আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম যিনি হাবীবী নূরী নকশাস্বরূপ
, ০৯ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০১ হাদি ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০১ এপ্রিল, ২০২৩ খ্রি:, ১৮ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা অনেকগুলো দিবস ও রাতকে বরকতময় ও ফযীলতপূর্ণ হিসেবে নির্ধারণ করেছেন। মর্যাদাপ্রাপ্ত রাতসমূহে লাইলাতুল ক্বদর অন্যতম। এ মহাপবিত্রতম রাতকে কেন্দ্র করে একখানা মহাপবিত্রতম সূরা শরীফ নাযিল হয়েছে। কিন্তু মহাপবিত্রতম রাত উনার সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষিত হয়নি। ইমামে আ’যম হযরত আবু হানীফাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি পরবর্তীতে ক্বিয়াসের মাধ্যমে তা নির্ধারণ করেন।
হিজরী পঞ্চদশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকের কোনো এক বছর। মহাপবিত্রতম রমাদ্বান শরীফ উনার অষ্টম দিন অতিবাহিত হলো। অতিবাহিত হলো দুঃখ-দুর্দশার সব বিমর্ষ মুহূর্ত। নবম চাঁদনী রাত নিয়ে এলো লাইলাতু ইছনাইনিল আযীম। লালীমা কেটে ইশার ওয়াক্ত শুরু। সর্বত্র ছলাতুত্ তারাবীহ নাকি অন্য কোনো আয়োজনের প্রস্তুতি। আযীমুশ শান রাজারবাগ দরবার শরীফে সালিক-সালিকাদের কিংকর্তব্যবিমূঢ়তা। এত আয়োজন কেন? এত প্রাণ চঞ্চলতাই বা কেন? কিন্তু সব প্রশ্নেরই জওয়াব এক সময পাওয়া গেল।
মহাপবিত্রতম লাইলাতুল ক্বদর যে ক্বিয়াসে চিহ্নিত হয়েছে, ৯-এর সে ধারা আবারো চিত্রিত হলো। হিজরী নবম মাসের নবম রজনীর রাত ৯টা। বাতেনী এমন সব ঘটনা ঘটে গেল যা অন্তর চক্ষুওয়ালাগণ কেবল পর্যবেক্ষণ করতে সক্ষম হলেন। জাহেরী ঘটনাও কম নয়। হঠাৎ বিশ্বকবি আল্লামা মুফাজ্জলুর রহমান সাহেব উনার কলম নড়ে চড়ে উঠলো। ঘড়ির কাঁটা সোয়া ৯টায় এখনো আসেনি। ক্বাছীদা পাঠকের ঠোঁট সঞ্চালিত হলো। উচ্চারিত হচ্ছে আহলান-সাহলান সম্বলিত মনমুগ্ধকর এক ক্বাছীদা শরীফ। কি ব্যাপার? কি হলো? আরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আখাছছুল খাছ আওলাদ, মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার লখতে জিগার এবং হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার কুররাতু আইন হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এই ধরা ধামে তাশরীফ মুবারক এনেছেন। কিন্তু এখনো তো জাহিরী কোনো ঘোষণা হয়নি। কলম আর ঠোঁট নড়লো কিভাবে? নড়বেই তো! তিনি তো ওলীয়ে মাদারযাদ। মহাসম্মানিত আওলাদুর রসূল। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়াতে তাশরীফ মুবারক গ্রহণকালে যে সমস্ত মুবারক ঘটনার উদ্রেক হয়েছিল, আজ তো তারই পুনরাবৃত্তি হচ্ছে।
হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের সম্বলিত কণ্ঠে যখন ক্বাছীদা শরীফ পাঠ হচ্ছে, তখন নব মেহমানকে মহাসম্মানিত পিতাজান কোল মুবারকে তুলে নিলেন। কিছু অস্বাভাবিকতা পরিলক্ষিত হলো। কিন্তু এতো অস্বাভাবিকতা নয়। এতো সুলত্বানুল আযকারের বহিঃপ্রকাশ ঘটছে। বিমুগ্ধ ওয়ালিদাইন আলাইহিমাস সালাম বারবার পর্যবেক্ষণ করছেন। লখতে জিগার উনার হুলিয়া মুবারক হতে হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার সুগন্ধি মুবারক পাচ্ছেন। আবার কখনো হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার মুবারক মেছাল পাচ্ছেন। সর্বপোরি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হুবহু নকশা মুবারক উনাকে আপন কোল মুবারকে পেয়ে উনারা সত্যিই সীমাহীন আনন্দিত।
হযরত ইমামাইন আলাইহিমাস সালাম উনাদের নকশা মুবারক কেবল মহাসম্মানিত ওয়ালিদাইন আলাইহিমাস সালাম উনাদের দৃষ্টি মুবারকেই নয়। জাহিরী-বাতিনী সকলের নজরে একই বিষয়। যারা খুব কাছ হতে হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনাকে দেখার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন, তাদের নিকট বিষয়টি দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট।
মূলত, খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি হাবীবী নববী ক্বায়িম-মাক্বাম। মাদানী নববী হাবীবী যাবতীয় ছিফত মুবারক উনার মাঝে দায়িমীভাবেই প্রতিফলিত হচ্ছে। উনার জামালিয়ত মুবারক দেখে ইমামুছ ছানী হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম উনার স্মরণ মুবারক হয়। উনার জালালিয়ত মুবারক হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার স্মৃতি মুবারক তুলে ধরে। হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার খিদমত মুবারকে ব্যাপক আঞ্জাম সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনাকে স্মরণ করিয়ে দেয়। উনার মুবারক পরামর্শ, গাম্ভীর্যতা এবং অবিচলতা সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহস সালাম উনার অনুকরণে উনাকে আশিদ্দাউ আলাল কুফফার শান মুবারক জাহির করে। উনার লজ্জাশীলতা সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার লজ্জাশীলতাকে চিত্রিত করে। সর্বপোরি জাহিরী-বাতিনী, ইলমে ফিক্বহ, ইলমে তাসাউফসহ সর্বপ্রকার ইলমে উনার ব্যাপকতা সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার নায়িব হিসেবে উনাকে অভিষিক্ত করে। আর এ বিষয়টি ইতোমধ্যে অনেক লোক বিভিন্নভাবে উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছেন। যেমনটি স্বপ্নে দেখানো হয়েছে বিশেষ এক ব্যক্তিত্বকে।
আপন বিছানায় তন্দ্রাচ্ছন্ন মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা উনার সম্মানিত মুহতামিম আল্লামা মুহম্মদ আলমগীর হুসাইন ছাহেব। হঠাৎ কর্ণ কুহরে ধ্বনিত হলো গম্ভীর এক নিদা। নিজকে আবিষ্কার করলেন কারবালার সেই প্রান্তরে। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদ অবস্থায় দেখতে পেলেন। জিজ্ঞাসা করা হলো, কে আপনাকে শহীদ করেছে? তিনি বললেন কাফির ও মুনাফিকরা। নির্ধারিত এক দিকে ইশারা মুবারক করে বললেন, তারা ঐ দিকে পালিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনাকে খোলা তরবারী মুবারক হাতে শত্রুদের পশ্চাৎধাবন করতে দেখা গেল। দর্শক কিংকর্তব্যবিমূঢ়। শোকে আচ্ছন্ন হয়ে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন। হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে শোকে মুহ্যমান দেখা যাচ্ছে। দেখা যাচ্ছে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত একজন আওলাদ উনাকে। উনার দুনিয়াবী হায়াত মুবারক অতি অল্প। উনাকে দেখা মাত্র স্নেহ মমতায় অন্তর বিগলিত হয়ে গেল। কিন্তু শত্রুদেরকে তো ধরতে হবে। দ্রুত পায়ে ছুটে গেলেন নির্দিষ্ট দিকে। কিছু দূর এগুতে না এগুতেই একটি নদী বাধাস্বরূপ দাঁড়ালো। কিন্তু হাবীবী ইশকে বিদগ্ধ অন্তর কোনো বাধা মানে না। সর্বশক্তি দিয়ে নদী পার হয়ে গেলেন। চললেন বহুদূর। ততক্ষণে শত্রু ধরা ছোঁয়ার বাহিরে চলে গেছে। তাহলে এখন হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের খিদমত মুবারকের আঞ্জাম দিতে ফিরে যেতে হবে। দর্শক আবারো কারবালার ময়দানে ফিরে আসলেন। এখানে এখন অন্য দৃশ্য। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু আবীহা আলাইহাস সালাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদকারীদের বিরুদ্ধে বদদোয়া করছেন। উনার মুনাজাত মুবারক শেষ হতে না হতেই ভেসে উঠলো গুরু গম্ভীর এক ঘোষণা।
মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার পক্ষ হতে বলা হচ্ছে, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদকারীদের উপযুক্ত শাস্তি দেয়া হয়েছে, হচ্ছে এবং অনন্তকালব্যাপী শাস্তি চলতেই থাকবে। এখন হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে যথাযথ তা’যীম-তাকরীম করতে। উনাদের খিদমত মুবারকের আঞ্জাম দিতে হবে। উনাদের খিদমতে সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বিভিন্ন জনের মাঝে দায়িত্ব বণ্টন করে দিচ্ছেন। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার পূর্বোল্লিখিত অল্প বয়স্ক আওলাদ উনার খিদমত মুবারক উনার আঞ্জামে দায়িত্ব পেয়েছেন খোদ স্বপ্ন দ্রষ্টা। অন্যান্য খিদমতের পাশাপাশি তিনি ইলমী খিদমত মুবারক করছেন। আর সেই খিদমত মুবারকের দরুণ খাদিমকে জাহিরী-বাতিনী নিয়ামত সম্ভারে পরিণত করা হচ্ছে। এদিকে সেই আওলাদ আলাইহিস সালাম ক্রমান্বয়ে উনার হাক্বীক্বী ছুরত মুবারক জাহির করছেন।
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার আওলাদ হিসেবে যাঁর খিদমত মুবারক করা হচ্ছে, যাঁর সম্মানার্থে নিয়ামত লাভ হচ্ছে, তিনি অন্য কেউ নন। হঠাৎ দেখা গেল তিনি স্বয়ং সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ!
এখানেই কিন্তু শেষ নয়। হাবীবী নববী ক্বায়িম-মাক্বাম হওয়ার নেপথ্যে-আরো সুস্পষ্ট নিদর্শন রয়েছে। আমেরিকা প্রবাসী ছুফী ডা. মুহম্মদ রাশেদুল আবেদীন ছাহেব। দীর্ঘদিন যাবৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দীদার মুবারকের প্রত্যাশা অন্তরে লালন করছেন। এক রাত্রে দীর্ঘদিনের লালিত প্রত্যাশা বাস্তবায়িত হলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামক উনার দীদার মুবারক ও ছোহবত মুবারক লাভ হলো। তবে একটু ভিন্ন কায়দায়। তিনি কিশোর বয়স মুবারক উনার ছুরত মুবারক জাহির করলেন। দর্শকের অন্তরে সেই দৃশ্য মুবারক গেথে রইলো। সময় অতিবাহিত হচ্ছে। ফিরে আসলেন মাতৃভূমিতে। আসলেন আযীমুশ শান দরবার শরীফে। সময়ের আবর্তনে একদিন সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার দীদার মুবারক লাভের সৌভাগ্য হলো। মাত্র একনজর দীদার গ্রহণ করলেন। সাথে সাথে ভেসে উঠলো সেই মুবারক স্বপ্নের স্মৃতি। সেই দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যেরূপ দেখা গিয়েছিল, আজ তারই কেবল পুনরাবৃত্তি ঘটছে। অন্তর সন্দিহান হয়ে উঠলো। স্বপ্ন দেখছি না তো। না, স্বপ্ন নয়। বাস্তবেই তো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওযা সাল্লাম উনার নকশা মুবারক দেখতে পাচ্ছি। সুবহানাল্লাহ!
তাই তো আমরা আবারো বলছি সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি হাবীবী নববী ক্বায়িম-মাক্বাম। জামিউন নিয়ামত উনার খিদমত মুবারকে করা হয়েছে অর্পণ। রফে’ দারাজাত শান মুবারকে কাটে উনার সারাক্ষণ। আর এ জন্যই মাখলুকাত উনার ক্বদমক মুবারকে চায় রহম, করম, নাজাত এবং নাফরমানীর মার্জন।
-ইমাদুদ্দীন আহমদ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলার সময় নূর মুবারক বিচ্ছুরিত হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক থেকে নূর মুবারক সৃষ্টি হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক উনার নূরের আলোতে পুরো পবিত্র হুজরা শরীফ আলোকিত হওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৫)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত যায়িদ বিন হারেছাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বেমেছাল মুহব্বত মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৪)
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার গুরুত্ব এবং আবশ্যকতা
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৩)
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)