হাদীছ শরীফে এসেছে, আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন-
لَعَنَ اللهُ النَّاظِرَ وَالْمَنْظُورَ إِلَيْهِ
যে দেখে এবং যে দেখায় উভয়ের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত। ওটা একজন শুধু লা’নতগ্রস্ত হবে তা নয়, যে দেখবে এবং যে দেখাবে উভয়ের প্রতিই লা’নত। এখন যদি এমন কোন অবস্থায় যে কোন মহিলা নিরিবিলি হেঁটে যাচ্ছে, দেখানো তার উদ্দেশ্য নয় কিন্তু কোন পুরুষ যদি তাকে দেখার কোশেশ করে, তাহলে শুধু পুরুষের প্রতিই লা’নত বর্ষিত হবে, ঐ মহিলার উপর হবে না। আবার যদি এমন হয় যে, কোন পুরুষ নিরিবিলি চলে বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا بِطَانَةً مِّن دُونِكُمْ لَا يَأْلُونَكُمْ خَبَالًلا. وَدُّوا مَا عَنِتُّمْ .قَدْ بَدَتِ الْبَغْضَاءُ مِنْ أَفْوَاهِهِمْ .وَمَا تُخْفِي صُدُورُهُمْ أَكْبَرُ .قَدْ بَيَّنَّا لَكُمُ الْآيَاتِ إِن كُنتُمْ تَعْقِلُونَ
অর্থ: হে মু’মিনগণ! তোমরা ঈমানদার ব্যতীত (অন্য ধর্মাবলম্বী) অর্থাৎ কাফিরদেরকে অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে গ্রহণ করবে না। (কেননা) এই কাফির-মুশরিকরা তোমাদের অনিষ্ট করতে (মোটেও) ত্রুটি করে না। তারা (মনে-প্রাণে) এটাই কামনা করে যে, তোমরা (পার্থিব ও ধর্মীয় ব্যাপারে) বিপন্ন হও। (তোমাদের প্রতি শত্রুতায় তাদে বাকি অংশ পড়ুন...
বালাকোটের জিহাদ ও হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার শাহাদাত মুবারক:
হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার শাহাদত মুবারক লাভ ও বালাকোটের জিহাদের আলোচনা করার আগে উনার আরো একটি আশ্চর্য ও বিস্ময়কর বড় কারামত মুবারকের আলোচনা না করলে এই সুওয়ালটির দীর্ঘ জবাবই যেন অসম্পূর্ণ থেকে যায়। আর তা হচ্ছে- একবার উনার কিছু খাছ খলীফা ও মুরীদান উনাকে অত্যন্ত আদবের সহিত জিজ্ঞাসা করলো, ‘হুযূর! এই ভারত বর্ষের লোকেরা হচ্ছে, পীর ও মাজার ভক্ত। এদেশে এমন বহু অশিক্ষিত, আনপড়, বিদ্য়াতী, ভন্ড, ফকীর আছে যারা পবিত্র কু বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فَإنْ آمَنُوْا بِمِثْلِ مَا آمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا
অর্থ: যদি তারা ওইরূপ ঈমান আনে যেরূপ আপনারা (হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম) ঈমান এনেছেন, তাহলে তারা হিদায়েত লাভ করবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৩৭)
বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- বেহেশতের দরজায় লেখা রয়েছে-
اَلدَّيُّوثُ لَا يَدْخُلُ الْجَنَّةَ
অর্থ: দাইয়ূছ অর্থাৎ যে পুরুষ কিংবা মহিলা নিজে পর্দা করে না এবং তার অধিনস্থদেরকে পর্দা করায় না সে বেহেশতে প্রবেশ করবে না। (মুসনাদে আহমদ)
বাকি অংশ পড়ুন...
সেটাই বলা হয়েছে-
أَوْ أَبْنَائِهِنَّ أَوْ أَبْنَاءِ بُعُولَتِهِنَّ
তোমাদের ছেলে, তোমাদের স্বামীর ছেলে, যদিও সেখানে শরয়ী যে পর্দা সে হুকুম নেই, কিন্তু এরপরও নিজেকে হিফাযত রাখতে হবে।
যেমন উলামা-ই-মুতায়াখ্খিরীন ফতওয়া দিয়েছেন, সেটা হচ্ছে, যারা মাহরাম তাদের সাথে সফর করা জায়িয রয়েছে। এটা মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশ, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নির্দেশ। কিন্তু এরপরও উলামা-ই-মুতায়াখ্খিরীন যে ফতওয়া দিয়েছেন সেটা হচ্ছে, মাহরাম হওয়ার পরেও যেহেতু ফাসাদের যুগ, দেখতে হবে, যে মাহরামের সাথে সে যাবে, তার স্বভাব-চরিত্র কতট বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَقَاتِلُوا الْمُشْرِكِينَ كَافَّةً كَمَا يُقَاتِلُونَكُمْ كَافَّةً وَاعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ مَعَ الْمُتَّقِينَ.
অর্থ: “আর আপনারা মুশরিকদের সকলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে জিহাদ করুন, যেমনিভাবে তারা আপনাদের সকলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে জিহাদ করে থাকে। আর জেনে রাখুন যে, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি মুত্তাক্বীদের সাথে রয়েছেন। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা তাওবা: আয়াত শরীফ ৩৬)
বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই ছেলের স্ত্রী তার পিতার খিদমত করবে অর্থাৎ শ্বশুরের খিদমত করবে, সেটা ঠিক ততটুকু খিদমত করবে যতটুকু সাধারণভাবে করা সম্ভব। হ্যাঁ, পাক-শাক করে খাওয়াতে পারে, তার অন্যান্য খিদমতের আঞ্জাম দিতে পারে, তবে সরাসরি এমন কোন কাজ করবে না, তার সামনে বেশীক্ষণ থাকবেও না এবং সরাসরি তার হাত, পা-তে হাত দিয়ে কোন কাজ করে দিবে না, হাত-পা টিপে দেয়া, তেল দেয়া ইত্যাদি ইত্যাদি যা কিছু রয়েছে সেটা থেকে সতর্ক থাকবে। যদি কারো মনে কোন ওয়াসওয়াসা এসে যায়, যদি শ্বশুরের মনে কোন ওয়াসওয়াসা এসে যায়, খারাপ দৃষ্টি তার প্রতি পড়ে যায় তাহলে সেটা হুরমতে মুছাহিরাহ এর কারণে শ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
هَا أَنتُمْ أُولَاءِ تُحِبُّونَهُمْ وَلَا يُحِبُّونَكُمْ وَتُؤْمِنُونَ بِالْكِتَابِ كُلِّهِ وَإِذَا لَقُوكُمْ قَالُوا آمَنَّا وَإِذَا خَلَوْا عَضُّوا عَلَيْكُمُ الْأَنَامِلَ مِنَ الْغَيْظِ. قُلْ مُوتُوا بِغَيْظِكُمْ. إِنَّ اللَّهَ عَلِيمٌ بِذَاتِ الصُّدُورِ
অর্থ: দেখ! তোমরাতো তাদেরকে (বন্ধু ভেবে) মুহব্বত করো, কিন্তু তারা তোমাদেরকে মুহব্বত করে না। আর তোমরা (মহান আল্লাহ পাক প্রদত্ত) সমস্ত কিতাবে বিশ্বাস করো (কিন্তু তারা তোমাদের কিতাবে বিশ্বাস করে না)। কাফির-মুশরিক তারা যখন তোমাদের সংস্পর্শে আসে তখন (কপটতার সাথে) বলে, আমরাও বিশ্বাস করি। আবার যখন তারা একান্তে মিলিত বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লাহওয়ালা হওয়া।
মুসলমানদের শত্রুদেরকে চেনা।
আল্লাহওয়ালা উনাদের নিকট বাইয়াত হওয়া।
বাকি অংশ পড়ুন...












