হযরত আম্বিয়ায়ে ইযাম আলাইহিমুস সালাম তথা হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা তো অবশ্যই বরং হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদেরকেও যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইলমে গইব হাদিয়া মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ!
যেমন এ প্রসঙ্গে হযরত খিযির আলাইহিস সালাম উনার সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَعَلَّمْنٰهُ مِنْ لَّدُنَّا عِلْمًا
অর্থ:‘আমি উনাকে ইলমে লাদুন্নী অর্থাৎ আমার তরফ থেকে ইলিম হাদিয়া করেছি।’ (পবিত্র সূরা কাহাফ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৬৫)
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের মতে, হযরত খিযির আলাইহিস সালাম বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
এখন মহান আল্লাহ পাক তিনি মূল কথাটা বলে দিয়েছেন। উনার মধ্যেই তো সব থাকবে। আর তিনি সেটা ভাগ করে দিবেন। তিনি তো বণ্টনকারী।
إِنَّمَا أَنَا قَاسِمٌ وَاللهُ يُعْطِي
মহান আল্লাহ পাক তিনি হাদিয়া দিয়েছেন আর আমি হলাম বণ্টনকারী। এখন তিনি মেয়েদের জন্য বণ্টন করলেন। যারা উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, যারা আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে তোমরা যারা মহিলা রয়েছো তারা উনাদের থেকে মাসয়ালা শিক্ষা করো। যেটা হাদীছ শরীফ-এ সরাসরি এসেছে-
خُذُوْا نِصْفَ دِيْنِكُمْ مِنْ هَذِهِ الْحُمَيْرَاءِ
তোমরা দ্বীন শিক্ষা করবে যারা উম্মুল মু’মিনী বাকি অংশ পড়ুন...
ফতওয়ায়ে আলমগীরী কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে- “বুরনুস” পরিধান করে নামায পড়া মাকরূহ্। অথচ বুখারী শরীফে বর্ণিত পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারা “বুরনুস” পরিধান করার বৈধতা প্রমাণিত হয়। এ ব্যাপারে ফায়সালা কি? কেউ কেউ বলে থাকে, ফত্ওয়ায়ে আলমগীরীতে যে উল্লেখ করা হয়েছে- ‘বুরনুস’ পরে নামায পড়া মাকরূহ্, তা মূলতঃ রেশম মিশ্রিত বুরনুস। আবার কেউ কেউ বলে থাকে, ফতওয়ায়ে আলমগীরীতে বুরনুস সম্পর্কিত উক্ত বর্ণনাটি তাতারখানিয়া কিতাব থেকে নেয়া হয়েছে, আর তাতারখানিয়া কিতাবে নেয়া হয়েছে- “এতাবিয়া” কিতাব থেকে। অথচ এ মাসয়ালাটি হানাফী ইমামদের কারো থেকে বর্ণিত নেই বাকি অংশ পড়ুন...
জিন-ইনসানসহ যত মাখলূকাত রয়েছে, যাদেরকে মহান আল্লাহ পাক তিনি সৃষ্টি করেছেন মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি মুবারক অর্জন বা হাছিল করার জন্য। তারা যদি সেটা বুঝতে পারতো, তাহলে অবশ্যই তারা দুনিয়াবী জিন্দেগীকে প্রাধান্য না দিয়ে আখিরাত বা পরকালকেই প্রাধান্য দিত।
সেটাই মহান আল্লাহ পাক তিনি বলে দিয়েছেন যে, হাক্বীক্বত দুনিয়াবী জিন্দেগী ক্রীড়া-কৌতুক এবং খেল-তামাশার মত এবং প্রকৃত জিন্দেগী বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতীয় উপমহাদেশে সম্মানিত ইসলামী জাগরণের কবি বলা হয় আল্লামা ইকবালকে। তিনি উনার কাব্যিক দক্ষতার কারণে দক্ষিণ এশিয়া ও উর্দু-ভাষী বিশ্বের বেশিরভাগ অঞ্চলে শায়েরে মাশরিক বা প্রাচ্যের কবি হিসেবে পরিচিত।
বিগত কয়েকটি পর্বে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি আল্লামা ইকবালের অসামান্য মুহব্বতের বিষয়টি আমরা আলোকপাত করেছিলাম। আজকের পর্বে আমরা জানবো- আল্লামা ইকবাল কিভাবে তার কাব্যিক দক্ষতায় কাব্যে ইশকে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ফুটিয়ে তুলেছিলেন।
আল্লামা ইকবাল সম্মা বাকি অংশ পড়ুন...
(গতকালের পর)
ফযীলত ও মর্যাদা:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আল ঊলা আলাইহাস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বহু হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার প্রথম আহাল বা স্বামীর ইনতিকালের পর প্রখ্যাত ছাহাবী হযরত যায়েদ বিন হারিছাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সাথে উনার দ্বিতীয় নিসবাতুল আযীমাহ মুবারক অনুষ্ঠিত হয়।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, বেহেশ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন- “(আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি (উম্মতদেরকে) বলে দিন, মহান আল্লাহ পাক উনার ফদ্বল ও রহমত স্বরূপ আপনাকে যে তারা পেয়েছে, সেজন্য তাদের কর্তব্য তথা ফরয হচ্ছে খুশি মুবারক প্রকাশ করা। এই খুশি মুবারক প্রকাশ করা হচ্ছে তাদের সমস্ত ইবাদত বা আমল অপেক্ষা উত্তম বা শ্রেষ্ঠ।” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা ইউনূস শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৫৮)
অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি এখানে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে লাভ করার কারণে খ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খমিস আলাইহিস সালাম তিনি হচ্ছেন সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আওলাদ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। তাই উনার শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, খুছূছিয়াত মুবারক বেমেছাল। উনার মুহব্বত হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের হাক্বীক্বী সন্তুষ্টি মুবারক লাভের মাধ্যম। আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আলাইহিমুস সা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র ৯ই জুমাদাল উখরা শরীফ। বরকতময় এই তারিখ মুবারকে হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খমিস আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। সুবহানাল্লাহ! এ কারণেই ৯ই জুমাদাল উখরা শরীফ উনার এই দিনটিও মহাসম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ আইয়ামুল্লাহ শরীফ উনার অর্ন্তভুক্ত হয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার মহাসম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি জিন-ইনসান উনাদেরকে খালিক্ব মালিক রব মহ বাকি অংশ পড়ুন...
(গতকালের পর)
পবিত্র নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ:
অতঃপর সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আল ঊলা আলাইহাস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনাদের সাথে অবস্থান করতে থাকেন। সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আল ঊলা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আমি উনাকে ছাড়িনি এবং তিনিও আমাকে ছাড়েননি। একদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আল ঊলা আলাইহাস সালাম উনাকে ডেকে বল বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল আউলিয়া, গাউছুল আ’যম, হাবীবুল্লাহ, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার লক্ষ-কোটি রহমত, বরকত, সাকীনা, মাগফিরাত, দয়া-দান, ইহসান মুবারক যার কারণে আমরাসহ সারা কায়িনাত আমাদের দোজাহানের মমতাময়ী মাতা আদরণীয় মা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, ইমামুছ ছিদ্দীক্বা, ক্বায়িম-মাক্বামে উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, ওলীয়ে মাদারযাদ, আওলাদুর রসূল, হাবীবাতুল্লাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনাকে লাভ করেছি।
আমরাই শ্রেষ্ঠ উম্মত তথা উম্মতে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া স বাকি অংশ পড়ুন...












