপর দিন অনুযায়ী, অতঃপর ঘণ্টা অনুযায়ী নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জীবনী মুবারক প্রকাশ করবেন। ” ইনশাআল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
সেই ধারাবাহিকতায় বর্তমান পর্যন্ত যে সকল তারীখ মুবারক ও বিষয় মুবারকগুলো তিনি কায়িনাতের মাঝে প্রকাশ করেছেন, সে অনুযায়ী এক নজরে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বৎসর ভিত্তিক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় জিবনী মুবারক তুলে ধরা হলো-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬৩তম বৎসর মুবারক (আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত নুবুওওয়াত এবং রিসালাত মুবারক প্রকাশের ২৩তম বছর, মহাসম্মানিত হিজরত মুবারক উনার ১০ম ও ১১তম বছর):
* নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১০ম হিজরী শরীফ-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিদায় হজ্জ মুবারক আদায় করেন। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিদায় হজ্জ মুবারক আদায়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৫শে যিলক্বদ শরীফ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৫শে যিলহজ্জ শরীফ পর্যন্ত মোট ১ মাস সময় অতিবাহিত হন। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৫শে যিলক্বদ শরীফ রওয়ানা মুবারক হয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫ই যিলহজ্জ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার মধ্যে পৌঁছা পর্যন্ত ১০ দিন, আর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ মুবারক সম্পন্ন মুবারক করতে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫ই যিলহজ্জ শরীফ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৫ই যিলহজ্জ শরীফ এই ১০ দিন এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৫ই যিলহজ্জ শরীফ রওয়ানা মুবারক হয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৫শে যিলহজ্জ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ পৌঁছা পর্যন্ত ১০ দিন মোট ১ মাস অতিবাহিত হন। সুবহানাল্লাহ!
* মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫ই মুহাররমুল হারাম শরীফ ইয়াওমুল খমীস শরীফ (বৃহস্পতিবার) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আত তাসি‘আহ্ আলাইহাস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন অর্থাৎ পবিত্র দীদার মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক নেন। সুবহানাল্লাহ!
* মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ হিজরী শরীফ উনার মুহাররমুল হারাম শরীফ উনার তৃতীয় সপ্তাহে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল হুদা মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাথা মুবারক) উনার মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইহসান মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মারীদ্বী শান মুবারক) জাহির করেন। এর ৮/১০ দিন পর তিনি আবার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইস্তাওয়া মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছিহ্হাতী শান মুবারক) প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর সম্মানিত ছফর শরীফ মাস উনার তৃতীয় সপ্তাহে আবার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইহসান মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মারীদ্বী শান মুবারক) জাহির করেন। অতঃপর এই সম্মানিত ছফর শরীফ মাস উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৩০ তারীখ ইয়াওমুল আরবিয়া শরীফ (বুধবার) সকালে তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইস্তাওয়া মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছিহ্হাতী শান মুবারক) প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইস্তাওয়া মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছিহ্হাতী শান মুবারক) প্রকাশ করার কারণে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা অত্যন্ত খুশি মুবারক প্রকাশ করেন এবং উনারা প্রত্যেকেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ অনেক হাদিয়া-তোহ্ফা মুবারক পেশ করেন। সুবহানাল্লাহ! যা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আখিরী চাহার শোম্বা শরীফ হিসেবে অদ্যবধি পালিত হয়ে আসছেন এবং এ হিসেবেই তা মশহূর। সুবহানাল্লাহ! এই দিনই বিকালে তিনি আবার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইহসান মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মারীদ্বী শান মুবারক) জাহির করেন। পর্যায়ক্রমে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইহসান মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মারীদ্বী শান মুবারক) বেশি আকারে প্রকাশ পান।
* অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ হিজরী শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার) চাশতের ওয়াক্ত শেষ হয়ে যুহরের ওয়াক্ত শুরু হওয়ার পূর্বে আমাদের দেশের (বাংলাদেশের) সময় অনুযায়ী দিনের ১২টার দিকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল বিছাল শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক) প্রকাশ করেন অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নেন। সুবহানাল্লাহ! এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সময় মুবারক উনাকে বলতে হবে- سَيِّدُ سَيِّدِ السَّاعَاتِ شَرِيْفٌ ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিস সা‘আত শরীফ’। অর্থ মুবারক হচ্ছেন- সমস্ত শ্রেষ্ঠ সময় উনাদের সাইয়্যিদ। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! দুনিয়াবী দৃষ্টিতে তখন উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বয়স মুবারক ছিলেন পূর্ণ ৬৩ বছর মুবারক। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানার্থে আমাদের সবাইকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাওয়ানেহ্ উমরী মুবারক, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক জানার, বুঝার, উপলব্ধি করার, উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তা’যীম-তাকরীম মুবারক করার, মুহব্বত মুবারক করার, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক করার এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র গোলামী মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার মাধ্যমে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ অর্থাৎ খুশি মুবারক প্রকাশ করে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার তাওফীক্ব দান করুন। আমীন! আমীন! আমীন!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (২)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৮)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২১)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)