দ্বিতীয় মনগড়া পদ্ধতিতে মাস গণনার প্রমাণ:
অনেকেই মনে করে থাকে যে, সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার হয়তো চাঁদ দেখে আরবী মাস শুরু করে, আসলে তা নয়। বিগত বছরগুলোতে মহাকাশ বিজ্ঞানীসহ সাধারণ মানুষের কাছে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে, যদি খালি চোখে চাঁদ দেখে আরবী মাস শুরু করাকে বিবেচনায় আনা হয়, তাহলে সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার সঠিক তারিখে আরবী মাস শুরু করেনি।
চিত্র-১: “মাজলিশ-আল-ইফতা আল আ’লা” কর্তৃক জর্দান মহাকাশ বিষয়ক সংস্থাকে প্রেরিত টেলিগ্রামের নমুনা।
ঘটনাক্রমে সউদী ওহাবী ইহুদী সরকারের সর্বোচ্চ ধর্মীয় কাউন্সিল “মাজলিশ-আল-ইফতা আল আ’লা” থেকে জর্দান ম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لعنة الله على الكاذبين
অর্থ: “মিথ্যাবাদীদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত। (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৬১)
ইমামুল মুসলিমীন, ইমামুল মুহাদ্দিসীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার বিরোধিতাকারীরা সকলে মিথ্যাবাদী। হিংসার বশবর্তী হয়ে তারা উনার প্রতি মিথ্যা তোহমত দিয়ে থাকে। তাদের প্রতিহিংসার আগুন এতো দূর গড়েছিলো যে, তারা উনার বিরোধিতায় মিথ্যা হাদীছ শরীফ বর্ণনা করাও জায়িয বলেছে। নাউযুবিল্লাহ!
নুয়ায়িম ইবনে হাম্মাদ খুজায়ী বিরো বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর
কাজেই সেই হিসেবে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিষয় সম্পূর্ণ আলাদা।
অতএব, উনাকে ব্যতীত উনার পরবর্তী যারা নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম রয়েছেন, উনাদের মধ্যে ফিকির করলে হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি একজন বিশিষ্ট ‘উলুল আযমি মিনার রসূল’ জলীলুল ক্বদর রসূল। কিতাবের দিক থেকে হোক, অন্যান্য দিক থেকে হোক। কিন্তু এতো বড় রসূল। এরপরও উনার না’লাইন শরীফ খুলে আসতে হলো। কারণ সেখানে আরশে মুআল্লার ৭০ হাজার ভাগের একভাগ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আব্দুর রহীম মুুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমার শায়েখ হযরত খাজা সাইয়্যিদ আব্দুল্লাহ আকবরাবাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার দরবার শরীফে পৌঁছে লক্ষ্য করলাম যে, হযরত শায়েখ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মুরীদ সকল উনার বাড়ির যাবতীয় কাজ নিজেদের মধ্যে বণ্টন করে নিয়েছেন। কোন একটি কাজও ফেলে রাখা হয়নি। সুতরাং বেশ কিছুদিন আমাকে অপেক্ষা করতে হলো।
অবশেষে একদিন লক্ষ্য করলাম যে, বন-জঙ্গল থেকে কাঠ আনার দায়িত্বে যারা নিয়োজিত, তারা দৈহিকভাবে অত্যন্ত দুর্বল ও জীর্ণ-শীর্ণ। এ দায়িত্ব পালন করা তাদের পক্ষে কিছুতেই সম্ভব নয়। আর আম বাকি অংশ পড়ুন...
“হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ক্বিয়ামতের দিন ঐ ব্যক্তি সবচেয়ে কঠিন শাস্তি ভোগ করবে, যে তার ইলিমের দ্বারা উপকৃত হয়নি।” (দারেমী শরীফ)
অতএব, যারা ইলিম অনুযায়ী আমল করবে না অর্থাৎ যারা জানে ছবি তোলা হারাম, তারপরও ছবি তোলে। যারা জানে গণতন্ত্র-হরতাল ইত্যাদি হারাম বা বিজাতীয় পন্থা, তারপরও তারা দ্বীন ইসলামের নামে গণতন্ত্র চর্চা করে। মূলতঃ উপরোক্ত হাদীছ শরীফের মিছদাক তারাই অর্থাৎ তার বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র ফযর নামায শেষে বিষয়টি নিয়ে আমরা পুনরায় আলোচনা করতে লাগলাম। পরে পবিত্র যিকির উনার লফজ বা শব্দটি আবিষ্কার করতে সমর্থ হলাম। লফজ বা শব্দটি ছিলো, “সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ।”
আমার যাওজুল মুকাররাম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদ গিয়াসুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, “এ যিকির আলমে আরওয়াহ (রূহের জগতে) সকল ইনসানের জন্য নির্দ্ধারিত ছিলো। এটাই ওই জগতের একমাত্র ইবাদত হিসেবে নির্দ্ধারিত রয়েছে। এ ইবাদতের উপর নির্ভর করেই বান্দাগণ দুনিয়ায় নিজ মর্যাদা-মর্তবা লাভ করে জন্ম নেয়। কেউ ওলীআল্লাহ উনাদের ঘরে, কেউ আলিমের, কেউ জা বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর
কাজেই এ থেকে বুঝা যায়, উনার মর্যাদা, উনার মর্তবা-ফযীলত, উনার খুছূছিয়ত, উনার বৈশিষ্ট্য কত অপরিসীম। বিষয়টা তো সোজা বিষয় নয়। যিনি নূরে মুজাসসাম, যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, যিনি খাতামুন নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুরূপ উনার সমস্ত কিছু ছিলো। এটা তো সোজা বিষয় নয়। এবং স্বয়ং যিনি হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি নিজেই এটা বলেন-
مَا رَأَيْتُ أَحَدًا أَشْبَهَ
আমি কাউকে দেখিনি অনুরূপ, এতো মুশাবাহা, এতো মিল। এবং তিনি অন্য হাদীছ শরীফ-এ বলেছেন, অনেক সময় বাকি অংশ পড়ুন...
(ক) হালাল প্রোডাক্ট এবং সুপারমার্কেট
যখন কেউ আমাদের দেশের চেইন স্টোর বা বড় কোন শপিং মলে যান সেখান থেকে কেবল দেশী পণ্যই কেনেন না অনেকে বিদেশী প্রোডাক্ট কিনেও ঘরে ফেরেন। বর্তমানে সেখান থেকে হালাল প্রোডাক্ট চিনে নিয়ে ঘরে ফেরা আসলেই কঠিন হয়ে দাড়িয়েছে। এর মূল কারণ হচ্ছে, যে কোন খাবার এবং পানীয়তে যে সব উপাদান থাকে সেসব সম্পর্কে ধারণা না থাকা। আবার অনেক সময় দেখা যায় অনেক উপাদান ভেষজ উৎস থেকেও তৈরি করা যায় একইভাবে প্রানীজ উৎস থেকে নেয়া যায় , সেক্ষেত্রে হালাল হারাম চিহ্নিত করা সত্যই কঠিন হয়ে পড়েছে।
ইতোপূর্বে অনেকে প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্ বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর
কাজেই বিষয়টি বলে দেয়া হচ্ছে, তোমরাতো আদায় করতে পারবে না, তবে যদি হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম, আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে সদাচরণ, সদ্ব্যবহার, মুহব্বত, তায়াল্লুক-নিসবত রাখতে পারো; তাহলে তোমরা হয়তো কিছুটা নিয়ামত হাছিল করতে পারবে। সে বিষয়টি স্পষ্ট করে বলে দেয়া হয়েছে।
এর ব্যাখ্যায় হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَحِبُّوا اللهَ لِمَا يَغْذُوكُمْ مِّنْ نِّعَمِهِ فَأَحِبُّوْنِي لِحُبِّ اللهِ وَأَحِبُّوْا أَهْلَ بَيْتِي لِحُبِ বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন, হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি যখন হযরত রানী বিলক্বীস আলাইহাস সালাম উনার নিকট চিঠি পাঠালেন সম্মানিত ঈমান গ্রহণ করার জন্য, তখন হযরত রানী বিলক্বীস আলাইহাস সালাম তিনি উনার অনেক সেনাপতি এবং সৈন্য-সামন্তসহ হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক-এ এসে সম্মানিত ঈমান গ্রহণ করেন। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর উনাদের দুজনের মধ্যে বিশেষ কথোপকথন মুবারক হয়। এক পর্যায়ে হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি বলেন-
وَيْـحَكِ يَا حَضْرَتْ بِلْقِيْسَ عَلَـيْـهَا السَّلَامُ اَفْـنَـيْتِ شَبَابَكِ فِـىْ عِبَادَةِ الشَّمْسِ مِنْ دُوْنِ اللهِ قَالَتْ يَا نَ বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্তম বাকি অংশ পড়ুন...
অর্থাৎ যাঁরা প্রকৃত ওলীআল্লাহ বা আউলিয়ায়ে কিরাম উনারাও মহান আল্লাহ পাক উনার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। কাজেই উনাদের সবকিছুই মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত বা ক্ষমতা বলেই সম্পন্ন হয়ে থাকে। তাই উনাদের গইব সম্পর্কে অবগত হওয়াটা বিস্ময়কর কোন বিষয়ই নয়।
অতএব, হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের ক্ষেত্রে যদি ইলমে গইব থাকাটা বাস্তবসম্মত হয় তাহলে হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের ইলমে গইব থাকাটা আরো বেশি বাস্তব সম্মত। এ বিষয়ে কেবল পথভ্রষ্ট, জাহিল ও জাহান্নামী ফিরক্বার লোকেরাই চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করে থাকে। নাঊযুবিল্লাহ!
সুপ্র বাকি অংশ পড়ুন...












