পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُولُ سَمِعْتُ أَبَا طَلْحَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُولُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ لاَ تَدْخُلُ الْمَلاَئِكَةُ بَيْتًا فِيْهِ كَلْبٌ وَّلاَ صُوْرَةُ تَمَاثِيْلَ.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি হযরত আবূ ত্বলহা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে শুনেছি। তিনি বলেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে শুনেছি। তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ওই সমস্ত ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করেন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُولُ سَمِعْتُ أَبَا طَلْحَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُولُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ لاَ تَدْخُلُ الْمَلاَئِكَةُ بَيْتًا فِيْهِ كَلْبٌ وَّلاَ صُوْرَةُ تَمَاثِيْلَ.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি হযরত আবূ ত্বলহা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে শুনেছি। তিনি বলেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে শুনেছি। তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ওই সমস্ত ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করেন বাকি অংশ পড়ুন...
وَمَا مِنْ دَابَّةٍ فِي الْأَرْضِ إِلَّا عَلَى اللهِ رِزْقُهَا
অর্থ: যমীনে যত প্রাণী রয়েছে প্রত্যেকের রিযিকের জিম্মাদার মহান আল্লাহ পাক তিনি। মানুষ খাওয়ায়ে কারো পেট ভরাতে পারবে না। হাজারো খাওয়ার দ্বারা পেট ভরাতে পারবে না।
ঠিক তার বিপরীত হচ্ছে, হযরত নুহ আলাইহিস সালাম উনার ওয়াকেয়া। হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার ওয়াকেয়া ঠিক তার বিপরীত। উনি যখন কিস্তি তৈরী করেছিলেন, কিস্তি প্রায় তৈরী হয়ে গেছে। চারটা তক্তা বাকী রয়ে গেছে, মাত্র চারটি তক্তা। খুলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে চারজন ব্যক্তিত্ব আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, হযরত ছিদ্দীক্ব বাকি অংশ পড়ুন...
“গান-বাজনা” ও “বাদ্য-যন্ত্র” হারাম হওয়া সম্পর্কে অসংখ্য হাদীছ শরীফ বর্ণিত হয়েছে। যেমন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِسْتِمَاعُ الْمَلَاهِى مَعْصِيَةٌ وَالْجُلُوْسُ عَلَيْهَا فِسْقٌ وَالتَّلَذُّذُ بِهَا مِنَ الْكُفْرِ
অর্থ: গান শোনা গুণাহের কাজ, গানের মজলিসে বসা ফাসেকী এবং গানের স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী। (মিরকাতুল মাফাতীহ শরহে মিশকাতুল মাছাবীহ)
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فَلَا وَرَبِّكَ لَا یُؤۡمِنُونَ حَتَّىٰ یُحَكِّمُوكَ فِیمَا شَجَرَ بَیۡنَهُمۡ ثُمَّ لَا یَجِدُوا۟ فِیۤ أَنفُسِهِمۡ حَرَجࣰا مِّمَّا قَضَیۡتَ وَیُسَلِّمُوا۟ تَسۡلِیمࣰا.
অর্থ: আপনার মহান রব তায়ালা উনার কসম! তারা ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমান্দার হতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত তারা নিজেদের সকল বিষয়ে আপনাকে ফায়সালাকারী হিসেবে মেনে না নিবে। অতঃপর আপনার ফায়সালা মুবারক সম্পর্কে তাদের মনে কোন দ্বিধা/ সংশয় থাকে না এবং পরিপূর্ণ আত্মসমর্পণ করে তা মেনে নেয়। (সূরা নিসা শরীফ : আয়াত শরীফ : ৬৫)
বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইয়াফ ইবনে হিমার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- ক্বিয়ামতের দিন কিছু শ্রেণীর লোক জান্নাতে প্রবেশ করবেন। এবং কিছু শ্রেণীর লোক জাহান্নামে প্রবেশ করবে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
তিন শ্রেণীর লোক সম্মানিত জান্নাত উনার মধ্যে প্রবেশ করবেন।
(১) ন্যায় পরায়ন শাসক ও বিচারক যিনি অকাতরে সকলকে দান করেন এবং যাকে সৎ কাজ করার তাওফীক দেয়া হয়েছে।
(২) এমন দয়া বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, বেহেশতের দরজায় লেখা রয়েছে-
اَلدَّيُّوثُ لَا يَدْخُلُ الْجَنَّةَ
অর্থ: দাইয়ূছ অর্থাৎ যে পুরুষ কিংবা মহিলা নিজে পর্দা করে না এবং তার অধিনস্তদেরকে পর্দা করায় না সে বেহেশতে প্রবেশ করবে না। (মুসনাদে আহমদ)
বাকি অংশ পড়ুন...
মূলতঃ রিযিক মহান আল্লাহ পাক তিনি দান করেন, বরকতও মহান আল্লাহ পাক তিনি দিয়ে থাকেন। যেমন বলা হয়ে থাকে, বরকতের ব্যাপারে, হযরত সুলায়মান আলাইহিস সালাম উনার উদাহরণ।
যখন মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাকে সমস্ত জিম্মাদারী দিলেন, উনি খুব খুশী হয়ে শোকরানা জানানোর উদ্দেশ্যে মহান আল্লাহ পাক উনাকে বলেছিলেন, আয় মহান আল্লাহ পাক! আমি শোকরানাস্বরূপ সমস্ত মখলুকাতকে এক বৎসর খাওয়াতে চাই।
মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, না আপনি সেটা পারবেন না।
তাহলে মহান আল্লাহ পাক! ছয় মাস।
“তাও পারবেন না।
এক মাস।
মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, না, তাও পারবেন না।
১৫ দিন।
মহা বাকি অংশ পড়ুন...












