মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন
আবু লাহাব ও তার দুই হাত ধ্বংস হোক। তার ধন-সম্পদ, সন্তান-সন্ততি কোনো কাজে আসবে না। আবু লাহাব ও তার স্ত্রী অতি শীঘ্রই প্রজ্বলিত অগ্নিকুন্ডে (জাহান্নামে) প্রবেশ করবে। ’ প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক সম্পর্কে কটূক্তির বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা।
আর সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানীর অপচেষ্টাকারীদের সাথে সর্বপ্রকার সম্পর্ক ছিন্ন করা, তাদেরকে সার্বিকভাবে বয়কট করা, আন্তর্জাতিকভাবে তাদের উপর শক্ত চাপ প্রয়োগ করা।
, ২৩ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০২ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ৩০ জুন, ২০২৪ খ্রি:, ১৬ আষাঢ়, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বেমেছাল ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা, শান-মান মুবারক হাদিয়া করেছেন। ’ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনাকে ও আপনার যিকির (মর্যাদা-মর্তবা মুবারক) উনাদেরকে সমুন্নত করেছি। ”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতেই সবকিছু সৃষ্টি করেছেন। এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি ছাড়া যতো কিছু রয়েছে সব আপনার কারণেই সৃষ্টি করেছি। ” সুবহানাল্লাহ! পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘আমি আপনাকে খলীল ও হাবীব হিসেবে গ্রহণ করেছি। ’ তাই তো মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক উনার খিলাফ কোনো বিষয়ই বরদাশত করেননি। পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার ‘পবিত্র সূরা মাসাদ শরীফ’ই তার বাস্তব প্রমাণ।
আখেরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে কটুক্তি করার প্রেক্ষাপটে বিশ্ববাসী মুসলমানদের করণীয় সম্পর্কে নছীহত মুবারককালে তিনি এ ক্বওল শরীফ ব্যক্ত করেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘পবিত্র সূরা মাসাদ শরীফ’ নাযিল হওয়ার পবিত্র শানে নুযূল মুবারক হলো- মহান আল্লাহ পাক তিনি যখন নাযিল করলেন যে, ‘হে আমার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি আপনার নিকটাত্মীয় উনাদেরকে ভয়-প্রদর্শন করুন’- তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কুরাইশ উনাদেরকে সাফা পাহাড়ের নিকটে সমবেত হতে বলেন। সকলে সেখানে উপস্থিত হওয়ার পর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হে কুরাইশগণ! আমি যদি বলি পাহাড়ের অপরদিকে তোমাদের জন্য শত্রুরা ওঁৎ পেতে আছে তোমাদের ধ্বংস করার জন্য, তোমরা কি তা বিশ্বাস করবে?’ জবাবে তারা বললো, ‘আমরা অবশ্যই তা বিশ্বাস করবো। কারণ আমরা জানি আপনি আল আমীন, মহান সত্যবাদী। ’ তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, ‘আমি তোমাদের পরকালের কঠিন আযাব থেকে সতর্ক করছি, তোমরা মূর্তিপূজা ছেড়ে এক আল্লাহ পাক উনার ইবাদত কর। তবেই তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে এবং জাহান্নাম থেকে নাজাত পাবে। ’ একথা শুনে কাট্টা কাফির আবু লাহাব বলে উঠলো, ‘তাব্বাল লাকা’- অর্থাৎ ‘আপনার ধ্বংস হোক’ নাঊযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! আবু লাহাব একথা বললো এবং ইট-পাটকেলও নিক্ষেপ করলো। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক উনার মধ্যে আবু লাহাবের এরূপ কুফরী ও বেয়াদবিমূলক কটূক্তি ও আচরন মহান আল্লাহ পাক তিনি কিন্তু বরদাশত করলেন না। আবু লাহাবের ধ্বংস ও কঠিন পরিণতি বর্ণনা করে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা মাসাদ শরীফ নাযিল করেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র সূরা মাসাদ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আবু লাহাব ও তার দুই হাত ধ্বংস হোক। তার ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি কোনো কাজে আসবে না। আবু লাহাব ও তার স্ত্রী অতি শীঘ্রই প্রজ্বলিত অগ্নিকু-ে (জাহান্নামে) প্রবেশ করবে। ” নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারকে কটূক্তি করার কারণে আবু লাহাবের জন্য পরকালে কঠিন আযাব তো নির্ধারিত আছেই; পাশাপাশি এ জঘন্য কটূক্তি করার কারণে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনিই তার উপর খোদায়ী গযব নাযিল করে তাকে একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদ- প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র বদর জিহাদ উনার সাত দিন পর আবু লাহাবের সাথে কুরাইশদের একটি গ-গোল হয়। সেখানে এক ব্যক্তি আবু লাহাবের মাথায় আঘাত করে মাথা ফাটিয়ে দেয়। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই তার ক্ষতস্থানে পচন ধরে আস্তে আস্তে সমস্ত শরীর কুষ্ঠ রোগে ছেয়ে যায়। যার ফলে সমস্ত শরীর পচে-গলে দুর্গন্ধ বের হতে থাকে। তার আত্মীয়-স্বজনরা তাকে ঘরে রাখতে না পেরে জঙ্গলে ফেলে আসে, সেখানে সে পচে গলে মারা যায়। অতঃপর কুকুর-শৃগালরা তাকে খেয়ে নিশ্চিহ্ন করে দেয়। সুবহানাল্লাহ! এভাবেই মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পিয়ারা হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারকে কটূক্তিকারী নিকৃষ্ট কাফির আবু লাহাবকে যন্ত্রণাদায়ক মৃত্যুদ- প্রদান করেন অর্থাৎ আবু লাহাব গযবে পড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ! তাই বলার অপেক্ষাই রাখে না যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারকে কটূক্তি করার কারণে আবু লাহাব যেরূপ ধ্বংস হয়ে গেছে বর্তমানেও যারা উনার শান মুবারক উনার খিলাফ কথা বলবে তারাও আবু লাহাবের ন্যায় গযবে পড়ে ধ্বংস হয়ে যাবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে কটুক্তি মহান আল্লাহ পাক তিনি কখনোই বরদাস্ত করেননি। কোন মু’মিন-মুসলমান কখনোই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে কটুক্তি বা মানহানী বরদাস্ত করতে পারেনা। আর যে বরদাস্ত করবে, সে মু’মিন থাকতে পারবেনা।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানীকারীদের ধ্বংস অত্যাবশকীয়। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক সম্পর্কে কটূক্তি করার কারণে কাট্টা কাফির আবু লাহাব যেরূপ ধ্বংস হয়ে গেছে; তদ্রুপ বর্তমানেও যারা উনার মহান শান মুবারক উনার খিলাফ কথা বলবে তারাও কাট্টা কাফির আবু লাহাবের ন্যায় গযবে পড়ে ধ্বংস হয়ে যাবে। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক সম্পর্কে কটূক্তির বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা। সরকারের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানীর অপচেষ্টাকারীদের সাথে সর্বপ্রকার সম্পর্ক ছিন্ন করা, তাদেরকে সার্বিকভাবে বয়কট করা, আন্তর্জাতিকভাবে তাদের উপর শক্ত চাপ প্রয়োগ করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- শরাব বা মদসহ সর্বপ্রকার মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্যই হারাম। অথচ বাংলাদেশে সরাসরি শরাব বা মদ তো বিক্রি হচ্ছেই; এমনকি কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকসের নামেও প্রকাশ্যে শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বিক্রি হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো মতেই কোনো মোড়কেই শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্য চলতে পারে না এবং শরাব বা মদ তৈরির অনুমতিও সরকার দিতে পারে না।
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- গান-বাজনা করা ও শ্রবণ করা কবীরাহ গুনাহ। গান-বাজনার আসরে বসা ফাসিক্বী এবং গান-বাজনার স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সালাম আদান-প্রদান করা হচ্ছে ‘শিয়ারুল ইসলাম’। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- এক মুসলমান আরেক মুসলমানকে সালাম দেয়া খাছ সুন্নত। আর ‘সালাম’ উনার জাওয়াব দেয়া হচ্ছে ওয়াজিব। সুবহানাল্লাহ!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক সম্পর্কে কটূক্তির বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- রাস্তা উন্নয়ন, নদী সংরক্ষণ, মেট্রোরেল ও উড়াল সেতু নির্মাণ, সৌন্দর্যবর্ধন ইত্যাদি যে কোন অজুহাতে পবিত্র মসজিদ ভাঙ্গা বা স্থানান্তর করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, কবীরা গুনাহ ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ! কারণ পবিত্র মসজিদ ও মসজিদের জায়গা উনার একচ্ছত্র মালিক হচ্ছেন স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি। সুবহানাল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে হাক্বীক্বী তা’যীম-তাকরীম করতে পারলেই- দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করা, সার্বিক শান্তি ও কল্যাণ লাভ করা এবং বিজয় দিবসের যথাযথ সম্মান করা সহজ ও সম্ভব হবে। সুবহানাল্লাহ!
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফে” মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী ও কটাক্ষ করে লেখা সমস্ত বই ও পত্র-পত্রিকার লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, প্রচারক, সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
খালিক্ব মালিক রব হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যেরূপ এক এবং একক। তদ্রুপ হাবীব ও মাহবুব হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও এক এবং একক। সুবহানাল্লাহ!
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, ইবনে হাদিউল উমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস কায়িনাতবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেক মুসলমান জিন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই তাযকিয়া বা আত্মশুদ্ধি লাভ করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! আর সেজন্য একজন হক্কানী রব্বানী শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয। সুবহানাল্লাহ!
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)