খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اتَّقُوا اللَّهَ وَكُونُوا مَعَ الصَّادِقِينَ
অর্থ: “হে ঈমানদারগণ! খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো এবং ছাদিক্বীন বা সত্যবাদীগণ উনাদের সঙ্গী হয়ে যাও।” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১১৯)
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নির্দেশ মুবারক করেন যে, তোমরা ছাদিক্বীন বা আল্লাহওয়ালাগণ উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করো। আর খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশ মুবারক পালন করা হচ্ছে বান্দার জন্য ফরয-ওয়াজিবের বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মাতা। তিনি একজন ছাহাবিয়া। উনার নাম উমায়মা, আরেক মতে মায়মুনা। পুত্র হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করলেও তিনি তখনও ইসলাম গ্রহণ করেন নি। হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার মাতা’র দ্বীন ইসলাম গ্রহণের ঘটনা বর্ণনা প্রসঙ্গে বলেন যে, প্রায়ই তিনি উনার মাতাকে দ্বীন ইসলাম গ্রহণের দাওয়াত দিতেন, কিন্তু উনার মাতা কর্ণপাত করতেন না।
একদিন তিনি অতি আগ্রহের সাথে উনার মাতাকে দ্বীন ইসলাম গ্রহণের জন্য দাওয়াত দেন। মাতা উত্তরে সাইয়্যিদুল মুরসালী বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার একান্ত মনোনীত আখাছ্ছুল খাছ নিয়ামতপ্রাপ্ত মহান ব্যক্তিত্ব হচ্ছেন, হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম এবং হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ। পবিত্র সূরা নিসা শরীফ উনার ৬৯ নম্বর আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি সে কথাই বলেছেন। সেখানে বর্ণিত আছে-
انعم الله عليهم من النبيين والصديقين والشهداء والصالـحين.
অর্থ : মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত নবী আলাইহিমুস সালামগণ, ছিদ্দীক্ব, শহীদ এবং ছালিহীন (রহমতুল্লাহি আলাইহিম) উনাদেরকে বিশেষ নিয়ামত হাদিয়া করেছেন।
আর সেই ছিদ্দীক্ব, শহীদ, ছালিহীন উনারা সবাই হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র ইবাদতে যাহিরাহ ও পবিত্র ইবাদতে বাতিনাহ উভয়টি সঠিক ও পরিপূর্ণভাবে পালন করার জন্য পবিত্র ইলিম অর্জন করা ফরয।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَليْهِ وَسَلَّمَ: طَلَبُ الْعِلْمِ فَرِيْضَةٌ عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ
অর্থ: “হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা উনাদের জন্য পবিত্র ইলিম অর্জন করা ফরয।” ( বাকি অংশ পড়ুন...
ফিরাসাত বা অন্তর্দৃষ্টি
ইমামুল মুহাদ্দিসীন, ইমামুল মুসলিমীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি সম্মানিত ওহী মুবারক ব্যতীত সকল ইলিম মুবারকের অধিকারী ছিলেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি ছিলেন। ফিরাসাত বা অন্তর্দৃষ্টি সম্পন্ন, খাছ ইলমে লাদুন্নীপ্রাপ্ত। হযরত আবূ উমামাহ বাহেলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِتَّقُوْا فِرَاسَةَ الْـمُؤْمِنْ فَاِنَّه يَنْظُرُ بِنُوْرِ اللهِ تَعَالى
অর্থ: “তোমরা মু’ম বাকি অংশ পড়ুন...
فَلَا تَقُل لَّهُمَا أُفٍّ وَلَا تَنْهَرْهُمَا
উফ বলো না, উফ বলার সুযোগ দিও না। তোমরা এমন কথা বলো না যাতে বাবা-মা ধমক দিতে পারেন। অথবা তুমি ধমক দিয়ে কথা বলো না।
قَوْلًا كَرِيمًا
এবং সম্মান জনক কথা বলো
وَاخْفِضْ لَهُمَا جَنَاحَ الذُّلِّ مِنَ الرَّحْمَةِ
তাদের জন্য দয়ার হাত বিছায়ে দাও। সব সময় বিনয় প্রকাশ করো বাপ-মার কাছে। তুমি নত হয়ে থাকো বাবা-মার কাছে। বাবা-মা যেটা বলেন, শরীয়ত সম্মত যেটা সেটা অবশ্যই ঠিক আছে। শরীয়তের খিলাফ সেটা মানা যাবে না শরীয়ত সম্মত হলে মানতে হবে। একজন সাধারণ বাবা- মার যদি এই হুকুম হয় তাহলে যিনি বাবা- মার যিনি বাবা- মা তাহলে উনাদের ফায়সালাটা কি? একট বাকি অংশ পড়ুন...
মানব হৃদয়ে যাবতীয় রোগ তথা বদ খাছলতসমূহের মধ্যে কৃপণতা বা ধনাসক্তি সর্বাপেক্ষা জঘণ্যতম রোগ। এটা যত ক্ষতি সাধন করতে পারে অন্য কোন কিছু তত ক্ষতি করতে পারে না। (কিমিয়ায়ে সাআদাত)
একবার সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র কা’বা শরীফ তাওয়াফ করছিলেন। এমতাবস্থায় এক ব্যক্তি এসে পবিত্র কা’বা শরীফের বেষ্টনীর উপর হাত রেখে বলতে লাগলেন, “হে দয়াময় মহান আল্লাহ পাক! এই পবিত্র ঘরের উছীলায় আপনি আমার গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দিন।”
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক বাকি অংশ পড়ুন...
দেশ পরিচালনায় আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার বেমেছাল অবদান (৩)
খলীফায়ে ছানী, আমিরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি শুধুমাত্র বিশ্বের চারজন শ্রেষ্ঠ বিজেতা উনাদের অন্যতমই ছিলেন না; সামরিক, প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক এবং আইন বিভাগের অত্যাধুনিক কাঠামোর সৃষ্টিকারী হিসেবেও তিনি বিশ্ব ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। তিনি একমাত্র ব্যক্তিত্ব যিনি এসব বিষয়ে একক প্রতিভূ হিসেবে স্থান দখল করে আছেন।
খলীফাতুল মুসলিমীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার শাসন ব্যবস্থ বাকি অংশ পড়ুন...
আইনী কার্যক্রম বিষয়ক টিম
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
২৮) “পাকিস্তান পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশ থেকে পূর্ব ভারতের রাজ্য আসামে অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে” ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল বিপিন রাওয়াতের এমন মন্তব্যের কড়া প্রতিবাদ জানিয়ে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করে ক্ষমা চাওয়ার আহবান জানিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনে স্বারকলিপি পাঠানো হয়।
২৯) “আগামী ২০ বছরের মধ্যে দুই বাংলা এক হয়ে যাবে” ভারতের খাদ্য মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের দেয়া বক্তব্য প্রত্যাহার করে ক্ষমা চাওয়ার আহবান জানিয়ে ভারতের হাইকমিশনে স্বারকলিপি পাঠানো হয়।
৩০) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হু বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত সুহাইব রুমী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার ঈমানদীপ্ত বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শনের একটি ঘটনা:
বিখ্যাত ছাহাবী হযরত সুহাইব রুমী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নেয়ার কারণে কাফির, মুশরিকরা উনার উপর অকথ্য অত্যাচার নির্যাতন শুরু করে। যে অত্যাচারের কোন সীমা ছিল না। অতঃপর তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট যাওয়ার জন্য পবিত্র মদীনা শরীফের উদ্দেশ্যে রওয়ানা শুরু করেন। তিনি যখন মক্কা শরীফ ছেড়ে রওয়ানা দিলেন তখন কতিপয় কাফির-মুশরিকেরা পথিমধ্য বাকি অংশ পড়ুন...












