মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আপনি কি দেখেননি অর্থাৎ আপনি তো অবশ্যই দেখেছেন আপনার রব তায়ালা মহান আল্লাহ পাক তিনি হস্তীবাহিনীর সাথে কিরূপ ব্যবহার করেছেন?
আজ ঐতিহাসিক মহাসম্মানিত ২২শে মুহররমুল হারাম শরীফ যে দিবসটি ইয়াওমুল ফীল বা হস্তিবাহিনী ধ্বংসের দিবস। সুবহানাল্লাহ! যা মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মু’জিযাহ শরীফ ও সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আখাছ্ছুল খাছ বদদোয়া মুবারক উনার খাছ প্রতিফলন। সুবহানাল্লাহ!
তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব কর্তব্য হচ্ছে- এ বিশেষ দিবসে মাহফিল করে, উক্ত বিষয়টি আলোচনা করে ইবরত নছীহত হাছিল করা। আর বেশী বেশী করে কাফির মুশরিক, বেদ্বীন-বদ্বদ্বীনদের প্রতি বদদোয়া করা। আর সরকারের জন্য দায়িত্ব কর্তব্য হচ্ছে- এ বিশেষ দিবসে মাহফিলের আয়োজন করা ও বিষয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করা।
, ২২ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ৩১ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ২৯ জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ১৪ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের ৫০ দিন পূর্বে পবিত্র ২২শে মুহররমুল হারাম শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (ইছনাইনিল ‘আযীম শরীফ) সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম) উনার বদদোয়া মুবারক উনার কারণে আছ্হাবুল ফীল অর্থাৎ হস্তি বাহিনী অর্থাৎ আবরাহা ও তার দলবল খোদায়ী গযবে পরে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়, ধ্বংস হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ! তাই উক্ত তারিখ উনাকে ‘ইয়াওমুল ফীল বা হস্তি বাহিনীর ধ্বংসের দিবস’ হিসেবে নামকরণ মুবারক করা হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র তাফসীর শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন, আবিসিনিয়ার শাসকের অনুমতিক্রমে তার প্রতিনিধি হিসেবে ‘আবরাহা’ নামে এক ব্যক্তি ইয়েমেনের শাসনকর্তা হিসেবে নিযুক্ত হয়। ‘আবরাহা’ লক্ষ্য করলো, পবিত্র হজ্জ উনার সময় লক্ষ লক্ষ লোক প্রচুর মাল-সম্পদ নিয়ে মহাসম্মানিত মক্কা শরীফ হজ্জ করতে যায়, তা দেখে সে ঈর্ষান্বিত হয় এবং চিন্তা করে, ইয়েমেনে সানা শহরে একটা আকর্ষণীয় গির্জা তৈরী করে মানুষদেরকে হজ্জ করার জন্য আহবান করবে। তার ডাকে লোকজন যদি সাড়া দিয়ে হজ্জ করতে আসে, তাহলে সমস্ত পশুপাল ও মাল-সম্পদ দ্বারা সে ফায়দা লাভ করতে পারবে। এ খেয়ালে সে ইয়েমেনের সানা শহরে দামী পাথর দিয়ে একটা গির্জা তৈরি করে। সে গির্জাকে ‘খলীছা’ নামে নামকরণ করে। গির্জার দেয়ালগুলি স্বর্ণ, মণি-মুক্তা হীরা-জহরত দিয়ে প্রলেপ দেয় এবং নানা রকম মূর্তি, প্রতিমা স্থাপন করে। অতঃপর সে তার দেশ ও আশেপাশের এলাকায় ঘোষণা করে দেয়, যাতে সকলে মহাসম্মানিত মক্কা শরীফ না গিয়ে তার এ ‘খলীছা’ গির্জায় হজ্জ করতে আসে। এতে আরববাসী বিশেষ করে মক্কা শরীফবাসী ও উনার অধিবাসী কুরাঈশগণ অসন্তুষ্ট হন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এক বর্ণনায় রয়েছে, কেনানা গোত্রের এক ব্যক্তি সেখানে চাকুরি নেয়। অতঃপর সে সুযোগ বুঝে এক রাত্রিতে গির্জায় প্রবেশ করে সেখানে ইস্তিঞ্জা করে অপবিত্র করে সেখান থেকে চলে যায়। অপর এক বর্ণনায় রয়েছে, এক ব্যবসায়ী কাফেলা সেখানে রাত্রি যাপন করে। তারা আলো এবং খাবার পাক করার জন্য আগুন জ্বালায়, সে আগুনে হঠাৎ গির্জার একটা অংশ পুড়ে যায়। আবরাহার কিছু লোক যারা সেখানে পূজা করতো তারা সে স্থান ত্যাগ করে চলে যায়। এটা শুনে আবরাহা শপথ করে, মহাসম্মানিত কা’বা শরীফ সে ধ্বংস করে দিবে। নাঊযুবিল্লাহ! তখন সে অনেক সৈন্য-সামন্ত ও পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হাতি মাহমুদসহ ১৩টি হাতি নিয়ে মহাসম্মানিত মক্কা শরীফ উনার দিকে রওয়ানা হয়। আবরাহা চেয়েছিল, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ৮টা হাতি দিয়ে মহাসম্মানিত কা’বা শরীফ উনার চারটা ভিত উনাদের সাথে লোহার শিকল দিয়ে বেঁধে সজোরে টান দিয়ে মহাসম্মানিত কা’বা শরীফ উনাকে সহজেই ভূপতিত করবে। নাঊযুবিল্লাহ! সে মক্কা শরীফ পৌঁছে সেখানে পবিত্র মক্কাবাসী উনাদের উটসহ অনেক পশু তারা লুটপাট করে। তার মধ্যে সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুইশত উটও ছিল। এ সংবাদ শুনে সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আবরাহার সাথে দেখা করেন এবং উনার দুইশত উট ফেরত চান। আবরাহা সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রোব মুবারকের কারণে উটগুলো ফেরত দিয়ে দিলো।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, অতঃপর সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কিছু লোকজনসহ মহাসম্মানিত কা’বা শরীফ উনার কাছে গিয়ে উনার গিলাফ ধরে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট রোনাজারি করে দুয়া করলেন এবং বললেন, ‘আয় আল্লাহ পাক! আপনি এ ঘরের মালিক ও হিফাযতকারী। আমি এ ঘরের দেখাশুনার দায়িত্বে ছিলাম তা যথাযথ পালন করার চেষ্টা করেছি। এখন আবরাহা এসেছে মহাসম্মানিত কা’বা শরীফ উনার ক্ষতি করার জন্য। সে যে পরিমাণ সৈন্য-সামন্ত ও অস্ত্রপাতি নিয়ে এসেছে তাকে বাধা দেয়ার মত আমাদের ক্ষমতা নেই। কাজেই, আপনার ঘর মুবারক আপনার হিফাযতে দিয়ে আমরা নিরাপদ দূরত্বে আশ্রয়ে চলে যাচ্ছি। ’
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পরের দিন আবরাহা তার সমস্ত বাহিনী নিয়ে মহাসম্মানিত কা’বা শরীফ উনার ক্ষতি করার জন্য অগ্রসর হলো। কিন্তু হাতিগুলো একটাও সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছিলো না। কিছুক্ষণের মধ্যে দেখা গেলো, কিছু ক্ষুদ্র আকৃতির পাখি যা আকারে কবুতরের চেয়ে ছোট। কতগুলি সাদা বর্ণের, কতগুলি কালো বর্ণের, কতগুলি নীল বর্ণের। সমুদ্রের দিক থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে আসতে লাগলো। তাদের মাথা ছিলো হিংস্র জন্তুর মত, ঠোট ছিলো হাতির শুঁড়ের মত আর নখগুলি ছিলো কুকুরের মত। প্রত্যেকটি পাখি তিনটি কঙ্করময় প্রস্তর বহন করে এনেছিলো। একটি ঠোঁটে, দু’টি পায়ে। আবরাহা ও তার বাহিনীর উপরে এসে সে কঙ্করগুলি নিক্ষেপ করতে লাগলো। এর ফলে তৎক্ষনাৎ কিছু ধ্বংস হয়ে গেলো। কিছু আহত অবস্থায় পলায়ন করার পথে ধ্বংস হলো। কঙ্করগুলি উপর দিক থেকে পড়ে নিচ দিয়ে বের হয়ে মাটিতে অদৃশ্য হয়ে যেত। যার কারণে আবরাহার সৈন্য বাহিনী, হস্তিবাহিনী ভক্ষিত তৃণের ন্যায় হয়ে গেলো। কুরাঈশগণ দূর থেকে এ ঘটনা স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করলেন। আর কঙ্করগুলি ছিলো ডাল অপেক্ষা বড় ও ছোলা বুট থেকে ছোট। আবরাহা ইয়েমেন পর্যন্ত পৌঁছলো। এবং তার উপর দিয়ে পাখিগুলি উড়তে থাকলো। সেখানে পৌঁছার পরে পাখির কঙ্কর নিক্ষেপের কারণে সেও ভক্ষিত তৃণের ন্যায় হয়ে গেলো। আর নাক কাটা যালিম আবরাহার মন্ত্রী ইয়াকছুম পালিয়ে আবিসিনিয়ায় রাজার কাছে এ সংবাদ পৌঁছায়। তার উপর দিয়েও একটি পাখি উড়ছিলো। সে সংবাদ পৌঁছানোর পর পাখিটি কঙ্কর নিক্ষেপ করায় সেও ভক্ষিত তৃণের ন্যায় হয়ে যায়। যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এ বিষয়কে কেন্দ্র করেই ‘পবিত্র সূরা ফীল শরীফ’ নাযিল করেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব কর্তব্য হচ্ছে- উক্ত বিশেষ দিবসে মাহফিল করে বিষয়টি আলোচনা করে ইবরত নছীহত হাছিল করা। আর বেশী বেশী করে কাফির মুশরিক, বেদ্বীন-বদ্বদ্বীনদের প্রতি বদদোয়া করা। আর সরকারের জন্য দায়িত্ব কর্তব্য হচ্ছে- উক্ত বিশেষ দিবসে মাহফিলের আয়োজন করা ও বিষয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত পিতা হযরত সাইয়্যিদ আবূ ছালেহ মূসা জঙ্গী দোস্ত রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হালাল রিযিককে গুরুত্ব দেয়া ও হালাল খাদ্য খাওয়ার কারণেই মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার ঘরে গাউছুল আ’যম সাইয়্যিদুল আউলিয়া হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মতো ওলীআল্লাহ উনাকে পাঠিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং নিজেই দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করেন। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি বান্দা-বান্দীদেরকেও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার নির্দেশ মুবারক প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ!
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র ২৮শে রবীউছ ছানী শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত আখূ রসূলিল্লাহ মিনার রদ্বায়াহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা খাছ সুন্নত মুবারক ও জিহাদ স্বরূপ। বর্তমান সময়ে ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদীবাদী সন্ত্রাসী পরগাছা ইসরাইল ফিলিস্তিনের মুসলমানদের উপর চরম যুলুম, নির্যাতন করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! তাই সারা বিশ্বের মুসলমানদের জন্য ফরয হচ্ছে- ঐক্যবদ্ধ হয়ে মজলুম ফিলিস্তিনিদের সাহায্যার্থে সর্বাত্মকভাবে এগিয়ে আসা। আর প্রত্যেক মুসলমান ও মুসলমান দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- সন্ত্রাসী ইসরাইলসহ সমস্ত বিধর্মীদের সর্বপ্রকার পণ্য ক্রয়-বিক্রয় থেকে বিরত থাকা।
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বাংলাদেশে পবিত্র জুমাদাল ঊলা শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- আগামী ২৯শে রবীউছ ছানী শরীফ ১৪৪৬ হিজরী, ৫ই সাদিস ১৩৯২ শামসী, ২রা নভেম্বর ২০২৪ খৃঃ. ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) দিবাগত সন্ধ্যায়। প্রতি আরবী মাসের বিশেষ বিশেষ দিনসমূহ সম্পর্কে জানার জন্য বর্ষপঞ্জিকার ব্যবহার অতীব গুরুত্বপূর্ণ।
২৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ” (সোমবার) মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবস উনার নামকরণ করা হয়েছে- ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ’
২৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র ২৩শে রবীউছ ছানী শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আত তাসিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বরকতময় নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের ছহীহ আক্বীদা হলো- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক হিসেবেই সৃষ্টি হয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
২৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সরাসরি উম্মতের মহাপবিত্র ছলাত শরীফ ও মহাপবিত্র সালাম শরীফ পাঠ শুনেন এবং পাঠকারীদেরকে দেখেন এবং চিনেন। সুবহানাল্লাহ!
২৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- মুসলমান দাবীদার যারা মুশরিকদের পূজামন্ডপ ও মূর্তি পাহারা দিয়েছে, তা পরিদর্শন করেছে, গীতা বা মন্ত্র পাঠ করেছে, সেখানে তথাকথিত ইসলামী গজল পরিবেশন করেছে, প্রসাদ খেয়েছে ও পূজায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সাহায্য-সহায়তা করেছে- তারা সবাই কুফরী ও শিরকী করার কারণে ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে মুরতাদ হয়ে গেছে। নাউযুবিল্লাহ!
২৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল বরকতময় ১৯শে রবীউছ ছানী শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুন নিসা, আত্বওয়ালু ইয়াদান, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদাতুনা হযরত নিবরাসাতুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)