নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হযরত আবুল বাশার ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে সৃষ্টির বহু পূর্ব থেকেই আমি আমার মহান রব আযযা ওয়া জাল্লা উনার নিকট মহাসম্মানিত নূর মুবারক হিসেবে ছিলাম। সুবহানাল্লাহ!
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত নূরুল কুদরত মুবারক বা নূর মুবারকই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! উক্ত মহাসম্মানিত নূর মুবারক উনার থেকেই কায়িনাতের সমস্ত কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। এমনকি আগুন, পানি, মাটি, বাতাস ইত্যাদি উপাদানসমূহও উনার থেকে এবং উনার বহু পরে সৃষ্টি হয়েছে।
মূলত, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নূরে মুজাসসাম, অর্থাৎ নূর মুবারক উনার সৃষ্টি। উনাকে মাটির সৃষ্টি বলা সুস্পষ্ট কুফরী।
, ১৩ ই জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৯ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ১৬ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ৩১ কার্তিক, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য কুরবান হোক, আমাকে সংবাদ দিন যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত কিছু সৃষ্টি করার পূর্বে সর্বপ্রথম কোন জিনিস সৃষ্টি করেন? জাওয়াবে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হে হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! নিশ্চয় মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত কিছু সৃষ্টি করার পূর্বে আপনার যিনি মহাসম্মানিত হযরত নবী ও রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নূর মুবারক সৃষ্টি করেন। সুবহানাল্লাহ! (মুছান্নাফে আব্দির রজ্জাক, হাদীছ শরীফ নং ১৮) এর ব্যাখ্যায় সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনিই শুধু ছিলেন। উনার সাথে আর কোন ওজুদ বা অস্তিত্ব মুবারক ছিলেন না। অতঃপর তিনি পানি, আরশ, কুরসী, লাওহো, কলম, জাহান্নাম, হিজাব বা পর্দাসমূহ ইত্যাদি সৃষ্টি করার পূর্বে উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নূর মুবারক সৃষ্টি করেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাপবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ উনার ১৫নং আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় ইমামুল মুফাসসিরীন হযরত ইবনে জারীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি লিখেছেন, যখন মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই উনার মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নূর বলে সম্বোধন করেছেন তখন অন্য কারো মতবিরোধ বা আপত্তি কিসের? বরং নূর বলতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনাকেই বুঝানো হয়েছে। হযরত মুফাসসিরীনে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের এ মতটিই আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, দেশের মাদ্রাসাসমূহে পঠিত প্রসিদ্ধ ও নির্ভরযোগ্য কিতাব মিশকাতুল মাছাবীহ কিতাবের ৫১৩ নং পৃষ্ঠায় ‘ফাযায়িলে সাইয়্যিদিল মুরসালীন’ নামক অধ্যায়ে বর্ণিত হয়েছে, হযরত ইরবায ইবনে সারিয়াহ রদি¦য়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হযরত আবুল বাশার ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার খামির মুবারক যখন প্রস্তুত হচ্ছিল তখনও আমি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট খাতামুন নাবিইয়ীন অর্থাৎ শেষ নবী-রসূল হিসেবে লিখিত ছিলাম। সুবহানাল্লাহ! এখন আমি তোমাদেরকে আমার পূর্বের কিছু কথা জানাবো তা হচ্ছে, আমি হযরত ইবরাহীম খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার দোয়া মুবারক, হযরত ঈসা রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সুসংবাদ মুবারক এবং আমার মহাসম্মানিতা আম্মা আলাইহাস সালাম উনার সুস্বপ্ন মুবারক। আমার সুমহান পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের সময় আমার মহাসম্মানিতা আম্মা আলাইহাস সালাম তিনি দেখতে পান যে, একখানা মহাসম্মানিত নূর মুবারক তাশরীফ নিয়ে শাম দেশের রাজপ্রাসাদ বা দালান কোঠাসমূহ আলোকিত করে ফেলেছেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ইমাম বায়হাকী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘দালায়িলুন নুবুওয়াত’ হাদীছ শরীফ গ্রন্থে হযরত উছমান ইবনে আবিল আছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণনা করেন, যেই রাত্রিতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন সেই রাত্রিতে আমার মা তিনি হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, সেই রাত্রিতে আমি উনার পবিত্র হুজরা শরীফ উনার ভিতরে নূর মুবারক ব্যতীত কিছুই দেখিনি। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বর্ণিত দলীলসমূহ এবং আরো অসংখ্য দলীল- আদিল্লাহ দ্বারা অকাট্যভাবে প্রমাণিত যে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাপবিত্র নূর মুবারক উনার সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! উনাকে মাটির সৃষ্টি বলা চরম গোমরাহী ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই বাল্যবিবাহ মুবারক করেছেন। যা মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী-
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ” মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ঈমানদার হিসেবে দাবিকারী প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- সম্মানিত শরীয়ত উনার প্রতিটি বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত অনুযায়ী আক্বীদা পোষণ করা এবং প্রতিটি আমল পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী করা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ৯ই জুমাদাল ঊলা শরীফ- আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত হাদিউল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! যিনি আখাছ্ছুল খাছ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুসলমানদের প্রত্যেক ক্বওম বা সম্প্রদায় থেকে কেন একটি দল বের হয় না এজন্য যে, তারা সম্মানিত দ্বীনী ইলমে ফক্বীহ হবে এবং স্বীয় ক্বওমের নিকট প্রত্যাবর্তন করে তাদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ নিষেধ মুবারক উনার ব্যাপারে সতর্ক করবে; যাতে তারা সতর্ক হতে পারে বা পরিত্রাণ পেতে পারে।’
১১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক উনার আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! তাই উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ বা আগমণ দিনটিও যমীনবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
১০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
তোমরা ওই ব্যক্তিকে অনুসরণ করো না, যার ক্বলব বা অন্তর আমার যিকির থেকে গাফিল অর্থাৎ যার ক্বলবে আমার যিকির জারী নেই। সে নফসকে (শয়তানকে) অনুসরণ করে তাই তার কাজগুলো (আমলগুলো) সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ। নাউযুবিল্লাহ! যাদের ক্বলব বা অন্তরে যিকির জারি নেই তারা উলামায়ে হক্ব নয়, বরং তারা চরম পর্যায়ের ফাসিক ও উলামায়ে সূ’। নাউযুবিল্লাহ!
০৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূল আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র নিয়ামত মুবারকসমূহের মধ্যে পবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ অন্যতম। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র জুমাদাল ঊলা শরীফ মাস উনার ৫, ৭, ৯, ১১, ১২, ২১, ২২, ২৮ এবং ২৯ তারিখ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
০৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘সর্বপ্রকার খেলাধুলাই হারাম।’ তাই মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া অনুযায়ী- সমস্ত প্রকার খেলাধুলাই হারাম। খেলাধুলা করা, দেখা, সমর্থন করা, এ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা সবই সুস্পষ্ট হারাম, নাজায়িজ ও কুফরী।
০৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতিনিয়ত প্রতিটি পণ্যের মূল্য বেড়েই চলছে। যা জনগণের জন্য কষ্টের কারণ। জনগণের সহানুভূতির লক্ষ্যে প্রতিটি পণ্যের মূল্য সহনশীল ও নাগালের মধ্যে রাখা সরকার ও ব্যবসায়ীদের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য। কেননা, অতিরিক্ত মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যে দ্রব্যসামগ্রী মজুদ করে বাজারে দ্রব্যমূল্য বাড়ানো পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে সম্পূর্ণরূপে হারাম ও নাজায়িজ। নাউযুবিল্লাহ!
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)