অন্ধকারাচ্ছন্ন মহাদেশ কথাটা শুনলেই আমাদের মানসপটে ভেসে আসে আফ্রিকা মহাদেশের (উত্তর আফ্রিকা বাদে) কথা। অথচ আফ্রিকা কখনোই অন্ধকারাচ্ছন্ন মহাদেশ ছিলো না। তাকে অন্ধকারে আবৃত করেছে ফরাসি, বেলজিয়াম, পর্তুগিজ সহ ইউরোপীয় সভ্য (!) দেশগুলো।
মধ্যযুগে আফ্রিকার (বিশেষ করে উত্তর ও পশ্চিম আফ্রিকার) এক সমৃদ্ধ ইতিহাস ও ঐতিহ্য ছিলো। উত্তর আফ্রিকা মোটামুটি তা ধরে রাখতে পারলেও পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলো এখন দারিদ্রতার অতল গহীনে পর্যবসিত। অথচ এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিটি পশ্চিম আফ্রিকার অধিবাসী।
আসুন দেখে নিই মধ্যযুগে পশ্চিম আফ্ বাকি অংশ পড়ুন...
পরবর্তী জীবনের বিভিন্ন ঘটনা:
হযরত ক্বাতাদা রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন লোকদের মধ্যে হালাল-হারাম বিষয়সমূহে সবচেয়ে বেশি জ্ঞানী। হযরত হিশাম বিন হাস্সান রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন উনার যামানায় সবচেয়ে বেশি সাহসী ব্যক্তিত্ব। (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
হযরত মুহম্মদ বিন সা‘দ রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন সর্বগুণে গুনান্বিত ব্যক্তি, আলিম, উচ্চ মর্যাদা-সম্পন্ন, ফক্বীহ, নির্ভরযোগ্য বর্ণনাকারী, দলীল-প্রমাণ, সংরক্ষিত, আব বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু ইহুদী বংশে আগমন মুবারক করেননি। তাই তাদের অতীত স্বভাব-চরিত্র, একগুয়েমী ও জেদ অনুযায়ী বনী ইসরাঈলিরা অনেক হযরত নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে অমান্য ও শহীদ করার মতো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেও অমান্য করা শুরু করলো, উনার বিরোধিতায় লিপ্ত হলো। এমনকি তারা উনাকেও শহীদ করার অনেক পরিকল্পনা করতে শুরু করলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! কিন্তু তারা তাতে কখনোই সফলকাম হতে পারেনি।
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শর বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর
তাহলে উনার কতটুকু মর্যাদা, কতটুকু ফযীলত, খুছূছিয়ত সেটা বান্দাদের জন্য, বান্দিদের জন্য, উম্মতের জন্য ফিকির এবং চিন্তার বিষয়। এতো মর্যাদা উনাকে দেয়া হয়েছে। সেটাই বলা হয়েছে হাদীছ শরীফে-
عَنْ حَضْرَتْ زَيْدِ بْنِ أَرْقَمَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنِّي تَارِكٌ فِيكُمْ مَا إِنْ تَمَسَّكْتُمْ بِهِ لَنْ تَضِلُّوا بَعْدِي أَحَدُهُمَا أَعْظَمُ مِنَ الْآخَرِ كِتَابُ اللهِ وَعِتْرَتِي أَهْلُ بَيْتِي
হযরত যায়িদ বিন আরকাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ বাকি অংশ পড়ুন...
স্পষ্টই প্রমাণিত হলো যে, বুখারী শরীফে বর্ণিত পবিত্র হাদীছ শরীফের সাথে ফতওয়ায়ে আলমগীরীর উক্ত বক্তব্যের সাথে মূলতঃ কোন ইখতেলাফ বা মতভেদ নেই। দ্বিতীয়তঃ বলতে হয় যে, ফতওয়ায়ে আলমগীরীর উক্ত বর্ণনা অবশ্যই হানাফী মাযহাবের। কারণ এটা সকলেরই জানা যে, ফতওয়ায়ে আলমগীরী ও তাতারখানিয়া উভয় কিতাবই হানাফী মাযহাব অনুযায়ী লেখা বিশ্ববিখ্যাত ও সর্বজনমান্য ফতওয়ার কিতাব। এতাবিয়াতে এ ব্যাপারে কোন দলীল উল্লেখ না থাকলেও ফতওয়ায়ে আলমগীরী ও ফতওয়ায়ে তাতারখানিয়া ইত্যাদি কিতাবদ্বয়ই দলীল হিসেবে যথেষ্ট। তাছাড়া প্রথম যামানার ফিক্বাহের কিতাব সমূহে অন্য বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ ও সীরাতগ্রন্থসমূহে বর্ণিত রয়েছে, একদিন একজন মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে আরজ করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমার সম্মানিত আহাল (স্বামী) জিহাদে গেছেন। আর আমি গত রাতে একটা স্বপ্ন দেখেছি। স্বপ্ন দেখার পর থেকে কোনক্রমেই ইতমিনান পাচ্ছি না।
আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ঈমান আনার সাথে পূর্ববর্তী সকল হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের উপর ঈমান আনা ইসলামী আক্বীদার একটি মৌলিক শর্ত। তবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমন মুবারক উনার দ্বারা পূর্ববর্তী সমস্ত শরীয়তকে বাতিল বলে ঘোষণা করা হয়েছে। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
هُوَ الَّذِي أَرْسَلَ رَسُولَهُ بِالْهُدَىٰ وَدِينِ الْحَقِّ لِيُظْهِرَهُ عَلَى الدِّينِ كُلِّهِ ۚ وَكَفَىٰ بِاللَّهِ شَهِيدًا
অর্থ: “ তিনি সেই সত্ত্বা মুবারক যিনি পূর্ববর্তী বাকি অংশ পড়ুন...
আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আমার উম্মতের জন্য যদি কষ্ট না হতো তাহলে আমি, প্রত্যেক নামাযের পূর্বে মিসওয়াক করাকে ওয়াজিব করে দিতাম।” এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা আমরা বুঝতে পারলাম যে, মিসওয়াক করা খাছ সুন্নত উনার অন্তর্ভুক্ত। মিসওয়াক উনার অনেক ফাযায়িল-ফযীলত রয়েছে। যেমন উম্মুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, “মিসওয়াক মৃত্যু ব্যতীত সমস্ত রোগের আরোগ্য দানকারী।” সুবহানাল্লাহ!
হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তি বাকি অংশ পড়ুন...
هُوَ الْأَوَّلُ وَالْاٰخِرُ وَالظَّاهِرُ وَالْبَاطِنُ ۖ وَهُوَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيْمٌ
অর্থ: “তিনিই প্রথম, তিনিই শেষ, তিনিই প্রকাশ্য, তিনিই গোপন, তিনিই সবকিছু সম্বন্ধে জ্ঞাত।”
উদ্ধৃত পবিত্র সূরা হাদীদ শরীফ উনার ৩ নং পবিত্র আয়াত শরীফখানা মহান আল্লাহ পাক উনার সুমহান শান মুবারক প্রকাশার্থে নাযিল হয়েছে।
উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফখানা উনার হুবহু মিছদাক মহান আল্লাহ পাক উনার শ্রেষ্ঠতম ও মহাসম্মানিত রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও। সুবহানাল্লাহ!
যেমন এ প্রসঙ্গে হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থ বাকি অংশ পড়ুন...












