এজন্য আসলে নর-নারী উভয়কে একই রাস্তায় ক্যারিয়ার তৈরী করতে হবে এই চিন্তাটাই বোকাামি। পশ্চিমা ব্যবসায়ীদের পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত নারীবাদ সেটাই প্রচার করেছে।
আসলে অর্থনীতিতে উৎপাদনের ক্ষেত্রে দুটি বিষয় আছে। একটি পণ্য, অন্যটি সেবা।
যেমন-
একটি পরিবারে বাবা বাইরে চাকুরী করবে এবং অর্থ কামাই করে বিভিন্ন পণ্য ক্রয় করে। যেমন- চাল, ডাল, আটা, তেল, নুন, ফ্ল্যাট ইত্যাদি।
অপরদিকে মা পরিবারকে সেবা দিবে। পরিবারকে দেখে শুনে রাখবে, সন্তান জন্মদান, লালন পালন করবে।
অর্থনীতিতে উৎপাদনে সেবা ও পণ্য দুটোরই মূল্য আছে।
অথচ-
নারীবাদ বলছে পণ্যের ম বাকি অংশ পড়ুন...
পশ্চিমা ব্যবসায়ীরা চিন্তা করলো অনেক ক্ষেত্রে তাদের সস্তা শ্রমের প্রয়োজন। কিন্তু সেই ক্ষেত্রগুলোতে পুরুষ ঠিক যুতসই না। পুরুষ একগুয়ে, বিদ্রোহী মনোভাব বেশি। কিন্তু নারীর মধ্যে বিদ্রোহী মনোভাব কম, এক মনে কাজ করতে পারে। আবার নারীকে ব্যবহার করে পুরুষের অর্থ, সময় ও ক্ষমতা খসানো সহজ।
এই দুই চিন্তা করে পশ্চিমা ব্যবসায়ীরা আবহমান সংস্কৃতি ধ্বংসকারী ‘কাউন্টার কালচার গ্রুপ’দের তৈরী করা ‘নারীবাদ’ কে পৃষ্ঠপোষকতা করে নারীকে ঘরের বাইরে বের করে আনলো।
আসলে নারীর জন্য ঘরের বাইরে কাজ করা সত্যিই কষ্টকর। দেখবেন- স্কুল-কলেজ-ইউনিভার্সিটি প বাকি অংশ পড়ুন...
আবার মুসলমানদের গরুর গোশত খাওয়ার বিপরীতে যদি হিন্দুদের শুকরের গোশত খাওয়ার প্রসঙ্গ আসে, তবে বলতে হয়- মুসলমানরা শুকরের গোশত খায় না, নাপাক হওয়ার কারণে, ঘৃণা থেকে। অপরদিকে হিন্দুরা গরুর গোশত খায় না, গরুকে দেবতা মনে করে, সম্মানের দিক থেকে। মুসলমানদের শুকর না খাওয়া এবং হিন্দুদের গরু না খাওয়া তাই এক মাপকাঠিতে কখনই মাপা যাবে না। দুটোর তুলনা করা এক ধরনের লজিকাল ফ্যালাসি বা কুযুক্তি। আবার মুসলমানরা যে কারণে শুকরের গোশত খায় না, সে একই কারণে কুকুরের গোশতও খায় না। কারণ উভয়টাই নাপাক। এখন মুসলমানদের বিরোধীতা করতে গিয়ে কি তবে হিন্দুরা কুকুরে বাকি অংশ পড়ুন...
শুধু ইফতার মাহফিল নয়, অনেক সুন্নতী ফলের মধ্যেও দ্বীনি সুবাস থাকলে তার বিরোধীতা করে ইসলামবিদ্বেষীরা। যেমন- রোযার মাস আসলেই বলে- “খেজুর খাওয়া লাগবে কেন? বরই খেলেই তো হয়। নবীজির যুগে আরব দেশে যদি বরই থাকতো, তবে বরই খাওয়াই সুন্নত হতো। ”
আশ্চর্য! ইসলামবিদ্বেষীরা জানেই না, আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে আরবে বরই গাছ ছিলো। এবং হাদীছ শরীফে বরই গাছের কথা পাওয়া যায়। কেউ মারা গেলে গোসল করানোর জন্য বরই পাতার পানি ব্যবহার করা হয়, এই নির্দেশনা হাদীছ শরীফ থেকেই পাওয়া যায়। আর যেহেতু ইফতারিতে আখেরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের জন্য দ্বীনি পরিবেশ থাকা অত্যাবশ্যক। পরিবেশের কারণে মানুষ অনেক সময় হালাল কাজের দিকে ধাবিত হয়, আবার পরিবেশের কারণেই মানুষ হারাম কাজের দিকে চলে যায়। যেমন-
কোন এলাকার মহিলারা পর্দা করে। ফলে ঐ এলাকায় কোন পুরুষ বাইরে বের হলে তার ইচ্ছাকৃত চোখের গুনাহ হবে না। আবার কোন এলাকায় মহিলারা বেপর্দা হয়ে রাস্তায় ঘুরে, ঐ এলাকায় কোন পুরুষ রাস্তায় বের হলে অনিচ্ছাকৃত চোখের গুনাহে লিপ্ত হয়ে যেতে পারে। নাউযুবিল্লাহ!
আবার কোন এলাকায় সব মানুষ নামাযের ওয়াক্ত হলে মসজিদে গিয়ে নামায পরে। ফলে ঐ এলাকায় কোন নতুন মানুষ আসলে অন্য বাকি অংশ পড়ুন...
আমি নিশ্চিত মশিউজ্জামানের কাছে রোযায় বাচ্চাদের স্কুল নিয়ে কোন তথ্য নেই। কোন জরিপ নেই। কত শতাংশ বাচ্চা রোযা রাখে, এই তথ্য থাকা আগে দরকার। এরপর রোযায় উপস্থিত হার কত থাকে, সেটাও একটা বড় বিষয়। এছাড়া রোযায় বাচ্চাদের মনোযোগ কতটুকু থাকে, সেটা নিয়ে তাদের কাছে কোন জরিপ নেই। যেহেতু শিক্ষকরা বাচ্চাদের পড়ায়, সেহেতু রোযায় শিক্ষকরা বাচ্চাদের পড়ানো নিয়ে কি চিন্তা করছেন, সেই তথ্যও একটা বিষয়। কিন্তু সেই সব জরিপ না নিয়ে কোন দেশে রোযায় স্কুল খোলা থাকে সেই যুক্তি দিয়ে সে বাংলাদেশের স্কুল খোলার বৈধতা চাচ্ছে। যদি অন্য মুসলিম দেশের উদাহরণ দেয়া বাকি অংশ পড়ুন...
প্রথমেই বলতে হয়, রোযায় কেন স্কুল বন্ধ রাখার প্রয়োজনীয়তা উঠলো ? রোযায় তো অনেক বেসরকারী মাদরাসা খোলা থাকে। ক্লাস হয়। সেটা নিয়ে তো কেউ কথা বলছে না, তাহলে স্কুল বন্ধ করার উঠছে কেন ?
আসলে অভিভাবকরা চান, সন্তানরা রমাদ্বান শরীফ মাসে দ্বীনি শিক্ষা লাভ করুক, এতে তাদের মধ্যে নৈতিকতা বৃদ্ধি পাবে। বর্তমান যুগে হারাম-নাজায়েজের ভীড়ে সন্তানরা নৈতিক শিক্ষা অর্জনের খুব একটা সুযোগ পায় না। কিন্তু রমাদ্বান শরীফ মাস আল্লাহ পাক দিয়েছেন তাকওয়া হাসিলের জন্য এবং সে বিষয়টি সহজ হওয়ার জন্য ১ মাস ইবলিশ শয়তানকে বন্দি করে রাখা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে ব বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি রোযায় স্কুল বন্ধ রাখতে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন শফিউর রহমান চৌধুরী নামে একজন অভিভাবক। উনার ৮ বছরের সন্তান রাজধানীর পূর্ব রাজাবাজার এলাকার একটি স্কুলের শিক্ষার্থী। তিনি চান তার সন্তান রমাদ্বান শরীফ মাসে রোযা রাখুক। কিন্তু হঠাৎ করে রোযার মাসে স্কুল খোলার রাখার সিদ্ধান্ত নেয় শিক্ষা মন্ত্রনালয়। এতে তিনি মনে করছেন, উনার সন্তানের রোযা রাখার বিষয়টি বাধাগ্রস্ত হবে, যা সংবিধান অনুযায়ী প্রত্যেক নাগরিকের ধর্ম পালনের স্বাধীনতায় বাধা প্রদান করবে। সেই দৃষ্টিভঙ্গী থেকে তিনি রোযায় স্কুল বন্ধ চেয়ে একটি রিট দায়ের করেন। উনার আ বাকি অংশ পড়ুন...
২০১৪ সালের ১৪ই নভেম্বর আমেরিকা ভিত্তিক অনলাইন ম্যাগাজিন দ্য ডিপ্লোমেট বাংলাদেশে গ্যাস সম্পদ নিয়ে একটি প্রতিবেদন ছাপায়। যার শিরোনাম ছিলো Bangladesh: Asia's Nwe Energy Superpower? প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, এশিয়ার অন্যতম জ্বালানি শক্তি হিসেবে বাংলাদেশ অবস্থান করছে। পরবর্তী প্রাকৃতিক গ্যাসের সুপার পাওয়ার হবে দেশটি। আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে ভারতের সাথে বিরোধপূর্ণ সমুদ্র এলাকায় ২০ হাজার স্কয়ার কিলোমিটারে বাংলাদেশের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সমুদ্রসীমায় রয়েছে প্রাকৃতিক জ্বালানি সম্পদের অভাবনীয় সম্ভাবনা। সান ফ্রান্সিসকো বে এরিয়ার গবেষক ও জার্নাল বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি বেইলি রোডে যে অগ্নিকা-ের ঘটনা ঘটেছে তার পেছনে গ্যাস সিলিন্ডার বিষ্ফোরণ জড়িত ছিলো। অগ্নিকা- থেকে বেচে যাওয়া ব্যক্তিরা জানায়, আগুন লাগার সাথে সাথে প্রচ- শব্দে একের পর এক সিলিন্ডার বিষ্ফোরণে শব্দ তারা শুনতে পান। আগুন নিভে যাবার পর প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, পুড়ে যাওয়া ভবন থেকে মোট ৪০টি বিষ্ফোরিত সিলিন্ডারের ধ্বংসাবশেষ তারা দেখেছেন। সিলিন্ডার বিষ্ফোরনের কারণে মাত্র কয়েক মিনিটে আগুন ভবনটি ছড়িয়ে পড়ে। সিড়িতে রাখা সিলিন্ডার বিষ্ফোরণ হওয়াতে মানুষের যাতায়াতের পথ রুদ্ধ হয়ে যায়। তবে আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, সিলিন্ডার বিষ্ফো বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি চট্টগ্রামের কর্ণফুলিতে সুগার মিলে আগুন ধরার পর খবরে জানা গেছে, যে চিনিগুলো পুড়ে গেছে সেগুলো ব্রাজিল থেকে আমদানি করা চিনি। এস আলম গ্রুপ ব্রাজিল থেকে লক্ষ লক্ষ মেট্রিক টন অপরিশোধিত চিনি আমদানি করেছিলো। পরবর্তীকালে সে অপরিশোষিত চিনিগুলো পরিশোধন করে সাদা চিনি হিসেবে বাজারে ছাড়া হতো।
ব্রাজিল থেকে অনেক দেশই চিনি আমদানি করে এর একটা বড় কারণ ব্রাজিলের চিনি সস্তা। তবে ব্রাজিলে চিনি সস্তা হওয়ার একটা বড় কারণ জিএমও ফুড, যা স্বল্পদামে অনেক বেশি উতপাদন করা সম্ভব।
জিএমও ফুড খেলে সমস্যা কি?
জিএমও ফুড কতটুকু নিরাপদ সে সম্পর্কে বাকি অংশ পড়ুন...
আসলে মানুষ তার পরিবার নিয়ে কোথায় বাস করবে, তা নির্ভর করে কতগুলো বিষয়ের উপর। সেখানে শুধু কর্মক্ষেত্র, যেমন-কলকারখানা, অফিস-আদালতই বিকেন্দ্রীকরণ করলে হয় না, আরো কতগুলো বিষয় থাকে। যেমন- দেখা যায়, কারো কর্মক্ষেত্র ঢাকার বাইরে, কিন্তু এরপরও ঢাকা শহরে তার একটা ফ্ল্যাট আছে, যেখানে তার পরিবার থাকে। ঐ ব্যক্তি সপ্তাহে ছুটির দিনে ঢাকায় আসে, বাকি সময় ঢাকার বাইরে কর্মক্ষেত্রে থাকে। এর কারণ কি?
আসলে মানুষের পরিবার কোথায় থাকবে, এর সাথে নিরাপত্তার বিষয়টি জড়িত। আর নিরাপত্তার ক্ষেত্রে প্রথম গুরুত্ব পায় শিশু, এরপর বৃদ্ধ। যেহেতু রাজধানী বাচ্চ বাকি অংশ পড়ুন...












