অতএব, কেউ যদি উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফখানা দলীল হিসেবে গ্রহণ করতে না চায়, তবে তাকে প্রমাণ করতে হবে যে, উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফখানা মওজূ’। মূলকথা হলো- ইমাম কুস্তলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি ও যারক্বানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনারা যেহেতু হযরত ইমাম দিমিয়াত্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি বর্ণিত উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ সম্পর্কে কোন চু-চেরা করেননি বরং টুপির বর্ণনার ক্ষেত্রে দলীল হিসেবে উল্লেখ করেছেন, আর উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফখানা মওজূ’ হওয়ারও সুস্পষ্ট কোন প্রমাণ নেই, সেহেতু উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফখানা আমাদের নিকট টুপির ক্ষেত্রে দলীল হিসেবে গ্রহণয বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফায়ে ছানী, আমিরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি শুধুমাত্র বিশ্বের চারজন শ্রেষ্ঠ বিজেতা উনাদের অন্যতমই ছিলেন না; সামরিক, প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক এবং আইন বিভাগের অত্যাধুনিক কাঠামোর সৃষ্টিকারী হিসেবেও তিনি বিশ্ব ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। তিনি একমাত্র ব্যক্তিত্ব যিনি এসব বিষয়ে একক প্রতিভূ হিসেবে স্থান দখল করে আছেন।
খলীফাতুল মুসলিমীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার শাসন ব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল ইসলামী হুকুমত ব্যবস্থাপনা। সম্প্রসারিত এক বিশাল মুসলিম খিলাফতী শাসন ব্যব বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত জা’ফর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার শাহাদাত মুবারকের ৬ মাস পর ৮ম হিজরীতে (হুনায়েনের জিহাদের সময়) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদাতুনা হযরত আসমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনাকে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সাথে বিবাহ দেন। দুই বৎসর পর সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার ঔরসে হযরত মুহম্মদ রহমতুল্লাহি আলাইহি বিলাদত শরীফ লাভ করেন। হযরত আসমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা হজ্জ পালনের উদ্দেশ্যে মক্কা শরীফে গমনকালে যুল হুলাইফা নামক স বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মুহব্বত মুবারক, উনাদের প্রতি হুসনে যন বা উত্তম ও সঠিক ধারণা জুয্য়ে ঈমান বা ঈমানের অঙ্গ। আর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সমালোচনা করা ও উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। এ সম্পর্কে দলিল-আদিল্লাহসহ বিস্তারিত আলোচনা করার পূর্বে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের বুযুর্গী-সম্মান, ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক তুলে ধরা হলো। পরবর্তীতে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর বাকি অংশ পড়ুন...
তাহলে আমি উনাকে কোথায় পাবো? আমি উনার নাম মুবারক উনার মধ্যে, উনার সম্মানার্থে, উনাকে মুহব্বত মুবারক করে এই বুছা মুবারক দিলাম। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! সে একটা বুছা মুবারক দিয়েছিল, একটা চুম্বন মুবারক দিয়েছিল। নাম মুবারকে একটা বুছা মুবারক দিয়েছিল। দরূদ শরীফ পাঠের সময় আযানে যে চোখে বুছা দেয়া হয়, সে সরাসরি বুছা মুবারক দিয়েছিল, একটা। একটা মাত্র। সে বলেছিল, আমি উনাকে কোথায় পাবো? আমিতো গ্রাম-গঞ্জে থাকি। উনি কোথায় আসবেন, কবে আসবেন? আমি জানি না। উনার অনেক ছানা-ছিফত মুবারক, অনেক সম্মান মুবারক, অনেক ফযীলত মু বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফায়ে ছানী, আমিরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি শুধুমাত্র বিশ্বের চারজন শ্রেষ্ঠ বিজেতা উনাদের অন্যতমই ছিলেন না; সামরিক, প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক এবং আইন বিভাগের অত্যাধুনিক কাঠামোর সৃষ্টিকারী হিসেবেও তিনি বিশ্ব ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। তিনি একমাত্র ব্যক্তিত্ব যিনি এসব বিষয়ে একক প্রতিভূ হিসেবে স্থান দখল করে আছেন।
খলীফাতুল মুসলিমীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার শাসন ব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল ইসলামী হুকুমত ব্যবস্থাপনা। সম্প্রসারিত এক বিশাল মুসলিম খিলাফতী শাসন ব্যবস বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফায়ে ছানী, আমিরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি শুধুমাত্র বিশ্বের চারজন শ্রেষ্ঠ বিজেতা উনাদের অন্যতমই ছিলেন না; সামরিক, প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক এবং আইন বিভাগের অত্যাধুনিক কাঠামোর সৃষ্টিকারী হিসেবেও তিনি বিশ্ব ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। তিনি একমাত্র ব্যক্তিত্ব যিনি এসব বিষয়ে একক প্রতিভূ হিসেবে স্থান দখল করে আছেন।
খলীফাতুল মুসলিমীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার শাসন ব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল ইসলামী হুকুমত ব্যবস্থাপনা। সম্প্রসারিত এক বিশাল মুসলিম খিলাফতী শাসন ব্যবস বাকি অংশ পড়ুন...
উনার নসবনামা নিয়ে কিছুটা মত পার্থক্য বিদ্যমান। আবু উমরের মতে উনার নসবনামা হযরত আসমা বিনতু উমাইস বিন মা’দ ইবনুল হারিছ। ইবনুল কালবীও অনুরূপ বলেছেন। মাতার নাম হিন্দ বিনতু আওফ বিন যুহাইর। (উসুদুল গাবা, ইছাবা)
তিনি ছিলেন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ আশার (হযরত মাইমূনাহ বিনতে হারিছ) আলাইহাস সালাম উনার বৈপিত্রেয় ভগিনী। এতদ্ব্যতীত তিনি আরো নয়জন অথবা দশজন ছাহাবীয়ার বৈপিত্রেয় অথবা আপন বোন ছিলেন, তন্মধ্যে ছয় জনের আপন বোন ছিলেন। (ইছাবা, উসুদুল গাবা)
হযরত আসমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা ছিলেন আস-সাবিকূন আল-আউওয়ালূন (প্র বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “তোমাদেরকে যা আদেশ মুবারক করা হয়েছে তার উপর ইস্তিকামত বা দৃঢ় থাকো।”
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ওই সকল পুরুষের প্রতি লা’নত বা অভিসম্পাত যারা মহিলাদের আকৃতি ধারণ করে, অনুরূপ যে সকল মহিলা পুরুষের আকৃতি ধারণ করে, তাদের প্রতিও লা’নত বা অভিসম্পাত।”
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “দশটি অপকর্মের কারণে হযরত লূত্ব আলাইহিস সালাম উনার ক্বওম ধ্বংস হয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...












