১৬৬
যিনি খলিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলে দিচ্ছেন এদের অপরিচ্ছন্ন জাওয়াব, এদের অপরিচ্ছন্ন বক্তব্য যে, আপনারাতো ভুল-ত্রুটি করেছেন। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! এখন যদি আরো বিরোধিতা করেন তাহলে কিন্তু আপনারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! অথচ বলা হচ্ছে, মানুষ আপনাদের সম্পর্কে যা বুঝেছে তা ভুল বুঝেছে। আপনারাতো তাওবা করে এসেছেন, আপনাদের অন্তর মুবারকতো রুজু হয়ে রয়ে গেছেন। আপনারাতো খিদমত মুবারকের আঞ্জাম দিয়ে যাচ্ছেন। এটা তারা ভুল বুঝার কারণে চূ-চেরা কিল ও কাল করে যাচ্ছ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র নামায ভঙ্গের কারণসমূহ
১. নামায উনার মধ্যে স্বেচ্ছায় বা ভুলবশতঃ কিংবা নিদ্রাবস্থায় কোনো কথা বললে।
২. ইচ্ছাপূর্বক সালাম দিলে (ভুলে নয়)।
৩. স্বেচ্ছায় বা ভুলে সালামের জবাব দিলে।
৪. বিনা ওজরে গলা খাকারি দিলে। তবে আওয়াজকে পরিষ্কার করার উদ্দেশ্যে অথবা ইমামের ভুল সংশোধনের উদ্দেশ্যে বা সে নিজে নামায উনার মধ্যে আছে, তা অবগত করানোর উদ্দেশ্যে গলা খাকরালে নামায ফাসিদ হবে না।
৫. নামায উনার মধ্যে যেকোনো কারণে (পীড়িত ব্যক্তির অসহ্যের কারণ ব্যতীত) আহ! উহ! ইস! ইত্যাদি বললে অথবা উচ্চস্বরে কাঁদলে নামায ভঙ্গ হবে। অবশ্য জান্নাত, জাহান্নামের বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ قَالَ سَـمِعْتُ اِمَامَ الْاَوَّلِ سَيِّدَنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَـيْهِ السَّلَامُ يَـقُوْلُ خَرَجَ عَلَـيْـنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَـيْهِ وَسَلَّمَ فَـقَالَ اَللّٰهُمَّ ارْحَمْ خُلَفَائِـىْ قَالَ قُـلْـنَا يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَـيْهِ وَسَلَّمَ وَمَنْ خُلَـفَاؤُكَ قَالَ اَلَّذِيْنَ يَاْتُـوْنَ مِنْ بَـعْدِىْ يَـرْوُوْنَ اَحَادِيْـثِـىْ وَسُنَّتِـىْ وَيُـعَلِّمُوْنَـهَا النَّاسَ
অর্থ: “হযরত ইবনে ‘আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযর বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ قَالَ سَـمِعْتُ اِمَامَ الْاَوَّلِ سَيِّدَنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَـيْهِ السَّلَامُ يَـقُوْلُ خَرَجَ عَلَـيْـنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَـيْهِ وَسَلَّمَ فَـقَالَ اَللّٰهُمَّ ارْحَمْ خُلَفَائِـىْ قَالَ قُـلْـنَا يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَـيْهِ وَسَلَّمَ وَمَنْ خُلَـفَاؤُكَ قَالَ اَلَّذِيْنَ يَاْتُـوْنَ مِنْ بَـعْدِىْ يَـرْوُوْنَ اَحَادِيْـثِـىْ وَسُنَّتِـىْ وَيُـعَلِّمُوْنَـهَا النَّاسَ
অর্থ: “হযরত ইবনে ‘আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হয বাকি অংশ পড়ুন...
বলা হয়, একেক ফুলের একেক বৈশিষ্ট্য। হযরত খুলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনিও কতিপয় স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য মুবারক উনার অধিকারী। উনার মুবারক শানে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
حَضْرَتْ عُثْمَانُ عَلَيْهِ السَّلَامُ اِكْلِيْلُ الْاِسْلَامِ
অর্থ: ‘সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মালা স্বরূপ।’ (নুজহাতুল মাজালিস)
অর্থাৎ মালা পরিধানের মাধ্যমে যেরূপ মানুষের শরীরের সৌন্দর্ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১০৩
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি, উনার মহাসম্মানিত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি ছলাত না পাঠ করলে নামায কেন, কোন ইবাদত-বন্দেগী, দোয়াও কবুল হয়না। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! সুবহানা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
إِنَّ الدُّعَاءَ مَوْقُوفٌ بَيْنَ السَّمَاءِ وَالأَرْضِ
নিশ্চয়ই দোয়া আসমান ও যমীনের মধ্যে ঝুলন্ত থাকে। দোয়াটা আসমান-যমীনের মাঝে ঝুলন্ত থাকে যতক্ষন পর্যন বাকি অংশ পড়ুন...












