সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াদা মুবারক গ্রহণ:
খ্বাালিক্ব¡ মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاِذْ اَخَذَ اللهُ مِيْثَاقَ النَّبِـيّٖنَ لَمَاۤ اٰتَيْتُكُمْ مِّنْ كِتٰبٍ وَّحِكْمَةٍ ثُـمَّ جَآءَكُمْ رَسُوْلٌ مُّصَدِّقٌ لِّـمَا مَعَكُمْ لَتُؤْمِنُنَّ بِهٖ وَلَتَنْصُرُنَّهٗ قَالَ ءَاَقْرَرْتُـمْ وَاَخَذْتُـمْ عَلـٰى ذٰلِكُمْ اِصْرِىْ قَالُوْاۤ اَقْرَرْنَا قَالَ فَاشْهَدُوْا وَاَنَا مَعَكُمْ مِّنَ الشّٰهِدِيْنَ. فَمَنْ تَوَلّٰـى بَعْدَ ذٰلِكَ فَاُولٰٓـئِكَ هُمُ الْفٰسِقُوْنَ
অর্থ: “আর যখন মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের থেকে মহাসম্মানিত ও মহ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক করেন- “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষ্যদাতা, সু-সংবাদদাতা ও ভয়প্রদর্শনকারীরূপে। অতএব, তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ঈমান আনো এবং উনার খিদমত মুবারক করো, তাযীম-তা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَتَحْسَبُهُمْ أَيْقَاظًا وَّهُمْ رُقُوْدٌ وَّنُقَلِّبُهُمْ ذَاتَ الْيَمِيْنِ وَذَاتَ الشِّمَالِ وَكَلْبُهُمْ بَاسِطٌ ذِرَاعَيْهِ بِالْوَصِيْدِ لَوِ اطَّلَعْتَ عَلَيْهِمْ لَوَلَّيْتَ مِنْهُمْ فِرَارًا وَّلَمُلِئْتَ مِنْهُمْ رُعْبًا.
অর্থ: “(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মতদেরকে বলে দিন,) তোমরা মনে করবে তারা জাগ্রত, অথচ তারা নিদ্রিত। আমি তাদেরকে পার্শ্ব পরিবর্তন করাই ডান দিকে ও বাম দিকে। তাদের কুকুরটি সামনের পা দুটি গুহাদ্বারে প্রসারিত করে রয়েছে। যদি তোমরা উঁকি দিয়ে তাদেরকে দেখতে, তবে পেছনে ফিরে পলায়ন করতে এবং তাদের ভয়ে আতঙ্কগ্ বাকি অংশ পড়ুন...
‘সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলাম নাশ্রহ্ শরীফ উনার ৪নং সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ’ উনার ব্যাখ্যায় বিভিন্ন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার কিতাব মুবারক, সম্মানিত তাফসীরগ্রন্থ, সম্মানিত সীরাতগ্রন্থ ও অন্যান্য কিতাবে ছহীহ সনদে বর্ণিত রয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ سَعِيْدِ ۣ الْـخُدْرِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ اَتَانِـىْ حَضْرَتْ جِبْرِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَقَالَ اِنَّ رَبِّـىْ وَرَبَّكَ يَقُوْلُ لَكَ كَيْفَ رَفَعْتُ ذِكْرَكَ قَالَ اَللهُ اَعْلَمُ قَالَ اِذَا ذُكِرْتُ ذُكِرْتَ مَعِىْ
অর্থ: “হযরত আবূ সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু ত বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
যিনি খ্বাালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি অন্যত্র ইরশাদ মুবারক করেন-
وَالَّذِيْنَ يُؤْذُوْنَ رَسُوْلَ اللهِ لَـهُمْ عَذَابٌ اَلِيْمٌ
অর্থ: “আর যারা মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কষ্ট দেয়, তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা তাওবা শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৬১)
এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার তাফসীরে কাট্টা কাফির আবূ রফেকে হত্যা করার ঘটনাটি দলীল হিসেবে উল্লেখ করা হয়। হিজা বাকি অংশ পড়ুন...
সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালিমা শরীফ পাঠ:
হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গায্যালী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি স্বীয় কিতাব ‘দাক্বাইকুল আখবার’ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন,
خَلَقَ اللهُ نُوْرَ الْاَنْۢبِيَاءِ مِنْ نُّوْرِ سَيِّدِنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثُمَّ نَظَرَ اِلٰى ذٰلِكَ النُّوْرِ فَخَلَقَ اَرْوَاحَهُمْ فَقَالُوْا لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
২৮ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অশ্রু মুবারক نُوْرُ الْـمَحَبَّةِ مُبَارَكٌ নূরুল মুহব্বত মুবারক
২৯ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র চুল মুবারক نُوْرُ الْفَتْحِ مُبَارَكٌ নূরুল ফাত্হ মুবারক
৩০ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দাড়ি মুবারক نُوْرُ النِّعْمَةِ مُبَارَكٌ নূরুন নি‘য়ামত মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
রঈসুল মুহাদ্দিছীন, হযরত শায়েখ আব্দুল হক মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
وحیات حضرت انبیاء کرام عیلھم السلام متفق علیہ است ہیچ کسر اور خلافے نیست حیات جسمانی و دنیا حقیقی نہ حیات معنوی روحانی. انبیاء کرام علیہم السلام کبھی معزول نہیں ہو تے، اللہ تعالی جو مراتب درجات رسالت انہیں عطافرما ئے ہیں وہ ان سے کبھی نہیں چینتا، رسالت موت کے بعد بھی قائم وجاری رہتی ہے، ہم تو یہانتک کہی گے کہ انبیاء کرام کو موت ںہیں آتی زندہ جاوید اور باقی ہیں.
অর্থ: হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনারা হায়াত মুবারকে (জীবিত) থাকার উপর সবাই একমত, এতে কারো দ্বিমত নেই। উনাদের এ হায়াতে জিসমানী পার্থিব এবং যথার্থ, আধ্যাত্মিক এবং গোপনীয় নয়। হযরত আম্বিয়ায়ে কিরা বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
যিনি খ্বাালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّ الَّذِيْنَ يُؤْذُوْنَ اللهَ وَرَسُوْلَهٗ لَعَنَهُمُ اللهُ فِـى الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ وَاَعَدَّ لَـهُمْ عَذَابًا مُّهِيْنًا
অর্থ: “নিশ্চয়ই যারা মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে কষ্ট দেয়, তাদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত দুনিয়া ও আখিরাতে এবং মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের জন্য লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
উনার সম্মানার্থে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার জন্য, উনারই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক থেকে নেয়া এক কাতরা নূর মুবারক থেকেই সমস্ত কায়িনাত সৃষ্টি:
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার জন্য, উনারই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক থেকে নেয়া এক কাতরা সম্মানিত নূর মুবারক দিয়ে মহাসম্মানিত হযরত নবী-রসূল আল বাকি অংশ পড়ুন...
২৫ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র থুথু মুবারক نُوْرُ الْبَركَةِ مُبَارَكٌ নূরুল বারাকাত মুবারক
২৬ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফুঁ মুবারক نُوْرُ الصَّحَّةِ مُبَارَكٌ নূরুছ ছহ্হাহ্ মুবারক
২৭ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রক্ত মুবারক نُوْرُ النَّجَاةِ مُبَارَكٌ নূরুন নাজাত মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
আবূ আমির আল ফাসিক্ব ছিলো মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার ‘আউস’ গোত্রের সাবেক নেতা এবং খাযরাজ গোত্রেও তার প্রভাব ছিলো। এক বর্ণনা মতে, সে ছিলো মুনাফিক্ব সর্দার উবাই ইবনে সুলুলের মামা। সে হুনাইনের জিহাদ মুবারক শেষে সব দিক থেকে ব্যর্থ ও নিরাশ হয়ে ৮ম হিজরী শরীফ উনার শেষ দিকে শাম (সিরিয়া) অভিমুখে পাড়ি জমায়। সেখানে গিয়ে সে ‘নাছারা’ হয়ে যায় এবং রোমের শাসককে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ আক্রমণের জন্য প্ররোচনা দিতে থাকে। এই উদ্দেশ্যে সে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফে অবস্থানরত মুনাফিক্বদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগায বাকি অংশ পড়ুন...












