মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَوْلَاكَ مَا خَلَقْتُ الْـجَنَّةَ
অর্থ: “আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাহবূব হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনাকে সৃষ্টি মুবারক না করলে, সম্মানিত জান্নাত মুবারক সৃষ্টি করতাম না। ” সুবহানাল্লাহ! (দায়লামী, কানযুল উম্মাল)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
لَوْلَاكَ مَا خَلَقْتُ الْـنَّارَ
অর্থ: “আমার মহসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাহবূব হাবীব, নূরে বাকি অংশ পড়ুন...
‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মাঝে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক গ্রহণ:
মহান আল্লাহ পাক তিনি যখন প্রথম মানব, প্রথম নবী ও রসূল আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করে উনার ভিতরে রূহ মুবারক ফুঁকে দেন, তখন রূহ মুবারক ভিতরে প্রবেশ করে সাথে সাথেই বের হয়ে আসেন। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি উক্ত রূহ মুবারক উনাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনি কেন বের হয়ে আসলেন? রূহ মুবারক জাওয়াব দিলেন, আয় বারে এলাহ বাকি অংশ পড়ুন...
৪০ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র না’লাইন শরীফ نُوْرُ الْفَخْرِ مُبَارَكٌ নূরুল ফখ্র মুবারক
৪১ স্পর্শকৃত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ধুলা-বালি মুবারক نُوْرُ الشَّرَافَةِ مُبَارَكٌ নূরুশ শরাফাত মুবারক
৪২ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছোট ইস্তিঞ্জা মুবারক نُوْرُ الشِّفَاءِ مُبَارَكٌ নূরুশ শিফা’ মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِـمِثْلِ مَا اٰمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا.
অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ সম্মানিত ঈমান মুবারক এনেছেন তদ্রƒপ যদি তোমরা সম্মানিত ঈমান মুবারক গ্রহণ করতে পারো তাহলে তোমরা হিদায়েত মুবারক লাভ করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ : আয়াত শরীফ ১৩৭)
এ লিখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের বে বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধু খ্বাালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এ ব্যতিত সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের অধিকারী হচ্ছেন তিনি। সুবহানাল্লাহ! তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাহবূব হাবীব। তিনিই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি মুবারক। মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক উনার মাহব বাকি অংশ পড়ুন...
আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সৃষ্টির পূর্বে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক হিসেবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ اِمَامِ الْاَوَّلِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كُنْتُ نُوْرًا بَيْنَ يَدَىْ رَبِّىْ عَزَّ وَجَلَّ قَبْلَ اَنْ يَّخْلُقَ حَضْرَتْ اٰدَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ بِاَرْبَعَةَ عَشَرَ اٰلٰفِ عَامٍ
অর্থ: “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস স বাকি অংশ পড়ুন...
৩৭ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র গলা মুবারক نُوْرُ النَّزَاهَةِ مُبَارَكٌ নূরুন নাযাহাহ্ মুবারক
৩৮ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কোল মুবারক نُوْرُالْاَزْهَرِ مُبَارَكٌ নূরুল আযহার মুবারক
৩৯ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লিবাস মুবারক نُوْرُ التَّقْوٰى مُبَارَكٌ নূরুত তাক্বওয়া মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
(গত ১৮ ছফর শরীফের পর)
(অতঃপর ইমাম কুরতুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন,) ‘ছহীহ বুখারী শরীফে’ হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত রয়েছে। তিনি বলেন, একদিন আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সম্মানিত মসজিদে নববী শরীফ থেকে বের হচ্ছিলাম। সম্মানিত মসজিদে নববী শরীফ উনার দরজা মুবারক উনার নিকট আমাদের সাথে একজন ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার দেখা হলো। তিনি সুওয়াল করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! কিয়ামত কবে হবে?
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হু বাকি অংশ পড়ুন...
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ نَقْشُ خَاتَـمِ سُلَيْمَانَ بْنِ دَاوٗدَ عَلَيْهِمَا السَّلَامُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হযরত সুলাইমান ইবনে দাঊদ আলাইহিমাস সালাম উনার সম্মানিত আংটি মুবারক-এ নকশা করে লিখা ছিলেন-لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ‘লা ইলাহা ইল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত আরশে আযীম মুবারক-এ ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ লিখা অবলোকন করা এবং একাধারে ১০ হাজার বছর ছলাত মুবারক পাঠ:
‘নুযহাতুল মাজালিস’ নামক কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ حَضْرَتْ جِبْرِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ يَا سَيِّدَنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِنَّ اللهَ تَعَالٰى لَمَّا خَلَقَنِىْ مَكَثْتُ عَشَرَةَ اٰلَافِ سَنَةٍ لَا اَثِيْمُ مَا اِسْمِىْ ثُمَّ نَادَانِىْ يَا حَضْرَتْ جِبْرِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَعَرَفْتُ اِسْمِىْ حَضْرَتْ جِبْرِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَقُلْتُ لَبَّيْكَ اَللّٰهُمَّ لَبَّيْكَ فَقَالَ قَدِّسْنِىْ فَقَدَّسْتُهٗ عَشَرَةَ اٰلَافِ سَنَةٍ ثُمَّ قَالَ مَج বাকি অংশ পড়ুন...












