(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
পবিত্র সূরা লাহাব শরীফ উনার
معنى الكلمات الطيبات (পবিত্রতম শব্দাবলী উনাদের অর্থ)
অর্থ আরবী শব্দ অর্থ আরবী শব্দ
দু’হাত يدا ধ্বংস হলো تبت
এবং و আবূ লাহাবের ابى لـهب
কোন কাজে আসবে না ما اغنى সে নিজেও ধ্বংস হলো تب
তার মাল-সম্পদ ماله তার (আল-আওলাদ) عنه
যা কিছু ما এবং و
অচিরেই বা অতিশ্যগ্রই সে প্রবেশ করবে سيصلى সে অর্জন করেছে كسب
বিশিষ্ট ذات আগুনে نارا
এবং و শিখা لـهب
(যে) বহন কারিনী حمالة তার স্ত্রীও امرأته
তার গলায় থাকবে فى جيدها কাঠ বা লাকড়ি الحطب
দ্বারা, থেকে من রশি حبل
খেজুর গাছের ছাল বা বাকলের তৈরী مسد
تحقيقات الكلمات الطيبات (পবিত্রতম শব্দাবলী উনাদ বাকি অংশ পড়ুন...
আপনার ষষ্ঠ নম্বর মাসয়ালাটা কি?
তখন হযরত হাতেম আসেম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন যে, হুযূর! আমি আর একটা পবিত্র আয়াত শরীফ ফিকির করলাম। এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার পরিপূরক তা হলো- মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বলেছেন-
وَمَا مِنْ دَابَّةٍ فِي الْأَرْضِ إِلَّا عَلَى اللهِ رِزْقُهَا
“যমীনে যত প্রাণী রয়েছে, সকলের রিযিকের জিম্মাদার মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেছেন আমি।
সকলের রিযিকের জিম্মাদার আমি। অন্য কেউ তার রিযিকের জিম্মাদর নয়। আমি রিযিক দিয়ে থাকি।
যেমন এই প্রসঙ্গে বলা হয় যে- হযরত সুলায়মান আলাইহিস সালাম, যার অধীনে সারা পৃথিবীর কর্তৃত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَإِذْ قُلْنَا لِلْمَلَائِكَةِ اسْجُدُوا لِآدَمَ فَسَجَدُوا إِلَّا إِبْلِيسَ أَبَى وَاسْتَكْبَرَ وَكَانَ مِنَ الْكَافِرِينَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আর যখন আমি বললাম, হে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম! আপনারা জ্বিন সহ আমার যিনি খলীফা, আবুল বাশার হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সিজদা করুন। সকলেই সিজদা করলো। কিন্তু সে (ইবলীস) অস্বীকার করলো, অহংকার করলো, সে সিজদা করলো না। যার কারণে সে কাফির হয়ে গেল। নাঊযুবিল্লাহ! (সূরা বাক্বারাহ: আয়াত শরীফ ৩৪)
উল্লেখ্য, ইবলীস একটি আদেশ মুবারক অমান্য করার কারণে যদি সবচেয়ে বড় নাফরমান হয়ে যায়, তা বাকি অংশ পড়ুন...
পর্দা পালন করা সম্পর্কে বহু আয়াত শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ ইরশাদ মুবারক হয়েছে। যেমন আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ لِّلْمُؤْمِنِيْنَ يَغُضُّوْا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوْا فُرُوْجَهُمْ ۚ ذٰلِكَ أَزْكٰى لَهُمْ ۗ اِنَّ اللهَ خَبِيْرٌ بِمَا يَصْنَعُوْنَ. وَقُلْ لِّلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوْجَهُنَّ وَلَا يُبْدِيْنَ زِيْنَتَهُنَّ.
অর্থ: (আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি মু’মিন পুরুষদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে অবনত রাখে এবং তাদের ইজ্জত-আবরু হিফাযত করে। এটা তাদের জন্য পবিত্রতার কারণ। নিশ্চয়ই বাকি অংশ পড়ুন...
ঢেলা-কুলুখ ব্যবহার করা এবং পানি দিয়ে ধোয়া উভয়টিই সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ:
বড় ইস্তিন্জা এবং ছোট ইস্তিন্জা করার পর ঢেলা-কুলুখ ব্যবহার করা এবং পানি দিয়ে ধুয়ে পরিস্কার হওয়া উভয়টি সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ্। অর্থাৎ ঢেলা-কুলুখ ব্যবহার করা যেমন সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ্ তেমনিভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে পরিস্কার করাও সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ্। কেননা শরীরের মধ্যে একটা গরম ভাব আছে। বড় ইস্তিন্জা বের হয়ে চামড়ার উপর লাগলে শরীরের গরমে ময়লার (পায়খানার) কিছুটা চামড়ায় শোষণ করে নেয়। ঢেলা-কুলুখে সেই শোষিত ময়লা (পায়খানা) দুর হয় না। তাই ঢেলা-কুলুখ ব্যবহার করার পর পান বাকি অংশ পড়ুন...
তখন মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, হে ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম! আপনি কি জানেন?
مَا لِى وَمَا لِلدُّنْيَا وَمَا أَنَا وَالدُّنْيَا إِلاَّ كَرَاكِبٍ استَظَلَّ تَحْتَ شَجَرَةٍ ثُمَّ رَاحَ وَتَرَكَهَا
“হে ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম! আপনি কি জানেন?”
مَا لِى وَمَا لِلدُّنْيَا
“আমার মধ্যে, দুনিয়ার মধ্যে কি সম্পর্ক?”
وَمَا أَنَا وَالدُّنْيَا إِلاَّ كَرَاكِبٍ استَظَلَّ تَحْتَ شَجَرَةٍ ثُمَّ رَاحَ وَتَرَكَهَا
“আমার মধ্যে, দুনিয়ার মধ্যে এমন সম্পর্ক, যেমন একটা ঘোড় সাওয়ারী তার গাছের ছায়ার বাকি অংশ পড়ুন...
“মুগনী” কিতাবে উল্লেখ আছে- لَهْوَ الْحَدِيْثِ ‘লাহ্ওয়াল হাদীছ’ হচ্ছে- গান-বাজনা, সঙ্গীত। এ আয়াত শরীফ দ্বারা তা হারাম সাব্যস্ত হয়েছে। যে ব্যক্তি এটাকে হালাল জানবে সে কাফের হবে।
وَفِىْ جَامِعِ الْفَتَاوَى اِسْتِمَاعُ الْمَلَاهِى وَالْجُلُوْسُ عَلَيْهَا وَضَرْبُ الْمَزَامِيْرِ وَالرَّقْصُ كُلُّهَا حَرَامٌ وَمُسْتَحِلُّهَا كَاِفرٌ.
অর্থ: জামিউল ফতওয়াতে” উল্লেখ আছে, গান-বাজনা শ্রবন করা, গান-বাজনার মজলিসে বসা, বাদ্য-যন্ত্র বাজানো, নর্তন-কুর্দন করা সবই হারাম। যে ব্যক্তি এগুলোকে হালাল মনে করবে সে ব্যক্তি কাফের।
বাকি অংশ পড়ুন...
গত কয়েকদিন যাবত একটি বিজ্ঞাপনের স্লোগান নিয়ে সর্বত্র আলোচনা হচ্ছে । স্লোগানটি ছিলো, ‘ঘর সামলাই, ব্যবসাও সামলাই’। ফোয়ারা ফেরদৌস নামক কোন এক মহিলা উদ্যোক্তার কথা আলোচনা করতে সম্ভবত এই স্লোগান আনা হয়। যাই হোক, আমি গ্রামীণফোন বা ঐ নারী উদ্যোক্তা নিয়ে কথা বলতে চাই না, আমি শুধু সেøাগানটি নিয়ে আমার অভিমত ব্যক্ত করতে চাই।
ব্যক্তিগতভাবে আমি এ স্লোগানের মধ্যে একটি পজিটিভিটি দেখি যেটা হলো ‘ব্যবসা’। বর্তমান পৃথিবীতে যে তথাকথিত নারীবাদ ও নারীর ক্ষমতায়ন থিউরী চলছে তা বহুজাতিক আগ্রাসী কর্পোরেটদের বানানো। সেসব কর্পোরেটরা নারীকে ব্য বাকি অংশ পড়ুন...












