হে রসূলে মাদানী
হন মাহবূবে সুবহানী
উম্মু রসূলী মণি
আরব নূরের খনি
খোদ আমার আল্লাহজী
আপনার ইশকে আজি
মুহব্বতে বলেন
ছল্লু আলা নাজি
এতো ইশকের কারসাজি
মাশুক আশিকী ধ্বণি
আপনারই নামেতে
সব সৃষ্টি ধরাতে
সব আলোকিত হয়
হাবীবী নূরেতে
মু’মিন ক্বলবেতে
আপনারই নাম শুনি
আপনাকে দেই সালাম
হে হাশেমী ইনাম
আপনি জানায় দিলেন
রিসালতী পয়গাম
নবুওওয়াত শিরোনাম
আখেরী রৌশনী
সেরা কামলিওয়ালা
ও মাদীনাওয়ালা
হে রসূল হে মাওলা
বানান আপনাওয়ালা
এই গরিবের মেলায়
তাকান একটুখানি
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَوْلَاكَ لَمَا خَلَقْتُ الْأَفْلَاكَ
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন যে, “আমি (মহান আল্লাহ পাক) আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি না করলে আসমান-যমীন কিছুই সৃষ্টি করতাম না।”
আরো ইরশাদ মুবারক করেন, আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর বাকি অংশ পড়ুন...
জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো আজকাল একটি সাধারণ বিষয়। মানুষ জন্মদিন পালন করছে, বিয়ের অনুষ্ঠান পালন করছে খুব উৎসাহের সাথে। কারো ছেলে বা মেয়ের জন্মদিনের কেক কাটা তথাকথিত মুসলমানদের জন্য একটা স্বাভাবিক ঘটনা হয়ে গেছে। এসব জন্মদিন পালন, বিয়ের অনুষ্ঠান পালন নিয়ে কেউ কোন ফতওয়া দেয় না কিন্তু পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ এলেই ওহাবী খারেজীরা নানান ফতওয়া দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। কিন্তু সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ (শ্রেষ্ঠ দিনসমূহের মধ্যে যে দিন শ্রেষ্ঠতম) পালন আসলে সকল মুসলমানদের জন্য ফরযের উপর ফরয।
মহাসম্মানিত বাকি অংশ পড়ুন...
এখন চিন্তা-ফিকিরের বিষয় যে, পর্দার কতটুকু তাছির বা ক্রিয়া রয়েছে। সেটাই মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন-
اِذَا فَاتَكَ الْحَيَاءُ فَافْعَلْ مَا شِئْتَ
‘যখন তোমার পর্দা সরে যাবে অর্থাৎ বেপর্দা হয়ে যাবে, লজ্জা সরে যাবে, লজ্জা থাকবে না, তখন যে কোন কাজ করা সম্ভব। হায়া না থাকলে তার দ্বারা যে কোন কাজ করা সম্ভব। যার হায়া থাকবে তার দ্বারা সব কাজ করা সম্ভব নয়। সে হিসাব-নিকাশ করে কাজ করবে। এজন্য হাদীছ শরীফে এসেছে-
قَالَ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثَلَاثَةٌ لَا يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ أَبَد বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ يَاأَيُّهَا النَّاسُ إِنِّي رَسُولُ اللَّهِ إِلَيْكُمْ جَمِيعًا الَّذِي لَهُ مُلْكُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ يُحْيِي وَيُمِيتُ فَآمِنُوا بِاللَّهِ وَرَسُولِهِ النَّبِيِّ الْأُمِّيِّ الَّذِي يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَكَلِمَاتِهِ وَاتَّبِعُوهُ لَعَلَّكُمْ تَهْتَدُونَ
অর্থ: আপনি বলে দিন, হে মানুষেরা! নিশ্চয়ই আমি তোমাদের সকলের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। উনারই জন্য আসমান যমীনের সমস্ত কর্তৃত্ব। তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই। তিনিই জীবন দান করেন এবং তিনিই মৃত্যু দান করেন। কাজেই তোমরা ঈ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের সুস্পষ্ট বর্ণনা দ্বারা খেলাধুলাকে হারাম ঘোষণা করা হয়েছে। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا خَلَقْنَا السَّمَاءَ وَالْأَرْضَ وَمَا بَيْنَهُمَا لَاعِبِينَ
অর্থ: আমি আসমান ও যমীন এবং এতদুভয়ের মধ্যে যা কিছু আছে তা ক্রীড়াচ্ছলে অর্থাৎ খেলাধুলার উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করিনি। (পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬)
এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিখ্যাত ও বিশুদ্ধ কিতাব ‘মুস্তাদরাক লিল হাকিম শরীফ ’উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সা বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৪৬. প্রসঙ্গ : আযানের সময় অঙ্গুলী চুম্বন করা মুস্তাহাব সুন্নত
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : আযানের সময় নবীজি উনার নাম মুবারক শুনে অঙ্গুলী চুম্বন করে চোখে লাগানো বিদয়াত ও নাজায়িয। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া : মারফূ ছহীহ্ হাদীছ শরীফ দ্বারা প্রমাণিত যে, হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পর সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ হযরত আবূ বকর ছিদ্দীক আলাইহিস সালাম তিনি স্বয়ং নিজে আযানে হাবীবে খোদা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক শুনে অঙ্গুলী চুম্বন করে চোখে লাগিয়েছেন। তাই এটা খাছ সুন্নতে ছাহাবা। মাসিক আ বাকি অংশ পড়ুন...
তখন স্বামী স্ত্রীকে বললো, ‘বেশ, তুমি কিভাবে এটা পরীক্ষা করবে? আমাকে ব্যাপারটা বুঝিয়ে দাও। ’
তখন স্ত্রী বললো, ‘ঠিক আছে, এক কাজ করুন। আপনি একদিন কাজে বাইরে যাবেন না। অর্থাৎ আপনি যে ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকুরী-বাকুরী ইত্যাদি যা কিছু করেন সেটা করতে যাবেন না। ’ ‘না যেয়ে কি করতে হবে?’ সাধারণতঃ মানুষ যারা টিনের ঘর করে থাকে, তারা টিনের ছাউনীর নীচে পাটাতন দিয়ে থাকে বা করে থাকে; যাকে কাঁড়ও বলে। যেখানে মানুষ অনেক মাল সামানাও রেখে থাকে এবং বসার, থাকার ব্যবস্থাও করে থাকে।
স্ত্রী স্বামীকে বললো, ‘আপনি আজকে সকাল বেলা যে সময় ঘর থেকে বের হন, সে সময় ঘর থেক বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস এলেই বক্তাদের আলোচনার বিষয় হওয়া উচিত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান, মান, ফাযায়িল- ফযীলত মুবারক সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়। কিন্তু না, দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফের মুবারক তারিখ নিয়ে কত রকম মতভেদ আছে, কত ইখতিলাফ আছে সে নিয়ে বক্তারা নাতিদীর্ঘ আলোচনা করতে থাকে। অথচ সেটার কোন প্রয়োজনই নেই। উনার মর্যাদা মুবারক যত আলোচনা করা যাবে ততই রহমত মুবারক নাযিল হবে। কিন্তু তারিখের মতভে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রথম সনদ:
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
অত্যন্ত ছোট্ট একটি কথা দ্বারা তিনি খুব-ই জটিল ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ইঙ্গিত দিয়েছেন। এতে উক্ত রাবীর বর্ণিত কোন বর্ণনা দলীল নয় এটা-ই স্পষ্ট হলো। আর পবিত্র কুরআন শরীফ উনার দ্বারা হালালকৃত উত্তম খাদ্য সম্পর্কে এমন একটা বর্ণনা দলীল হিসেবে কীভাবে আসতে পারে? যা জিহালতী বা মূর্খতা ব্যতীত কিছুই নয়।
এছাড়াও উপরোক্ত সনদের রাবী সাইফ ইবনে মিসকীন সম্পর্কে ‘সিয়ারু আলামীন আন নুবালা’ কিতাবের মধ্যে এই হাদীছের টিকায় এসেছে-
إِنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قال ألبانها شفاء وسمنها دواء، ولحمها داء (١)
অর্থ: “নূরে মুজাসস বাকি অংশ পড়ুন...












